১:২০ অপরাহ্ন

বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • ভারত থেকে নদী পথে ভেসে আসছে টমেটোর চালান
ads
প্রকাশ : জুলাই ৩১, ২০২১ ৭:২২ অপরাহ্ন
ভারত থেকে নদী পথে ভেসে আসছে টমেটোর চালান
কৃষি বিভাগ

সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা সীমান্তে স্থল পথের পাশাপাশি নদী পথে ভেঁসে আসছে ভারতীয় পণ্য। সংশ্লিষ্ট বাহিনী তৎপরতার কারণে চোরাকারবারীরা নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করছে।নদী পথ ব্যবহার করে ভারত থেকে নিয়ে আসছে নানা রকমের পণ্য সামগ্রী। নিরাপদ রুট হিসাবে কৌশলে নদী পথ ব্যবহার করা হয়।উপজেলার যে সকল নদীপথ গুলো চোরাকারবারীরা ব্যবহার করছে সেগুলো হল খাঁসি, খোয়াই, রাংপানি, ছাগল খাউরী, কলসী, নয়াগাং, কাটাগাং, বড়নয়াগাং ও সারী নদী।

এ সকল নদীর উৎসমূখ ভারত সীমান্তে থাকায় বর্ষার মৌসুমে চোরাকারবারীরা দিন-রাত ভারত থেকে নদী পথে অভিনব পন্থায় সব্জীসহ গাড়ীর টায়ার টিউব, মাদক সামগ্রী চালি বেঁধে নদীর পানিতে ভাঁসিয়ে আনা হচ্ছে।

চোরাকারবারী দলের একাধিক সদস্য নাম প্রকাশ না করার কঠোর শর্তে ছবি ভিডিও করার সুযোগ দিয়ে বলেন, আমরা পেটের দায়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জল কিংবা স্থল পথে পণ্য বাংলাদেশে নিয়ে আসছি। এসব পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশের পর তেমন কোন সমস্যায় পড়তে হয় না, ব্যবসায়ী কিংবা ক্যারিয়ারদের।

তারা আরোও বলেন, পণ্যের মালিকের সাথে সংশ্লিষ্ট আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সংখ্যক মনোনিত সোর্সম্যান রয়েছে। তাদের সাথে নির্দিষ্ট চুক্তির মাধ্যমে আমরা এসব পণ্য নিয়ে আসছি। পণ্য খালাসে ভারত সীমান্ত অংশে প্রবেশকালে আমাদের ঝুঁকি বেশি। যে কোন সময় বিএসএফ হানা দেয়, তখন জীবন বাজি রেখে এসব পণ্য নিয়ে আসি। অনেক সময় পণ্য ফেলে এলোপাতাড়ী দৌড়ে বাংলায় ফিরে আসি।

বর্তমান লকডাউন পরিস্থিতিতে বেশ কিছু দিন থেকে আমাদের কয়েকটি গ্রুপ নদী পথে ভারত হতে সুপারী, সাতকরা, টমেটো, গাড়ীর টায়ার, কসমেট্রিক্স সামগ্রী,ঔষধ, মেডিকেল সামগ্রী, বিভিন্ন ব্যান্ডের সিগারেট ও নাছির বিড়ি নিয়ে আসি।বিভিন্ন সময়ে এসব পণ্য স্থল পথে আনা হয়। তবে স্থল পথের তুলনায় নদী (জল) পথ সবচেয়ে নিরাপদ।

১৯ বিজিবি’র এফএস রেজাউল করিম’র সাথে ফোনালাপে তিনি বলেন, বিজিবি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। জৈন্তাপুর ক্যাম্পের সদস্যরা রাতে অভিযান চালিয়ে ৮ ক্যারেট ভারতীয় টমেটো আটক করে। সীমান্তকে নিরাপদ রাখতে বিজিবি কাজ করে যাচ্ছে।

স্থানীয়রা এগিয়ে না আসলে শতভাগ সফল হওয়া যাবে না। তবে নদী পথের বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখব। সীমান্ত চোরাচালান মুক্ত রাখতে সচেতন মহল এগিয়ে আসার আহবান জানান।জৈন্তাপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম দস্তগীর আহমেদ বলেন, চোরাচালান রোধে থানা পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop