২:৩৪ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • খুলনায় ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় বাগদা চিংড়ির চাষীরা
ads
প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২২ ১২:৫৯ অপরাহ্ন
খুলনায় ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় বাগদা চিংড়ির চাষীরা
মৎস্য

করোনা মহামারি কারণে খুলনার ক্ষতিগ্রস্ত বাগদা চিংড়ির চাষীরা এবছর ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। চলতি বছরের শুরুতে আন্তর্জাতিক বাজারে জিআই পণ্য হিসেবে বাগদা চিংড়ি স্বীর্কৃতি পেয়েছে। স্বীর্কৃতি ফলে বাগদা চিংড়ির চাষীরা আশা করছেন গত দু’বছরে ক্ষতি তারা কাটিয়ে উঠতে পারবেনএই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নতুন উদ্যমে বাগদা চিংড়ি চাষ শুরু করেছেন খুলনার চাষীরা।

মানসম্মত চিংড়ি উৎপাদনে সহযোগিতা করছে খুলনা জেলা মৎস অধিদপ্তর। মানসম্মত বাগদা চিংড়ির উৎপাদনে গ্রহণ করেছে বিভিন্ন কার্যক্রম।

চাষীরা বলছেন, তারা ইতোমধ্যে ঘের প্রস্তুত করে পোনা ছেড়েছেন। অনেকে আবার মৎস্য অধিদপ্তর থেকে প্রশিক্ষণ উপকরণ ও আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন।

সাসটেইনেবল মেরিন ফিসারিজ প্রজেক্টের উপ-প্রকল্প পরিচালক সরোজ কুমার জানান, মৎস সম্পদের উন্নয়নে সাসটেইনেবল মেরিন ফিসারিজ প্রজেক্ট নামে একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে চিংড়ি খাতের উন্নয়নে পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্রতি তিনজন করে চাষীদের গ্রপ বা ক্লাস্টার গঠন করার উদ্যোগ নিয়েছি। চলতি অর্থ বছরে তিনশটির অধিক দল বা ক্লাস্টার গঠনের কার্য়ক্রম শুরু হয়েছে।

জেলা মৎস কর্মকর্তা জয়দেব পাল জানান, আামাদের বাগদা চিংড়ি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সাসটেইনেবল মেরিন ফিসারিজ প্রজেক্টের আওতায় ক্লাস্টারভিওিক চিংড়ি চাষ সম্প্রসারণ করছি।যাতে রোগমুক্ত পোনা পেতে পারি।

খুলনা জেলায় ৩৬ হাজার ১৬০ হেক্টর জমিতে বাগদা ও ১৯ হাজার ২১৬ হেক্টর জমিতে গলদা চিংড়ির চাষ হয়ে থাকে। ঘেরে চাষ হওয়া এসব চিংড়ি রপ্তানী করে প্রতিবছর আয় হয় প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop