গভীর সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে
পাঁচমিশালি
রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়ার সাথে প্রবল বিজলী চমকানোসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা (১-২) ডিগ্রী সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
যশোর ও সাতক্ষীরা জেলা সমূহের উপর দিয়ে মৃত্যু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে।
শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে আজ শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ঢাকায় আজ বাতাসের গতিবেগ দক্ষিণ/দক্ষিণপশ্চিম দিক থেকে ঘন্টায় (০৮-১২) কিঃমি। যা অস্থায়ীভাবে পশ্চিম/ উত্তরপশ্চিম দিক থেকে দমকায় ঘন্টায় (৪০-৫০) কঃমি বেগে বয়ে যাবে।
আগামী ৭২ ঘন্টায় দেশে বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টির প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, মার্তবান উপসাগর ও তৎসংলগ্ন মায়ানমারে সৃষ্ট লঘুচাপ ঘূণীভূত হয়ে প্রথমে সুস্পষ্ট লঘুচাপ এবং পরবর্তীতে নিম্নচাপে পরিণত হয়। এরপর এটি দুর্বল হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপ আকারে বর্তমানে থাইল্যান্ড এবং তৎসংলগ্ন মায়ানমার এলাকায় অবস্থান করছে। লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
ডিমলায় সর্বোচ্চ ৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড করা হয়।এছাড়া সৈয়দপুরে ৪৭, রংপুরে ৪৫, বদলগাছীতে ৪৩, ঢাকা ও শ্রীমঙ্গলে ৪২, তাড়াশে ৪০, টাঙ্গাইল,বগুড়া ও কুমারখালীতে ৩৬, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা ৩২, ঈশ্বরদীতে ২৩, রাজশাহীতে ১৯ মিলিমিটার এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে সামান্য বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
শুক্রবার যশোরে সর্বোচ্চ ৩৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বগুড়ায় সর্বানিন্ম তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সকালে ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আদ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ।
ঢাকায় আজ সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৬ টা ৩৭ মিনিট।