৪:১০ অপরাহ্ন

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • ৬ মাসের মধ্যে মৎস্যজীবীদের নিবন্ধন
ads
প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২১, ২০২১ ১:০৫ পূর্বাহ্ন
৬ মাসের মধ্যে মৎস্যজীবীদের নিবন্ধন
প্রাণিসম্পদ

মৎস্যজীবীদের সরকারি সব সুবিধা পৌঁছে দেয়ার জন্য নিবন্ধন প্রক্রিয়া ছয় মাসের মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের নবনির্মিত মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র উদ্বোধন শেষে সোমবার তিনি এ কথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, ‘মৎস্যজীবী নিবন্ধন একটি চলমান প্রক্রিয়া, মৎস্যজীবীদের তালিকা হালনাগাদ করা চলমান রয়েছে। ৬ মাসের মধ্যে মৎস্যজীবীদের নিবন্ধন হালনাগাদ হয়ে যাবে। প্রকৃত মৎস্যজীবীরা এ তালিকার আওতায় আসবেন।

‘মাছ ধরা বন্ধের সময় প্রকৃত মৎস্যজীবীদের ভিজিএফ সহায়তার পাশাপাশি বিকল্প কর্মসংস্থানের উপকরণ বিতরণ করা হচ্ছে। মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকার সময় প্রকৃত মৎস্যজীবীরা সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন।’

রেজাউল করিম বলেন, ‘মৎস্য আহরণ বন্ধ রাখার সময় পরিবর্তনের বিষয়টিও বিবেচনা করা হবে। যারা সমুদ্রে মাছ ধরতে যাবেন তাদের আধুনিক প্রযুক্তির সুযোগ-সুবিধা দেয়ার বিষয়টিও সরকারের বিবেচনায় রয়েছে।’

দেশের মৎস্যসম্পদ বৃদ্ধির জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘দেশের মৎস্যসম্পদ বৃদ্ধির জন্য শেখ হাসিনা সরকার ব্যাপক পরিকল্পনা নিয়েছে। ইলিশ নিয়ে গবেষণার জন্য গবেষণা কেন্দ্র করা হয়েছে। দেশের যে প্রান্তে ইলিশ কমে যাচ্ছে সে প্রান্তে উৎপাদন যাতে বাড়ানো যায়, ইলিশ যাতে নির্বিঘ্নে প্রজনন করতে পারে, এ বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখা হয়েছে।

‘যেসব নদীতে ইলিশ ছিল, কিন্তু এখন নেই সেখানে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য অভয়াশ্রম করা হচ্ছে। অনাকাঙ্ক্ষিত মৎস্য আহরণ বন্ধ করার জন্য যেসব এলাকায় নজর দেয়া দরকার, সেসব এলাকায় নজর দেয়া হচ্ছে। নদীর গভীরতা যাতে নষ্ট না হয়, নদীর গতি-প্রকৃতি যাতে বিঘ্নিত না হয়, সে বিষয়ে আমরা খেয়াল রাখছি।

‘নদীর নাব্যর কারণে মৎস্যসম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নজরে আনা হবে।’

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশে মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকার সময় সীমান্তবর্তী ভারতের নদী বা সমুদ্র এলাকায় একই সময়ে মৎস্য আহরণ বন্ধের বিষয়টি ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এর আগে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র এবং বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের খেপুপাড়া নদী উপকেন্দ্রের অফিস কাম গবেষণা কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop