প্রতি বছর স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জ এ তিনটি বিভাগে মোট ৩২টি পদক প্রদান করা হয়। এর মধ্যে স্বর্ণপদক ৫টি, রৌপ্যপদক ৯টি ও ব্রোঞ্জপদক ১৮টি। কৃষি গবেষণা, সম্প্রসারণ, সমবায় উদ্বুদ্ধকরণ, প্রযুক্তি উদ্ভাবন, মহিলাদের অবদান, বাণিজ্যিকখামার, বনায়ন, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি পালন এবং মাছ চাষ প্রভৃতি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২৪ এ স্বর্ণপদকের জন্য মনোনীতরা হলেন: কৃষি গবেষণায় বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) ফার্ম মেশিনারি এন্ড পোস্টহার্ভেস্ট টেকনোলজি বিভাগ, কৃষি সম্প্রসারণে ঢাকার এম আনিস উদ-দৌলা ও উপজেলা কৃষি অফিসার তালহা জুবাইর মাসরুর, কৃষিতে নারী হিসেবে ঢাকার নবাবগঞ্জের মায়া রাণী বাউল এবং বাণিজ্যিক খামারি নারায়ণগঞ্জের এমএম শাহজাহান সিরাজ।
এছাড়া, ব্রোঞ্জ পদকের জন্য কুমিল্লার মনজুর হোসেন, সিলেটের মো: জাবের হোসেন, গাজীপুরের মো: রমজান আলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মো: আবু নাছের, আলীম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, সিরাজগঞ্জের মাস্টার নার্সারি অ্যান্ড এ্যাফরেস্টশন, নোয়াখালীর মো: সাহেদুর রহমান, বগুড়ার মো: হামিদুল ইসলাম, পাবনার মো: আনিছুর রহমান, ঝিনাইদহ কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, উপজেলা কৃষি অফিসার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা কৃষি অফিসার রমেশ চন্দ্র ঘোষ, ফরিদপুরের বক্তার হোসেন খান, ময়মনসিংহের নিতাই চন্দ্র রায়, উপসহকারী কৃষি অফিসার মো: সাইদুল ইসলাম, ঝিনাইদহের মনোয়ারা বেগম, ঢাকার আশুলিয়ার রাজিয়া সুলতানা এবং সাতক্ষীরার পাকুড়িয়া সিআইজি (ফসল) কৃষি সমবায় সমিতি-এই ১৮ ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান পুরস্কার পেয়েছে।
পুরস্কার বিজয়ীদেরকে সনদপত্র, সংশ্লিষ্ট পদক ও নগদ অর্থ প্রদান করা হবে। স্বর্ণপদক প্রাপ্তদেরকে ১ লাখ টাকা, রৌপ্যপদক প্রাপ্তদেরকে ৫০ হাজার টাকা এবং ব্রোঞ্জপদক প্রাপ্তদেরকে ২৫ হাজার টাকা নগদ প্রদান করা হবে।