১০:০৬ পূর্বাহ্ন

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • ফেব্রুয়ারি মাসকে ঘিরে ফুল পরিচর্যায় ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চাষিরা
ads
প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১২, ২০২২ ১১:৪২ পূর্বাহ্ন
ফেব্রুয়ারি মাসকে ঘিরে ফুল পরিচর্যায় ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চাষিরা
এগ্রিবিজনেস

যে কোনো দিবস কিংবা উৎসবে ফুল ছাড়া যেন কিছু ভাবাই যায় না। তা যদি হয় পহেলা ফাল্গুন, ভালোবাসা দিবস ও একুশে ফেব্রুয়ারিকে সামনে রেখে ফুলের ক্ষেত পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের ফুলচাষিরা। করোনাভাইরাসের অতিমারির কারণে ব্যবসায় মন্দাভাব থাকলেও সামনের কিছু দিনে বিক্রি বাড়বে বলে প্রত্যাশা চাষিদের।

জানাগেছে, নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার দশটি গ্রামের মানুষ জড়িত ফুল চাষের সাথে। বাণিজ্যিকভাবে আবাদি জমিতে ফুল চাষ  করে স্বাবলম্বী হয়েছেন এ উপজেলার অন্তত ১০ হাজার চাষি। ফুলের চাষ লাভবান হওয়ায় নতুন করে অনেকে ঝুঁকছেন এ ব্যবসার দিকে।

সরেজমিনে কলাগাছিয়া ইউনিয়নের গ্রামগুলো ঘুরে দেখা যায়, কৃষকের মাঠজুড়ে শোভা পাচ্ছে নানা জাতের ফুল। দেশীয় প্রজাতির ফুলের চাষ যেমন হচ্ছে তেমনি আছে বিদেশী প্রজাতির ফুলও। এর মধ্যে গাধা, কসমস, জারবেরা, রজনীগণ্ধা, গোলাপ উল্লেখ্যযোগ্য। এসব ফুলের বাগান দেখতে রাজধানীসহ নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে ভিড় করছেন র্দশর্নাথীরা।

কৃষক সালাম, ফোরকান ও রহিমের সাথে কথা বলে জানা যায়, এই উপজেলার দশটি গ্রামের মানুষ জড়িত ফুল চাষের সাথে। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ফুল চাষের ফলে স্বাবলম্বী হয়েছেন অন্তত ১০ হাজার মানুষ। পুরুষের পাশাপাশি ফুল তুলে ও মালা গেঁথে নারীরাও বাড়তি আয় করছেন।

তবে করোনার কারণে কয়েক মাস ধরে কিছুটা মন্দা দেখা দিয়েছে ব্যবসায়। সামাজিক অনুষ্ঠান কম হওয়ায় আসছেন না পাইকাররা, ফলে কমে গেছে ফুুল বিক্রিও। তবে আসছে পহেলা ফাল্গুন, ভালবাসা দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সে মন্দাভাব কেটে যাবে এমন প্রত্যাশা তাদের।

বন্দর উপজেলা ফুল ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক তাওলাদ হোসেন বলেন, ফুলের ব্যবসা বছরজুড়ে হলেও, বিশেষ দিবসকে ঘিরে বিক্রি ও লাভ বেশী হয়। ফুল চাষ ও ব্যবসার প্রসারে কৃত্রিম ফুল আমদানি ও তৈরি বন্ধ করতে হবে।

এদিকে, এখানকার উৎপাদিত ফুল বিদেশে রপ্তানি সম্ভব বলেও মনে করছেন স্থানীয়রা। এজন্য ফুল সংরক্ষণে হিমাগার স্থাপনসহ অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন তারা।

বন্দর উপজেলা কৃষি র্কমর্কতা ফারহানা সুলতানা বলেন, করোনার কারণে এ বছর ফুল চাষে অনেকটাই মন্দাভাব। তবে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ফুল চাষিদের ঋণ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত বেশ কিছু কৃষক প্রণোদনা পেয়েছেন।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop