১:১২ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • বাগমারায় মাছ চাষে ২০ হাজার বেকার যুবকের কর্মসংস্থান
ads
প্রকাশ : এপ্রিল ২৬, ২০২১ ৩:২৭ অপরাহ্ন
বাগমারায় মাছ চাষে ২০ হাজার বেকার যুবকের কর্মসংস্থান
মৎস্য

মহামারী করোনাকালেও মাছ উৎপাদানে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে বাগমারার মাছচাষীরা। মাছ চাষ ও রফতানি মিলে বাগমারায় এখন ২০ হাজারের বেশি বেকারের নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে। অবিরামভাবে নানা জাতের মাছ উৎপাদন করে চলছেন বাগমারার মাছ চাষিরা।

মাছচাষী ও স্থানীয় পুকুর মালিকদের মতে, অনুকূল পরিবেশের কারণে এখানে উৎপাদন করে ব্যাপক সুবিধা পাওয়া যায়। এখানে মাছের রোগ বালাই কম হয়। মাটি ও পানির গুণে এখানেকার মাছ বেশ সুস্বাদুু হওয়ায় দেশব্যাপী এ মাছের চাহিদা ও পরিচিতি রয়েছে ব্যাপক।

উপজেলা মৎস্য দফতর সূত্রে জানা গেছে, বিভিন্ন ছোট বড় আকার মিলে বাগমারায় মোট পুকুর দীঘির সংখ্যা ৭ হাজার ৩৮৮টি। এসব পুকুর দীঘির মোট আয়তন প্রায় ২৪ হাজার ৮৬৩ হেক্টর। বছরজুড়ে এসব পুকুর দীঘিতে উৎপাদন হয় রুই, কাতলা, মৃগেল, সিলভার কার্প, গ্রাস কার্প, ব্লাড কার্প, মিনার কার্প, চিতলসহ প্রায় ১০-১২ প্রজাতির মাছ। এসব পুকুর দীঘি থেকে বছরে প্রায় ১৮ হাজার মেট্রিক টন মাছ উৎপাদন হয়ে থাকে।

স্থানীয় বাজারে বছরে মাছের চাহিদা রয়েছে বছরে প্রায় ১০ হাজার টন। অতিরিক্ত ৯ হাজার টন মাছ ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় রফতানি হয়ে থাকে। এসব মাছ উৎপাদন পরিবহন ও রফতানিসহ বিভিন্ন কার্যক্রমে এলাকার প্রায় ২০ হাজার বেকারের নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে। প্রতিদিন এ সেক্টরে কর্মরত লোকজনের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

উপজেললা মৎস্য কর্মকর্তা শাহাদৎ হোসেন জানান, বাগমারা এখন মাছ চাষের জন্য একটি মডেল উপজেলায় পরিণত হয়েছে। বাগমারার ১৬টি ইউনিয়নে তাদের নিযুক্ত একজন করে মৎস্য সহায়ক দায়িত্ব পালন করছেন।

তিনি মৎস্যচাষীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আবার কখনও তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্নভাবে সহায়ত করে থাকেন। তাদের কাছে একটি করে কীটবক্স প্রদান করা হয়েছে। যা দিয়ে তারা পুকুর দীঘির পানি পরীক্ষা করে থাকেন বলেও জানান।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop