১১:৩৫ পূর্বাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • জামালপুরে মরিচের বাম্পার ফলন, দামে হতাশ চাষিরা!
ads
প্রকাশ : ডিসেম্বর ১৮, ২০২২ ১১:২১ অপরাহ্ন
জামালপুরে মরিচের বাম্পার ফলন, দামে হতাশ চাষিরা!
কৃষি বিভাগ

মরিচের বাম্পার ফলনেও খুশি হতে পারছেন না জামালপুরের চরাঞ্চলের কৃষকরা। প্রায় প্রত্যেক কৃষকের জমিতে মরিচের ব্যাপক ফলন হলেও বাজারদর কম থাকায় কৃষকদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। অপর দিকে মরিচ চাষের জন্য সার ও কীটনাশকের দাম গত বছরের তুলনায় বেড়ে যাওয়ায় মরিচ উৎপাদনে কৃষকের খরচও বেড়েছে।

জানা যায়, জামালপুর চরাঞ্চল গুলোর মধ্যে আদ্রা, জামিরা, ছাতারিয়া, মানিকপটল, আদারভিটা, কুলকান্দি, হাজিপুরসহ প্রায় ২ শতাধিক গ্রামে মরিচের বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষকরা বিঘা প্রতি ৪০ মণ করে মরিচের ফলন পেয়েছেন। কৃষকরা তাদের জমিতে মরিচ গাছের পরিচর্যা করছেন। কেউ কেউ আবার মারিচ তুলে তা বাজারজাত করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

মেলান্দহের চাষি সুরুজ মিয়া বলেন, আমি এবছর ২ বিঘা জমিতে হাইব্রিড জাতের মরিচ চাষ করেছি। মরিচ চাষে প্রায় ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। বিঘা প্রতি ৪০ মণ মরিচ পেয়েছি। আর এই মরিচ ৪৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পেরেছি।

কালিবাড়ি, হাজরাবাড়ী, আরামনগর, আদ্রা, বাউশি, শ্যামনগর বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, কৃষকরা সেখানে প্রতিমণ মরিচ ১২০০-১৩০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন।

সরিষাবাড়ী উপজেলার সাতপোয়া গ্রামের কৃষক মঈনুল উদ্দিন বলেন, এবছর আমার ৬ বিঘা জমিতে মরিচের আবাদ করেছি। মরিচ চাষে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এই মরিচ ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পেরেছি। লাভ তো হয়ইনি বরং আসল চলে গিয়ে আরো লোকসানে পড়েছি।

মেলান্দহ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল বলেন, চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় মরিচের বাম্পার ফলন হয়েছে। এই উপজেলার ঝাউগড়া ইউনিয়নের ৫টি চরে প্রায় ১২০০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ করা হয়েছে। আমরা চাষিদের মরিচ চাষে সব ধরনের সহযোগীতা করছি।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop