১২:০৫ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৪, ২০২৪ ৯:২৭ পূর্বাহ্ন
এসিআই ‘ফ্লোরা’ কম সময়ে অধিক ফল-ফসল উৎপাদনে মুনাফা পাচ্ছেন দেশের কৃষকরা
এগ্রিবিজনেস

বিশেষ প্রতিনিধি: দেশে প্রতিনিয়ত আবাদী জমির পরিমাণ কমছে, অন্যদিকে দেশের জনসংখ্যা বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। আর খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে এসিআই ক্রপ কেয়ারের এমন একটি পণ্য রয়েছে যা ধান, গম, আলু, পেয়াজ, মরিচ, টমেটোসহ প্রায় সব ফসল ও মাছে ব্যবহার করা যায়। সেটি হলো ফ্লোরা। পরিবেশ বান্ধব এই পণ্যটি ব্যবহারে কৃষকরা কম সময়ে অধিক লাভ পেয়ে থাকে। কৃষকের এরকম সফলতার গল্পগুলো বলছিলেন সারাদেশের এসিআই এর ১২ জন পরিবেশক। সারাদেশে তারা কৃষকের কাছে এই পণ্যটি পৌঁছানোর কাজটি করে যাচ্ছেন।

আজ মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারী) ঢাকার তেজগাওস্থ এসিআই হেড অফিসে “ফ্লোরা লাকী কুপন ড্র” অনুষ্ঠানে পরিবেশকরা এসব কথা বলেন।

পরিবেশকরা বলেন, কোন কৃষক একবার ‘ফ্লোরা’ নিলে সে এটার উপকার, সুফল পেয়ে অন্য কৃষককে জানান। ফসলে ফ্লোরা দিলে সব ফসলই ভালো হয়, উৎপাদন বাড়ে।

“ফ্লোরা লাকী কুপন ড্র” অনুষ্ঠানে দেশের প্রতি রিজিয়নের প্রতিনিধি হিসেবে ১২ জন পরিবেশক স্বশরীরে উপস্থিত ছিলেন, যারা ঐ রিজিয়নের ফ্লোরা এবং সালফক্স ব্যবসায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। এছাড়া লাকী কুপন ড্র অনুষ্ঠানে জুম ভিডিও কল এবং ফেসবুক লাইভ এর মাধ্যমে প্রায় ৭০০ এর অধিক সম্মানীত ডিলার ও রিটেইলারদের সহ এসিআই ফর্মুলেশনস লিমিটেড-এর ফিল্ড পর্যায়ের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীরা সংযুক্ত ছিলেন ।

অনুষ্ঠানে চিফ অপারেটিং অফিসার, ডা. মুক্তার আহমেদ সরকার পরিবেশকদের উদ্দেশ্যে বলেন, সর্ববৃহৎ কৃষি সমন্বয়কারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এসিআই সব সময় আপনাদের মাধ্যমে কৃষকের হাতে আধুনিক টেকনোলোজি তুলে দিয়ে, কৃষি ও কৃষকের এবং সর্বোপরি দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় ভূমিকা রেখে আসছে। “আজ চতুর্থ বারের মত ড্র অনুষ্ঠান, যার মাধ্যমে ফ্লোরার মাধ্যমে নতুন এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে চাই এবং কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে আপনাদের কাছ থেকে আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।” তিনি আগত সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান এবং ব্যবসায়িক উন্নতি কামনা করেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে পরিবেশকদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন দেবী ক্রপ সায়েন্স-এর পরিচালক মি: উত্তম দিনাচন্দরানন।

সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার সুবীর চৌধুরী বলেন, এসিআই এখন বাংলাদেশে প্রথম বারের মতো নিজস্ব ফ্যাক্টরিতেই ১১টি গুনগতমান সম্পন্ন পণ্য সক্ষমতার সাথে ফরমুলেশনস করছে। বাংলাদেশে এসিআই প্রথম আধুনিক ও সর্বোচ্চ গুনগত মান সম্পন্ন সালফার তৈরী করছে, যা কৃষি ও কৃষি জমির জন্য উপযোগী।  তাছাড়া আমরাই প্রথম বাংলাদেশ থেকে সালফার বিদেশে রপ্তানি করছি। তাই জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষি উৎপাদন উন্নয়নের জন্য এসিআই সব সময় কোয়ালিটি পণ্য ও সেবা প্রদানে প্রতিজ্ঞ। ফ্লোরা ও সালফক্স, কৃষকের আস্থাভাজন বন্ধু।

ফ্লোরার ম্যানেজার আবু বক্কর সিদ্দীক বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ এ জলবায়ু প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে ফলে ফসল উৎপাদন পরে যাচ্ছে চ্যালেঞ্জ এর মুখে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য আমরা ফ্লোরা নিয়ে আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে ফ্লোরাকে আমরা উন্নত করেছি যা একটি চলমান প্রক্রিয়া। এটি ভবিষ্যতে আরো উন্নত ফর্মুলায় আনবো বলে আশা রাখছি যা কৃষকের ফলন বৃদ্ধিতে আরো বেশি সহায়ক হবে।

ফ্লোরার জেনারেল ম্যানেজার (মার্কেটিং) আব্দুর রহমান বলেন, ফ্লোরা বাংলাদেশের কৃষকের ফলন বৃদ্ধিতে ১ম পছন্দের তালিকায় রয়েছে। ফ্লোরা পরিবেশ বান্ধব পণ্য যা ফসলের ফলন বৃদ্ধির পাশাপাশি ফসলের গুনগত মান বৃদ্ধি করে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে ফ্লোরাকে আমরা উন্নত করেছি যা একটি চলমান প্রক্রিয়া। এটি ভবিষ্যতে আরো উন্নত ফর্মুলায় আনবো বলে আশা রাখছি যা কৃষকের ফলন বৃদ্ধিতে আরো বেশি সহায়ক হবে।

ফ্লোরার জেনারেল ম্যানেজার (সেলস্) হুমায়ুন কবীর বলেন, কৃষক ভাইদের পাশাপাশি এসিআই ক্রপ কেয়ার সব সময়ই আমাদের পার্টনার তথা আপনাদের উন্নয়ন নিয়েও প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি। “ফ্লোরা লাকী কুপন ড্র” বাংলাদেশের এগ্রোকেমিকেল ইন্ডাট্রিজ জগতে আমরাই প্রথম চালু করেছি যার মাইলফলক আপনাদের ও আমাদের অনুপ্রাণিত করছে। আজ ৪র্থ বারের মত ড্র অনুষ্ঠান, যার মাধ্যমে ফ্লোরা কে আপনাদের মাধ্যমে নতুন এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে চাই।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে ফ্লোরার মার্কেটিং, সেলস্, সার্পোট টিম, পোডাক্ট ম্যানেজার, এক্সিকিউটিভরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

উল্লেখ্য, ব্যবসায়িক সাফল্যের ধারাবাহিকতায় আয়োজিত “ফ্লোরা লাকী কুপন ড্র” সিজন-৪-এর ফ্লোরা-এর প্রথম পুরস্কার ১২৫ সিসি হিরো মোটর সাইকেল জিতেছেন বরগুণা, বরিশাল রিজিয়নের মেসার্স খোকন ট্রেডাস (কুপন নং- ০৩৭৪৩)। ২য় পুরস্কার হিসাবে ওয়ালটন এসি জিতেছেন দিনাজপুর বিরলের ইয়াসিন আলী ট্রেডাস (কুপন নং- ০৩৮৪৪) ও চট্রগ্রামের চকরিয়ার মেসার্স আখীঁ এন্টারপ্রাইজ (কুপন নং-০৪১১৫)। ৩য় পুরস্কার হিসাবে ৩২ ইঞ্চি স্মার্ট টেলিভিশ জিতেছেন দিনাজপুরের মেসার্স হারুণ ট্রেডার্স (কুপন নং ০৩৭৬৮), কুষ্টিয়ার বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজ (কুপন নং-০৪৩১৯), দিনাজপুরের মেসার্স ভৌমিক ট্রেডার্স (কুপন নং- ০৩৮১৫)। এছাড়াও লটারির মাধ্যমে সারাদেশের পরিবেশকদের মধ্যে সবমিলে ৫৫ টি পুরস্কার প্রদান প্রদান করা হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১২, ২০২৪ ৯:১৭ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজারে ইয়ন গ্রুপের মেগা সেলস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
এগ্রিবিজনেস

দেশের অন্যতম প্রধান এগ্রোবেজড প্রতিষ্ঠান ইয়ন গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ এর আয়োজনে দেশের বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের জারা কনভেনশন হলে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হল ৩ দিনব্যাপী মেগা সেলস কনফারেন্স Let’s Build Stronger ২০২৪।

উক্ত মেগা সেলস কনফারেন্স-এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইয়ন গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোমিন উদ দৌলা। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইয়ন গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর এবিএ মেসবাহ উদ দৌলা (অবঃ)।

আগামী ৩ বছরের মধ্যে দেশের টপ টেন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ইয়ন গ্রুপ একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে উল্লেখ করে ইয়ন গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোমিন উদ দৌলা বলেন, আমাদের প্রত্যেক ইয়নার্সদেরকে অনারশীপের মাধ্যমে কাজ করতে হবে। প্রত্যেক ইয়নার্সকে কমফোর্ট জোন থেকে বের হয়ে নিত্য নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সঠিক ও গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য ও সেবা প্রদান করে এগিয়ে যাওয়াই ইয়ন গ্রুপের মূল লক্ষ্য। এজন্য মাঠ পর্যায়ে সঠিক সময়ে সঠিক পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে প্রান্তিক খামারিদের টেকনিকাল সার্ভিস ও সেবা প্রদান করতে হবে। এসময় তিনি কোম্পানির সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।

উক্ত কনফারেন্স-এ স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন ইয়ন এগ্রো ইণ্ডাস্টিজ লিঃ এর চীফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মোহাম্মদ জাবিদ হাসান এবং শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন ইয়ন গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর এবিএ মেসবাহ উদ দৌলা (অবঃ)।

এছাড়া আরও বক্তব্য প্রদান করেন চীফ পিপল অফিসার (সিপিও) সুলতান মাহমুদ, চীফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) মোঃ শামসুজ্জোহা, জেনারেল ম্যানেজার (ফিড) মোহাম্মদ শাহজাহান, জেনারেল ম্যানেজার (এনিমেল হেলথ ও একুয়া) মনসুর আলম দীপু প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয় ৬০টি পুরস্কার সম্বলিত আকর্ষণীয় র‍্যাফেল ড্র। পাশাপাশি বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে ছিল চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান এর আয়োজন। যেখানে সকল ইয়নার্সগণ আনন্দচিত্তে অংশগ্রহণ করেন

উল্লেখ্য, উক্ত ৩ দিনব্যাপী মেগা সেলস কনফারেন্স-এ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সেলস টিমের সদস্য এবং প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ প্রায় ৬০০ জন ইয়নার্স অংশগ্রহণ করেন। সকলের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে হোটেল কল্লোল ও হোটেল মিশুক প্রাঙ্গন। সকালে লাবনী বিচে মনোমুগ্ধকর ফুটবল, দড়ি টানাটানিসহ বিভিন্ন ধরনের খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

৩ দিনব্যাপী এই কনফারেন্সটির ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সাপোর্ট প্রদান করেন এরকোল মিডিয়া এন্ড কমিউনিকেশনস।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১৬, ২০২৪ ৭:৫৯ অপরাহ্ন
ফার্মা এন্ড ফার্মের গোলটেবিল বৈঠক
এগ্রিবিজনেস

ফার্মা এন্ড ফার্মের আয়োজনে কক্সবাজারের রামু উপাজেলায় এবং মাগুরা সদরে ছোট পরিষরে ডেইরি প্রাক্টিশনার ও ডেইরি খামারিদের নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত। উক্ত বৈঠকগুলোতে উপস্থিত ছিলেন ফার্মা এন্ড ফার্মের এসিস্ট্যন্ট সেলস ম্যানাজার, যথাক্রমে জনাব নকিব হাসান ( কুমিল্লা জোন) এবং ফজলুর রহমান ( যশোর জোন ) । সাথে আরও উপস্থিত ছিলেন এরিয়া ম্যনাজার এবং স্থানিয় প্রতিনিধিবৃন্দ ।

উক্ত বৈঠকে ম্যানেজারবৃন্দ “ফার্মা এন্ড ফার্ম” সেই সাথে “শিনিল ফার্মা লিমিটেড” এর কোয়ালিটি সম্পন্ন প্রোডাক্ট নিয়ে আলোচনা করেন । ডেইরি শিল্পে ফার্মা এন্ড ফার্মের অবদান নিয়ে কথা বলার সময় উল্ল্যেখ করেন যে, ডেইরি শিল্পের উন্নতি করণে “ফার্মা এন্ড ফার্ম” এবং “শিনিল ফার্মা লিমিটেড” প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে । সেই সাথে BPSOL sol. ( Butaphosphan + Cayanocobalamin ), SI AD3E Plus , GND-100 inj.( Gonadorelin Hormone) , SI Iron সহ অন্যান্য প্রোডাক্ট এর কার্যকারিতা এবং জনপ্রিয়তা তুলে ধরেন ।

প্রসংগত, ফার্মা এবং ফার্ম ডেইরি শিল্পের পাশাপাশি পোল্ট্রি শিল্পেও বরাবর অবদান রেখে চলছে এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন মেডিসিন এর পাশাপাশি পোল্ট্রির নানাবিধ ভ্যাক্সিন বাজারজাত করে আসছে ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ১৮, ২০২৩ ১২:৩৩ অপরাহ্ন
অনোয়ার ডিউরারুফ এবং মোনালিসা সিরামিক্স (বিডি) লিমিটেড-এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত
এগ্রিবিজনেস

অনোয়ার ডিউরারুফ, অনোয়ার গ্রুপের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান, সাম্প্রতি মোনালিসা সিরামিক্স (বিডি) লিমিটেড (এক্স সিরামিক্স গ্রুপ)-এর সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।ঢাকার বাড্ডায় মোনালিসা সিরামিক্স (বিডি) লিমিটেড এর হেড অফিসে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে। চুক্তির অধীনে, মোনালিসা সিরামিক্স (বিডি) লিমিটেড নিজস্ব কারখানার ছাদে শুধুমাত্র অনোয়ার ডিউরারুফ ব্যবহার করবে । ইতালীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এবং বিশ্বমান সম্পন্ন ডিউরারুফ দেশের নির্মাণ এবং শিল্প খাতে ২০১৭ সাল থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে।

এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অনোয়ার গ্রুপ এর পক্ষ থেকে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন বিন্ডিং ম্যাটারিয়াল ডিভিশন-এর সিইও মোঃ গাজি মাহফুজুর রহমান এবং মোনালিসা সিরামিক্স (বিডি) লিমিটেড-এর পক্ষ থেকে রিয়েল এস্টেট এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল কন্সট্রাকশন-এর এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মোঃ এনএ পাটোয়ারী। এছাড়াও অনোয়ার সিমেন্ট শীট-এর কনসালটেন্ট ড: মোছাদ্দেক হোসেন, অনোয়ার ডিউরারুফ-এর জিএম (বিজনেস) সঞ্জয় কুমার বালা এবং মোনালিসা সিরামিক্স (বিডি) লিমিটেড-এর পক্ষ থেকে জিএম ফনীভূষণ দেবনাথ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১, ২০২৩ ১০:১৮ অপরাহ্ন
সবজির বাজার চড়া, স্বস্তি নেই পেঁয়াজ-আলুতেও
এগ্রিবিজনেস

নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি নেই দীর্ঘদিন ধরেই। মাছ-মাংসের বাজার, কাঁচাবাজার, এমনকি মসলাজাত পণ্যের বাজারেও অস্বস্তি বেড়েছে। বিভিন্ন সময় নানা পণ্যের দাম কিছুটা ওঠানামা করলেও বাজার ছুটছে ঊর্ধ্বমুখী। সপ্তাহজুড়ে ঝাঁজ বেড়েছে পেঁয়াজের বাজারে। ভালো মানের দেশি পেঁয়াজের কেজি গত সপ্তাহে ৬০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে থাকলেও এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। মাঝারি মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭৫ টাকা কেজি।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা যায়, ন্যূনতম ৫০-৬০ টাকার কমে কোনো সবজি মিলছে না। কেজিতে টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৪০ টাকা, আলু ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বড় আকারের কালো লম্বা বেগুন ১১০, গোল বেগুন ৯০-১০০ টাকা, ফুলকপি ৫০-৬০ টাকা পিস, কাঁকরোল ৮০ টাকা ও কাঁচা পেঁপে ৫০-৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বাজারভেদে পটল, ঝিঙা, বরবটি, শসা, কচুর মুখী ও করলার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৯০ টাকায়।

এছাড়া শসা ৬০-৭০ টাকা, মূলা ৬০ টাকা, ধুন্দল ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, আকারভেদে লাউয়ের পিস ৮০ টাকা ও চালকুমড়া ৭০-৮০ টাকা পিস বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে চলতি সপ্তাহে খুচরা পর্যায়ে সব ধরনের মসুর ডালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। প্রতি কেজি মোটা মসুর ডালের কেজি এখন ৯৫ থেকে ১০৫ টাকা, যা গত সপ্তাহেও প্রতি কেজি মোটা মসুর ডাল ৯০ থেকে ৯৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। মাঝারি আকারের মসুর ডালের কেজি ৫ টাকা বেড়ে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায় উঠেছে। আর ভালো মানের, অর্থাৎ সরু দানার মসুর ডালের কেজি পড়ছে এখন ১৩৫ থেকে ১৪৫ টাকা। গত সপ্তাহে এই ডালের খুচরা দাম ছিল ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা কেজি।

অপরদিকে সম্প্রতি ডিমের দাম হঠাৎ করে বেড়ে যায়। ডজনে দাম হয়ে গিয়েছিল ১৮৫ টাকা। তবে বর্তমানে প্রতি কেজিতে ফার্মের মুরগির ডিম হালিতে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। এছাড়া হাসের ডিমের হালি ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, স্থানভেদে ২২০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি দরে পাঙ্গাস বিক্রি হচ্ছে। বড় ও মাঝারি তেলাপিয়া ২৩০ টাকা থেকে ২৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এক কেজির রুই-কাতলার ফাম হাঁকানো হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৩৬০ টাকা কেজি। দুই থেকে আড়াই কেজি ওজনের রুই-কাতলার মাছের দাম প্রতি কেজি ৩৭৫ থেকে ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শোল মাছ প্রতি কেজি ৬০০-৬৫০ টাকা। শিং মাছ, বাইলা মাছ প্রতি কেজি প্রকারভেদে ৬০০-৬৭০ টাকা।

এদিকে মাংসের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। সোনালী মুরগি ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা। দেশি মুরগি কিনতে কেজিতে খরচ ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা। গরুর মাংস ৮০০ টাকা, খাসির মাংস ১১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। স্থানভেদে কম-বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৭, ২০২৩ ৫:০৬ অপরাহ্ন
হেলথকেয়ার ফার্মা- এর এনিমেল হেলথ ডিভিশনে হেড অব মার্কেটিং হিসেবে যোগদান করলেন ডা. মো: নিজাম
এগ্রিবিজনেস

গত ২রা জুলাই ২০২৩ দেশের শীর্ষস্থানীয় অত্যন্ত জনপ্রিয় স্বনামধন্য কোম্পানি হেলথকেয়ার ফার্মা-এর এনিমেল হেলথ ডিভিশনে হেড অব মার্কেটিং পদে যোগদান করেন ডা. মোঃ নিজাম উদ্দিন আখন্দ রনি। ইতো পূর্বে তিনি এসিআই এনিমেল হেলথ এর জেনারেল ম্যানেজার, মার্কেটিং (পোল্ট্রি) হিসেবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ডা. রনি ২০০৪ সালে ১লা জানুয়ারীতে জেসন এগ্রোভেট লিমিটেড এ টেকনিক্যাল অফিসার পদে যোগদানের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন।

এরপর তিনি সিপি বাংলাদেশ কোঃ, লিঃ এ সেলস অফিসার, আল-মদিনা ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিঃ এর এনিমেল হেলথ ডিভিশনে টেকনিক্যাল সার্ভিস ম্যানেজার, পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিঃ-এর এগ্রো ভেট ডিভিশনে ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেন। ২০১৩ সালে তিনি এসিআই এনিমেল হেলথে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোডাক্ট ম্যানেজার হিসেবে পোল্ট্রি পোর্টফোলিওর দায়িত্ব নেন। পরবর্তীতে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রোডাক্ট ম্যানেজার, মার্কেটিং ম্যানেজার ও সর্বশেষ জেনারেল ম্যানেজার, মার্কেটিং হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিভিএম ডিগ্রী অর্জন করেন। চাকুরীর পাশাপাশি বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ (জেনারেল) কমপ্লিট করেন ২০১১ সালে।
হেলথ কেয়ার সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে জনাব রনি কৃষি সুরক্ষা প্রতিনিধি মোঃ জাহিদ হাসানকে বলেন- “প্রায় দুই দশকের বেশি সময় ধরে হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস মানুষের জন্য জীবন রক্ষাকারী ঔষধ নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন করে ভোক্তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিচ্ছে। সেরা প্রযুক্তি এবং সর্বোৎকৃষ্ট কাঁচামাল ব্যবহার করে উন্নত মানের ঔষধ তৈরি এবং সরবরাহের জন্য হেলথকেয়ারের সুখ্যাতি আজ দেশব্যাপী। তাইতো হেলথকেয়ার আজ প্রথমসারীর ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানিগুলোর মধ্যে অন্যতম স্থান দখল করে নিয়েছে। হেলথকেয়ার ফার্মার মতো লাইভস্টক সেক্টরেও হেলথ কেয়ার এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান হেলথকেয়ার এনিমেল হেলথ দেশের প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশাবাদী”।

ডা. রনি হেলথকেয়ার ফার্মার ম্যানেজমেন্টের কাছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ এই নতুন দায়িত্ব দেয়ার জন্য। পাশাপাশি তিনি সারা দেশব্যাপী ভেটেরিনারিয়ান, পোল্ট্রি, ডেইরী ও মৎস্য খামারীবৃন্দ, স্টেকহোল্ডারস এবং ইন্ডাস্ট্রির সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গ সহ লাইভস্টক সেক্টর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকদের নিকট দোয়া ও সহযোগীতা কামনা করেছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৮, ২০২৩ ৯:১০ অপরাহ্ন
বাণিজ্যিকভাবে মধু চাষে লাভবান শরীয়তপুরের চাষিরা
এগ্রিবিজনেস

শরীয়তপুরে বাণিজ্যিকভাবে মধু চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এ বছর শরীয়তপুরে ৭৮টি ভ্রাম্যমাণ মৌচাষির দল এসেছে। মধু চাষ করে নিজেরাই সামলম্বী হচ্ছেন না, অবদান রাখছেন অর্থনীতিতেও। মৌখামার ঘিরে কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি হয়েছে অনেক বেকার যুবকের। মধু কিনতে মৌচাষির কাছে আসেন দেশি-বিদেশি ক্রেতা। দরদাম করে মধু কিনে নিয়ে যান তারা। তবে মধুর ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ খামারিদের। ন্যায্য দাম পেলে এ শিল্প জাতীয় অর্থনীতিতে অনেক অবদান রাখবে বলে মনে করেন খামারিরা।

শরীয়তপুরের মাঠে মাঠে এখন কালোজিরা আর ধনিয়ার মতো মসলা জাতীয় ফসলে ভরে উঠেছে। মাঠজুড়ে সাদা ফুল বাতাসে দোল খায়। বিচরণ করছে মৌমাছির দল। বসছে ফুলে, করছে মধু আহরণ। ফসলি মাঠের পাশে অস্থায়ীভাবে অবস্থান নিয়েছেন মৌচাষিরা। বসিয়েছেন সারি সারি মৌবাক্স। প্রতিটি বাক্সে একটি করে রানি মৌমাছিসহ কয়েক হাজার কর্মী মৌমাছি বসবাস করে। তারা ছুটে যায় ফসলি মাঠে। ফুল থেকে আহরণ করেছে ফুলের নির্যাস। মৌমাছির সেই নির্যাস বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রূপান্তরিত হয় ঘন মধুতে।

মৌচাষিরা ১০ থেকে ১৫ দিন পর পর বাক্সের ফ্রেমগুলো থেকে নিষ্কাশন যন্ত্রের সাহায্যে মধু সংগ্রহ করেন। সংগৃহীত মধু হাতের স্পর্শ ছাড়াই সম্পূর্ণ মেশিনের সাহায্যে বের করা হয়। এরপর তা মজুত রাখা হয় বিভিন্ন আকারের কনটেইনারে। তারপর মাঠ থেকেই সরাসরি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করেন মধু।

শরীয়তপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, শরীয়তপুরে ৫ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে ধনিয়া ও ৩ হাজার ৬৮০ হেক্টর জমিতে কালোজিরা আবাদ হয়েছে। এসব ফসলি মাঠের পাশে ৯ হাজার ৪৪০টি মৌবাক্স বসানো হয়েছে। এতে ৫৫ টন মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা আছে। যার বাজারমূল্য প্রতি কেজি ৮০০ টাকা দরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা।

শরীয়তপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মৌ বিশেষজ্ঞ কৃষিবিদ মো. নাজমুল হুদা বলেন, ‘এ শিল্পকে এগিয়ে নিতে শুধু মধু নয়, বিশেষ চারটি উপাদান সংগ্রহ করা যায়। তার প্রক্রিয়াগত জ্ঞান অর্জন ও প্রয়োগের মাধ্যমে খামারিদের সমৃদ্ধ এবং পৃষ্ঠপোষকতা দিলে মধু শিল্প থেকে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০২৩ ৭:৩৩ অপরাহ্ন
জনপ্রিয়তা পাচ্ছে নেদারল্যান্ডসের আলুর জাত
এগ্রিবিজনেস

নেদারল্যান্ডসের আলুর জাত ‘ভ্যালেনসিয়া’। যার বীজ ওই দেশের স্কেপ হল্যান্ড কোম্পানি থেকে আমদানি করে সারাদেশে বাজারজাত করেছে এসিআই। চলতি মৌসুমে জাতটি বাম্পার ফলন দিচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।

জয়পুরহাট, রংপুর, রাজশাহী, মুন্সিগঞ্জ, কুমিল্লা, দিনাজপুরসহ কয়েক জেলার আলু চাষিদের আশাবাদী করে তুলেছে এ ‘ভ্যালেনসিয়া’।

এদিকে আলুর উৎপাদন দেখতে স্কেপ হল্যান্ড কোম্পানির ইন্টারন্যাশনাল একাউন্ট ম্যানেজার লিওন হানস্ট্রা বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। তিনি কুমিল্লা ও মুন্সিগঞ্জের বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চলে আলুর মাঠ পরিদর্শন করেন।

এসময় তিনি কৃষক, বীজ ডিলার, রিটেইলারদের সঙ্গে এর ফলন নিয়ে কথা বলেন।

এসিআই জানায়, এ আলু হেক্টরপ্রতি প্রায় ৪০ টন ফলন দিচ্ছে, যা সমজাতীয় জাতগুলো থেকে প্রায় ৩৭ ভাগ বেশি। জাতটি ৫৫-৬০ দিনের মধ্যে বিক্রি উপযোগী হয়। চাইলে সর্বোচ্চ ৮৫ দিন পর্যন্ত জমিতে রাখা যায়।

তবে ৬০ দিনের মধ্যে এর হেক্টরপ্রতি ফলন ৩১ টন পর্যন্ত হচ্ছে। ফলে আগাম উত্তোলন করে চাষিরা অধিক মুনাফা পাচ্ছেন। জাতটি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় প্রায় ৯০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।

ভ্যালেনসিয়ার শুষ্ক পদার্থের পরিমাণ প্রায় ২২ দশমিক ৫ শতাংশের ওপরে এবং তেল শোষণ ক্ষমতা প্রায় ৩ শতাংশের নিচে হওয়ায় এটি সুস্বাদু। এটি ফ্রেন্স ফ্রাইয়ের জন্য উপযোগী একটি জাত। এছাড়া ভ্যালেনসিয়া জাতটি স্কেব রোগ সহনশীল।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১০, ২০২৩ ২:০২ অপরাহ্ন
১০ লাখ টাকার কমলা বিক্রির আশা চাষি খয়বর আলীর!
এগ্রিবিজনেস

নওগাঁয় কমলা চাষে সফলতা পান আলহাজ্ব খয়বর আলী মন্ডল। কমলা দেখতে সুন্দর ও খেতে সুস্বাদু বলে তিনি শখের বশে তার পতিত জমিতে রোপন করেন। তারপর বাণিজ্যিকভাবে ১ একর জমিতে ৬ প্রজাতির কমলা গাছ রোপন করে সফলতা পান। এবছর ৮-১০ লাখ টাকার কমলা বিক্রির আশা করছেন খয়বর আলী মন্ডল।

জানা যায়, আলহাজ্ব খয়বর আলী মন্ডল নওগাঁর মান্দা উপজেলার ৭ নম্বর প্রসাদপুর ইউনিয়নের গাড়িক্ষেত্র গ্রামের বাসিন্দা। দেড় বছর আগে শখের বশে কমলা চাষ শুরু করার পর এখন বাণিজ্যিকভাবে ১ একর জায়গায় কমলা চাষ করছেন। বর্তমানে তার ১ একর কমলা বাগানে ৬ প্রজাতির ৪০০ টি কমলা গাছ রয়েছে। তিনি এবছর লাভবান হলে আগামীতে আরো বেশি জমিতে কমলার চাষ করবেন।

চাষি খয়বর আলী বলেন, আমি প্রায় দেড় বছর আগে শখের বশে কমলার বাগান করার চিন্তা করি। তারপর বিভিন্ন স্থান থেকে চারা সংগ্রহ করে রোপন করি। এবছর আমার বাগানের অধিকাংশ গাছে ফুল ও ফল এসেছে। ইতোমধ্যে একেকটি গাছ থেকে ৩-১৫ কেজি পর্যন্ত কমলা উত্তোলন করে বিক্রি করেছি।

কমলা ছাড়াও তার বাগানে পাকিস্তানি বারি-১ ও ভিয়েতনাম মাল্টা সহ তিনফল, আলুবোখরা, কিসফল, কাজুবাদাম, করমচা, আঙ্গুর, রামবুটান, পার্সিমূল, পানমসলা, কাশ্মীরি আপেলকুল, বলোসুন্দরীকুল ফলের গাছ রয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৩০, ২০২২ ৯:২০ পূর্বাহ্ন
কুড়িগ্রামে ৫০০ হেক্টর জমিতে আগাম আলুর চাষ
এগ্রিবিজনেস

আগাম আলু চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে চাষিরা। ধরলা নদীর বিস্তীর্ণ বালুচরে স্যালো মেশিনে পানি তুলে আলুর চাষ করছেন কৃষকরা। বাজারে আলুর দাম ও ফলন ভালো হওয়ায় খুশি চাষিরা। কুড়িগ্রাম জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এ বছর জেলার ৯টি উপজেলায় ৫০০ হেক্টর জমিতে আগাম আলুর চাষ হচ্ছে। আলুর দাম ও ফলন ভালো দেখা যাচ্ছে।

কাঁঠাল বাড়ি ইউনিয়নের আলু চাষি মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমি ১ বিঘা জমিতে আগাম সেভেন জাতের আলু চাষ করেছি। আলুর ফলন ভালো দেখা যাচ্ছে। আশা করি বিঘাপ্রতি ২৫ মণ আলু পাওয়া যাবে। গত বছর বিঘাপ্রতি ৬৫-৭০ হাজার টাকা খরচ পড়েছে। এ বছর তেল, সার ও কীটনাশকের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিঘাপ্রতি ১ লাখ টাকা খরচ হবে।’

কুড়িগ্রাম জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিপ্লব কুমার মোহন্ত জানান, ‘অন্য ফসলের পাশাপাশি চরগুলোয় এ বছর আগাম আলু চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। জেলায় ৭ হাজার হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৫০০ হেক্টর জমিতে আগাম আলু চাষ হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ মৌসুমে কৃষকরা লাভবান হবেন।’

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop