১:০৯ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • উৎপাদন বাড়লেও দামে হতাশ চিংড়ি চাষিরা
ads
প্রকাশ : নভেম্বর ১৮, ২০২১ ১২:৩১ অপরাহ্ন
উৎপাদন বাড়লেও দামে হতাশ চিংড়ি চাষিরা
মৎস্য

করোনার ক্ষতি কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় বাগেরহাটের চিংড়ি চাষিরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায়, এবার গলদা চিংড়ির উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা করছে মৎস্য বিভাগ। তবে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত কমে গেছে কেজিপ্রতি চিংড়ির দাম। এতে হতাশ চাষিরা।

‘সাদা সোনা’ নামে খ্যাত গলদা চিংড়ি। এই চিংড়ি চাষের অন্যতম শীর্ষ জেলা বাগেরহাট। দীর্ঘদিন ধরেই জেলার হাজার হাজার চাষির একমাত্র আয়ের উৎস এই চিংড়ি চাষ। শুধু তাই নয়, দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার অন্যতম পণ্য এটি। এ জেলায় উৎপাদিত গলদা চিংড়ি ইউরোপের বিভিন্ন দেশসহ বিশ্বের ৩২টি দেশে রফতানি হয়ে থাকে।

তবে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কারণে গত বছর এই শিল্পে কিছুটা বিপর্যয় ঘটলেও এবার বেড়েছে উৎপাদন। এতে চাষিদের খুশি হওয়ার কথা। কিন্তু চিংড়ির দাম কমে যাওয়ায় হতাশায় দিন পার করছেন তারা। কেজিপ্রতি চিংড়ির দাম কমেছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত। তার ওপর চিংড়ি চাষে যেসব উপাদান বা খাবার লাগে তার মূল্যও চড়া। এতে চরম বিপাকে চাষিরা।

চিংড়ির দাম কম নিয়ে চাষিরা বলেছেন, আমাদের সব আয়-উপার্জন চিংড়ি চাষের ওপর। মাছের দাম কম। বর্তমানে বাজারে নিত্যপণ্যের যে দাম, সে অনুযায়ী আমরা চাষিরা বাঁচতে পারব না। দাম কমায় আমরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। করোনাকালের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চিংড়ির দাম স্বাভাবিক রাখার দাবি ব্যবসায়ীদের। এ বিষয়ে একজন ব্যবসায়ী বলেছেন, সব মিলিয়ে সারা বিশ্বের ৩২টি দেশে আমাদের চিংড়ি রফতানি হয়। শিপমেন্ট শুরু হলে চাষিরা আগের মতো দাম পাবেন।

বাগেরহাটে ৭০ হাজার গলদা চিংড়ি ঘেরে প্রায় ৩৫ হাজার চাষি যুক্ত রয়েছেন। এ বছর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৮ হাজার মেট্রিক টন।

 

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop