৮:৩১ অপরাহ্ন

শনিবার, ১৬ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : নভেম্বর ২৫, ২০২৩ ৬:০৫ অপরাহ্ন
গৌরীপুরে মৃত্তিকার কৃষক প্রশিক্ষণ ও সুষম সার সুপারিশ কার্ড বিতরণ
কৃষি বিভাগ

নিজস্ব প্রতিবেদক: মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, আঞ্চলিক গবেষণাগার, ময়মনসিংহের তত্ত্বাবধানে ‘সরেজমিনে ভেজাল সার সনাক্তকরণ ও সুষম সার প্রয়োগ পদ্ধতি বিষয়ক’ এক দিনের কৃষক প্রশিক্ষণ ও ভ্রাম্যমাণ মৃত্তিকা গবেষণাগার MSTL-যমুনা কর্তৃক মাটি পরীক্ষার ভিত্তিতে গৌরীপুরের চাষীদের জন্য প্রস্তুতকৃত ৫০টি সার সুপারিশ কার্ড বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ও মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব ড. মো: আনিছুর রহমান, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও অফিস প্রধান আঞ্চলিক গবেষণাগার, ময়মনসিংহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন MSTL-যমুনা এর দলনেতা ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জনাব মো: সিরাজুল ইসলাম,। আরও উপস্থিত ছিলেন MSTL -যমুনার সদস্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো: মেহেদী হাসান, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো: রাকিবুল হাসান।

উপস্থিত ৫০ জন প্রশিক্ষণার্থী কৃষক- কৃষাণীদের মাঝে সুষম সার সুপারিশ কার্ড প্রদান করা হয় এবং সরেজমিনে ভেজাল সার সনাক্তকরণের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জনাব নিলুফার ইয়াসমিন জলি এবং সঞ্চালনা করেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জনাব কৃষিবিদ মো: আবুল বাশার।

‘মাটি পরীক্ষা করে সার দিন, অধিক ফলন ঘরে নিন, মাটি স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সচেতন হই’ স্লোগানকে সামনে রেখেই ভ্রাম্যমাণ মৃত্তিকা ল্যাবরেটরি যমুনা ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৬ টি উপজেলায় উক্ত কর্মসূচি পালন করছে। কৃষকের দোরগোড়ায় এসআরডিআই এর যুগোপযোগী সেবা পৌঁছে দেওয়ার এই চমৎকার উদ্যোগ গ্রহণের জন্য মাননীয় মহাপরিচালক, এসআরডিআই মহোদয়কে গৌরীপুরের চাষিদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং চাষীরা এই ধরনের কর্মসূচি বেশি বেশি আয়োজন করার দাবি জানান। আলোচকবৃন্দ মাটি পরীক্ষা করে সুষম সার প্রয়োগের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।তারা বলেন, মাটি পরীক্ষা করলে ফলন বেশি হয়, সারের অপচয় রোধ হয়, খরচ কমে, মাটির স্বাস্থ্য রক্ষা হয়, মানুষের যেমন সুষম খাবার দরকার ঠিক তেমন ই মাটিরও সুষম সার, জৈব সার বেশি করে প্রয়োজন। কৃষক আমিনুল ইসলাম বলেন, আগে ইচ্ছামতো বস্তা বস্তা সার দিতেন, এখন জমির মাটি পরীক্ষা করে জেনেছেন তার জমির জন্য এত সার লাগবে না, এখন ওনি মৃত্তিকার সার সুপারিশ কার্ড অনুসরণ করে জমিতে সার দিবেন এবং আশেপাশের অন্যান্য চাষিদের বিষয়টি অবগত করবেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২০, ২০২৩ ৯:২২ পূর্বাহ্ন
গোপালগঞ্জে রবি ফসলে প্রণোদনার বীজ-সার পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৬০ কৃষক
কৃষি বিভাগ

টুঙ্গিপাড়া জেলায় ৯টি রবি ফসলে বিনামূল্যে প্রণোদনার বীজ-সার পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৬০ জন কৃষক। প্রণোদনার বীজ-সার পেয়ে জেলার ৫ উপজেলার কৃষক গম, ভুট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, শীতকালীন পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারি ফসলের চাষাবাদ শুরু করেছেন।
প্রণোদনার বীজ-সার দিয়ে কৃষক ১৩ হাজার ৬৬০ বিঘা জমিতে ৯টি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করবেন।

এরমেধ্য ৩ হাজার বিঘা জমিতে গম, ৬ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে সরিষা, ৭৪০ বিঘা জমিতে ভুট্টা, ৫৬০ বিঘা জমিতে সূর্যমুখী, ৬৮০ বিঘা জমিতে চিনাবাদাম, ৯৬০ বিঘা জমিতে মুগ, ৫০০ বিঘা জমিতে খেসারি, ৫২০ বিঘা জমিতে শীতকালীন পেঁয়াজ, ৫০০ বিঘা জমিতে মসুর আবাদ হচ্ছে ।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আ. কাদের সরদার বলেন, ৬০ হাজার কেজি গম বীজ, ৬ হাজার ২০০ কেজি সরিষা বীজ, ১ হাজার ৪০০ কেজি ভুট্টা বীজ, ৫৬০ কেজি সূর্যমুখী বীজ, ৬ হাজার ৮০০ কেজি চিনাবাদাম বীজ, ৪ হাজার ৮০০ কেজি মুগ বীজ, ৪ হাজার কেজি খেসারি বীজ, ৫২০ কেজি শীতকালীন পেঁয়াজ ও ৫০০ কেজি মসুর বীজ বিনামূল্যে বিতরণের জন্য বরাদ্দ পাওয়া যায়।
সেই সাথে ১ লাখ ৪৪ হাজার কেজি ডিএপি ও ১ লাখ ২৩ হাজার ৪০০ কেজি এমওপি সার প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে বিতরণের জন্য বরাদ্দ আসে।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর এ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। উপজেলা কৃষি অফিসগুলো কৃষকদের তালিকা প্রস্তুত করে। সার-বীজ মনিটরিং কমিটির সভা শেষে উপজেলায় পর্যায়ে এসব সার-বীজ বিতরণ করা হয়।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার বলেন, ক্ষেত থেকে আমন ধান কাটা শেষ পের্যায়ে রয়েছে। কৃষক এখন কোন-কোন মাঠে রবি শস্য আবাদ শুরু করেছেন। ইতিমধ্যে কৃষকের মাঝে প্রণোদনার গম, ভুট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, শীতকালীন পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারি ফসলের বীজ-সার বিতরণ সম্পন্ন হয়েছে। গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ৩ হাজার ২০০ জন কৃষক ৯টি ফসলে প্রণোদনার বীজ-সার পেয়েছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক সঞ্জয় কুন্ডু বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় রবি মৌসুমে গম, ভুট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, শীতকালীন পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার বীজ-সার বরাদ্দ দিয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা বীজ-সার বিতরণ সম্পন্ন করেছি। সরকারি বিধিমালা আনুযায়ী প্রান্তিক কৃষকদের হাতে প্রণোদনার বীজ-সার দ্রুত পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলী গ্রামের কৃষক শামসুল আলম বলেন, প্রণোদনার বীজ-সার পেয়েছি। এ বীজ সার দিয়ে আমি ১ বিঘা জমিতে শীতকালীন পেঁয়াজ আবাদ করেছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৯, ২০২৩ ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
বরিশাল নগরীতে কৃষকদের প্রণোদনা কর্মসূচি উদ্বোধন
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশাল নগরীতে কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচি উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার খামারবাড়ির চত্বরে এই কর্মসূচি উদ্বোধন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. শওকত ওসমান। মেট্টেপলিটন কৃষি অফিস আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএই বরিশালের উপপরিচালক মো. মুরাদুল হাসান।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মোসাম্মৎ মরিয়ম, তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার রথীন্দ্রনাথ বিশ্বাস, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাটবীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার মো. তাজুল ইসলাম, আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন, অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) মো. রেজাউল হাসান, অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মো. মুসা ইবনে সাঈদ, অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) মো. শহিদুল ইসলাম, মেট্টোপলিটন কৃষি অফিসার জয়ন্তি এদবর প্রমুখ, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।

মেট্টোপলিটন কৃষি অফিসার জানান, রবি মৌসুমের এই কর্মসূচির আওতায় মেট্টেপলিটন এলাকার ৫ শত ২০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষির প্রত্যেককে এক বিঘা জমির জন্য একটি ফসলের প্রয়োজনীয় উন্নতমানের বীজ ও রাসায়নিক সার বিনামূল্যে দেয়া হবে। ফসলগুলো হলো: গম, ভূট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, মুগ, মসুর এবং খেসারি। গমের জন্য ২০ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার, ভূট্টার জন্য ২ কেজি বীজ এবং ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার, সরিষার জন্য ১ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার, সূর্যমুখীর জন্য ১ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার, মুগের জন্য ৫ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার, মসুরের জন্য ৫ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার আর খেসারির জন্য রয়েছে ৮ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার। অনুষ্ঠানে শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।

 

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৯, ২০২৩ ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
ভোলায় প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে বীজ ও সার বিতরণ
কৃষি বিভাগ

ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলায় তিন হাজার ৮৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১১ টায় উপজেলার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল মিলনায়তনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও দৌলতখান উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে স্থানীয় সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল উপকারভোগি কৃষকদের হাতে এসব বীজ ও সার তুলে দেন।

অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পাঠান মো. সাইদুজ্জামানের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন দৌলতখান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম খান, দৌলতখান পৌরসভার মেয়র জাকির হোসেন তালুকদার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ারা সিদ্দিকা, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আইনুন নাহার বিনু।

আয়োজকরা জানান, উপজেলায় তিনহাজার ৮৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে গম, ভুট্টা, সয়াবিন, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, মুগ ও খেসারির বীজ এবং এমওপি-ডিএপি সার প্রদান করা হয়েছে। প্রত্যেক কৃষককে একবিঘা জমির অনুকূলে এসব বীজ-সার প্রদান করা হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৭, ২০২৩ ৩:০৭ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে আমন বীজ ধান কর্তন-২০২৩ উদ্বোধন
কৃষি বিভাগ

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের খামার ব্যবস্থাপনা শাখার উদ্যোগে আমন বীজ ধান কর্তন উদ্বোধন করা হয়। মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর ২০২৩) সকালে আমন বীজ ধান কর্তন-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে আমন বীজ ধান কর্তন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী ।
বাকৃবি খামার ব্যবস্থাপনা শাখার আয়োজনে প্রধান খামার তত্ত্বাবধায়ক প্রফেসর ড. মোঃ রমিজ উদ্দিন-এর সভাপতিত্বে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন অর রশিদ, উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটির কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. আবু হাদী নূর আলী খান, বাউরেস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মাহফুজা বেগম, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ, ট্রেজারার মোঃ রাকিব উদ্দিন, এডিশনাল রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মোঃ হেলাল উদ্দীন, উপ-প্রধান খামার তত্ত¡াবধায়ক কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউর রহমান, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু প্রমুখ । প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন বাকৃবির খামার ব্যবস্থাপনা শাখা , গুণগত ও মান সম্পন্ন বীজ উৎপাদন করে জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে এবং ইতোমধ্যে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে। এধারা অব্যাহত রাখতে এ শাখার সকলকে বীজ উৎপাদনে আরও দায়িত্বশীল ও যত্নবান হতে হবে। এতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুখ্যাতি আরও বৃদ্ধি পাবে ।

উপ-প্রধান খামার তত্ত্বাবধায়ক কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউর রহমান বলেন, বর্তমানে খামার ব্যবস্থাপনা শাখার অধীনে ২১৫.১১ একর জমি রয়েছে। প্রধান খামার ততত্ত্বাবধায়কের অধীনে খামার ব্যবস্থাপনা শাখার কার্যক্রম ৩টি ব্লকের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে। খরিফ এবং রবি মৌসুমে আমন, বোরো ও গম বীজসহ অন্যান্য ফসল উৎপাদিত হয়ে থাকে। খামারের ১নং ব্লকে ১২০.০৮ একর জমি, ২নং ব্লকে ২৩.০৭ একর এবং ৩নং ব্লকে ২৮.৯০ একর জমি চাষ করা হয়ে থাকে। বিএডিসি ও বিনার সাথে চুক্তি মোতাবেক তাদের তত্তাবধানে বর্তমানে কৃষি খামারে আমন, বোরো ও আউশ মৌসুমে প্রায় ৫০০ (পাঁচশত) টন বিভিন্ন জাতের উচ্চ ফলনশীল ধানের বীজ উৎপাদন করা হয়। এসব জাতের মধ্যে রয়েছে আমন ধান- ব্রি ধান৩২,৩৪,৩৯,৪৯,৭১,৭৫,৯৩,বিনা ধান-৭,১১,১৬,১৭,২০,২১,২৩ বিনাশাইল-১০, গুটিস্বর্ণ-৫ বোরো ধান- ব্রি ধান২৮, ব্রি ধান২৯, ব্রি ধান৮৪, ব্রি ধান৫৮, ব্রি ধান৯২, ব্রি ধান৯৬, বাউ ধান-৩, ব্রি ধান১০০। উন্নত জাতের বীজ বিএডিসির মাধ্যমে সারা দেশের মোট বীজের চাহিদার অনেকাংশই পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে। এতে যেমন দেশের কৃষক ও কৃষি উপকৃত হচ্ছে, পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের আভ্যন্তরীন আয়ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে কালোজিরা, সুগন্ধি জাতের বিভিন্ন ধান ও শাক-সবজি উৎপাদনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় বৃদ্ধি করা হয়। বর্তমানে বিনার সাথেও বীজ উৎপাদনের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। বীজ উৎপাদনের মাধ্যম খামার ব্যবস্থাপনা শাখা জাতীয় পর্যায়ে জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৫, ২০২৩ ১১:০৫ পূর্বাহ্ন
পলাশবাড়ী পৌরসভায় বেগুনি ফুলে ভরে উঠেছে শিমের জাংলা
কৃষি বিভাগ

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী পৌরসভায় এ বছর শিমের চাষ বেড়েছে। শিম চাষে সার, কীটনাশক ও অন্যান্য খরচ অন্য সবজি চাষের তুলনায় কম হলেও লাভ অধিক।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার পৌরসভা ব্লকের উদয় সাগর মাঠে ইসমাঈল হোসেন শিমের খেত পরিচর্যা করছেন। ৮০০০ টাকা খরচ করে ২৫ শতক জমিতে শিমের চাষ করেছেন তিনি। তাঁর খেতের শিম গাছের (লতা) ডগা ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে। আবার ডগার গোড়ায় ছোট ছোট শিমও ধরেছে। আশা করছেন এবার ২৫০০০ টাকা খরচ বাদে লাভ করতে পারবেন। তিনি আরও জানান উপসহকারী কৃষি অফিসার শর্মিলা শারমিন আপার পরামর্শে শিম চাষ করেছি এবং নিযমিত রোগ বালাই সম্পর্কে পরামর্শ দেন।
এ বিষয়ে একই গ্রামের মজিদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমিও ঝাংলায় গতবার শিম চাষ করেছি,ভাল লাভ পেয়েছি তাই এবারও শিমচাষ করেছি। শিম গাছে ফুল ধরেছে। শিমের দাম এখন ভালো, কিছুদিনের মধ্যে বাজারে শিম বিক্রি করতে পারলে আশা করছি ভালো লাভ হবে।
পৌরসভা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শর্মিলা শারমিন বলেন, এ বছর ২০ হেক্টর জমিতে শিম,লাউ,
শশা,করলা,ফুলকপি,বাঁধাকপি,টমেটো, বেগুন,লাল শাকসহ বিভিন্ন রকমের সবজির চাষ হয়েছে। তার মধ্যে ৫ হেক্টর জমিতে শিম চাষ হয়েছে। সব ধরনের ফসলের পাশাপাশি সবজি চাষিদের কারিগরি নিয়মিত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছি।
শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৩১, ২০২৩ ৭:৩৯ অপরাহ্ন
ঝিনাইদহে কৃষকদের মধ্যে বিনামুল্যে সার ও বীজ বিতরণ
কৃষি বিভাগ

ঝিনাইদহ জেলায়  মসুর উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সাতশ’ জন কৃষকের মধ্যে বিনামুল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে কৃষি বিভাগের আয়োজনে এ সার ও বীজ বিতরণ করা হয়। এ সময় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া আক্তার চৌধুরী, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আরতি দত্ত, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জুনাইদ হাবীব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, চলতি রবি মৌসুমে মসুরের ডাল উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের সাতশ’ জন কৃষকের মধ্যে জনপ্রতি পাঁচকেজি মসুর বীজ ও ১৫ কেজি রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২৮, ২০২৩ ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
পুকুরে মাছ চাষের পাশাপাশি বাড়তি আয়
কৃষি বিভাগ

পুরনো পুকুরকে সংস্কার করে যেমন মাছের উৎপাদন বাড়িয়ে অর্থ উপার্জন করা যায় ঠিক তেমনি ওই পুকুরের পাড়কেও অর্থ উপার্জনের কাজে লাগাতেই হবে। পুকুরের পাড়ে বিভিন্ন মরসুমী শাকসব্জি ফলিয়ে বাড়তি আয় করা সম্ভব আর এই সমস্ত কাজগুলি বাড়ির মহিলারা সহজেই করতে পারে

পুকুরের তলা থেকে পাড়ে আনা হিউমাস যুক্ত মাটিতে যদি লতানো সব্জি যেমন – কুমড়ো, লাউ, চাল কুমড়ো, পুঁইশাক,প্রভৃতি ফলন খুবই ভালো হয়। তাছাড়া মাঁচা করে উচ্ছে,ঝিঙ্গে ,শসা, প্রভৃতি চাষ করা যেতে পারে। এছাড়া পুকুরের পাড়ের কোনগুলিতে কলাগাছ লাগাতে পারলে খুবই ভালো ফলন হয়।সবকিছু মিলিয়ে একটি পুকুরকে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায় তাহলে ওই পুকুর থেকেই বছরে একটা বেশ ভালো টাকা আয়ের সম্ভাবনা থাকে।

শুধুমাত্র পুরনো পুকুর নয় গ্রামের সাধারণ পুকুর গুলির ও উৎপাদন ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও আমরা সেই সব পুকুরগুলোকে যথাযথভাবে ব্যবহার করতে পারি না। গতানুগতিক ধারা অনুযায়ী বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে  চারামাছ মজুদ করার পর আর সারা বছর কোন পরিচর্যা করা হয় না। এতে পুকুরটি তার সঠিক ব্যবহার ও উৎপাদন থেকে পুরোপুরি বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে একটি পুকুর হল মাছ চাষের সম্পদ তাই এই সম্পদকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে মাছের উৎপাদন কিভাবে বাড়ানো যায় তা নিয়েও আমাদের সর্বদাই ভাবা দরকার আমাদের এটা মনে রাখলে ভালো হবে “মাছ হচ্ছে জলের ফসল চাষ করলে লাভ ডবল, ছোট বড়ো জলাশয় সব পুকুরেই মাছ চাষ হয়”।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২৬, ২০২৩ ১২:১২ অপরাহ্ন
বরিশালে পারিবারিক পুষ্টি সবজি বাগানে বদলে যাচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান
কৃষি বিভাগ

বরিশাল জেলার বিভিন্ন উপজেলার গ্রামগুলোতে বসতবাড়ির আঙ্গিনায় অনাবাদি ও পতিত জমিতে পারিবারিক পুষ্টি সবজি বাগান করে বদলে যাচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জীবনমান। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জেলার সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়নের গিলাতলী গ্রাম ও বিল্ববাড়ি ব্লক-এর পর্ব বিল্ববাড়ি, আগৈলঝাড়া উপজেলার ফুল্লশ্রী গ্রাম, বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধপপাশা ইউনিয়নসহ হিজলা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে পারিবারিক পুষ্টি সবজি বাগান তৈরীর মাধ্যমে বদলে যাচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জীবনমান।

সংশ্লিষ্ট সূত্র আরো জানায়, প্রতিটি ইঞ্চি হোক পুষ্টি ভান্ডার। কোন অংশ পতিত না রেখে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করতে পারেন। এতে পুষ্টি চাহিদা পূরণের সাথে সাশ্রয় হবে অর্থ। পাবেন বিষমুক্ত সবজি। শুধু শীতকালেই নয়, সারা বছর চাষ করতে পারেন এ সবজি, সবজি অধিকাংশ জাতগুলো এখন সারা বছর ব্যাপী চাষ করা যায়। পাশাপাশি যারা ছাদ বাগানী আছেন তারাও চাইলে টবে সবজি চাষ ও আদা চাষসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করতেন পারেন। এ সব সবজির মধ্যে রয়েছে, লাউ, বরবটি, শশা, ফুলকপি, বাঁধাকপি, করল্লা, পেঁপে, মিষ্টি কুমরা, লাল মুলা, কাঁচা মরিচ, বেগুন, পিয়াজ, লাল শাক, ছিমসহ বিভিন্ন সবজি। এসব সবজি চাষে খরচও অনেক কম। এ সকল চাষাবাদে মাঝে মধ্যে জৈবসার ব্যবহার করা যেতে পারে।
এ বিষয়ে জেলার সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়নের নারী কৃষাণী মঞ্জুরানী ও সদর উপজেলার পর্ব বিল্ববাড়ি গ্রামের মো. সেকেন্দার চৌধুরী বলেন, তারা নতুন এ পদ্ধতিতে নিজের বাড়ীর আশেপাশে বিভিন্ন ধরনের তরিতরকারি, শাক ও ফলমূল চাষাবাদ করে পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাড়তি টাকাও রোজগার করছেন।

এসব প্রান্তিক কৃষান-কৃষাণী আরো বলেন, বসতবাড়ির আঙ্গিনায় অনাবাদি, পতিত ও পরিত্যক্ত জায়গায় সবজি ও ফল চাষ করে বর্তমানে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। এছাড়া সবজি বা তরিতরকারির যে দাম, তাতে প্রতিদিন সবজি কিনে খাওয়া সম্ভব ছিল না। কিন্তু নতুন এ প্রযুক্তিতে সবজি চাষ করে বর্তমানে এখন নিজেরা খেতে পারছে। এ বিষয়ে বাবুগঞ্জ উপজেলার একাধিক কৃষাণী জানান, এ ধরনের চাষাবাদে কোন রকম কীটনাশক ব্যবহার না করে, শুধুমাত্র ভার্মি কম্পোষ্ট সার ও জৈব বালাইনাশক পদ্ধতি অবলম্বন করে এ পুষ্টি বাগান প্রকল্পের মাধ্যমে তারা লাউ, মিষ্টি কুমড়া, কলমি শাক, লাল শাক, বেগুন ও কাঁচা-মরিচ আবাদ করে আসছেন।

এ ব্যপারে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (খামারবাড়ী)’র অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ শওকত ওসমান বলেন, এ প্রকল্পের শুরু থেকে এ পর্যন্ত উপজেলাগুলোর প্রায় বেশির ভাগ কৃষাণ/ কিষাণী পুষ্টি বাগান করা এবং খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন সম্পর্কিত নিয়মিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন। প্রশিক্ষণকালীন সময়ে তারা যেসব বীজ বা চারা পেয়েছে, তা দিয়ে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কৃষাণ/কিষাণীরা, তাদের বসতবাড়ির আঙ্গিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান চাষ করছেন। অতিরিক্ত পরিচালক আরো বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফলে, পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং দারিদ্রতা হ্রাসসহ পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা পূরণের মাধ্যমে বসতবাড়িতে আদর্শ পুষ্টি বাগান স্থাপিত হবে এবং নতুন প্রযুক্তিরও সম্প্রসারণ হবে।

 

(বাসস)

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২৩, ২০২৩ ১২:০৮ অপরাহ্ন
হবিগঞ্জে গ্রাফটিং বারি-৮ জাতের টমেটো চাষে কৃষক লাভবান
কৃষি বিভাগ

গ্রীষ্মকালীন গ্রাফটিং বারি-৮ জাতের টমেটো চাষ করে লাভবান হয়েছেন জেলার বাহুবল উপজেলার রাঘপাশা গ্রামের কৃষক মো. রুহুল আমিন মানিক মিয়া। তিনি মাত্র ১০ শতক জমিতে টমেটো চাষ করে সফলতার মুখ দেখেছেন। বর্তমান সময়ে তাকে দেখে এলাকার অনেকেই গ্রাফটিং টমেটো চাষে আগ্রহী হচ্ছে।

কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, টমেটো চাষে কৃষক মানিক মিয়া মালচিং পেপার ও হলুদ ফাঁদ ব্যবহার করেছেন। ক্ষেতে জৈব বালাইনাশক দেওয়া হয়েছে। এতে বিষমুক্ত টমেটো উৎপাদন হয়। ক্ষেত থেকে এসব টমেটো সংগ্রহ করে স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি ৮০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছেন। পাইকাররা এসব টমেটো প্রতি কেজি বাজারে বিক্রি করেন ১২০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত।

কৃষক মানিক মিয়া বলেন, দ্বিমুড়া কৃষি ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শামীমুল হক শামীমের পরামর্শে তিনি প্রায় ১০ শতক জমিতে গ্রাফটিং টমেটো জাত বারি-৮ আবাদ করে সফলতা পান। প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচে ৫০ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি হয়েছে। আরও কিছুদিন বিক্রি থেকে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা আয় হওয়ার সম্ভাবনা। তাই আগামীতে আরও বেশি পরিমাণ জমিতে এ জাতের টমেটো চাষ করার প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি।
উপজেলার দ্বিমুড়া কৃষি ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শামীমুল হক শামীম বলেন, লাভজনক পদ্ধতিতে গ্রীষ্মকালীন টমেটো ও পেঁয়াজ উৎপাদন বৃদ্ধি কর্মসূচি আওতায় মোটিভেশনের মাধ্যমে মালচিং পেপার দিয়ে গ্রীষ্মকালীন গ্রাফটিং টমেটো চাষ করেন কৃষক মানিক লাভবান।

তিনি বলেন, গ্রাফটিং পদ্ধতিতে গেলে তিত বেগুনের চারা দিতে হয় একই সঙ্গে। গ্রাফটিং করার উদ্দেশ্য হলো বর্ষাকালে মাটিতে আর্দ্রতা বেশি থাকে। তিত বেগুনে কাটিং পদ্ধতিতে গ্রাফটিং করলে এর শিকড় অনেক শক্ত হয়। ফলে পানি শিকড় নষ্ট করতে পারে না। বাহুবলে এ জাতের টমেটোর চাষ তেমন ছিল না। বর্তমানে চাষিরা টমেটো চাষে উৎসাহিত হচ্ছেন।

 

(বাসস)

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop