২:৫৮ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • গাভীর ওলান ফোলা রোগ নির্ণয়ে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে কর্মশালা
ads
প্রকাশ : জুন ২৩, ২০২৩ ১:৪৪ অপরাহ্ন
গাভীর ওলান ফোলা রোগ নির্ণয়ে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে কর্মশালা
প্রাণিসম্পদ

দীন মোহাম্মদ দীনু: দুধ উৎপাদন করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতার মধ্যে অন্যতম ম্যাসটাইটিস বা ওলান ফোলা রোগ। এটি গাভীর নীরব ঘাতক রোগ হিসেবে পরিচিত। মাঠ পর্যায়ে ক্লিনিক্যাল ও সাব ক্লিনিক্যাল এই দুই ধরনের ওলান ফোলা রোগ দেখা যায়। ক্লিনিক্যাল ম্যাসটাইটিস সহজে নির্ণয় করা গেলেও কোন লক্ষণ প্রকাশ না করায় সাব ক্লিনিক্যাল ম্যাসটাইটিস সহজে নির্ণয় করা যায় না। তাছাড়া এই রোগ নির্ণয় করার জন্যে উল্লেখযোগ্য কোন যন্ত্র উদ্ভাবিত না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে খামারীরা।


তবে দেশে প্রথমবারের মতো মাঠ পর্যায়ে সাব ক্লিনিক্যাল ম্যাসটাইটিস রোগ নির্ণয়ের জন্য ডিজিটাল যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এ যন্ত্র দুধের বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা, তাপমাত্রা ও দ্রবীভূত কঠিন পদার্থের পরিমাণ নির্ণয়ের মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করে। পাশাপাশি যন্ত্রটি ব্যবহারে মাঠ পর্যায়ে কম সময়ে, খুব সহজে ও সুলভ মূল্যে রোগ নির্ণয় সম্ভব।

ড. মো. আবু হাদী বলেন, নিরাপদ দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশের পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলায় এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বাংলাদেশ শিক্ষা, তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) অর্থায়নে পরিচালিত গবেষণায় গত দুই বছরে ৩৯টি খামারের মোট ১০০টি গাভীর ওপর ম্যসটাইটিসের জীবাণু শনাক্তকরণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। গবেষণায় দেখা গেছে ২৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ গাভীর ওলানের এক চতুর্র্থাংশ সাব ক্লিনিক্যাল ম্যাসটাইটিসে আক্রান্ত।
তিনি আরও বলেন, দুধ দুহানোর আগে ও পরে জীবাণুনাশকের সাহায্যে গাভীর ওলান পরিষ্কার করতে হবে। পরে শুকনো কাপড় দিয়ে ভেজা ওলান মুছে দিতে হবে। গাভীর জন্যে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন খামার ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। এর মাধ্যমে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ ম্যাসটাইটিস প্রতিরোধ সম্ভব। তাই এ রোগ প্রতিরোধে খামারিদের উদ্বুদ্ধ করণ খুব জরুরি।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop