১:০৭ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • রামগতি-কমলনগরে অজ্ঞাত রোগে ২ শতাধিক মহিষের মৃত্যু
ads
প্রকাশ : এপ্রিল ২৬, ২০২১ ৭:১৭ অপরাহ্ন
রামগতি-কমলনগরে অজ্ঞাত রোগে ২ শতাধিক মহিষের মৃত্যু
প্রাণিসম্পদ

অজ্ঞাত রোগে লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগরের চরে বাছুরসহ দুই শতাধিক মহিষের মৃত্যু হয়েছে। মহিষ মালিকের দাবি এতে তার অন্তত দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। একের পর এক এভাবে মহিষ মরতে থাকায় খামারিরা হতাশায় পড়েছেন; বাড়ছে তাদের দুশ্চিন্তা।

রোগটি নতুন হওয়ায় অনুমানের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে রোগ শনাক্তের জন্য আক্রান্ত মহিষের নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পাঠিয়েছে প্রাণিসম্পদ বিভাগ।

খামারি ও রাখালরা জানান, চরে হঠাৎ করে মহিষের অজ্ঞাত রোগ দেখা দেয়। আক্রান্ত মহিষগুলো পায়ে ব্যথা হয়ে অবশ হয়ে দাঁড়াতে পারে না। খাবারে অনীহাসহ ধীরে ধীরে শরীর নিস্তেজ হয়ে ১০ থেকে ১২ দিন পর মারা যায়। অনুমান করে চিকিৎসা দিয়ে আক্রান্ত মহিষ সুস্থ করা যাচ্ছে না।

অজ্ঞাত রোগে আক্রান্ত হয়ে কমলনগর উপজেলার চরফলকন এলাকার নুরনবী হাওলাদারের ৪০টি, আনোয়ার হোসেন মিয়ার ২৫, দুলালের ১৫, জসিম উদ্দিনের ১৫, চরজগবন্ধু এলাকার স্বপন মিয়ার ১৫, রামগতি উপজেলার শাহাদাত হোসেনের সাতটিসহ দুই শতাধিক মহিষ মারা গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত মহিষ মালিক শাহাদাত হোসেন ও আনোয়ার হোসেন জানান, মহিষে রোগ দেখা দিলে ব্যথানাশক ওষুধের মাধ্যমে রোগটি নিরাময়ের চেষ্টা করেন তারা। কিন্তু এতে কোনো কাজ না হয়ে আক্রান্ত মহিষগুলোর মৃত্যু হয়। অজ্ঞাত এ রোগে আনোয়ার হোসেনের ২৫টি মহিষের মৃত্যু হয়েছে; তার ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৩০ লাখ টাকা। এভাবে মহিষ মরতে থাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করছেন মহিষ মালিকরা।

রামগতি উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন ও কমলনগর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান জানান, সরেজিমন চরে গিয়ে রোগাক্রান্ত মহিষগুলো দেখেছেন। ইতোমধ্যে রোগ শনাক্তের জন্য আক্রান্ত মহিষের নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop