হাঁসের মাংসের পুষ্টিগুণ
প্রাণিসম্পদ
শীতকালে হাঁসের মাংস খেতে সুস্বাদু হয়। এ সময় সবাই কমবেশি হাঁসের মাংস খায়। নানাভাবেই হাঁসের মাংস রান্না করা যায়। হাঁসের মাংস প্রোটিনের ভালো উৎস। এতে নিয়াসিন, ফসফরাস, রিবোফ্লোবিন, আয়রন, জিংক, ভিটামিন বি৬ এবং থায়ামিন আছে। এ ছাড়া অল্প পরিমাণে আছে ভিটামিন বি১২ এবং ম্যাগনেশিয়াম। চামড়াসহ হাঁসের মাংসে অধিক মাত্রায় ফ্যাট এবং কোলেস্টেরলও আছে।
১০০ গ্রাম মাংসে যা থাকে
মাংস ক্যালরি আমিষ শর্করা চর্বি ক্যালসিয়াম
হাঁস ১৩০ ২১.৬ ০.১ ৪.৮ ৪
তথ্যসূত্র : পুষ্টি ইনস্টিটিউিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
হাঁসের মাংসে চর্বির পরিমাণ বেশি। এই চর্বির মধ্যে সম্পৃক্ত চর্বির পাশাপাশি অসম্পৃক্ত চর্বিও রয়েছে। সম্পৃক্ত চর্বিতে আছে কোলেস্টেরল। খনিজ উপাদানের মধ্যে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, জিংক, কপার, ম্যাগনেসিয়াম ও সেলেনিয়াম আছে।শীতকালে হাঁসের মাংস খেতে সুস্বাদু হয়। এ সময় সবাই কমবেশি হাঁসের মাংস খায়। নানাভাবেই হাঁসের মাংস রান্না করা যায়।
১০০ গ্রাম মাংসে যা থাকে
মাংস ক্যালরি আমিষ শর্করা চর্বি ক্যালসিয়াম
হাঁস ১৩০ ২১.৬ ০.১ ৪.৮ ৪
তথ্যসূত্র : পুষ্টি ইনস্টিটিউিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গরুর মাংসের চেয়ে হাঁসের মাংসে চর্বির পরিমাণ বেশি। এই চর্বির মধ্যে সম্পৃক্ত চর্বির পাশাপাশি অসম্পৃক্ত চর্বিও রয়েছে। সম্পৃক্ত চর্বিতে আছে কোলেস্টেরল। খনিজ উপাদানের মধ্যে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, জিংক, কপার, ম্যাগনেসিয়াম ও সেলেনিয়াম আছে। হাঁসের মাংসের মধ্যে ফ্যাটি অ্যাসিড যথেষ্ট পরিমাণে থাকে। তাই হাঁসের মাংস নিয়মিত খেলে স্বাভাবিকভাবেই দ্রুত ওজন বাড়ে। তা ছাড়া শরীরের তাপমাত্রা উষ্ণ রাখতেও সাহায্য করে এই ফ্যাটি অ্যাসিড। এ ছাড়া হাঁসের মাংসে উচ্চখনিজ পদার্থ থাকায় গলাব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে যাদের উচ্চরক্ত চাপের সমস্যা আছে, তাদের হাঁসের মাংস না খাওয়াই ভালো। আর খেলেও অল্প পরিমাণে। কারণ এতে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।
তাই হাঁসের মাংস নিয়মিত খেলে স্বাভাবিকভাবেই দ্রুত ওজন বাড়ে। তা ছাড়া শরীরের তাপমাত্রা উষ্ণ রাখতেও সাহায্য করে এই ফ্যাটি অ্যাসিড। এ ছাড়া হাঁসের মাংসে উচ্চখনিজ পদার্থ থাকায় গলাব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে যাদের উচ্চরক্ত চাপের সমস্যা আছে, তাদের হাঁসের মাংস না খাওয়াই ভালো। আর খেলেও অল্প পরিমাণে। কারণ এতে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।