৩:০৭ অপরাহ্ন

বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • করলার নতুন দুটি জাত উদ্ভাবন হাবিপ্রবিতে
ads
প্রকাশ : নভেম্বর ১২, ২০২১ ১:৪০ অপরাহ্ন
করলার নতুন দুটি জাত উদ্ভাবন হাবিপ্রবিতে
কৃষি গবেষনা

দিনাজপুরের হাজী মােহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের পিএইচডি গবেষক ফররুখ আহমেদের গবেষণায় এবং প্রফেসর ড. মো. হাসানুজ্জামান তত্ত্বাবধানে করলার দুইটি নতুন জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। জাত দুটির নাম দেয়া হয়েছে যথাক্রমে ‘এইচএসটিইউ-১’ ও ‘এইচএসটিইউ-২’

বৃহস্পতিবার (১১নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের আই.আর.টি’র সেমিনার কক্ষে গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবির মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. বিধান চন্দ্র হালদার, পােস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ফাহিমা খানম। আরও উপস্থিত ছিলেন উক্ত গবেষণা কার্যক্রমের সুপারভাইজার প্রফেসর ড. মাে. হাসানুজ্জামান, কাে-সুপারভাইজার প্রফেসর ড. ভবেন্দ্র কুমার বিশ্বাস, কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আরিফুজ্জামান, পরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবুল কালাম আজাদ, পরীক্ষা কমিটির সদস্য ড. আবু তাহের মাসুদ, কৃষি অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানসহ, অন্যান্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

এ ব্যাপারে উক্ত বিভাগে অধ্যয়ণরত মাস্টার্স শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী কৃষিবিদ জাহিদ হাসান বলেন, প্রফেসর ড. মো. হাসানুজ্জামান স্যারের তত্ত্বাবধানে আরো একটি করলার জাত এবং গমের জাত উদ্ভাবনের কাজ চলমান রয়েছে। উপযুক্ত আবহাওয়া এবং সবকিছু ঠিক থাকলে আগামীতে আরো জাত উদ্ভাবনে এগিয়ে যাবে হাবিপ্রবি এবং কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ।

এ বিষয়ে গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক প্রফেসর ড. হাসানুজ্জামান বলেন, নতুন উদ্ভাবিত জাতের ফসল ৪২ দিন সময় লাগে কিন্তু আগের গুলো হতে ৪৬দিন সময় নেয়। করলার গায়ের দাঁগ বা কাঁটার পরিমাণ তুলনামূলক কম হওয়ার কারণে পরিবহনে সুবিধা। এর একর প্রতি ফলন ১১.২ টন যা আগের তুলনায় ১.২ টন বেশি। প্রতিটি ফলের দৈর্ঘ্য ২৭ সে.মি. এবং ফলের ওজন ২৬০ গ্রাম। যা অন্যান্য জাতের তুলনায় বেশি।

এ সময় মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামান তার বক্তব্যে বলেন, অতিদ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণাকার্য সমৃদ্ধ করার প্রত্যয়ে ‘জিন ব্যাংক’ এবং ‘প্রযুক্তি গ্রাম’ প্রতিষ্ঠার আশ্বাস প্রদান করেন। এছাড়াও তিনি কৃষি গবেষণা মাঠের উন্নয়ন, পাবলিক – প্রাইভেট নীতিমালা গ্রহণের বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করেন।

তিনি আরোও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। তাই বাংলাদেশ এখন কৃষিক্ষেত্রে বিশ্বে রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

উল্লেখ্য, কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. হাসানুজ্জামানের তত্ত্বাবধানে এর আগেও মিষ্টি কুমড়ার দুটি জাত(হাজী ও দানেশ) উদ্ভাবিত হয়েছে।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop