৭:১৩ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • ২০১৬ সালের পর সবচেয়ে কম পশু কোরবানি হয়েছে এবার
ads
প্রকাশ : জুলাই ২৪, ২০২১ ৮:৩৭ অপরাহ্ন
২০১৬ সালের পর সবচেয়ে কম পশু কোরবানি হয়েছে এবার
প্রাণিসম্পদ

করোনা সংক্রমণের মাঝেও অনলাইন আর অফলাইনে বিক্রি হয়েছে গরু-ছাগল। এ বছর ঈদুল আজাহায় সারাদেশে ৯০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪২টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছে। যার মধ্যে ৪০ লাখ ৫৩ হাজার ৬৭৯টি গরু-মহিষ, ৫০ লাখ ৩৮ হাজার ৮৪৮টি ছাগল-ভেড়া ও অন্যান্য ৭১৫টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছে। তবে এ বছর যেন রেকর্ড হয়ে থাকবে। কারণ ২০১৬ সালের পর এ বছর সবচেয়ে কম পশু কোরবানি হয়েছে। 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাসের প্রভাবে মানুষের কাছে অর্থের সংকট থাকায় অনেকেই এবার কোরবানি দেননি। আবার যারা আগে একাই কোরবানি দিতেন, এবার তারা ভাগে দিয়েছেন। এ জন্য গরুর চাহিদা কম ছিল। শুরুর দিকে যেসব ব্যবসায়ী অল্প দামে গরু ছেড়ে দিয়েছেন, তারা লোকসান করেননি। যারা বেশি দামের আশায় গরু রেখে দিয়েছিলেন, তাদেরই লোকসান গুণতে হয়েছে বিপুল অঙ্কের টাকা।

জানা যায়, স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের কারণে ২০১৬ সালেই কোরবানির পশুর সংখ্যা প্রথমবারের মতো ১ কোটি ছাড়িয়ে যায়। ওই বছর ১ কোটি ৫ লাখ পশু কোরবানি হয়। ২০১৭ সালে ১ কোটি ৪ লাখ গরু, ছাগল, মহিষ ও ভেড়ার সঙ্গে হাজারখানেক দুম্বা, উট ও গয়াল কোরবানি হয়। ২০১৮ সালে ১ কোটি ৫ লাখ পশু কোরবানি হয়। ২০১৯ সালে কোরবানি হয় ১ কোটি ৬ লাখ পশু। ২০২০ সালে করোনাকালে কোরবানির সংখ্যা কমে যায়। ওই বছর ৯৪ লাখ ৫০ হাজার পশু কোরবানি হয়। চলতি বছর দেশে কোরবানিযোগ্য পশুর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ১৯ লাখ ১৭ হাজার। আর কোরবানি হয়েছে ৯০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪২টি গবাদিপশু ।

শনিবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ বছর হাট এবং অনলাইন মিলিয়ে মোট ৯০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪২টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছে। ফলে অবিক্রীত থেকে গেল ২৮ লাখ ২৩ হাজার ৭৫৮টি পশু।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop