১২:০৭ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • পানি প্রবাহ বন্ধ থাকায় চরম বিপাকে মজিদপুরের চাষিরা
ads
প্রকাশ : অক্টোবর ৪, ২০২২ ৩:৫১ অপরাহ্ন
পানি প্রবাহ বন্ধ থাকায় চরম বিপাকে মজিদপুরের চাষিরা
কৃষি বিভাগ

সারাবছর শাক-সবজির আবাদ করেন কুমিরমারা, মজিদপুর গ্রামের কৃষক। একই দৃশ্য বাইনতলা ও এলেমপুর গ্রামের। নীলগঞ্জ ইউনিয়নের এসব কৃষক তাদের উৎপাদিত অধিকাংশ শাক-সবজি পাখিমারার খাল দিয়ে নৌকায় বাজারজাত করে আসছে। এ খালটির পানি ব্যবহার হয় ধানসহ শাক-সবজির চাষাবাদে। খালপথে নৌকায় যোগাযোগ তাদের অন্যতম মাধ্যম।

বর্তমানে অন্তত ৪০০ ফুট প্রস্থ এ খালের পানি ওঠানামানোর সংযুক্ত যুগীর স্লুইস খালের সামনে আলী মুন্সি এবং জলিল গাজীর বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় আড়াআড়িভাবে প্লাস্টিকের এবং সুক্ষ্ম ফাঁসের মশারী নেট দিয়ে বেড়া দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় ভাষায় একে পাডাগড়া বলা হয়। ফলে টোটাল খালের পানির প্রবাহ চরমভাবে বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে।

অপরদিকে কৃষকরা তাদের কৃষিপণ্য নৌকায় বাজারজাত করতে পারছেনা। মাথায় করে নিতে হয়। এলাকার আলমগীর জমাদ্দার গং সোনার বাংলা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির নামে জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে লিজ নিয়ে খালে মাছ চাষ করছেন।

আলমগীর জমাদ্দার জানান, তারা বেড়ার মাঝখানে নৌকা চলাচলের ফাঁক রেখেছেন। কৃষক সুলতান গাজী জানান এই খালটির মিঠা পানি দুই পাড়ের হাজারো কৃষক পরিবারের জীবন জীবিকা নির্বাহের অবলম্বন। কৃষকরা কৃষি জমি চাষাবাদ করেন। গোসলসহ নিত্য কাজে খালের পানি ব্যবহার করেন। আর কৃষকের উৎপাদিত কৃষিপণ্য নৌকায় করে পাখিমারা বাজারে নিয়ে আসেন। বর্তমানে খালে বেড়া দিয়ে আটকে দেওয়ায় তাদের খুব সমস্যা হয়েছে।

উল্লেখ্য খাল ইজারা নিলেও পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত কিংবা মানুষের খালের পানি ব্যবহার করতে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির সুযোগ নেই। সবজি চাষিসহ অধিকাংশ কৃষকের দাবি খালটি উম্মুক্ত করে দেয়ার পাশাপাশি স্লুইসগেট প্রকৃত কৃষকের কাছে নিয়ন্ত্রণ করা হোক। সূত্র: জনকণ্ঠ

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop