১২:২৪ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • গো-খাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরুর দাম নিয়ে হতাশ খামারিরা
ads
প্রকাশ : জুন ১৭, ২০২১ ৫:২২ অপরাহ্ন
গো-খাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরুর দাম নিয়ে হতাশ খামারিরা
প্রাণিসম্পদ

কোরবানি ঈদের বাজার ধরতে দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করণের কাজে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন ঝিনাইদহের খামারিরা। ঈদকে সামনে রেখে গো-খাদ্যের দাম বেশি ও গরুর দাম ঠিকমত না পাওয়ার হতাশ হয়ে পড়েছেন অনেকেই। অন্যদিকে বাজারে ভারতীয় গরুর আমদানি হবে এমন দুশ্চিন্তায়ও রয়েছেন তারা।

গমের ভুষি, খৈল, খড়, কাঁচা ঘাস সহ অন্যান্য খাবার খাওয়ানো হচ্ছে গরুকে। কেউ খড় কাটছেন কেউবা গরু পরিষ্কার করছেন পানি দিয়ে। এভাবেই দেশীয় পদ্ধতিতে খুব যত্নের সাথে চলছে ছোট, বড় ও মাঝারি আকারের খামারিদের গরু মোটাতাজাকরণ প্রক্রিয়া। সকলেরই আশা আসছে কোরবানির ঈদে ভাল দাম পাওয়া যাবে।

কিন্তু গো-খাবারের দাম বেশী হওয়ায় খরচ হয়েছে অনেক বেশী। আর ঈদ ঘনিয়ে আসলেও খুব একটা দেখা মিলছে না ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ বাইরের গরুর ব্যাপারীদের। স্থানীয় বাজারেও নেই তেমন গরুর দাম। অন্যদিকে শেষ মুহূর্তে বাজারে আসবে ভারতীয় গরু এমন শঙ্কায়ও রয়েছেন খামারিরা। সীমান্ত দিয়ে গরু আসা বন্ধ হলে কিছুটা লাভের মুখ দেখবে বলেও আশা করেন ব্যাপারীরা।

খামারিরা জানান, এ জেলার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা ও চট্টগ্রামে গরু রপ্তানি করা হয়ে থাকে। জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের দেওয়া তথ্য মতে, এবার কোরবানীর ঈদকে ঘিরে ৫৩ হাজার গরু ও ৪২ হাজার ছাগল ও ৫ শত ভেড়া প্রস্তুত করা হয়েছে।এ জেলায় ২২হাজার খামারি তাদের গরু বিক্রয়ের জন্য প্রস্তুত করেছে।

ঝিনাইদহ জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আনন্দ কুমার অধিকারী জানান, আমাদের পালিত গরুই চাহিদা পূরণ করতে পারবে। ফলে বাইরের গরু আমদানির প্রয়োজন নেই।

প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জানান, এবারে গো-খাদ্যর দাম বেশি। খামারিদের এখন কিছুটা লোকসান হলেও শেষ মুহূর্তে তারা ভাল দাম পাবেন। দেশীয় গরুই দেশের চাহিদা পূরণ করতে পারবে। এ কারণে প্রতিবেশী দেশ থেকে গরু আমদানির প্রয়োজন নেই।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop