২:৪৭ অপরাহ্ন

শনিবার, ১৬ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুন ৭, ২০২৪ ৬:৩৫ অপরাহ্ন
বাকৃবি শুরু হয়েছে দুইদিন ব্যাপী ন্যাশনাল ক্যারিয়ার কার্নিভ্যাল
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ গ্রাজুয়েটদের কাছে চাকুরির বাজার সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) শুরু হয়েছে দুইদিন ব্যাপী ২য় ন্যাশনাল ক্যারিয়ার কার্নিভ্যাল

শুক্রবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় বাকৃবির শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার ক্লাবের (বাউসিসি) আয়োজনে ক্যারিয়ার কার্নিভাল শুরু হয়েছে। শনিবার (৮ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রশিক্ষণ বিভাগের জিমনেশিয়ামে কার্নিভালের দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হবে।

বাউসিসির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আউয়াল। এ সময় মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশের সিনিয়র কারিগরি উপদেষ্টা সাসো মার্টিনভ।

কার্নিভ্যালের প্রথম দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনে গবেষণা ও বিদেশে উচ্চশিক্ষা, সরকারি চাকরি, কর্পোরেট চাকরি, নেতৃত্ব এবং গুণগত মান উন্নয়ন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের দিকনির্দেশনা প্রদান বিষয়ক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। গবেষণা ও বিদেশে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেশনে শিক্ষার্থীদের দিকনিদের্শনা দেন এফএও এর বাংলাদেশের সহকারী প্রতিনিধি নূর আহমেদ খন্দকার । সরকারি চাকরি বিষয়ক সেশনে বক্তব্য রাখেন শানিরুল ইসলাম শাওন। করপোরেট চাকরি বিষয়ক সেশনে শিক্ষার্থীদের দিকনিদের্শনা দেন এসিআই এনিমেল হেলথের হেড অব বিজনেস মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন ও ইনজিনিয়াস ক্রপ সাইন্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম খালেদ।
দ্বিতীয় দিনে (৮ জুন) জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), প্রাণ, এসিআই, স্কয়ার, আড়ং ডেইরি, সিপি বাংলাদেশ, নালি গ্রুপ, প্যারাগন গ্রুপ, ব্র্যাক, ড্যানিশ, আফতাব, নাহার এগ্রো, সিনজেনটা, প্রভিটা গ্রুপ, কাজী ফার্মস, মেসন, মেটাল এগ্রো লিমিটেড সহ প্রায় ৫০টির মতো কোম্পানির এবং দেশের প্রায় ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক সম্পন্নকারীদের সমন্বয়ে জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত হবে। ওই সময়ে সরাসরি কোম্পানিগুলোর স্টলে জীবনবৃত্তান্ত জমা দেওয়ারও সুযোগ থাকবে।

কার্নিভালের প্রথম পর্বে প্রধান অতিথি ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, এই কার্নিভাল শিক্ষার্থীদের চাকরির বাজার সম্পর্কে ধারণা অর্জন এবং কর্মজীবনের বিভিন্ন পথ অন্বেষণ করার একটি অনন্য সুযোগ প্রদান করবে। ক্যারিয়ার ক্লাবের সদস্যরা ৪০টিরও বেশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে কার্নিভালে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীরা সেশনগুলো থেকে চাকরির বাজারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে শিখে উপকৃত হতে পারবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৯, ২০২৪ ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
সর্বজনিন পেনশন স্কিম সর্বজনিন নয়, বৈষম্যমূলক প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে সিকৃবি শিক্ষকদের কর্মবিরতি
ক্যাম্পাস

অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবিতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আহবানে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে। ২৮ মে মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এই কর্মবিরতি পালন করা হয়। কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের সামনে অনুষ্ঠিত কর্মবিরতি পালন অনুষ্ঠানে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডা. মুহাম্মদ আল মামুনের সঞ্চালনায় এবং সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ছফিউল্লাহ ভূইয়ার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, প্রফেসর ড. মাসুদ আলম, প্রফেসর ড. মোঃ মোহন মিয়া, প্রফেসর ড. মোঃ শারফ উদ্দিন, প্রফেসর ড. নির্মল চন্দ্র রায়, প্রফেসর ড. সোহল মিঞা, প্রফেসর ড. মনিরুল ইসলাম প্রমুখ। এ সময় বক্তারা বলেন আগামী ১লা জুলাই থেকে যোগদানকৃতদের সর্বজনিন পেনশন ব্যবস্থাপনার আওতাভূক্ত করার যে ঘোষণা দেয়া হয়েছে তা বৈষম্যমূলক। এ ধরনের বৈষম্য বাংলাদেশের সংবিধানের মুল চেতনার সাথে সাংঘর্ষিক। প্রত্যয় স্কিমটি নামে সর্বজনিন হলেও আসলে সর্বজনিন নয়।

 

সরকারের ৩টি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান সামরিক ও বেসামরিক আমলাতন্ত্র ও বিচার বিভাগকে এই প্রক্রিয়ার বাহিরে রেখে একে সর্বজনিন বলার সুযোগ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য যে প্রত্যয় স্কিম আরোপ করা হয়েছে তা তাদের পারিবারিক সুরক্ষা নষ্ঠ করবে। এ প্রত্যয় স্কিমের ফলে মেধাবীরা আর শিক্ষকতা পেশায় আসতে আগ্রহী হবে না। শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. ছফিউল্লাহ ভূইয়া বলেন, প্রত্যয় স্কিম হল জাতিকে মেধাশুন্য করার একটা গভীর ষড়যন্ত্র। মেধাশুন্য জাতিকে দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া যাবেনা। জাতিকে সুপরিকল্পিত ভাবে মেধাশুন্য করার পায়তারা চলছে । প্রত্যয় স্কিম বাস্তবায়িত হলে শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে এবং বাংলাদেশে টেকসই উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ হবে। জাতির পিতা বাংলাদেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বায়ত্বশাসন দিয়েছিলেন এই কারণে যে তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন শিক্ষা গবেষণাও সম্প্রসারণের মাধ্যমে সোনার বাংলা নির্মাণ করা সম্ভব হবে। আর প্রজ্ঞাপনকারির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়েত্বশাসন পালন করা হয়েছে।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৮, ২০২৪ ৩:৫২ অপরাহ্ন
বাকৃবি অফিসার পরিষদের নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) অফিসার পরিষদের অভিষেক অনুষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনে ২৮ মে (মঙ্গলবার) সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে অফিসার পরিষদের নবগঠিত কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি কৃষিবিদ আরীফ জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ এবং কোষাধ্যক্ষ (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোঃ সাইদুর রহমান। অফিসার পরিষদের নবগঠিত কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ মোহাম্মদ আবুল বাসার আমজাদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অফিসার পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটির সদ্য সাবেক সভাপতি কৃষিবিদ মোঃ খাইরুল আলম নান্নু।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, ২০১৫ সালের পে-স্কেল অনুযায়ী আমরা সবাই রাষ্ট্রের কর্মচারী। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রধান কাজ বিশ্বমানের গ্রাজুয়েট তৈরিতে শিক্ষার্থীদের সেবা প্রদান করা। বিশ্ববিদ্যালয় গৌরব অর্জন করলে সেখানে শুধু শিক্ষক বা শিক্ষার্থী নয় বরং সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও কার্যপরিধি অনুযায়ী সমহারে অবদান থাকে। এজন্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য, গৌরব অর্জনে শিক্ষক- শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সকলকে একযোগে যার যার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, শিক্ষক এবং কর্মচারী সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দ, কর্মকর্তাবৃন্দসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৭, ২০২৪ ৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
সর্বজনিন পেনশন স্কিমে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভূক্তি বাতিলের দাবিতে সিকৃবিতে মানববন্ধন
ক্যাম্পাস

অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তনের দাবিতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আহবানে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। ২৬ মে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডা. মুহাম্মদ আল মামুনের সঞ্চালনায় এবং সভাপতি প্রফেসর ড.  মোহাম্মদ ছফি উল্লাহ ভূইয়ার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. সাদ উদ্দিন মাহফুজ , ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. এম এম মাহবুব আলম।  শিক্ষক নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড.  মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহবুব ইকবাল, সহকারী প্রফেসর মো. শেখ ফরিদ প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন শিক্ষকরা আশংকা করছেন সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ফলে ১ জুলাই থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করা শিক্ষকরা বিদ্যমান এককালীন পেনশন সুবিধা পাবেন না। নতুন সংযোজিত স্কিমে ১ জুলাই ও তৎপরবর্তীকালে যোগদান করা শিক্ষকগণ ও এর আগে যোগদান করাদের মাঝে দুইটি শ্রেণির সৃষ্টি হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ এই বিভাজন শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশংকা করছেন ।

পৃথিবীতে সবচেয়ে কম বেতন বাংলাদেশের শিক্ষকদের উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তির পরিবেশ বিনষ্ট করে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ বাধাগ্রস্থ করতে পাকিস্তানি প্রেতাত্মারা কাজ করছে ।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. ছফি উল্লাহ ভূইয়া বলেন, জাতিকে সুপরিকল্পিত ভাবে মেধা শুন্য করার পায়তারা চলছে । এ প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়িত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা চরম বৈষম্যের শিকার হবে। মেধাবীরা শিক্ষার্থীরা শিক্ষকতা পেশায় আগ্রহ হারাবে। বক্তারা বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৯, ২০২৪ ১২:৪৬ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে এনইএফ বৃত্তি কার্যক্রম শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ জাপানের দ্য নাগাও ন্যাচারাল এনভায়রনমেন্ট ফাউন্ডেশন (এনইএফ) বাংলাদেশের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বৃত্তি কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ বৃত্তি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ১৮ মে (শনিবার) সকাল দশটায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সৈয়দ নজরুল ইসলাম কনফারেন্স হলে বাংলাদেশ এনইএফ বৃত্তি কার্যক্রম শীর্ষক একটি দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী সেশনে বাকৃবি ডিন পরিষদের আহবায়ক অধ্যাপক ড. ছাজেদা আখতারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ এনইএফ কমিটির কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. আবু সাদেক মো. সেলিম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাকৃবি এনইএফ কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মো. জুলফিকার রহমান এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি এনইএফ কমিটির অধ্যাপক ড. মো. জাবেদ হোসাইন।

কর্মশালার দ্বিতীয় সেশনে দেশের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় যথাক্রমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগীতামুলক ওরাল এবং পোস্টাল উপস্থাপনা করেছে। অনুষ্ঠানে দেশের এ পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৬, ২০২৪ ৭:২১ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে এলসিভিয়ার এর ই-বুক অ্যাক্সেস এবং ডাউনলোড এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর এর সম্মেলন কক্ষে আজ ১৬ মে ২০২৪ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ঃ০০ টায় লাইব্রেরি শাখার আয়োজনে এলসিভিয়ার এর ই-বুক অ্যাক্সেস এবং ডাউনলোডের শুভ উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটির কো- অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মোঃ আবু হাদী নূর আলী খান এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী।

বাকৃবির ভারপ্রাপ্ত লাইব্রেরিয়ান মোঃ খাইরুল আলম নান্নু এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পশু পালন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ছাজেদা আখতার, কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো: গোলাম রাব্বানী, কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. খন্দকার মো: মোস্তাফিজুর রহমান, কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো: জয়নাল আবেদীন, পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. এম. এ. এম. ইয়াহিয়া খন্দকার, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, একোয়কালচার বিভাগের প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাহফজুল হক, সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আফরিনা মোস্তারি, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. চয়ন গোস্বামী, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের পরিচালক ড. আমিনুর রহমান চৌধুরী, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের উপ-পরিচালক দীন মোহম্মদ দীনু এবং বাকৃবির বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৩, ২০২৪ ৩:৫৩ অপরাহ্ন
সিকৃবিতে এডভান্সড কৃষি গবেষণা শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২৩ মে
ক্যাম্পাস

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) প্রথমবারের মত এডভান্সড কৃষি গবেষণা শীর্ষক ২ দিনব্যাপি আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২৩-২৪ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (সাউরেস) এর উদ্যোগে ২ দিনব্যাপি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুস শহীদ এমপি। সম্মেলনে ৮টি সেশনে প্রায় দুই শতাধিক বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে। এতে পাচঁ শতাধিক দেশী-বিদেশী বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষক ও বৈজ্ঞানিক বৃন্দ অংশগ্রহণ করবেন।

সাউরেস পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ছফিউল্লাহ ভূইয়া বলেন অন্তর্জাতিক সম্মেলনের ফলে দেশী-বিদেশী গবেষকদের সমসাময়িক গবেষণা কার্যক্রম নিয়ে মত বিনিময়ের সুযোগ তৈরী হবে। ফলে লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনে সহায়তার পাশাপাশি দেশীয় কৃষি গবেষণা এগিয়ে যাবে। উল্লেখ্য ২০০৮ সালে সাউরেসের যাত্রা শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ছয় শতাধিক গবেষণা কার্যক্রম সাউরেসের তত্ত্বাবধা নে সম্পন্ন হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ৭, ২০২৪ ৮:০১ অপরাহ্ন
বাকৃবির ‘ফ্যাব ল্যাব ‘ পরিদর্শন করেছেন এসিআই মটরস লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সুব্রত রঞ্জন দাস
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ তরুণ প্রজন্মের উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নতুন নতুন জনকল্যানমূলক প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে ‘ ফ্যাব ল্যাব ’তার কার্যক্রমকে আরও বিস্তৃত করবে বলে আশা প্রকাশ করেন দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি সংস্থা এসিআই মটরস লিমিটেড এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কৃষি প্রকৌশলী সুব্রত রঞ্জন দাস। তিনি আজ সোমবার (৭ মে ২০২৪ )দুপুরে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ফ্যাব ল্যাব’ পরিদর্শন কালে এসব কথা বলেন।

এসময় তিনি আরও বলেন শিক্ষা ও গবেষণায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়ভাবে আজ শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। কৃষি যান্ত্রিকীকরণে আজকের উন্নয়নের অন্যতম অংশীদার বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। আমি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক ছাত্র হিসাবে নিজে গর্ববোধ করছি। তবে আমাদের এই অগ্রগতি ধরে রাখতে হবে। যুগের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে গবেষণা কার্যক্রম আরও দক্ষতারসাথে পরিচালনা করতে হবে। এই ফ্যাব্রিগেশন ল্যাবরেটরিকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। একাজে বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে আমরা এগিয়ে আসতে চাই। যুগপৎ ভাবে কাজ করে প্রতিষ্ঠানটিকে আরও এগিয়ে নিতে কাজ করা সম্ভব বলেও তিনি মনে করেন।

এসময় ফ্যাব ল্যাব’ এর পরিচালক অধ্যাপক ড. চয়ন কুমার সাহা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক , এসিআই মটরস লিমিটেড এর সিনিয়র এক্সিকিউটিভ খায়রুল আহসানসহ আমন্ত্রিত অতিথিগণ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২৪ ৫:৫৮ অপরাহ্ন
বাউরেসের বার্ষিক গবেষণা অগ্রগতি কর্মশালা ২০২২-২০২৩ শুরু
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের (বাউরেস) তত্ত্বাবধানে প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও চলমান গবেষণা প্রকল্প সমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য একটি বার্ষিক কর্মশালা ২০২২-২০২৩ আয়োজন করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে ২৭ এপ্রিল (শনিবার) সকাল ১০টায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ২দিনব্যাপী এ কর্মশালার উদ্বোধন করেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামছুল আলম। কর্মশালায় এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘কৃষিতে টেকসই উন্নয়নের জন্য জলবায়ু স্মার্ট গবেষণা উদ্যোগ’।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. শামছুল আলম বলেন, জলবায়ু তাপমাত্রা, আদ্রতা, বৃষ্টি ইত্যাদির দ্রুত পরিবর্তন করে কৃষি উৎপাদনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। মেকানাইজেশনের পাশাপাশি মাল্টিলেয়ার ক্রপ প্রোডাকশন, এডভান্সড টেকনোলজি, গ্রীনহাউস, প্লাস্টিকহাউজ এবং জলবায়ু নিয়ন্ত্রিত কৃষি উৎপাদনের দিকে আমাদের ধাবিত হতে হবে। নিরাপদ কৃষি উৎপাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের বিনা, বিএফআরআই ও বারিসহ এসব গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে কোলাবরেশান রেখে একসাথে কাজ করতে হবে।

বাউরেসের পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহফুজা বেগমের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের পরিচালক ড. দেবাশিষ সরকার এবং খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. সী জাউসীন। এছাড়াও বাউরেস ও বার্ষিক গবেষণা অগ্রগতি কর্মশালা নিয়ে তথ্যবহুল বক্তব্য রাখেন বাউরেসের সহযোগী পরিচালক প্রফেসর ড. চয়ন গোস্বামী। এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, দেশে বাকৃবির প্রায় চল্লিশ হাজার কৃষি গ্রাজুয়েট বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করছে যার ফলে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে দেশীয় কৃষি উৎপাদিত পণ্য বাজারে টিকিয়ে রাখতে স্মার্ট কৃষি গ্রাজুয়েট এবং স্মার্ট কৃষির সাথে স্মার্ট কৃষক তৈরি করা খুব জরুরী। এছাড়াও তিনি বাকৃবি গবেষকদের গবেষণালব্ধ ফলাফল বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রসারণ কেন্দ্রের (বাউএক) মাধ্যমে কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ২০২২-২০২৩ এ চলমান গবেষণার এইচ-ইনডেক্সের ওপর ভিত্তি করে বাকৃবির মোট ১৬জন গবেষককে ‘গ্লোবাল রিসার্চ ইমপ্যাক্ট রিকগনাইজেশন অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’, কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষি উৎপাদনে বিশেষ অবদান রাখার জন্য খামারি ও কৃষি উদ্যেক্তা পর্যায়ের ৬ জন কৃষককে ‘প্রফেসর ড. আশরাফ আলী খান স্মৃতি কৃষি পুরস্কার-২০২৩’ এবং কৃষি প্রযুক্তি প্রচার ও প্রসারে অবদান রাখার জন্য প্রথমবারের মতো একজনকে ‘বাউরেস কৃষি সাংবাদিকতা অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ প্রদান করা হয়েছে।
দুইব্যাপী এ কর্মশালায় মোট ২০টি সেশন ও ২টি পোস্টার উপস্থাপনা সেশন অনুষ্ঠিত হবে। টেকনিক্যাল সেশনে প্রায় ৬০১ টি গবেষণা প্রকল্পের ফলাফল উপস্থাপন করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা প্রকল্প থেকে উন্নত মানের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর জার্নালে আর্টিকেল প্রকাশ করায় প্রকাশনা খরচ বাবদ ৬১জন গবেষককে মোট ২৭ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হবে। এছাড়াও কর্মশালার দ্বিতীয় দিনে কারিগরি সেশন ভিত্তিক সারাংশ রিপোর্ট উপস্থাপন করা হবে এবং কারিগরি কমিটির মূল্যায়নের ভিত্তিতে প্রতিটি সেশন থেকে ১জন করে মোট ২০জনকে সেরা উপস্থাপনকারী হিসেবে সনদ ও সম্মাননা প্রদান করা হবে। ২ টি পোষ্টার সেশন থেকে ৩জন করে মোট ৬ জনকে পুরস্কৃত করা হবে। টেকনিক্যাল সেশন পরবর্তী সমাপনী অনুষ্ঠানে বাউরেসের পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহফুজা বেগমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ডিন কাউন্সিলের আহবায়ক অধ্যাপক ড. ছাজেদা আখতার, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা কমিটির এর সহ-সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. মো. আবু হাদী নূর আলী খান এবং বাকৃবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. রফিকুল ইসলাম সরদার।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদীয় ডিন, বিভাগীয় প্রধান, শাখা প্রধানসহ শিক্ষক, গবেষক ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২৪ ৪:৫৫ অপরাহ্ন
বাউরেসের কৃষি সাংবাদিকতা পুরস্কার পেলেন আবুল বাশার মিরাজ
ক্যাম্পাস

কৃষি প্রযুক্তি প্রচার ও প্রসারে বিশেষ অবদান রাখার জন্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (বাউরেস) প্রবর্তিত প্রথমবারের মতো কৃষি সাংবাদিকতা পুরস্কার-২০২৪ পেলেন কৃষিবিদ আবুল বাশার মিরাজ। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (বাকৃবিসাস) সাথে যুক্ত থেকে প্রায় অর্ধযুগেরও বেশি সময় ধরে কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল ২০২৪) বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কেন্দ্রে পুরস্কার বিতরণী ও  বার্ষিক কর্মশালার প্রধান অতিথি সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম তাঁর হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন। অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশের প্রতিনিধি ড. সী. জাউসীন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাউরেসের পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহফুজা বেগম।

জানা গেছে, দুই দিনব্যাপী ওই কর্মশালায় ২০২২-২০২৩ এ চলমান গবেষণার এইচ-ইনডেক্সের ওপর ভিত্তি করে বাকৃবির মোট ১৬ জন গবেষককে ‘গ্লোবাল রিসার্চ ইমপ্যাক্ট রিকগনাইজেশন অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ প্রদান করা হয়। কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষি উৎপাদনে বিশেষ অবদান রাখার জন্য খামারি পর্যায়ের ৬ জন কৃষককে ‘প্রফেসর ড. আশরাফ আলী খান স্মৃতি কৃষি পুরস্কার-২০২৩’ প্রদান করা হয়। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালিত গবেষণা প্রকল্প থেকে উন্নত মানের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর জার্নালে আর্টিকেল প্রকাশ করায় প্রকাশনা খরচ বাবদ ৬১ জন গবেষককে মোট ২৭ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে।

পুরস্কার প্রাপ্তির পর অনুভূতি জানতে চাইলে কৃষিবিদ আবুল বাশার মিরাজ বলেন, ‘বাউরেসের প্রবর্তিত প্রথমবারের মতো পুরস্কারটি পেয়ে আমি খুবই খুশি এবং অনুপ্রাণিত। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে চাই বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে, কৃষি সাংবাদিকতায় এমন একটি পুরস্কারের প্রবর্তন করার জন্য। কৃতজ্ঞতা জানাই জুরিবোর্ডের সবাইকে, তাঁরা পুরস্কারটির জন্য আমাকে যোগ্য মনে করেছেন। নিঃসন্দেহে এটি আমার কাছে অনেক আকাক্সিক্ষত একটি পুরস্কার। ভীষণ ভীষণ ভালো লাগছে, এই পুরস্কারটি আমার কৃষি সাংবাদিকতা করার ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা আরও বাড়িয়ে দিল।’

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (বাউরেস) প্রতিবছর শিক্ষা, গবেষণা ও সম্প্রসারণে বিশেষ অবদান রাখার জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার ও নগদ অর্থ প্রদান করে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় কৃষি সাংবাদিকতায় প্রথমবারের মতো এ বিশেষ অ্যাওয়ার্ড চালু করলো।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop