১:৩৭ পূর্বাহ্ন

শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২১, ২০২৩ ১০:১৭ অপরাহ্ন
পদোন্নতি জটিলতায় খুকৃবির ৩৭ জন শিক্ষক
ক্যাম্পাস

২০১৮ সালে উপাচার্য নিয়োগের মাধ্যমে যাত্রা শুরু হওয়া খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েক ধাপে যোগদান করেন ৭৩ জন শিক্ষক যারা প্রতিষ্ঠানটির বিজ্ঞপ্তি ও সকল আইন অনুসরণ করেই নিয়োগ পান। গত ২৩ জানুয়ারী ২০২২ ইং তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়নের জন্য ইউজিসির তদন্ত কমিটির সুপারিশে বলা হয়, আইন, বিধি, সংবিধি ও প্রবিধি অনুসরণ করে বিষয় বিশেষজ্ঞসহ পৃথকভাবে প্রতিটি বাছাই কমিটি গঠন করে অবিলম্বে কমিশনকে অবহিত করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া যেতে পারে। কিন্তু, শিক্ষা মন্ত্রণালয় গত ৩ আগষ্ট ২০২২ ইং তারিখে বিষয় বিশেষজ্ঞ ছাড়া বাছাই কমিটি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৩ জন শিক্ষকের নিয়োগ বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন, শিক্ষক সমিতি ও আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের নেতৃবৃন্দ কয়েক দফায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির সাথে আলোচনা করে এবং বিষয়টি সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেয়া হয়। ইতিমধ্যে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশকিছু আইন ও বিধি পরিমার্জিত করে একাডেমিক কাউন্সিলে পাস করা হয়েছে যা আগামী সিন্ডিকেট সভায় উত্থাপিত হবে। উল্লেখ্য, নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা বাছাই কমিটি গঠন বা নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে কোনভাবেই অবহিত না এবং বিষয়টি একান্তই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।

শিক্ষকদের মধ্যে ৩৭ জন প্রভাষক গত ২২ নভেম্বর ২০২২ ইং তারিখে সকল শর্তপূরণ সাপেক্ষে পদোন্নতির আবেদনপত্র জমা দেন। অথচ, দীর্ঘ ৩ মাস অতিক্রম করলেও এখনো শিক্ষকদের পদোন্নতির ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন কর্তৃক কোন অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায়নি। উল্লেখ্য যে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনাটি কোনভাবেই শিক্ষকদের পদোন্নতির বাধা নয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষক জানায়, এই বিষয়ে ইউজিসিকে জানালে তারাও বলেন সকল শর্তপূরণ করলে শিক্ষকদের পদোন্নতি দিতে কোন বাধা নেই, কারন এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত কার্যক্রমেরই অংশ। শিক্ষক সমিতি ও নীল দলের নেতৃবৃন্দসহ শিক্ষকরা একাধিকবার প্রশাসনের সাথে আলোচনা করে পদোন্নতির পদক্ষেপ নিতে বলে। কিন্তু, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই বিষয়ে কোন প্রকার পদক্ষেপ নিচ্ছেনা এবং বিভিন্ন অজুহাতে শিক্ষকদের পদোন্নতিকে বিলম্বিত করা হচ্ছে। অথচ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য সকল কার্যক্রম নিয়মিতভাবে চলছে, এমনকি নতুন নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছে। এদিকে শিক্ষকরা সকল দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে যাচ্ছেন এবং এখন পর্যন্ত একদিনের জন্যও শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ হয়নি। । এই শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই উচ্চ শিক্ষার লক্ষ্যে সম্মানজনক স্কলারশিপসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু পদোন্নতির বিলম্বের জন্য তারা উচ্চ শিক্ষায় যেতে পারছেন না যার কারনে বিভিন্ন স্কলারশিপে নিষেধাজ্ঞাও পেয়েছেন। এমতাবস্থায়, শিক্ষকগণ ও তাদের পরিবার মানসিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৯, ২০২৩ ৫:২৮ অপরাহ্ন
শেকৃবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফয়েজ, মহাসচিব মেজবাহ
কৃষি গবেষনা

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এর ২০২৩-২৫ সেশনের ৪৩ সদস্যের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব ও বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য ফয়েজ আহমেদকে সভাপতি ও অফিসার্স ক্লাব ঢাকার সাধারণ সম্পাদক ও অবসরপ্রাপ্ত যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন আহমেদকে মহাসচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্বদ্যিালয় অডিটরিয়ামে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এর পুনর্মিলনী ও বার্ষিক সাধারণ সভায় এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, জ্যেষ্ঠ সহ- সভাপতি সাবেক সচিব কৃষিবিদ মোঃ নুরুল ইসলাম পিএইচডি, সহ-সভাপতি ডিএই এর সাবেক অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ এস তাসাদ্দেক আহমেদ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কৃষিবিদ ড. মোঃ সাইদুর রহমান সেলিম, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের সাবেক সচিব কৃষিবিদ এম এম মিজানুর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী কৃষিবিদ মসিউর রহমান হুমায়ুন, কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মোঃ সালাহউদ্দিন মাহমুদ, কোষাধ্যক্ষ হলেন কেআইবি কোষাধ্যক্ষ কৃষিবিদ এম আমিনুল ইসলাম, যুগ্ম-কোষাধ্যক্ষ শেকৃবির কীটতত্ত বিভাগের কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ডিএই এর পরিচালক কৃষিবিদ কাজী আফজাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কেআইবি ঢাকা মেট্রোপলিটনের সাধারণ সম্পাদক, কৃষিবিদ ড. মোঃ তাসদিকুর রহমান সনেট, আন্তর্জাতিক সেমিনার ও গবেষণা সম্পাদক শেকৃবির সহযোগী অধ্যাপক ও প্রক্টর কৃষিবিদ হারুন অর রশিদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নর্থ বেঙ্গল এগ্রোফার্ম লিঃএর পরিচালক কৃষিবিদ এরশাদ আলী বাবুল , সমাজকল্যাণ সম্পাদক বিএডিসি এর উপ-পরিচালক কৃষিবিদ এ কে এম ইউসূফ হারুন, ক্রীড়া সম্পাদক বিজেআরআই এর পিএসও কৃষিবিদ ড. শাহীন পলান, দপ্তর সম্পাদক কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শেকৃবির কৃষি বনায়ন ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ কৃষিবিদ প্রফেসর ড. নাজমুন নাহার নাজমা।

নির্বাহী সদস্য পদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, এটিআই এর সাবেক অধ্যক্ষ কৃষিবিদ মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য ও সেবা বিভাগের সচিব কৃষিবিদ ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, ডিএমপি কমিশনার কৃষিবিদ খন্দকার গোলাম ফারুক, কেআইবির মহাসচিব কৃষিবিদ মোঃ খায়রুল আলম প্রিন্স, বিএআরসির সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. ভাগ্য রাণী বণিক, কেআইবির সাবেক মহাসচিব কৃষিবিদ আনোয়ারুন নবী মুজমদার বাবলা, ন্যশনাল ব্যাংকের এভিপি কৃষিবিদ মোঃ মাহফুজুর রহমান রিন্টু, নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সিইও কৃষিবিদ মীর শহিদুল ইসলাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কৃষিবিদ আমিনুল বারী মিরু, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কৃষিবিদ ড. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস, ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ার লিঃএর এমডি কৃষিবিদ কে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান শ্যামল, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব কৃষিবিদ ফরিদ আহমেদ, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কৃষিবিদ এস এম আলম, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কৃষিবিদ ড. জি এম ফারুক ডন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কৃষিবিদ ড. মোঃ আবুল হোসেন, ডিএই এর অতিঃ পরিচালক কৃষিবিদ ড. ফ ম মাহবুবুর রহমান, বিএআরআই এর পিএসও কৃষিবিদ মাহবুবুল হক মনু,গাজীপুরের কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ মোয়াজ্জেম হোসেন পলাশ, বিএআরআই এর পিএসও কৃষিবিদ ইসহাকুল ইসলাম ইসহাক, বিএডিসির উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ মুকসুদ আলম খান মুকুট, শেকৃবির প্রক্টর কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মির্জা হাসানুজ্জামান, সাংবাদিক কৃষিবিদ সালেহ মোহাম্মদ রশীদ অলক এবং সাংবাদিক কৃষিবিদ ফাইজুল সিদ্দিকী।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২৩ ৯:৫৯ অপরাহ্ন
কৃষিবিদরাই গড়বে স্মার্ট বাংলাদেশ – সিকৃবির ওরিয়েন্টেশনে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. মোমেন
ক্যাম্পাস

পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেছেন, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা সেবা নিশ্চিত করে আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলতে হবে। আর স্মার্ট কৃষিবিদ গড়ার মাধ্যমেই আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে পারব। কারন কৃষিবিদরা সর্বক্ষেত্রে তাদের মেধার সাক্ষর রাখতে সক্ষম হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের লেভেল-১, সেমিস্টার-১ এ ভর্তিকৃত নবীণ শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন-২০২২ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. মো: মোস্তফা সামছুজ্জামান এর সভাপতিত্বে এবং সহযোগী প্রফেসর ড. শামীমা নাসরীন ও সহকারী প্রফেসর ড. পার্থ প্রতীম বর্মণ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিকৃবির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডাঃ মো: জামাল উদ্দিন ভূঞা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ডিন কাউন্সিলের আহবায়ক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান খান, রেজিস্ট্রার মো: বদরুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহবায়ক প্রফেসর ড. শরিফুন্নেছা মুনমুন, প্রক্টর প্রফেসর ড. মো: মনিরুল ইসলাম প্রমুখ। ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আশিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মো: এমদাদুল হক। নবাগত শিক্ষার্থীদের পক্ষে অনুভূতি ব্যক্ত করেন ইসাবা মেহেজাবিন এবং মনোয়ার মাহাতাব।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. মোমেন বলেন, কৃষিক্ষেত্রে দেশে বৈপ্লবিক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে, যার কৃতিত্ব কৃষিবিদদের। তিনি বলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নের রোল মডেল। ২০৩০ সালে বাংলাদেশ দারিদ্রমুক্ত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় নেতৃত্বে এবং কৃষিবিদদের কল্যাণে দেশে খাদ্যশস্য উৎপাদিত হওয়ায় প্রায় তিন বিলিয়ন ডলারের খাদ্য আমদানি করতে হয় না। যার ফলশ্রুতিতে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হচ্ছে। তিনি বলেন, বিশ^বিদ্যালয় উদ্যোগী হয়ে সরকারী-বেসরকারী সহযোগিতায় সিলেট অঞ্চলের অনাবাদি জমি চাষের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তিনি বিশ^বিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের কৃষিবিদ তৈরি করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০২৩ ৭:৫৯ অপরাহ্ন
সুন্দরবন রক্ষায় ৯টি দাবি বাকৃবি গ্রীন ভয়েসের
ক্যাম্পাস

বাঁচুক বাঘ, বাঁচুক পাখি, সুন্দরবন সংরক্ষিত রাখি’ স্লোগানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) সুন্দরবন দিবসে মানববন্ধন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবাদী যুব সংগঠন গ্রীন ভয়েস।

মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তন সংলগ্ন মুক্তমঞ্চের সামনে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে পরিবেশবাদী যুব সংগঠন গ্রীন ভয়েস ৯টি দাবি তুলে ধরে। দাবিগুলো হলো সুন্দরবনের বাঘ ও অন্যান্য বন্যপ্রাণী রক্ষা করুন, সুন্দরবনের বিষ প্রয়োগে মাছ নিধন বন্ধ করুন, বাংলাদেশ বাঁচাতে সুন্দরবন বাঁচান, বদের অবৈধভাবে প্রবেশধিকার বন্ধ করুন, বনে গাছ কাটা বন্ধ করুন, সুন্দরবনের নদীতে যান চলাচল বন্ধ করুন, সুন্দরী ও গোলপাতাসহ সকল গাছপালা রক্ষা করুন, সুন্দরবনের জনসাধারণের চলাচল বন্ধ করুন, সুন্দরবনে অবৈধভাবে জমি দখল বন্ধ করুন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. খান মোঃ. সাইফুল ইসলাম, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখার পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. হারুন -অর – রশিদ ও ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামানসহ গ্রীন ভয়েসের সদস্যরা।

অধ্যাপক ড. খান মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, সুন্দরবনের অভয়ারণ্য স্থানগুলোকে পর্যটন কেন্দ্র বানানো যাবে না। পরিবেশের সাথে আমাদের আরও সহনশীল হতে হবে। সরকারকে এ বিষয়ে আরো জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।

অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশের সুন্দরবনের ৬৬ শতাংশ থাকা সত্ত্বেও বাঘের সংখ্যা ভারতের তুলনায় কম। ভারতে বন সংরক্ষণ ও বাঘ বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সময়ে পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়। ফলে বাংলাদেশ থেকে অনেক বাঘ ভারতে চলে যাচ্ছে। এই সমস্যা সমাধান করতে সরকারকে আরো দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ নিতে হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ৭, ২০২৩ ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
কৃষি গবেষণার কারণে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ: সিকৃবি ভিসি প্রফেসর জামাল উদ্দিন
ক্যাম্পাস

সিকৃবি প্রতিনিধি: সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডাঃ মোঃ জামাল উদ্দিন ভূঞা বলেছেন, দেশকে এগিয়ে নিতে হলে গবেষণার বিকল্প নেই। তিনি বলেন, কৃষি গবেষণার কল্যাণে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। পাশাপাশি তিনি তরুণ কৃষিবিদদের গবেষণায় মনযোগী হবার আহ্বান জানান। ৬ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের উদ্যোগে ২দিন ব্যাপী “রিসার্চ গ্রান্ট এপ্লিকেশন রাইটিং” বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেছেন।

 

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (সাউরেস) এর পরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহমদ-এর সভাপতিত্বে এবং সহযোগী পরিচালক ড. মুহাম্মদ মাহমুদুল ইসলামের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, রেজিস্ট্রার ও বিভাগীয় প্রধানবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য ২দিন ব্যাপী এই কর্মশালা ৮০ জন সহকারী প্রফেসর ও লেকচারার অংশগ্রহণ করেছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ৬, ২০২৩ ৩:৩৮ অপরাহ্ন
সিকৃবিতে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত
ক্যাম্পাস

‘পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই’

 

সিকৃবি প্রতিনিধিঃ মেধা ও মননের বিকাশে লাইব্রেরির ভূমিকা অপরিসীম। বর্তমান তরুন সমাজকে আলোকিত করতে হলে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ৫ ফেব্রুয়ারি (রবিবার) সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস ২০২৩ উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। “স্মার্ট গ্রন্থাগার স্মার্ট বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বেলা ১১টায় এক বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়। র‌্যালিটি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে সমগ্র ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে প্রশাসন ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। র‌্যালিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

 

র‌্যালি শেষে গ্রন্থাগারিক সুবীর কুমার পালের সঞ্চালনায় দিবসের প্রতিপাদ্য নিয়ে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক মো: এমদাদুল হক, সভাপতি আশিকুর রহমান, প্রক্টর প্রফেসর ড. মো: মনিরুল ইসলাম, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. মো: মোস্তফা সামছুজ্জামান, ডিন কাউন্সিলের আহবায়ক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান খান, রেজিস্ট্রার মো: বদরুল ইসলাম, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো: শাহ্ আলমগীর। এ সময় বক্তারা পাঠ্যবই পড়ার পাশাপাশি ই-লার্নিং এর উপর গুরুত্বারুপ করেন। তারা বলেন ‘পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই’।

 

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ৫, ২০২৩ ৯:৪৬ পূর্বাহ্ন
বাকৃবির ৮ম সমাবর্তনের অনুষ্ঠানসূচিতে ‘ভুলে ভরা’
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ৮ম সমাবর্তন আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এই সমাবর্তনের ভুলে ভরা একটি অনুষ্ঠানসূচি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বাকৃবি শাখা ছাত্রলীগের এক নেতা এটি প্রকাশ করেছেন।

জানা গেছে, শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের ‘ভুলে ভরা’ অনুষ্ঠানসূচির ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করলে তা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, ‘এটা চূড়ান্ত সূচি নয়’। টাইপিংয়ে ভুল ছিলো। সংশোধনের কাজ শুরু হয়েছে।

‘ভুলে ভরা’ ভাইরাল অনুষ্ঠানসূচিতে দেখা গেছে, বাকৃবির ৮ম সমাবর্তনের কার্যক্রম রাত ১২টা থেকে রাত ১টা ১০মিনিট পর্যন্ত এবং সকাল ১১টা থেকে ১১টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত চলবে। সমাবর্তনের বক্তা হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি রাত সাড়ে ১২টায় বক্তব্য দেবেন।

অনুষ্ঠানসূচি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সমালোচনা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিশ্ববিদ্যালয় কী করে এত বড় ভুল করল, প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

জানতে চাইলে সমাবর্তন বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. ছাইফুল ইসলাম জানান, ‘এটি প্রিন্টিং মিসটেক। ভুলে তারা টাইপ করে ফেলেছে। এটি সংশোধনীর জন্য প্রেসে আবার পাঠানো হয়েছে। তবে এটি এখনও অফিশিয়ালি কাউকে পাঠানো হয়নি। কে বা কারা আমার অনুমতিতে ব্যতীত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছে তা আমার জানা নেই।’

তবে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ গণমাধ্যমকে জানান, ‘আমি রেজিস্ট্রারের অনুমতি নিয়েই প্রকাশ করেছি।’
সূত্র: দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ৩, ২০২৩ ৭:৪১ অপরাহ্ন
রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে সমাবর্তন চান বাকৃবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ক্যাম্পাস

রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে সমাবর্তন চান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার বেলা দুইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে তাঁরা এই দাবি জানান।

মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কৃষিবিদ দেবেশ সরকার বলেন, ‘১৯৭৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দিয়েছিলেন। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি ছাড়া সমাবর্তনের আয়োজন করে সেই মর্যাদা ক্ষুন্ন করা হচ্ছে। আমরা এই সমাবর্তন চাই না।’

বাকৃবির অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, ‘সমাবর্তনের প্রাণ চ্যান্সেলর। কিন্তু এ ক্ষেত্রে প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে। এতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও সুনাম ক্ষুন্ন করা হচ্ছে।’

বাকৃবির অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কারও বিরুদ্ধে না। প্রয়োজনে সমাবর্তনের সময় পিছিয়ে হলেও রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে সমাবর্তন চাই।’

বাকৃবির সমাবর্তনে দিনের কর্মসূচিতে রাতের সময়সূচি বাকৃবির সমাবর্তনে দিনের কর্মসূচিতে রাতের সময়সূচি
এ সময় উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘বিগত ৬১ বছরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র আটটি সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রপতির উপস্থিতি ছাড়া আমরা অষ্টম সমাবর্তন চাই না। কারণ, ময়মনসিংহ রাষ্ট্রপতির এলাকা এবং এই বিশ্ববিদ্যালয় তাঁর নিজের বলে আমরা মনে করি। ইতিমধ্যে তিনি যেহেতু দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অংশ নিয়েছেন। সেহেতু সময় নিয়ে হলেও রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে আমরা সমাবর্তন চাই।’

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এম এইচ সরকার রিফাতের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা জুয়েনা, শিক্ষার্থী রুহুল কবীর রিয়াদ, ফজলে রাব্বি, তারিক জামান জয়, আব্দুল্লাহ আল বাকি প্রমুখ। মানববন্ধনে বিপুলসংখ্যক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রা র মো. সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানববন্ধন করলেও কিছু করার নেই। নির্ধারিত তারিখেই সমাবর্তন হবে এবং তা মহামান্য রাষ্ট্রপতির অনুশাসনেই হচ্ছে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২, ২০২৩ ১০:৪০ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে মাছের খামারে প্রযুক্তির ব্যবহার শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি এবং গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সভাকক্ষে “স্ট্র্যাটেজিস ফর ইনক্লুসিভ একুয়াকালচার ভেল্যুচেইন ইন বাংলাদেশ” প্রকল্পের উদ্যোগে গত বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি)দিনব্যাপি মৎস্য চাষিদের নিয়ে “টেকনোলজি এডাপশন ইন একোয়াকালচার ফার্মস” শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রকল্পটির পরিচালিত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস স্টেট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালইয়-এর যৌথ উদ্যোগে। প্রকল্পের অর্থায়ন করেছে ইউএসএআইডি’র অঙ্গ সংগঠন ফিড দ্য ফিউচার ইনোভেশন ল্যাব ফর ফিশ।

উক্ত প্রশিক্ষণটির সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থসংস্থান ও ব্যাংকিং বিভাগের অধ্যাপক এবং প্রকল্পের বাংলাদেশ অংশের পরিচালক ড. মোঃ আক্তারুজ্জামান খান।

এ আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে অনলাইনে জুম অ্যাপের মাধ্যমে সংযুক্ত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং প্রকল্প পরিচালক ড. মদন মোহন দে। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন ফিড দ্যা ফিউচার ইনোভেশন ল্যাব ফর ফিস-এর এশিয়া রিজিওনাল কো-অর্ডিনেটর ড. এম গোলাম হোসাইন এবং কৃষি অর্থনীতি এবং গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সম্মানিত ডিন প্রফেসর ড. খন্দকার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি অর্থসংস্থান ও ব্যাংকিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ আক্তারুজ্জামান খান। সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন কৃষি অর্থনীতি বিভাগের মার্স্টাস অধ্যায়নরত শীক্ষার্থী নাজিফা জাহিন অহনা। প্রকল্পের গবেষণা সহযোগী মোঃ ইমরান হোসাইন অনুষ্ঠানটির সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন করেন।No description available.

প্রশিক্ষকদের মধ্যে একোয়াকালচার বিভাগের প্রফেসর, ড. এম মাহফুজুল হক রিপন, “একোয়াকালচার সিস্টেম এবং ইন্সট্রুমেন্টেশন: মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির কৌশল” বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করেছেন। এ পর্বে কিভাবে নতুন প্রযুক্তি মাছ চাষে ব্যবহার করা যায় এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মাছ উৎপাদন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া NAAFCO এগ্রোভেট লিমিটেডের ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার কৃষিবিদ লিটন চৌধুরী নিরাপদ মাছ উৎপাদনের জন্য অ্যাকুয়াকালচারে প্রোবায়োটিক্সের সম্ভাবনা-এর আলোকে বিস্তর বিষয়ে আলোচনা করেন। তিনি দেখান, যথাযথ প্রোবায়োটিক্সের ব্যবহারের মাধ্যমে সফলভাবে মাছ চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব।

প্রশিক্ষণ শেষে ৪০ জন মৎস্য চাষি প্রশিক্ষন সনদ প্রদান করা হয় এবং তারা তাদের মতামত ও অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেন। উক্ত প্রশিক্ষনে ৪ জন মহিলা মৎস্য চাষি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহন করেন এবং তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ২৭, ২০২৩ ৭:৪২ অপরাহ্ন
শেকৃবি ফটোগ্রাফিক সোসাইটিতে নতুন নেতৃত্ব
ক্যাম্পাস

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) ফটোগ্রাফিক সোসাইটির (সাউপিএস) ২০২২-২৩ সালের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে মো. আশরাফুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক পদে জান্নাতুল ফেরদৌস সাগর দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) সংগঠনটির পক্ষ থেকে এক নোটিশে এ তথ্য জানানো হয়। ৮৪ সদস্য বিশিষ্ট নতুন এ কমিটি ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ফটোগ্রাফিক সোসাইটির চিফ মডারেটর ড. মো. সেকেন্দার আলী।

এর আগে ২৩ জানুয়ারি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শেকৃবি ফটোগ্রাফিক সোসাইটি আয়োজন করে ‘এসএইউ ইন ডিউ’ নামক একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী এবং প্রতিযোগিতা। শীতের ছবি এবং শেকৃবি ক্যাম্পাসের ছবি এ দুই ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারীদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।

প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেন যথাক্রমে শতদীপ দেবনাথ কৌশিক, নিয়ামুল ইসলাম এবং রাকিব আহাম্মেদ।
উক্ত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন শেকৃবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম। এ ছাড়া সংগঠনটির উপদেষ্টা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop