৯:৪৩ পূর্বাহ্ন

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • বাকৃবি প্রফেসর ড. মো. আবুল মনসুর পেলেন মাদার তেরেসা গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড-২০২২
ads
প্রকাশ : অগাস্ট ১১, ২০২২ ৩:২৯ অপরাহ্ন
বাকৃবি প্রফেসর ড. মো. আবুল মনসুর পেলেন মাদার তেরেসা গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড-২০২২
প্রিয়মুখ

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু,বাকৃবি থেকে:
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ন বিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন, প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর (মিল্লাত) মাদার তেরেসা গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড-২০২২ লাভ করেছেন।

শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুরকে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন ও আলোকিত মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন যৌথভাবে এ সম্মননা প্রদান ও এক আলোচনা সভা আয়োজন করেছে।

গত ৬ আগস্ট বিকাল ৪টায় ঢাকার পল্টন টাওয়ারে ইকোনমিক রিপোর্টাস ফোরাম অডিটরিয়ামে “অলোকিত ও মানবিক সমাজ গঠনে জ্ঞানতাপস ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ ও মহিয়সী নারী মাদার তেরেসার কর্মময় জীবন” শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আর. খান আদনান, মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন মুহাম্মদ আতাউল্লাহ খান, প্রধান আলোচক ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক সিদ্দিকী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট এডভোকেট মোঃ লতিফুর রহমান, জনাব বাবুল সরদার চাখারী, ও অন্যান্য বিশেষ অতিথি মন্ডলী।

আলোচনা সভা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের বিজ্ঞ বিচারপতি জনাব খাদেমুল ইসলাম চৌধুরী।

প্রধান অতিথির ভাষনে বিজ্ঞ বিচারপতি জনাব খাদেমুল ইসলাম চৌধুরী জ্ঞানতাপস ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ও মহিয়সী নারী মাদার তেরেসার জীবন ও কর্ম সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন। পরে সম্মাননা প্রাপ্তদের হাতে ক্রেস্ট প্রদান করেন।

প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর উক্ত অনুষ্ঠানে ্উপস্থিত থেকে সম্মাননা গ্রহণ করেন।

প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর বিগত ৩৬ বৎসর যাবৎ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়, ময়মনসিংহ এর ফিশারিজ টেকনোলজি বিভাগে অধ্যাপনা করছেন। তিনি ২ বার বিভাগীয় প্রধান, ১ বার হল প্রভোস্ট, ফিশ মিউজিয়াম ও জার্মপ্লজম সেন্টারের পরিচালক ছিলেন।

বর্তমানে মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে কর্মরত। প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর (মিল্লাত) রচিত “ফিশারিজ স্টাডিজ ১ম খন্ড, ২য় খন্ড, ৩য় খন্ড, ৪র্থ খন্ড” পাঠ্যপুস্তক সমূহ যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয়ে পাঠ্যপুস্তক হিসেবে গৃহীত হয়েছে এবং ব্যাপক সমাদৃত হয়েছে। জাতীয় ও আন্তজার্তিক জার্ণাল, কনফারেন্স ইত্যাদিতে তাঁর শতাধিক গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ৭৫ জন এম. এস. ও পিএইচ.ডি ছাত্র-ছাত্রীর গবেষণা সুপাইভাইজার ও কো-সুপারভাইজার।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop