১:২৯ পূর্বাহ্ন

সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : নভেম্বর ২৬, ২০২৪ ১১:০২ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশের কৃষি বাণিজ্য শক্তিশালীকরণে স্যানিটারি এবং ফাইটোসানিটারি সিস্টেম শীর্ষক কর্মশালা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ ফিড দ্য ফিউচার স্যানিটারি এবং ফাইটোসানিটারি সিস্টেম ট্রেড ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রোগ্রামের অধীনে বাংলাদেশের কৃষি বাণিজ্য শক্তিশালীকরণ বিষয়ক কর্মশালা সোমবার (২৫ নভেম্বর ২০২৪ ) ঢাকাস্থ হোটেল হলিডে ইন এর ইলিশ কনফারেন্স লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সেন্টার ফর এগ্রিকালচার অ্যান্ড বায়োসায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল(ক্যাবি) আয়োজিত এবং ইউএসডিএ/এফএএস এর কারিগরি সহায়তায় ইউএসএআইডি এর অর্থায়নে বাংলাদেশের কৃষি বাণিজ্য ক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইং এর পরিচালক ড. মো. সফি উদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিএই এর প্ল্যান্ট প্রোটেকশন উইং এর পরিচালক এস এম সোহরাব উদ্দিন । অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইং, উদ্ভিদ সংরক্ষণ উইং, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের শিক্ষকবৃন্দ,
বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান, ইউএসএআইডি, ইউএসডিএ, সরকারি এবং বেসরকারি খাতের ৪০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় দেশের কৃষি কার্যক্রম আন্তর্জাতিক এসপিএস মানদণ্ডের সাথে সঙ্গতি আনার গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করার জন্য বিশদভাবে আলোচনা করেন।
ক্যাবি প্রকল্প সমন্বয়ক ড. দিলরুবা শারমীন এ সংক্রান্ত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান ,প্রকল্পটির উদ্দেশ্য হচ্ছে , বাংলাদেশের এস পি এস  কাঠামো শক্তিশালীকরণের উদ্দেশ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং কৃষি-ভিত্তিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক নিয়ন্ত্রক ক্ষমতা সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের উদ্বুদ্ধ করা।

মুক্ত আলোচনায় উপস্থিত বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিগণ এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন। কর্মশালার সভাপতি ড. মো. সফি উদ্দিন আক্রমণাত্মক প্রজাতির পোকামাকড়ের হুমকির বিষয়ে উল্লেখ করে বলেন, “আক্রমণাত্মক প্রজাতির পোকামাকড়ের ঝুঁকি কমানোর জন্য কোয়ারান্টাইন পেস্টের জন্য পর্যবেক্ষণ এবং পেস্ট রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।” বায়োপেস্টিসাইড শিল্পের একজন প্রতিনিধি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন, “বায়োপেস্টিসাইড নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজতর করা উচিত। যদি এটি রাসায়নিক কীটনাশকের নিবন্ধন প্রক্রিয়ার মতো হয়, তবে এই উদ্যোগটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে।”

উল্লেখ্য কর্মশালাটি বাংলাদেশে সরকার এবং তার অংশীজনদের এসপিএস চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং দেশের কৃষি বাণিজ্য সম্ভাবনা উন্মোচনে ভূমিকা রাখবে । আন্তর্জাতিক মানদন্ড অর্থাৎ আন্তর্জাতিক ফাইটোসানিটারি ব্যবস্থা-এর সাথে সঙ্গতি রেখে এই প্রোগ্রামটি রপ্তানি ব্যর্থতা হ্রাস এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর মত বাজারে প্রবেশের সুযোগ বৃদ্ধি করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৫, ২০২৪ ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
সিভাসুতে জমকালোভাবে ওয়ান হেলথ্ ডে- ২০২৪ উদযাপন
ক্যাম্পাস

৪ নভেম্বর, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু) ওয়ান হেলথ্ ইন্সটিটিউটের উদ্যোগে ‘ওয়ার্ল্ড ওয়ান হেল্থ ডে-২০২৪’ নানা আয়োজনের মাধ্যমে দিনটি উদযাপিত হয়।
ওয়ান হেলথ্ একটি সামগ্রিক উপায় যা প্রাণী, মানুষ ও পরিবেশের সমন্বয়ে সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে কাজ করে। এই ধারণাটিকে মাঠ-পর্যায়ে প্রায়োগিক করার লক্ষ্যে, ওয়ান হেলথ্ ইন্সটিটিউট, সিভাসু-এর বর্তমান পরিচালক অধ্যাপক মোঃ আহসানুল হক এইবারের দিনটিকে উদযাপনের পদক্ষেপ নেন।


বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনার পর, সেমিনারের আয়োজন করা হয় যেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিভাসু’র বর্তমান উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন “মানুষ, প্রাণী ও পরিবেশের সুস্থতার জন্য সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে”। সিভাসু অডিটোরিয়ামে সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পরিচালক (বহিরাঙ্গন কার্যক্রম) প্রফেসর ড. এ. কে. এম. সাইফুদ্দীন।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের সহযোগী অধ্যাপক ও প্রোগ্রাম ডিরেক্টর অব পাবলিক হেল্থ ড. মহিউদ্দিন আহসানুল কবির চৌধুরী। পুরো আয়োজন ও বিভিন্ন পর্বের সভাপতিত্ব ও মডারেট করেন ওয়ান হেল্থ ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মো: আহসানুল হক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডা. মেহেরজান ইসলাম (ওয়ান হেলথ্ পোল্ট্রি হাব, গবেষণা-সহকারী)।

প্রবন্ধ উপস্থাপনের পর প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন-সিভাসু’র ওয়ান হেল্থ ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক প্রফেসর ড. এএমএএম জুনায়েদ ছিদ্দিকী ও প্রফেসর ড. শারমীন চৌধুরী, সিভাসু’র মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগের প্রফেসর ড. মো: মিজানুর রহমান, সিভাসু’র এপ্লাইড কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল টেকনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. শামছুল মোর্শেদ, প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. জাহেদুল ইসলাম, সিভাসু’র একোয়াকালচার বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ইশরাত জাহান আঁকা এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেজ-এর সহকারী অধ্যাপক ডা. রুমানা রশিদ।
প্যানেল আলোচনার পর বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়।

দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে সিভাসু’র ওয়ান হেল্থ ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে দিনব্যাপী আয়োজিত অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল কুইজ প্রতিযোগিতা, স্বাস্থ্যবিষয়ক উপস্থিত বক্তৃতা, পোস্টার প্রদর্শনী, ভিডিও ডকুমেন্টারি, ওয়ান হেল্থ ইনস্টিটিউটের ব্রশিয়ার ও লোগো উন্মোচন এবং স্কুল শিশুদের জন্য প্রতিযোগিতা। স্কুল শিশুরা উৎসাহের সাথে অনুষ্ঠানে জুনোসিস ও ওয়ান হেলথ সংক্রান্ত প্রেজেন্টেশন এবং খেলায় অংশ নেয়। ভেটেরিনারি, মেডিক্যাল, ফুড সাইন্স ও ফিশারিজ-এর বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীদের কার্যক্রমের মাধ্যমে সফলভাবে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২১, ২০২৪ ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
সিকৃবি ভিসি হিসেবে ড. আলিমুল ইসলামের যোগদান
ক্যাম্পাস

   আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মাইক্রোবায়োলজিস্ট ও ভাইরোলজিস্ট প্রফেসর ড.মো. আলিমুল ইসলাম সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) সপ্তম   ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে রবিবার (২০ অক্টোবর) যোগদান করেছেন।  সম্প্রতি  রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৬ এর ১০(১) ধারা অনুযায়ী প্রফেসর  ড. আলিমুল ইসলামকে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হয় ।
ড. ইসলাম বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদ থেকে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রিও লাভ করেন। এরপর জাপানের নাগাসাকির ইনস্টিটিউট অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিন থেকে পোস্ট ডক্টরেট করেন।
যোগদান শেষে তিনি সিকৃবিকে সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৫, ২০২৪ ১২:২৫ অপরাহ্ন
সিভাসুর উপাচার্য হতে হবে সিভাসু থেকেই- সহমত জানালো সিভাসু এলামনাই
ক্যাম্পাস

জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত দ্বিতীয় স্বাধীনতায় দেশের জীর্ণতা সংস্কারের এই বিশেষ সময়টিতে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও শুরু হয়েছে সংস্কার আয়োজন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক কাঠামোতে পরিবর্তন আনয়নের লক্ষ্যে উপাচার্য পরিবর্তন হয়। উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং কর্মচারীবৃন্দের চাহিদা মোতাবেক চার বছর মেয়াদে উপাচার্য মহোদয়গণ নিয়োগ পান।

তারই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) – এও নব্য উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে উত্ফুল্লতা পরিলক্ষিত হয়। যেই আনন্দে ভাটা পড়ে, যখন সিভাসু শিক্ষার্থী সমাজে খবর পৌঁছে প্রাণের ক্যাম্পাসে উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাবেন অন্য কোনো কৃষি বিদ্যালয়ের শিক্ষক।

দীর্ঘ বছর অনিয়ম শেষে শিক্ষার্থীদের মনে যখন বিশ্ববিদ্যালয়কে ঢেলে সাজানোর স্বপ্ন জাগে, সেই সময়ে এধরনের সংবাদ তাদের মাথায় বাজ পড়ার চেয়ে কিছুটা কম নয়। এই প্রধান তিনটি অনুষদ নিয়ে চলমান এই বিশ্ববিদ্যালয়টির হাজারো শিক্ষার্থী উচ্চতর (মাস্টার্স∕পিএইচডি∕পোস্টডক) গবেষণার স্বার্থে বিদেশে অধ্যয়ন করছেন। প্রতিবছরই বিভিন্ন অনুষদের বিভিন্ন সেমিস্টারের শিক্ষার্থীরা দেশের অভ্যন্তরে ও বাহিরে ইন্টার্নশিপ এবং এক্সটার্নশিপের সুযোগ পেয়ে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে আধুনিক সুবিধা সমেত একটি ভেটেরিনারি হাসপাতাল, যেখানে প্রতিদিন সুলভমূল্যে বিভিন্ন পোষাপ্রাণী ও গবাদি পশুর উন্নত চিকিত্সা প্রদান করা হয়। রয়েছে প্রাণীদের জন্যে আল্ট্রাসনোগ্রাফী, এক্স-রে সহ নানা ধরনের আধুনিক ল্যাব-টেস্ট সুবিধা। ৭-একরের ছোট্ট ক্যাম্পাসটিতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে উন্নতমানে গ্র্যাজুয়েট তৈরী করার অদম্য প্রচেষ্টা করছেন।

ফ্যাসিবাদের দীর্ঘসময়ে অনেক শিক্ষকই শিকল ভেঙ্গে মুক্তচিন্তা করার অবকাশ পাননি। শিক্ষার্থীরা পারেনি নিজের বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজের মতো করে পেতে। সংস্কারের এই মুহুর্তে শিক্ষার্থীরা চান তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো যোগ্য শিক্ষক তাদের উপাচার্য হবেন, যিনি স্বপ্ন দেখবেন সিভাসুকে বিশ্ব রেঙ্কিং এ উন্নীত করার, উন্নত ক্যান্টিন, লাইব্রেরি এবং আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাক্ষেত্র তৈরী করার। যিনি হবেন ফ্যাসিবাদ বিরোধী। যার প্রশাসনিক পারদর্শিতায় শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা এবং যোগ্য করে তোলার নানা প্রক্রিয়া প্রস্ফূটিত হবে। এবং শিক্ষার্থীরা ভাবেন, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক দিয়ে এই সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্ভাবনাগুলোকে আলোকিত করা সম্ভব নয়। নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকই যথাযথ কার্যকরী ভূমিকা নিয়ে তাদের সমস্যাগুলোর সমাধান করতে পারেন।

একজন সিভাসু এলামনাই জানান, “আমরা সকল শিক্ষককে সম্মান করি। তবে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে উপাচার্য করে পাবার অভিজ্ঞতা সিভাসু’র রয়েছে। এবং তা সুখকর অভিজ্ঞতা ছিলো না।” তারা আরো জানান. সিভাসুতে ৬৭ জন শিক্ষকের মাঝে ১২জন-ই গ্রেড-১ পর্যায়ের।

পরিশেষে, শিক্ষার্থীরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, তারা অত্র বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মানসম্মত ও একাগ্রতাসম্পন্ন উপাচার্য না পাওয়া অবধি তাদের একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখবেন। ৪ অক্টোবর সিভাসুর কনফারেন্স কক্ষে এক আলোচনা সভায়, শিক্ষার্থীদের এই সিদ্ধান্তের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন সিভাসু এলামনাই। এর পূর্বে ৩ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারীবৃন্দ শিক্ষার্থীদের সাথে একমত প্রকাশ করেন।


শিক্ষার্থীদের কর্মসূচীতে রয়েছে ঢাকায় ঊর্ধ্বতন বিভাগে সরাসরি স্মারকলিপি প্রদান, মশাল মিছিল, কালো পতাকা ও ব্যাজ ধারণ সহ বিক্ষোভ সমাবেশ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৩, ২০২৪ ২:১৫ অপরাহ্ন
নবনিযুক্ত ভাইস-চ্যান্সেলরের বাকৃবি বোটানিক্যাল গার্ডেন পরিদর্শন ও বৃক্ষ রোপণ
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নব নিযুক্ত ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর ২০২৪ ) সকাল ১১টায় বাকৃবি বোটানিক্যাল গার্ডেন পরিদর্শন ও ‘বাওবাব’ গাছের চারা রোপণ করেছেন।
এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মো. শহীদুল হক , বাকৃবি বোটানিক্যাল গার্ডেনের বোর্ড অব ম্যানেজম্যান্ট এর সভাপতি প্রফেসর ড. এ.কে.এম. আজাদ-উদ-দৌলা প্রধান, সাবেক কিউরেটর প্রফেসর ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান, প্রফেসর ড. শাহানারা বেগম,কিউরেটর প্রফেসর ড. মো. নেছার উদ্দীন, প্রফেসর ড.মো. আরিফুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মো. মুনির হোসেন, প্রফেসর ড. মো. আনিসুর রহমান মজুমদারসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।


এসময় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ.কে.ফজলুল হক ভূঁইয়া অতিথিবৃন্দসহ বোটানিক্যাল গার্ডেনে অবস্থিত পট হাউস এবং ক্যাকটাস হাউস পরিদর্শন করেছেন। তিনি এসময় ক্যাকটাস হাউসে বিভিন্ন প্রজাতির বাহারি ক্যাকটাস দেখে মুগ্ধ হয়েছেন । কিউরেটর প্রফেসর ড. মো. নেছার উদ্দীন বোটানিক্যাল গার্ডেনের নানাবিধ বৃক্ষের বিষয়ে নবনিযুক্ত ভাইস চ্যান্সেলরকে অবহিত করেন এবং বোটানিক্যাল গার্ডেনকে আরও সমৃদ্ধ করতে তাঁর সহযোগিতা চান ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২৪ ৮:৩৬ অপরাহ্ন
পবিপ্রবি’র নতুন ভাইস-চ্যান্সেলর শিক্ষাবিদ ও গবেষক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম
ক্যাম্পাস

বাকৃবি প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) এর ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম। বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এর আদেশক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব (সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) মোছা. রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ নিয়োগের বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০১-এর ১০(১) ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম, ফার্মাকোলজি বিভাগ, বাকৃবি, ময়মনসিংহ-কে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদে যোগদানের তারিখ হতে ০৪ (চার) বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করা হলো।

অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বরিশাল জেলার সদর উপজেলায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা বিশিষ্ট সমাজসেবী মরহুম কাজী আব্দুল খালেক ও মাতা কাজী রাবেয়া বেগম।
উল্লেখ্য, অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম ১৯৯৪ সালে বাকৃবি ভেটেরিনারি অনুষদ থেকে ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন (ডিভিএম) পাস করেন, ১৯৯৮ সালে ফার্মাকোলজি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে ২০১১ সালে জাপানের কাগাওয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি এবং জাপানের কাগাওয়া মেডিক্যাল বিশবিদ্যালয়ের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি এবং নিউরোলজি বিভাগ থেকে পোস্ট ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন।

বর্ণাঢ্য কর্ম জীবনের অধিকারী অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম ২০০২ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করে ২০০৪ সালে সহকারী অধ্যাপক, ২০১১ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ২০১৬ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম ১৯৯৯ সালে আচার্য স্বর্ণ পদক, ২০১১ সালে জাপানের কাগওয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রপতি পদক, ২০২৩ সালে বাউরেস থেকে গ্লোবাল রিসার্চ ইমপ্যাক্ট রিকগনিশন অ্যাওয়ার্ড-২০২৩, জাপানে আন্তর্জাতিক অ্যালডোস্টেরন ফোরাম থেকে আইএএএফ অ্যাওয়ার্ডে প্রথম স্থান অর্জন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি কতৃক ‘শ্রেষ্ঠ প্রকাশনা পুরষ্কার -২০১৪’ শ্রেষ্ঠ প্রকাশনা পুরষ্কার -২০১৫’ শ্রেষ্ঠ প্রকাশনা পুরষ্কার -২০২৩ ‘ লাভ করেছেন। এছাড়াও তিনি জাপান সরকার কতৃক জেএসপিএস পোস্ট-ডক্টরাল রিসার্চ ফেলোশিপ, পোস্ট-ডক্টরাল রিসার্চ ফেলোশিপ, গবেষণা সহকারী ফেলোশিপ , টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট ফেলোশিপ এবং ফাইজার লিমিটেড, জাপান এর ট্রাভেল গ্রান্টঅ্যাওয়ার্ডসহ
নানা গুরুত্বপূর্ণ পদক ও বহু পুরস্কার অর্জন করেন। অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওয়ার্কশপ ও কনফারেন্সে যোগদান করে গবেষণালব্ধ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন। রিসার্চগেটের তথ্যমতে উচ্চমাত্রার সূচকের জাতীয় বা আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত তার রিসার্চ আর্টিকেলের মোট সংখ্যা ১০৯টি । গুগোল স্কলার্সের তথ্য মতে তাঁর সাইটেশন সংখ্যা ২ হাজার ১ শত ৮০, এইচ-ইনডেক্স সংখ্যা ২৫, আই ১০-ইনডেক্স সংখ্যা ৫৯। তিনি বাকৃবি’র ফার্মাকোলজি বিভাগে এপর্যন্ত দেশি-বিদেশি ০৯ (নয়) জন পিএইচ.ডি ছাত্র-ছাত্রী এবং ৮৫ (পঁচাশি) জন এমএস শিক্ষার্থীর তত্ত্বাবধান করেছেন ।
একজন নিবেদিত প্রাণ শিক্ষাবিদ ও গবেষক অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম, ভেটেরিনারি ফর্মুলারি প্রিপারেশন কমিটি, ডিজিডিএ, ঢাকা, এর আহবায়ক ,
বাংলাদেশ ফিজিওলজি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) এর ভেটেরিনারি রিসার্চ উপদেষ্টা , ওয়ান হেলথ বাংলাদেশ এর আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ সোসাইটি ফর সেফ ফুড এর
সাধারণ সদস্য, ওয়ার্ল্ড পোল্ট্রি সায়েন্স অ ̈াসোসিয়েশন- বাংলাদেশ শাখা এর সাংগঠনিক সম্পাদক , বাংলাদেশ সোসাইটি ফর ভেটেরিনারি এডুকেশন এবং গবেষণাসহ বিভিন্ন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়াও তিনি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পেশাজীবী এবং সামাজিক সংগঠনের কার্যক্রমের সাথে জড়িত রয়েছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪ ৮:৫৯ অপরাহ্ন
আন্তর্জাতিক ও খ্যাতিমান শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া বাকৃবির ভাইস-চ্যান্সেলর নিযুক্ত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন শিক্ষাবিদ পশু পালন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া-কে ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে আগামী ৪(চার) বছরের জন্য নিয়োগ দান করেছেন । প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েট এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৬তম ভাইস-চ্যান্সেলর। তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পশু পালন অনুষদের পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসাবে কর্মরত রয়েছেন।
প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া গাজীপুর জেলার সদর উপজেলার পূবাইলের বড় কয়ের গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা বিশিষ্ট সমাজসেবী আলহাজ¦ মোঃ আবদুল গাফ্ফার ভূঁইয়া ও মাতা ছোলেমা খাতুন।

শিক্ষা জীবনে কৃতিত্বের অধিকারী প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া ১৯৮১ সনে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পশু পালন অনুষদ থেকে কৃতিত্বের সাথে বিএসসি এএইচ অনার্সে ফাস্ট ক্লাস ফাস্ট এবং ১৯৮৩ সালে কৃতিত্বের সাথে এমএসসি এইচ এনিম্যাল ব্রিডিং-এ ফাস্ট ক্লাস ফাস্ট ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৯ সালে যুক্তরাজ্যের দ্যা ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে সম্মানের সাথে পশু প্রজনন বিষয়ে পিএইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি পোস্ট ডক্টরাল ও ভিজিটিং সায়েন্টিস্ট হিসাবে জাপান, জার্মানী ও যুক্তরাষ্ট্রে কৃতিত্বের সাথে কাজ করেছেন। তিনি ২০১৬ এবং ২০১৯ সালে জার্মানীর হোয়েন হেইম বিশ^বিদ্যালয়ে এডজাঙ্ক প্রফেসর হিসাবেও সম্মানের সাথে কাজ করেছেন।
প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া ১৯৮৩ সনে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগে লেকচারার হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৬ সনে সহকারী প্রফেসর, ১৯৯২ সনে সহযোগী প্রফেসর ও ১৯৯৭ সনে প্রফেসর পদে উন্নীত হন।

বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের অধিকারী প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া পশু পালন অনুষদের ডিন, পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান, বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেকশন কমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়াও তিনি প্রায় শতাধীক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওর্য়াকশপ ও কনফারেন্সে যোগদান করে গবেষণালব্ধ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন এবং বিভিন্ন টেকনিক্যাল সেশনে চেয়ারপারসনের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি গবেষণা ও শিক্ষা সংক্রান্ত কাজে পৃথিবীর বহু দেশ ভ্রমণ করেছেন। তাঁর প্রকাশিত বই এর সংখ্যা ৭টি, কীনোট এবং প্রসিডিং পাবলিকেশন্সের সংখ্যা ৬৭টি এবং তাঁর ১৮৬টি গবেষণামূলক প্রবন্ধ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্ণালে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে রেড চিটাগাং ক্যাটল জাতের উদ্ভাবক এবং বাংলাদেশ রেড চিটাগাং ক্যাটল ব্রিডিং এসোসিয়েশনের সভাপতি।

তিনি ৮ জন পিএইচ.ডি ছাত্র-ছাত্রীর গবেষণার প্রধান সুপারভাইজার এবং ১২ জন পিএইচ.ডি ছাত্র-ছাত্রীর গবেষণার কো-সুপারভাইজার হিসাবে নিয়োজিত ছিলেন। এছাড়াও তিনি ৬০ জন এম.এস শিক্ষার্থীর গবেষণা তত্ত¡াবধান করেছেন। তিনি বিভিন্ন দেশী-বিদেশী গবেষণা প্রকল্পের প্রধান গবেষক হিসাবে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

একজন নিবেদিত প্রাণ শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির তিন বার নির্বাচিত সদস্য, এছাড়াও তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক সংগঠন বিনোদন সংঘ, সাহিত্য সংঘ, পদচিহ্নসহ বিভিন্ন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটির জ্যেষ্ঠতম সদস্য হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি হুমবোল্ড এসোসিয়েশন অব বাংরাদেশ, বাংলাদেশ বায়োটেকনোলজিক্যাল সোসাইটি, ব্রিটিশ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনশন অব বাংলাদেশ,বাংলাদেশ এনিম্যাল হাজব্যান্ড্রী এসোসিয়েশন,কমনওয়েলথ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশী-বিদেশী সংগঠনের আজীবন সদস্য হিসাবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়াও তিনি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পেশাজীবী এবং সামাজিক সংগঠনের কার্যক্রমের সাথে জড়িত রয়েছেন।
প্রফেসর ড. এ.কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত এবং এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ২৮, ২০২৪ ৮:২৫ অপরাহ্ন
বাকৃবির জরুরি সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত:০১ সেপ্টেম্বর থেকে সকল প্রকার শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম শুরু
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) সিন্ডিকেটের জরুরি অধিবেশন ২৮ আগস্ট ২০২৪ (বুধবার) বিকেল ০৩টায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরের বাসভবনন্থ অফিস কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়ত্বপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন কাউন্সিলের আহবায়ক প্রফেসর ড. খন্দকার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি অধিবেশনে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ হচ্ছে
আগামী ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ রোজ রবিবার হইতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রকার শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম চালু হবে; বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ ও পিএইচডি ডরমেটরি আগামী ৩১ শে আগস্ট ২০২৪ তারিখ রোজ শনিবার খুলে দেওয়া হবে; বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষা ও গবেষনার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে সকল প্রকার সভা-সমাবেশ, মিছিল- মিটিং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে; বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল সমূহের শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে হল প্রশাসন কর্তৃক প্রণীত নীতিমালা যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে; এবং অনুষদের শিক্ষা ও গবেষণার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ডিন কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত সমন্বিত নীতিমালা মেনে চলতে হবে। জরুরি এ সিন্ডিকেট অধিবেশনে সদস্যবৃন্দের মাঝে উপস্থিত ছিলেন পশুপালন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ রুহুল আমিন, সাবেক ইউজিসি প্রফেসর ড. এস. এম. বুলবুল এবং সিন্ডিকেট সচিব বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কৃষিবিদ ড. মোঃ হেলাল উদ্দীন। এছাড়াও সিন্ডিকেট সদস্যবৃন্দের মধ্যে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী প্রফেসর ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল এর সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার এবং বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট এর সাবেক মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ২৭, ২০২৪ ৮:২৭ অপরাহ্ন
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর এবং বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের সাথে বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) সকাল ১১টায় জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের পরিচালকের অফিসকক্ষে ওই সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মতবিনিময় সভার শুরুতে জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের নতুন পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলামকে বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানানো হয় । নতুন পরিচালকের নেতৃত্বে বাকৃবি জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের কার্যক্রম নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে দৃঢ়ভাবে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।

এছাড়াও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, পূর্বের ধারাবাহিকতায় আমরা একসঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে কাজ চালিয়ে যেতে পারব। বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির সদস্যগণ সবসময়ই বাকৃবির সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে এসেছে এবং আমরা আশা করি যে, আপনার নির্দেশনায় এই প্রচেষ্টা আরও ফলপ্রসূ হবে।

জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের নতুন পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমকে আরও সামনে এগিয়ে নিতে আমরা একত্রে কাজ করতে প্রস্তুত। সাংবাদিক সমিতি এবং জনসংযোগের সদস্যদের মধ্যে কোনো বিভেদ থাকবে না। আমরা পরস্পরকে সহযোগিতার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ইতিবাচকভাবে দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের নতুন পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম। এছাড়াও বাকৃবির জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু ও মোখলেছুর রহমান খান,বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মো: রাফী উল্লা ফুয়াদ ও সাধারণ সম্পাদক তানিউল করিম জীমসহ সাংবাদিক সমিতির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ২৭, ২০২৪ ৫:০৫ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে হাতেনাতে বৈদ্যুতিক তার চোর ধৃত
ক্যাম্পাস

বাকৃবি আবাসিক এলাকার এবিসি মাঠ সংলগ্ন গ্যারেজের সার্ভিস লাইনের তার চুরি করার সময় মোঃ হাবিবুর রহমান নামে এক চোর বাকৃবি নিরাপত্তা শাখার কর্মীদের কাছে হাতেনাতে ধরা পরেছে। মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট ২০২৪) এ ঘটনা ঘটে। ধৃত চোরের পিতার নাম মৃত ইদ্রিস আলী এবং সে বাকৃবি শেষ মোড়ের বাসিন্দা বলে নিরাপত্তা শাখা নিশ্চিত করেছেন।

বাকৃবি নিরাপত্তা কাউন্সিলের নতুন পরিচালক হিসেবে অধ্যাপক ড. মাসুম আহমাদ আজ সকালে যোগদান করেছেন। ধৃত চোরের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নিরাপত্তা কাউন্সিলের নতুন পরিচালক অধ্যাপক ড.মাসুম আহমাদ ।
উল্লেখ্য, গত কয়েক মাসে বাকৃবি ক্যাম্পাসে একাধিক বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা ঘটেছে ।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop