২:৪৫ অপরাহ্ন

শনিবার, ১৬ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুলাই ২২, ২০২৩ ৭:৪০ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার শনিবারের পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:২২/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.৫০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১১.০০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৯০
সাদা ডিম=১০.২০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=৯.৮০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৮০/কেজি
কালবার্ড সাদা=/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৫-৪৬
লেয়ার সাদা=৩৮-৪০
ব্রয়লার=৩৫-৩৬

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.৩০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৪৫/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৪-৪৭
লেয়ার সাদা=৪০-৪৪
ব্রয়লার=৩৫-৩৭

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
কালবার্ড লাল=৩০০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪৫-৪৮
ব্রয়লার=৩৬-৩৮
সোনালী =২৪-৩০

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬০/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৬০
সাদা ডিম=১১.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮৫
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৩০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=৯.৮০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২২৫/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫৫
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭৭
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=২১৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=১০.০০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
কালবার্ড লাল=৩০০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৭০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
সাদা ডিম=১০.২০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৭০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৭০
সাদা ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১১.২০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৭০
সাদা ডিম=১০.১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A) এবং
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ২১, ২০২৩ ৯:১৭ অপরাহ্ন
ঢাকায় বাংলাদেশের নিরাপদ পোল্ট্রি ভ্যালু চেইন উন্নয়ন কৌশল নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
পোলট্রি

দীন মোহাম্মদ দীনু: ইউ এস এ আই ডি লেজার পালসের এর অর্থায়নে এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কৃষি অর্থসংস্থান ও ব্যাংকিং বিভাগের আয়োজনে ”Safe Poultry Value Chain Development Strategies in Bangladesh” বিষয়ে কর্মশালা ‘বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল’ এর সম্মেলন কক্ষে ১৯ জুলাই, বুধবার দুপুর ২ টায় অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ২০২০ সালে গবেষণায় একুশে পদক প্রাপ্ত কৃষি অর্থনীতিবিদ ড. জাহাঙ্গীর আলম খান। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস স্টেট ইউনিভার্সিটির কৃষি বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ড. মদন মোহন দে।

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন টেক্সাস স্টেট ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক প্রাতীশ ওমানা শুভাকর।

প্রকল্পের গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করেন বাকৃবির কৃষি অর্থসংস্থান ও ব্যাংকিং বিভাগের অধ্যাপক এবং প্রকল্পের প্রধান গবেষক ড. মোঃ আকতারুজ্জামান খান। এই পর্বে গবেষণার বিষয়বস্তু, গবেষণার কর্মপদ্ধতি ও গবেষণালব্ধ ফলাফল বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন অধ্যাপক আকতারুজ্জামান।


বাংলাদেশে পোল্ট্রি সেক্টরের উপর সংক্ষিপ্তভাবে আলোকপাত করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পোল্ট্রি সায়েন্স বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. বাপন দে।

গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপনের পর পলিসি ফর্মুলেশন ও প্রশ্নোত্তর পর্ব পরিচালনা করেন অর্থনীতিবিদ ড. জাহাঙ্গীর আলম খান। প্রশ্নোত্তর পর্বে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, গবেষক ও খামারীরা নীতি নির্ধারনের ক্ষেত্রে তাদের মতামত ও পরামর্শ দিয়ে নীতি নির্ধারনে সহায়তা করেন। অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ড. মদন মোহন দে। অনুষ্ঠানে শিক্ষক ,গবেষক ,সরকারি-বেসরকারি প্রতিনিধি ,খামারি ,ডিলারসহ আমন্ত্রিত অতিথিগণ অংশ নেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ২১, ২০২৩ ৯:০৯ অপরাহ্ন
গরমে পোল্ট্রির যত্ন নিতে যা করবেন খামারী
পোলট্রি

প্রাণীজ আমিষের বড় একটা অংশ আসে পোল্ট্রি শিল্প হতে। প্রায় অর্ধ কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা এই শিল্পের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। তাই এ শিল্পের সুদৃঢ় ভবিষ্যত চিন্তা করে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। গরম কাল এ পোলট্রি খামারের বিশেষ যত্ন না নিলে কমে যেতে পারে ব্রয়লারের ওজন বৃদ্ধি এবং লেয়ার খামারের ডিম সংখ্যা। সে কারণেই নিচের টিপসসমূহ খামারি ভাইদের খুবই কাজে লাগবে:

পরিবেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও এর প্রভাব: ঘর্মগ্রন্থি না থাকার কারণে মোরগ-মুরগির অতিরিক্ত গরম অসহ্য লাগে। এতে উত্পাদন ক্ষমতা ব্যাহত হয়। অতিরিক্ত তাপে এদের পানি গ্রহণ, শ্বাস-প্রশ্বাস, শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। অপরদিকে থাইরয়েড গ্রন্থির আকার, রক্তচাপ, নাড়ির স্পন্দন, রক্তে ক্যালসিয়ামের সমতা, খাদ্য গ্রহণ, শরীরের ওজন ও ডিমের উত্পাদন হ্রাস পায়। ১৫ হতে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এদের উত্পাদন সর্বোচ্চ। ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে প্রতি ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে শতকরা ৪ ভাগ হারে পানি গ্রহণ বৃদ্ধি পায়। ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার পর হতে ডিমের সংখ্যা না কমলেও প্রতি ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ডিমের ওজন শতকরা এক ভাগ হারে কমে যায়। ২৬.৫ সেলসিয়াস ডিগ্রি তাপমাত্রার পর হতে মোরগ-মুরগির খাদ্যের রূপান্তর ক্ষমতা হ্রাস পায়। ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে প্রতি ডিগ্রি তাপ বৃদ্ধিতে ২ হতে ৪ শতাংশ খাবার গ্রহণ কমে যায়। ৩৬ হতে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা মোরগ-মুরগির জন্য অসহনীয় এবং ৩৮ ডিগ্রির পর মৃত্যু হার খুব বৃদ্ধি পায়।

তাপজনিত ধকল প্রতিরোধে করণীয়: খামারের আশে পাশে ছায়াযুক্ত বৃক্ষ রোপণ এবং ঘর পূর্ব-পশ্চিমে হওয়া বাঞ্চনীয়। তবে আধুনিক খামার ব্যবস্থাপনায় বায়োসিকিউরিটির কথা চিন্তা করে গাছপালা রোপণের প্রতি অনুত্সাহিত করা হয়ে থাকে। গরমে পোল্ট্রি শেডে প্রত্যক্ষ সূর্যালোক পরা যাবে না। অত্যধিক গরম প্রতিরোধে প্রয়োজনে শেডের ছাদে/বা টিনের চালায় দিনে দু’তিন বার পানি ছিটানোর ব্যবস্থা করতে হবে। টিনের নিচে চাটাই/হার্ডবোর্ড দিয়ে সিলিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। অনেক সময় মুরগি যখন হাঁ করে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয় তখন ঘরে সেপ্র মেশিন দিয়ে কুয়াশার মত করে পানি ছিটিয়ে দেওয়া যেতে পারে। পানির ড্রিংকার ও ফিডারের সংখ্যা বাড়াতে হবে। ঘন ঘন ড্রিংকারের পানি পাল্টাতে হবে। গরমে বাতাসের আর্দ্রতা বেড়ে যাওয়ার কারণে শেডের মেঝে অনেক সময় স্যাঁতসেঁতে হয়ে লিটার দ্রুত ভিজে যায়। ফলে রোগের আক্রমণও বাড়ে। সেজন্য প্রতিদিন সকালে ব্রয়লার শেডের লিটার উলোট-পালোট করা প্রয়োজন। লিটারে গুঁড়ো চুন ব্যবহার করলে খুব ভাল ফল পাওয়া যায়। শেড হতে শেডের দূরত্ব ৩০ ফুটের অধিক হলে ভাল হয়। শেডে মোরগ-মুরগির ঘনত্ব বেশি হলে তা কমিয়ে দিতে হবে। বাতাসের অবাধ চলাচল শেডের ভেতরের তাপমাত্রা শীতল রাখতে সাহায্য করবে এবং পোল্ট্রির জন্য ক্ষতিকর অ্যামোনিয়া গ্যাস মুক্ত রাখবে। শেডে স্টেন্ড ফ্যানের ব্যবস্থা করতে হবে।

গরমে পোল্ট্রি খামারে খাবার ব্যবস্থাপনা: ঠাণ্ডা ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে হবে। যেহেতু তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে এদের খাদ্য গ্রহণ কমে যায়, সেহেতু প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা মেটাতে ৮ হতে ১০ ভাগ শক্তি কমিয়ে প্রোটিন, খনিজ লবণ ও ভিটামিন বাড়িয়ে দিতে হবে। প্রতি লিটার পানিতে ১০-১২ গ্রাম গ্লুকোজ ও মুরগি প্রতি ১০ গ্রাম ভিটামিন সি পানির সঙ্গে মিশিয়ে দিলে ভাল ফল পাওয়া যায়। এছাড়া প্রাকৃতিক বিটেইনে ধনাত্মক ও ঋনাত্মক আছে যা কোষের মধ্যে পানি ধরে রাখতে সাহায্য করে। ফলে হিট স্ট্রোকের হাত থেকে এরা রক্ষা পায়। গরমে পোল্ট্রির অ্যামাইনো এসিডের চাহিদা বেড়ে যায়। বিটেইনে মিথাইল মূলক বিদ্যমান, যা মিথিওনিন ও কলিনের ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে। গরমে প্রয়োজনে একদিনের বাচ্চার জন্য পানিতে আখের গুড়, ভিটামিন সি অথবা ইলেকট্রোলাইট যুক্ত স্যালাইন পানি দিতে হবে।
লেখক: ডা. সুমন তালুকদার (রুনু) , সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ২১, ২০২৩ ৮:৩২ অপরাহ্ন
ব্রয়লার দাম কমলে অন্যগুলো নাগালের বাইরেই
পোলট্রি

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম আগের তুলনায় কিছুটা কমে বর্তমানে প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বাকি সব ধরনের মুরগির দাম এখনও চড়া। কিছুদিন আগে এসব মুরগির দাম আরও বাড়তি গেলেও, এখন কিছুটা কমেছে ঠিকই, তবে সাধারণ ক্রেতারা এখনও এসব মুরগি কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। সাধারণ ক্রেতাদের মতে, বাজারে ব্রয়লায় ছাড়া অন্য মুরগি কেনাই দায়।

শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়, সোনালী মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি ৩০০ টাকায়, লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকায়, কক (লাল) মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায় এবং দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকায়।

রাজধানীর মিরপুর শেওড়াপাড়ার বাজারে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী খোরশেদ আলমের মতে, বাজারে শুধু ব্রয়লার মুরগির দাম কম। বাকি সব ধরনের মুরগির দাম অনেক বেশি। ব্রয়লার ছাড়া অন্য মুরগি কিনে খাওয়াই কঠিন।

তিনি বলেন, আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতারা একমাত্র ব্রয়লার মুরগি ছাড়া অন্য কোনো মুরগি কিনতে পারি না। কারণ সব ধরনের মুরগির দাম বেশি। দেশি মুরগি কেনার কথা তো চিন্তাও করতে পারি না। গরুর মাংসের দামের কাছাকাছি দেশি মুরগির কেজি। এছাড়া সোনালী মুরগি যে কিনবো এটার দামও ৩০০ বা তার চেয়েও বেশি। পাশাপাশি লেয়ার, কক মুরগিরও দাম অতিরিক্ত। সব মিলিয়ে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের জন্য ব্রয়লার ছাড়া অন্য মুরগি কেনাই দায়।

ব্রয়লার ছাড়া অন্য মুরগির দাম কেন বেশি? ক্রেতারা বলেন, কিছুদিন আগের চেয়ে এখন তাও দাম কমেছে। কিছুদিন আগে মুরগির দাম আরও বাড়তি ছিল। সোনালি, কক, লেয়ার এসব মুরগির দাম আগের চেয়ে ৫০/৬০ টাকা করে কেজিতে কমেছে। আসলে মুরগির বাচ্চা থেকে শুরু করে মুরগির খাবারের দাম অতিরিক্ত বেড়ে গেছে। যে কারণে খামারিরা বেশি দামে মুরগি ছাড়ে। আমরা যখন যে দামে কিনতে পারি পাইকারি বাজার থেকে, তখন সে রকম দামেই খুচরা বাজারে বিক্রি করি। ৎ

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৯, ২০২৩ ৮:২১ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার বুধবারের পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:১৯/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.২০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.৬০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=১০.০০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=৯.৬০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৮৫/কেজি
কালবার্ড সাদা=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৫-৪৬
লেয়ার সাদা=৪০-৪২
ব্রয়লার=৩৫-৩৬

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.১০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৭/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৩৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৪-৪৭
লেয়ার সাদা=৪০-৪৪
ব্রয়লার=৩৬-৩৮

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৯০
সাদা ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
কালবার্ড লাল=৩০০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪৫-৪৮
ব্রয়লার=৩৬-৩৮
সোনালী =২৪-৩০

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬০/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৬০
সাদা ডিম=১১.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮৫
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৩০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
সাদা ডিম=৯.৬০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫৩
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
লেয়ার মুরগী=৩১০/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২৫
সাদা ডিম=৯.৯৫

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৮০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৬৫

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=৯.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A) এবং
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৮, ২০২৩ ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন
হঠাৎ মুরগি খাবার কম খাচ্ছে, জেনে নিন কারণ ও প্রতিকার
পোলট্রি

বর্তমানে সকল পেশার মানুষই মুরগি পালনের দিকে ঝুঁকছেন। অল্প পুঁজি আর সঠিক পরিশ্রমে এতে লাভ করা যায় প্রচুর। তাই সবাই এই পেশার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে দিন দিন। তবে এই পেশার লাভের মুখ দেখতে হলে সব সময় যত্ন নিতে হয় মুরগির, রাখতে হয় সকল ধরণের ‍পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থা। আজকের লেখায় মুরগি হঠাৎ খাবার খাওয়া কমিয়ে দেওয়া এবং তার প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করা হলো। যা একজন খামারীরর জন্য জানা অত্যাবশ্যক।

বিভিন্ন কারণে মুরগি কম খাবার খায়। আবহাওয়া পরিবর্তন হলে মুরগি খাবার কম খায়। যেমন শীতকালের শেষে গরম পড়তে শরু করলে। মুরগির ধকল হলে খাবার কম খায়। যেমন মুরগির ঠোঁট কাটা হলে ব্যাথাজনিত কারণে এবং ভয় পাওয়ার কারণে খাবার কম গ্রহণ করে।

অন্যদিকে হটাৎ খাদ্য পরিবর্তন করলে। হটাৎ প্রি স্টাটার খাদ্য থেকে স্টাটার কিংবা স্টাটার থেকে গ্রোয়ার খাদ্য দিলে খাবার কম খায়। মুরগি অসুস্থ হলে খাবার কম গ্রহণ করে। অসুস্থ মুরগি ঝিমায়, মুখ থেকে লালা ঝরে ও মাথা নিচের দিকে দিয়ে ঠোঁঠ মাটিতে লাগিয়ে দেয়। এক্ষেত্রে খাবার কম খাওয়া স্বাভাবিক।

খাদ্যের সঙ্গে কোনো কিছু মেশালে খাবার কম খায়। ঝিঁনুকের গুঁড়া মিশিয়ে দিলে মুরগি খাবার কম খেতে পারে। এছাড়া অন্যান্য খাদ্য উপাদনের সংযুক্তিতে মুরগি খাবার কম খায়। খাদ্যের পাত্র উঁচুতে হলে খাবার খেতে পারে না। অপ্রচলিত পাত্রে খাবার দিলে মুরগি খাবার কম খায়। তাছাড়া শরীরে ভিটামিন মিনারেলের অভাব দেখা দিলে মুরগি কম খাবার খায়।

মুরগি কম খাবার খেলে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। ঋতু পরিবর্তনের আগেই খামারের পরিচর্যা নিতে হবে। শীতকালে খামার ঘিরে দেওয়া থাকলে তা তাপমাত্রা বুঝে আস্তে আস্তে সরাতে হবে। যেন মুরগির উপর তাপমাত্রার প্রভাব না পড়ে।

ধকল জনিত কারণে খাবার কম খেয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। কয়েকদিন পর এমনিতেই খাবার খাবে। খাদ্য পরিবর্তনের জন্য স্বাভাবিক খাওয়া কমে যেতে পারে। মুরগির খাবার কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রেজিস্টার্ড ডাক্তার কিংবা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। সঠিক উচ্চতায় খাবারের পাত্র দিতে হবে। যাতে মুরগি ভালোভাবে খাবার খেতে পারে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৭, ২০২৩ ২:৫৪ অপরাহ্ন
মুরগির খামারে রোগ নিয়ন্ত্রণের উপায়
পোলট্রি

বর্তমানে অনেকেই মুরগির খামারের দিকে ঝুঁকছেন। আর এতে লাভবানও হচ্ছেন ব্যাপক। একদিকে যেমন এটি আমাদের মাংসের চাহিদা পূরণ করছে অন্যদিকে কমাচ্ছে বেকারত্ব। তবে এই খাতের লোকগুলো যদি মুরগির নিয়ন্ত্রণে আরে সচেতন হতেন তবে আরো লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা ছিলো। বেশির খামারিরা মুরগির রোগের কারণে সামনে এগোতে পারেন না।

মুরগির খামারে রোগ নিয়ন্ত্রণের উপায়:
বয়স ও উপযোগিতা অনুযায়ী নিয়মিত মুরগির খামারে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয় এমন খাদ্য দিতে হবে। মুরগির খামারে প্রদান করা খাদ্য ও পানির পাত্র নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। পাত্রের আশাপাশে খাদ্য পড়ে গেলে বা স্যাঁতস্যাঁতে হলে তা দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে।

খামারে পালন করা মুরগির জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো ও বাতাসের ব্যবস্থা রাখতে হবে। তবে শীতের দিনে মুরগি খামারে বাতাস প্রবাহ সীমিত রাখতে হবে। দরকার হলে মুরগির খামারের চারদিকে পর্দা দিয়ে দিতে হবে। মুরগির খামারের লিটার নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে। খামারের লিটার স্যাঁতস্যাঁতে বা ব্যবহারের অনুপযোগী হলে তা দ্রুত পরিবর্তন করে দিতে হবে।

খামারের মুরগির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে কিছু দিন পর পর। মুরগির খামারে প্রয়োজন অনুযায়ী রোগ প্রতিরোধের জন্য টিকার ব্যবহার করতে হবে। খামারে পালন করা মুরগিগুলোকে যাতে পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা যায় সেই ব্যবস্থা রাখতে হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৬, ২০২৩ ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
Quality soy protein vital for quality animal and aqua feeds
পোলট্রি

Stakeholders Meet under Right to Protein Campaign held in Dhaka

Quality Feed is a must for producing quality egg, meat, milk & fish; and to ensure good quality feed production, the manufacturers need to source best quality raw materials especially soybean, soybean meal and maize. U.S. soy is at the forefront of providing high quality, reliable and sustainable source of protein- speakers said in a Stakeholders Meet held on Saturday in Dhaka organized by the Bangladesh Poultry Industries Central Council (BPICC) in association with the US Soybean Export Council (USSEC).

Shamsul Arefin Khaled, president, BPICC and the Feed Industries Association Bangladesh (FIAB) said that the country is meeting its demand for poultry, aqua, dairy and cattle feeds from local production. The industry has achieved high-end feed quality over the period which has made possible to export its products to neighboring countries like India and Nepal. To ensure the product’s excellence, FCR and performance- the industry needs reliable and quality soybean & soybean meal which are mainly imported from USA, Brazil and Argentina. Khaled said, quality protein in feed ensures improved animal health & growth, increased production and reduced feed costs. He said, U.S. Soy is better as it has high protein content; essential amino acids, vitamins, & minerals; less moisture than soybeans from other countries, reliability in supply and bringing better economic benefits to the feed manufacturers. Moreover, US soybeans are grown using sustainable practices that protect the environment. FIAB president proposed that the USDA may select Depot/s at the port exclusively for US ingredients, which will ensure quick service, tension free storage, reduce the risk of port demurrage and assure higher confidence among the buyers.

Kevin Roepke, Regional Director for South Asia and Sub-saharan Africa, USSEC said that a country’s economic growth is linked to the health and wellbeing of its people. It’s been proven that protein is directly linked with cognitive development. Referring to the World Food Program Kevin said, around 11 million people suffer from acute hunger in Bangladesh. This nutrition deficiency can be covered by providing access to affordable nutritious and high quality protein. So, there is a need to advocate for every individual’s right to having sufficient protein in their diet because a rich diet & protein promotes good health, reduces malnutrition and promote sustainable development.

Referring to a “Bangladesh Protein Perception Study”, conducted by USSEC, Deeba Giannoulis, Head of U.S. Soy Sustainability & Marketing, South Asia and Sub-Saharan Africa (SAASSA) said, that majority of Bangladeshis are unaware of how much protein is needed in everyday meals. 62% consumers identified cereal (dal) as a high-source of protein. About 44% believe vitamins and minerals are more crucial than protein. One out of three Bangladeshi consumers (incorrectly) believe that a lack of protein will not impact their overall health. Only half of the Bangladeshi citizens are aware that pregnant and lactating women have higher protein requirements. Deeba recommended for exclusive protein awareness campaign to achieve country’s goal for nutrition security.

Khabibur Rahman, USSEC Team-Lead Bangladesh said, the Right to Protein is a global campaign that aims to raise awareness about the importance of protein in human nutrition and advocate for access to quality protein for all individuals. It promotes understanding of different sources of protein, including plant-based and animal-based proteins and encourage a balanced and diverse diet to meet protein needs.

While addressing welcome speech Nazrul Islam, secretary, FIAB said After imposing restriction on MBM import, dependency on Soybean meal has increased in Bangladesh. The total annual demand for Soybean Meal is around 2.5 to 2.6 million tons. The feed millers and soy importers are facing challenges due to dollar crisis and government decisions.

The feed millers urged USSEC to offer exclusive rates for Bangladeshi Buyers, port & silo facilities and attractive freight fare for Jumbo vessels.

Moderator of the meeting, Md. Sirajul Hoque, Senior Vice-president, World’s Poultry Science Association- Bangladesh Branch (WPSA-BB) said that Bangladesh is producing around 7.5 to 8 million metric tons of feed annually. The market is growing everyday as the government has vowed to achieve Food & Nutrition Security, aspiring to be an upper middle-income country by 2031, attain SDGs and become a developed nation by 2041.

Around 70 feed millers & their senior officials, BPICC members and USSEC representatives from United Arab Emirates, India, Sri Lanka and BPICC members attended the meeting.

Seekkuge Susil Priyantha Silva, Regional Head of Animal Utilization, South Asia, USSEC made a presentation on U.S. Soy solutions for Poultry; while Chandrasekar Sankaranarayanan, Head of Aquaculture Utilization, South Asia, made another presentation to demonstrate solutions for Aquaculture.

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৬, ২০২৩ ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
মানসম্পন্ন ফিড তৈরিতে দরকার মানসম্মত সয়া প্রোটিন
পোলট্রি

ঢাকায় রাইট-টু-প্রোটিন ক্যাম্পেইন ও স্টেকহোল্ডার সভা অনুষ্ঠিত

নিরাপদ ও গুণগত মানসম্পন্ন ডিম, দুধ, মাছ ও মাংস উৎপাদনের জন্য মানসম্মত ফিড অপরিহার্য। অন্যদিকে ভাল মানের ফিডের উৎপাদন নিশ্চিত করতে হলে দরকার উন্নতমানের কাঁচামাল বিশেষ করে- সয়াবিন, সয়াবিন মিল ও ভুট্টা।  বিশ্বের বেশ কিছু দেশ সয়া প্রোটিন রপ্তানি করলেও যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত সয়া প্রোটিন- মানের মাপকাঠিতে উন্নততর, নির্ভরযোগ্য ও টেকসই। শনিবার ঢাকার একটি হোটেলে রাইট-টু-প্রোটিন ক্যাম্পেইন ও স্টেকহোল্ডার আলোচনা সভায় ফিড প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা এ মন্তব্য করেন। পোল্ট্রি শিল্পের কেন্দ্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এবং ইউ.এস. সয়াবিন এক্সপোর্ট কাউন্সিল (ইউএসএসইসি) যৌথভাবে এ ক্যাম্পেইন ও আলোচনা সভার আয়োজন করে।

বিপিআইসিসি ও ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ফিআব) এর সভাপতি শামসুল আরেফিন খালেদ বলেন, দেশের পোল্ট্রি, অ্যাকুয়া, ডেইরি ও গবাদি পশুখাদ্যের শতভাগ চাহিদা পূরণ করছে দেশীয় ফিড ইন্ডাষ্ট্রি। বাংলাদেশে উৎপাদিত পোল্ট্রি ও ফিস ফিড এখন ভারত ও নেপালে রপ্তানি হচ্ছে। ফিডের মানের উৎকর্ষতা, এফসিআর ও পারফরমেন্স নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সয়া প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে- যা মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা থেকে আমদানি করা হয়। খালেদ বলেন, মানসম্মত প্রোটিন পশুর স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধি, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং খাদ্য খরচ কমাতে সহায়তা করে। তিনি বলেন- বাংলাদেশী ক্রেতাদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত সয়া প্রোটিনের কদর রয়েছে কারণ এতে প্রোটিন কনটেন্ট বেশি থাকে। তাছাড়া এতে রয়েছে পর্যাপ্ত অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন ও খনিজ। অন্যান্য দেশের সয়াবিনের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত সয়াবিনে আর্দ্রতা কম থাকে। সর্বোপরি এটি অর্থনৈতিকভাবেও লাভজনক। চট্টগ্রাম বন্দরে একটি ইউ.এস গ্রেহন টার্মিনাল ও সাইলো নির্মাণের প্রস্তাব করেন খালেদ। তাঁর ভাষায় এর ফলে দ্রুত পরিসেবা নিশ্চিত হবে; টেনশনমুক্ত স্টোরেজ ও পোর্ট ডেমারেজের ঝুঁকি হ্রাস পাবে এবং ক্রেতাদের মাঝে আস্থা বাড়বে।

ইউএসএসইস ‘র দক্ষিণ এশিয়া ও সাব-সাহারান আফ্রিকার আঞ্চলিক পরিচালক কেভিন রোপকে বলেন- একটি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি তার জনগণের স্বাস্থ্য এবং সুস্থ্যতার সাথে সম্পর্কিত। এটা প্রমাণিত যে, প্রোটিন মেধার বিকাশকে ত্বরান্বিত করে। কেভিন বলেন, বাংলাদেশে এখনও প্রায় ১১ মিলিয়ন মানুষ খাদ্য সংকটের মাঝে বসবাস করছে। সাশ্রয়ী মূল্যে পুষ্টিকর ও উচ্চমানের প্রোটিনের সরবরাহ নিশ্চিত করার মাধ্যমে এই সুবিধাবঞ্জিত জনগোষ্ঠীর পুষ্টি চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।

“বাংলাদেশ প্রোটিন পারসেপশন স্টাডি” শীর্ষক ইউএসএসইসি পরিচালিত একটি স্টাডির উল্লেখ করে, ইউ.এস সয়া সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড মার্কেটিং, দক্ষিণ এশিয়া ও সাব-সাহারান আফ্রিকার প্রধান দিবা ইয়ানুলিস বলেন, বেশিরভাগ বাংলাদেশিই জানেনা তাঁর শরীরের জন্য ঠিক কতটুকু প্রোটিন প্রয়োজন। সমীক্ষার প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়- ৬২ শতাংশ ভোক্তা ডাল জাতীয় খাদ্যকে প্রোটিনের উচ্চ-উৎস্য বলে মনে করেন। প্রায় ৪৪ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করে যে- প্রোটিনের চেয়ে ভিটামিন ও মিনারেলই বেশি দরকারি। তিনজন বাংলাদেশী ভোক্তার মধ্যে একজন (ভুলভাবে) বিশ্বাস করেন যে, প্রোটিন না খেলে স্বাস্থ্যের তেমন কোন ক্ষতি হবেনা। মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মানুষই জানে না যে- গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মহিলাদের প্রোটিনের চাহিদা সাধারন মানুষের চেয়ে বেশি না কম। পুষ্টি নিরাপত্তার স্বার্থে প্রোটিন বিষয়ক জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক  প্রচার-প্রচারণা বাড়ানোর তাগিদ দেন দিবা ইয়ানুলিস।

ইউএসএসইসি’র বাংলাদেশ টিম-লিড খবিবুর রহমান কাঞ্চন, বলেন, প্রোটিনের অধিকার নিশ্চিত করতে তাঁর প্রতিষ্ঠান বিশ্বব্যাপী কাজ করছে। প্রত্যেক সচেতন মানুষের উচিত এ প্রচারাভিযানকে সমর্থন করা। তিনি বলেন, শুধু নিজেদের কথা ভাবলেই চলবে না। ভবিষ্যত প্রজন্মকে মেধাবি ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারি হিসেবে গড়ে তুলতে হবে; সুস্বাস্থ্যের জন্য কতটা প্রোটিন জরুরি তা জানাতে হবে এবং উদ্ভিজ্জ ও প্রাণিজ প্রোটিনকে সুলভ ও সহজলভ্য করতে হবে।

ফিআব সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, এমবিএম আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর বাংলাদেশে সয়াবিন মিলের কনজাম্পশন বেড়েছে। সয়াবিন মিলের মোট বার্ষিক চাহিদা ২.৫ থেকে ২.৬ মিলিয়ন মেট্রিক টন। তাঁর ভাষায় ডলার সংকট ও সরকারি কিছু সিদ্ধান্তের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে ফিড মিলার ও সয়া আমদানিকারকগণ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন।

বাংলাদেশি ক্রেতাদের জন্য বিশেষ দর, বন্দর ও সাইলো সুবিধা এবং জাম্বো ভ্যাসেলের জন্য আকর্ষণীয় ভাড়া দেয়া হলে ইউ.এস সয়াবিনের কদর আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেন ফিড মিলারগণ।

আলোচনা সভার সঞ্চালক ওয়ার্ল্ড’স পোল্ট্রি সায়েন্স এসোসিয়েশন-বাংলাদেশ শাখার (ওয়াপসা-বিবি) সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. সিরাজুল হক বলেন- বাংলাদেশ বছরে প্রায় ৭.৫ থেকে ৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন ফিড উৎপাদন করছে। ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ ও এসডিজি অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়তে হলে; সর্বোপরি সরকার ঘোষিত খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে প্রোটিন কনজাম্পশন বাড়াতেই হবে।

সভায় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন- ইউ.এসএসইসি’র দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের হেড অব এনিমেল ইউটিলাইজেশন, সুসিল সিলভা এবং হেড অব এ্যাকুয়াকালচার, চন্দ্রশেখর শঙ্করানারায়ণ। প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন ইউ-কে বাংলা ফিড এর সিইও মো. জাহিদুল ইসলাম এবং এগ্রোটেক ফিডের কনসালট্যান্ট শ্যামল কুমার দাস, প্রমুখ। প্যারাগন গ্রুপ, নারিশ গ্রুপ, প্রোভিটা গ্রুপ, ইয়ন গ্রুপ, এসিআই গোদরেজ এগ্রোভেট প্রাইভেট লিঃ, স্পেকট্রা হেক্সা ফিডস লিঃ (মেগা ফিড), প্লানেট ফিডস লিঃ, নিউহোপ ফিড মিল বাংলাদেশ লিঃ, বিশ্বাস পোল্ট্রি এন্ড ফিস ফিডস লিঃ, পদ্মা ফিড এন্ড চিকস্ লিঃ, ইউ-কে বাংলা ফিডস্, এগ্রো ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রাষ্ট (এআইটি), আগাতা ফিড মিলস লিঃ, রেনাটা লিঃ, আব্দুল্লাহ পোল্ট্রি ফিড মিল, এভান্স এশিয়া লিঃ, এনাম হ্যাচারি এন্ড ফিডস লিঃ এবং এলাংকো বাংলাদেশ এর প্রতিনিধিগণ উক্ত আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৫, ২০২৩ ৮:১৬ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার শনিবারের পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:১৫/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.২০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.৪০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৭০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৩-৪৪
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৭-৩৮

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩২/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৩২-৩৬
লেয়ার সাদা=৪০-৪৪
ব্রয়লার=৩০-৩২

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৮০
সাদা ডিম=৯..১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
ব্রয়লার=
সোনালী =

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৪০
সাদা ডিম=১১.২০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪০-৪৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩০

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.১০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২৫
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৩০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭৩
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=২০৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৯০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১২৮/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৮০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৬০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.১০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৬০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=১০.১০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৪০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A),
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(PPB)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop