৪:০৮ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • বর্ষায় দুগ্ধ খামারিরা থাকে লোকসানের শঙ্কায়!
ads
প্রকাশ : জুন ১, ২০২১ ৪:৩৭ অপরাহ্ন
বর্ষায় দুগ্ধ খামারিরা থাকে লোকসানের শঙ্কায়!
প্রাণিসম্পদ

বর্ষার সিজন বলতেই যেন গরু-ছাগল খামারিদের এক করুণ অবস্থা। আর তাতে খুব বেশি শঙ্কায় থাকেন দুগ্ধ খামারিরা।পানিতে সবুজ চারণ ভূমি তলিয়ে যায় পানিতে। একদিকে দাম কম, অন্যদিকে দফায় দফায় গো খাদ্যের মূল্য বৃদ্ধিতে লোকসান গুণতে হয় খামারিদের। যারা দুধ সংগ্রহ করে তারা এই সময়টাতে দাম দেয় কম আবার দুধ না নেয়ারও অভিযোগ অনেক খামারির।

জানা যায়, ১৯৭৩ সালে সমবায়ভিত্তিক রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান মিল্কভিটার দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে এই অঞ্চলে গড়ে ওঠে গরুর শত শত খামার। বর্তমানে এখানে গড়ে উঠেছে প্রায় ৪৫টি বেসরকারি দুধ শিতলীকরণ কোম্পানি। গবাদি পশু সারা বছরই খামার সংলগ্ন গো-চারণ ভূমিতে রাখা হয়। সেখানে সবুজ ঘাঁসের পাশাপাশি খড়, বিভিন্ন প্রকারের ভুষি, খৈল খাইয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে লালন করা হয় গবাদি পশুগুলোকে।

আরো পড়ুন: দুগ্ধ শিল্পকে বিশ্বমানের করতে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের আহ্বান প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর

বর্ষায় কাঁচা ঘাস না পাওয়ায় বাড়তি খাবার কিনতে হয়। কিন্তু এ সময়ই দুধের দাম কমে যায় বলে এক খামারি জানান।

আরেকজন খামারি দুগ্ধ শিল্পকে লোকসানের হাত থেকে রক্ষায় দুধের মূল্য বৃদ্ধিসহ কর্তৃপক্ষের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়ে বলেন, সরকারের কাছে অনুরোধ, দুধের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি গোখাদ্যের সঠিক মূল্যের দিকেও যেন নজর দেওয়া হয়।

আরো পড়ুন : দ্বন্দ্বের জেরে মরল হাজার মুরগি

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আক্তারুজ্জামান ভূঁইয়া জানান, আমরা এমন উদ্যোগ নিচ্ছি যেন মধ্য খামারিরা সরাসরি নিজেদের উৎপাদিত দুধ বিক্রি করতে পারে।

জেলায় মোট খামারের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। গাভীর সংখ্যা প্রায় দেড় লাখ। আর প্রতিদিন প্রায় সাড়ে সাত লাখ লিটার দুধ উৎপাদন হয় বলে জানা যায় প্রাণিসম্পদ অফিসের তথ্যে।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop