২:১৫ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৩ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • খেজুরের যত উপকারিতা
ads
প্রকাশ : এপ্রিল ১৫, ২০২১ ২:১৬ অপরাহ্ন
খেজুরের যত উপকারিতা
প্রাণ ও প্রকৃতি

খেজুর সকলেই চিনি এবং পছন্দও করি৷ তবে এতে যে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় কত উপাদান রয়েছে, তা হয়ত আপনাদের জানা নেই৷ খেজুরের এতসব গুণের কারণে এই মিষ্টি ও রসালো ফল খাওয়ায় আগ্রহ দিনদিন বাড়ছে৷ তবে খেজুরের অনেক উপকারিতার মধ্যে রয়েছে কিছুটা অপকারিতা।

জেনে নেয়া যাক খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে-
খেজুরের গুণাগুণ
রোজার সময় খেজুর ছাড়া ইফতার করার কথা যেন ভাবাই যায় না৷ খেজুর খেতে মিষ্টি এবং এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালোরি এ কথা ঠিক৷ তবে এতে রয়েছে প্রচুর খাদ্যগুণ, যেমন ভিটামিন ‘বি’, ‘সি’ আয়রন এবং প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা হৃদপিণ্ড এবং রক্তচাপের জন্য খুবই উপকারী৷ আরো রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম, অ্যামিনো অ্যাসিড৷ তাছাড়াও ট্রিপটোফেন-মেলাটনিন হরমোন যা, ভালো ঘুম হতে সহায়তা করে৷

খেজুর মুহূর্তেই শরীরে শক্তি দেয়
শুকনো খেজুরের ওজনের শতকরা ৮০ ভাগই চিনি এবং সে কারণেই সরাসরি রক্তে চলে যায়৷ আর সে কারণেই শুকনো খেজুরকে মরুভূমির গ্লুকোজ বলা হয়ে থাকে৷

ব্লাড প্রেশার কমাতে সহায়তা করে
বিশেষজ্ঞের মতে, খেজুরে থাকা উচ্চ মাত্রার ভিটামিন ‘বি’ নার্ভকে শান্ত করে রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে৷

খেজুর মনকে আনন্দিত করে
খেজুরে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড ও ট্রিপটোফেন, যা সিরোটোনিন হরমোন তৈরিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ এছাড়া এই মিষ্টি ফল মনে আনন্দের অনুভূতি ছড়িয়ে দেয়, খুশি রাখে৷

স্ট্রেস দূর করে
স্ট্রেস ও নার্ভাসনেসের কারণে মাথা ব্যথা হলে তা সহজেই দূর করতে পারে খেজুর৷ খেজুরে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস ও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, যা স্ট্রেস দূর করতে সহায়ক৷

হাড় শক্ত করতে খেজুর
ভিটামিন ‘কে’-তে ভরপুর খেজুর৷ হাড়কে মজবুত রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে ভিটামিন ‘কে’৷

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খেজুর
মানসিক চাপ, রাগ বা অন্য অনেক কারণেই হঠাৎ করে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়৷ আবার এর সঙ্গে পেট ব্যথাও হয়ে থাকে অনেক সময়৷ এরকম পরস্থিতিতে শুকনো খেজুর খেলে খুব সহজে পেট পরিষ্কার হতে পারে৷ তবে সাথে প্রচুর পানি পান করতে হবে৷ একমাত্র তবেই সঠিক ফল পাওয়া সম্ভব৷

খেজুর যেভাবে রাখবেন
তাজা খেজুর সরাসরি ফ্রিজে রাখা ভালো এবং কয়েকদিনের মধ্যেই তা খেয়ে ফেলা উচিত৷ তবে শুকনো খেজুর বা খোরমা কিছুদিন রেখে খাওয়া যায়৷ তবে লক্ষ্য রাখতে হবে তাতে যেন পোকা বা ফাঙ্গাস না হয়৷ এরকমটা হলে খেজুর সাথে সাথেই ফেলে দেওয়া উচিত৷

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop