৯:৫৭ অপরাহ্ন

শনিবার, ১৬ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : অক্টোবর ১৮, ২০২৩ ৬:৩৯ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে ইউনিভার্সিটি ইনোভেশন হাব-স্মার্ট ইউনিবেটর এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ দেশে ইনোভেশন সংস্কৃতি তৈরি ও প্রযুক্তি ভিত্তিক স্টার্টআপসমূহের বিকাশের লক্ষ্যে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আওতাধীন ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবন ইকোসিস্টেম উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনোভেশন হাব স্থাপনের ভিত্তিপ্রস্তর সকাল ১০.০০টায় ভার্চুয়ালী উদ্বোধন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, এমপি। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রস্তাবিত ইনোভেশন হাব উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল বলেন, প্রস্তাবিত ইনোভেশন হাব বাংলাদেশের উদ্যোক্তা তৈরীর সম্ভাবনাকে আরো অনেক বেগবান করবে। উদ্যোক্তা তৈরির জন্য কৃষিক্ষেত্র অনেক বড় এবং সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। বেশ কয়েকটি উদ্দেশ্য নিয়ে এ প্রকল্প শুরু হতে যাচ্ছে। যার মধ্যে ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তা তৈরি, সম্ভাবনাময় আইডিয়া বাছাই করণ, উদ্যোক্তাদের স্টার্টআপ ফান্ড দেওয়া, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, জ্ঞান অর্জন এবং প্রয়োগের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত ভাবে সমৃদ্ধশালী হওয়া অন্যতম।

ইনোভেশন হাব বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. কাজী শাহানারা আহমেদ এর সভাপতিত্বে ও কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ সাইদুর রহমনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবন ইকোসিস্টেম উন্নয়ন প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ডিন পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আসলাম আলী, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ, সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রফেসর ড. এ.কে.এম. আদহাম, পরিকল্পনা ও উন্নয়নের পরিচালক প্রফেসর ড. খান মোঃ সাইফুল ইসলাম, আইআইএফএস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ এনামুল হক, প্রক্টর প্রফেসর ড. মোঃ আজহারুল ইসলাম, আইসিটি সেলের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আওয়াল, আইএডিএস এর পরিচালক প্রফেসর ড. ইসমত আরা বেগম, ফুড টেকনোলজি ও গ্রামীণ শিল্প বিভাগের প্রফেসর ড. পলি কর্মকার, আইআইএফএস এর সহযোগী পরিচালক ড. রাখী চক্রবর্তী, ট্রেজারার মোঃ রাকিব উদ্দিন, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু, ইনোভেশন হাব বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য-সচিব এ. বি. এম. রেজাউর রহমানসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১৮, ২০২৩ ৬:১৬ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের ২২তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপণী
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের জ্ঞান ও পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে শুরু হওয়া ২২তম বুনয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপণী বুধবার (১৮ অক্টোবর) বেলা ১২টায় গ্র্যাজুয়েট ট্রেনিং ইন্সটিটিউট (জিটিআই) শ্রেণীকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অর্থায়নে এবং জিটিআই এর ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের।

জিটিআই এর পরিচালক প্রফেসর ড. বেনতুল মাওয়া এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যথাক্রমে ডিন পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর, জিটিআই এর সাবেক পরিচালক প্রফেসর ড. মোজাহার আলী, প্রশিক্ষণ কোর্সের সিনিয়র কোর্স-কোর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মাছুমা হাবিব।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের বলেন, বর্তমানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট জনশক্তি, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট জনগণ, স্মার্ট সমাজব্যবস্থা এই চারটি ডাইমেনশনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট জনশক্তি তৈরি এবং শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ থেকে লব্দ জ্ঞান শতভাগ কাজে লাগানোর চেষ্টা করতে হবে।
জিটিআই এর প্রফেসর ড. মোঃ মোজাম্মেল হক এর সঞ্চালনায় আরোও বক্তব্য রাখেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ। অনুষ্ঠানে ট্রেজারার মোঃ রাকিব উদ্দিন, জিটিআই এর বোর্ড অব কো-অর্ডিনেশন সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম ফারুক, চীফ মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ সাইদুর রহমানসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২৪ সেপ্টেম্বর হতে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত ২৫দিনের এ প্রশিক্ষণ কোর্সে ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ২০জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১৭, ২০২৩ ৮:২৮ অপরাহ্ন
সিভাসুতে উদ্ভোধন হলো এপি-লাইব্রেরি
ক্যাম্পাস

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ওএনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) এর হাসপাতাল ভবনের দ্বিতীয় তলায় এপিডেমিওলজি ব্যবহারিক শ্রেণীকক্ষে এপি-লাইব্রেরি উদ্ভোধন করা হয়।

সিভাসুতে চলমান সিভাসু এপি-এলামনাই গঠন প্রক্রিয়ার প্রথম সভায় প্রস্তাবিত একটি কার্যক্রম ছিলো এপি-লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা। তারই ধারাবাহিকতায় গত ১২ই অক্টোবর ২০২৩ তারিখে এপি-লাইব্রেরি উদ্ভোধন করা হয়।অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক মোহাম্মদ লুত্ফুর রহমান, ডিন, ভেটেরিনারি অনুষদ, সিভাসু। অনুষ্ঠানটিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. এ.কে.এম. হুমায়ুন কবির (পরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম বিভাগ)। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডা. ফরহাদ হোসেইন (সাবেক পরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ); অধ্যাপক ড. শারমিন চৌধুরী (পরিচালক, ওয়ান হেলথ্ ইন্সটিটিউট, সিভাসু); অধ্যাপক ড. পঙ্কজ চক্রবর্তী (বিভাগীয় প্রধান, মেডিসিন ও সার্জারি, সিভাসু); অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান ( মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগ, সিভাসু); অধ্যাপক ড. ভজন চন্দ্র দাশ (মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগ, সিভাসু); মোঃ হাবিবুর রহমান (লাইব্রেরিয়ান, সিভাসু); ডাঃ সুপন নন্দী (উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল, বাঁশখালি); ডাঃ সেতুভূষণ দাশ (উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল, বোয়ালখালি); সহকারী অধ্যাপক সাজেদা আক্তার (মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগ, সিভাসু); ডাঃ সাদ্দাম হোসেইন (প্রতিষ্ঠাতা, বার্ডস্ এন্ড পেট হসপিটাল, চট্টগ্রাম); রাশেদ মাহমুদ (রিসার্চ ম্যানেজার, ওয়ান হেলথ্ পোল্ট্রি হাব, বাংলাদেশ), অধ্যাপক মোঃ আহসানুল হক (সিভাসু, জাতীয় সমন্বয়ক, ওয়ান হেলথ্ পোল্ট্রি হাব, বাংলাদেশ) এবং এপি-মাস্টার্সরত শিক্ষার্থীবৃন্দ।

অনুষ্ঠানের বক্তব্যে পরিচালক, লাইব্রেরিয়ান মোঃ হাবিবুর রহমান বলেন, “জ্ঞান অর্জনের জন্যে বইয়ের কোনো বিকল্প হতে পারেনা।”

মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগীয় প্রধান, অধ্যাপক পঙ্কজ চক্রবর্তী বলেন, “সবসময় সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে যাওয়া হয় না, সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা সহজেই এই লাইব্রেরিটি থেকে এপিডেমিওলজি সংক্রান্ত বই পড়তে পারবে।”

পরিচালক, ওয়ান হেলথ্ ইন্সটিটিউট অধ্যাপক শারমিন চৌধুরি বলেন, “এপিডেমিওলজির বিভিন্ন পাঠ্যপুস্তক অনলাইনে সহজে পাওয়া যায় না, এমতাবস্থায় এমন লাইব্রেরির পরিকল্পনা প্রশংসনীয়।”

পরিচালক,প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, ড. এ.কে.এম. হুমায়ুন কবির বলেন, “এপিডেমিওলজি সকল গবেষণার কেন্দ্রবিন্দু। আমাদের অনেক তথ্য-উপাত্ত (রোগ-তথ্যাদি)থাকা সত্ত্বেও, আমরা সেগুলো কাজে লাগাতে পারিনা, কেবলমাত্র উপযুক্ত এপিডেমিওলজিক জ্ঞান প্রয়োগের অভাবে।”

ডিন, ভেটেরিনারি অনুষদ, অধ্যাপক মোহাম্মদ লুত্ফুর রহমান লাইব্রেরিটির প্রসারে আশা ব্যক্ত করে বলেন, “এই ধরনের উদ্যোগ সিভাসুতে প্রথম এবং বেশ প্রশংসনীয়। অধ্যাপক মোঃ আহসানুল হক বরাবরই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এধরনের নতুন জিনিষ সংযোজন করাতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন।”

অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে চলমান সিভাসু এপি-এলামনাই গঠনপ্রক্রিয়ার দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।রাশেদ মাহমুদ (আহ্বায়ক, সিভাসু এপি এলামনাই) সিভাসু এপি-এলামনাইয়ের প্রস্তাবিত সংবিধানটি উত্থাপন করেন যেখানে ৯-সদস্যের একটি কার্যনির্বাহী দলের প্রস্তাব করা হয়। সেই সাথে সংবিধানের বিভিন্ন বিষয় যেমন, কার্যনিবার্হী দলের মেয়াদ, সদস্য-ফি, কার্যক্রমসহ বিবিধ বিষয় আলোচনা করা হয় এবং এলামনাই গঠনের পরবর্তী ধাপ হিসেবে সংবিধানটি অনুমোদনের বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান করা হবে। উক্ত সভায় ১৫জন এলামনাই সদস্য এবং জুম প্লাটফরম যোগে ৫জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১৪, ২০২৩ ৬:১৬ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে বিএসপি দ্বিবার্ষিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন ২০২৩ অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) দি বাংলাদেশ সোসাইটি ফর প্যারাসাইটোলজির (বিএসপি) ১৪তম দ্বিবার্ষিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৪ অক্টোবর ২০২৩) সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ‘প্রাণী এবং মানুষের গ্রীষ্মমন্ডলীয় পরজীবী জনিত রোগসমূহ: প্রেক্ষিত বাংলাদেশ ’ শীর্ষক প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে ওই সম্মেলনের আয়োজন করে দি বাংলাদেশ সোসাইটি ফর প্যারাসাইটোলজি (বিএসপি) ও ইন্টার এগ্রো বিডি লিমিটেড ।


বাংলাদেশ প্যারাসাইটোলজি সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মোতাহার হোসেন মণ্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব সোলেমান খান। সেমিনারে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী ।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল বায়োলজি কলকাতা এর আইসিএমআর ইমিরিটাস সায়েন্টিস্ট শ্যামল রায়। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুল আউয়াল , ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল গোলাম ফেরদৌস । অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য পাঠ করেন সেমিনার আয়োজক কমিটির সভাপতি।। অধ্যাপক ড. মো: আব্দুল আলীম , বিএসপি সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. আনিসুজ্জামান এবং ধন্যবাদ দেন প্রফেসর ড. শিরিন আক্তার। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক, শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং আমন্ত্রিত অতিথিগণ সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা সচিব সোলেমান খান বলেন ,আজকের সেমিনারের বিষয়বস্তু প্রাণি ও মানুষের স্বাস্থ্যসেবার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেমিনারে বিজ্ঞানীগণ যেসকল গবেষণা ফলাফল উপস্থাপন করবেন তা থেকে আমরা সকলেই উপকৃত হবো বলে আমার বিশ্বাস।
তিনি আরও বলেন , কৃষির প্রাচীণ ও বৃহৎ এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজ পর্যন্ত বহু গ্রাজুয়েট বের হয়ে বিভিন্ন সেক্টরে সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ আজ যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে তার অন্যতম দাবীদার এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জনকারী গ্র্যাজুয়েটগণ।


সম্মেলনে গবেষকগণ বলেন, নানা ভাবে ক্ষতিকর পরজীবী খাদ্যের মাধ্যমে বিস্তার লাভ করছে। মানুষের পাশাপাশি প্রাণীকুলেও এসব পরজীবী ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে এমনকি মৃত্যুও ঘটছে।গবেষকগণ আরও জানান আমাদের চারপাশের লাখ লাখ প্রজাতির পরজীবীর মধ্যে বিপুল সংখ্যক আবার আমাদের বা আমাদের পশুসম্পদের জন্য ক্ষতিকর তো নয়ই, বরং ভীষণ উপকারী। এই পরজীবীরা দলবদ্ধভাবে একটি সুস্থ বাস্তুতন্ত্র রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে । এইসব উপকারী পরজীবীদের বাচিঁয়ে রাখতে হবে। এবিষয়ে গবেষকদের সুযোগ সুবিধা বাড়াতে হবে এবং এ বিষয়ে জ্ঞান আরও বৃদ্ধি করতে হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১৩, ২০২৩ ৫:৫৭ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে পশুপালন অনুষদের আয়োজনে বিশ্ব ডিম দিবস-২০২৩ উদযাপন
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু , বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহঃ স্বাস্থ্যবান ভবিষ্যৎ তৈরিতে আমাদের চাল নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে এসে প্রাণিজ আমিষ নির্ভর অর্থনীতি গ্রহণ করতে হবে। শরীরের চর্বি কমাতে খাদ্যাভাসে কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে প্রোটিন বাড়াতে হবে। ডিম হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাণীজ প্রোটিন। কথাগুলো বলেছেন বাকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর প্র্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী।
এছড়াও তিনি স্বাস্থ্যবান ভাবে বাঁচার জন্য একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষকে প্রতিদিন কমপক্ষে একটি ডিম এবং বাচ্চাদের দুটি ডিম খাওয়ানোর তাগিদ দেন ।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পশুপালন অনুষদের পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) বিশ্ব ডিম দিবস-২০২৩ পালন উপলক্ষে সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন ।

পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. বাপন দের সভাপতিত্বে সকাল সাড়ে ০৯টায় পশুপালন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ছাজেদা আখতার দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি’র উদ্বোধন করেন। পরে সার্বজনীন ডিম বিতরণ এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম কনফারেন্স হলে এ বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্র্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী।


সেমিনারে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিলের সভাপতি জনাব শামসুল আরেফিন খালেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পশুপালন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ছাজেদা আখতার, ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল, সাবেক ইউজিসি প্রফেসর এবং বাকৃবি সিন্ডিকেট সদস্য প্রফেসর ড. এস. এম. বুলবুল, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, ওয়ার্ল্ড পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন-বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ বাহানুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক ড. বিপ্লব কুমার প্রামাণিক।

সেমিনারে দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউজিসি প্রফেসর ড. এস. ডি. চৌধুরী এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ড পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন-বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ ইলিয়াস হোসেন। অনুষ্ঠানে পশুপালন অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১১, ২০২৩ ১০:০২ পূর্বাহ্ন
সিকৃবিতে ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও চা উৎপাদন প্রযুক্তি বিভাগের ৩টি গবেষণাগার উদ্বোধন
ক্যাম্পাস

সিকৃবি প্রতিনিধি: সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ( সিকৃবি )কৃষি অনুষদের ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও চা উৎপাদন প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে  ১০ অক্টোবর  “আন্ডার গ্রাজুয়েট ল্যাবরেটরি -০১, আন্ডার গ্রাজুয়েট ল্যাবরেটরি -০২, এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট ল্যাবরেটরি” নামে ৩টি গবেষণাগার উদ্বোধন হয়েছে। সকাল ১১টায় গবেষণাগার সমূহ উদ্বোধন করেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডাঃ মোঃ জামাল উদ্দিন ভূঞা ।

ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও চা উৎপাদন প্রযুক্তি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. রেহেনুমা তাবাস্সুমের সঞ্চালনায় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডাঃ মোঃ জামাল উদ্দিন ভূঞা।তিনি বলেন উচ্চ শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে শিক্ষার্থীদের গবেষণার সুযোগ তৈরি করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে এই গবেষণাগার গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। অনুষ্ঠানে বিশেষ  অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম।

ল্যাব উদ্বোধন শেষে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, সংগ্রহশালা ঘুরে ঘুরে দেখেন। আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত এই ল্যাবে নতুন  সংযোজিত হয়েছে প্লান্ট গ্রোথ চেম্বার, ইনভার্টেড বায়োলজিক্যাল মাইক্রোস্কোপ, ক্লোরোফিল ফ্লোরোমেট্রি, মর্টার গ্রাইন্ডার, ন্যাচারাল কনভেকশন ওভেন, এবং বাইনোকুলার মাইক্রোস্কোপ। যন্ত্রাংশ সমূহ সংযোজনের মাধ্যমে উদ্ভিদের এনাটমি, ফিজিওলজি,বাস্ত সংস্থান বিদ্যা ইত্যাদি বিষয়ে উচ্চ শিক্ষার প্রসার হবে যা উন্নত জাত বা উন্নত স্বাদ সম্পন্ন ফসলের জাত উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, দপ্তর প্রধানবৃন্দ, পরিচালক ( ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা ) , প্রক্টর, কৃষি অনুষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ প্রমুখ।

 

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৯, ২০২৩ ৯:৫৫ অপরাহ্ন
খুকৃবি শিক্ষক সমিতি কর্তৃক মানববন্ধন ও কর্মবিরতির ঘোষণা
ক্যাম্পাস

বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৩জন শিক্ষকের নিয়োগ সংক্রান্ত জটিলতার দ্রুত সমাধানের দাবীতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি কর্তৃক ০৯ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে একটি মানববন্ধন কর্মসূচি আয়োজিত হয়েছে। উক্ত মানববন্ধন কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য যে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় গত ৩ আগষ্ট ২০২২ ইং তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৩ জন শিক্ষকের নিয়োগ বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেয়। পরবর্তীতে বিষয়টি পূণর্মূল্যায়নের জন্য একটি কমিটি গঠিত হয় এবং জানা গেছে সেই কমিটি ইতিমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। কিন্তু কোন অজ্ঞাত কারণে এখনো এই বিষয়ে কোন সমাধান পাওয়া যায়নি।

ইতিমধ্যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৮ জন প্রভাষক গত ২২ নভেম্বর ২০২২ইং তারিখে সকল শর্তপূরণ সাপেক্ষে পদোন্নতির আবেদন জমা দিয়েছেন। প্রায় ১১ মাস অতিক্রম করলেও এখনো শিক্ষকদের পর্যায়োন্নয়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। এই পরিস্থিতির কারনে অনেক শিক্ষকই স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মানজনক স্কলারশিপ পেয়েও উচ্চ শিক্ষায় যেতে পারছেন না। পর্যায়োন্নয়নে বিলম্ব হওয়ায় শিক্ষক ও তাদের পরিবার মানসিক ও সামাজিকভাবে বিপর্যস্ত এবং অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এদিকে শিক্ষকরা তাদের সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে গেছেন এবং এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস বা পরীক্ষা একদিনও বন্ধ হয়নি।

অবিলম্বে ৭৩ জনের নিয়োগ সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৮ জন শিক্ষকের প্রমোশন নিশ্চিত করা ও তাদের অর্থনৈতিক ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করার জন্য এই মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এই কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষকবৃন্দরা অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির ঘোষনা দেন। তারা জানান এই সমস্যাগুলোর সমাধান না হওয়া পর্যন্ত তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন প্রকার প্রশাসনিক ও একাডেমিক কাজে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকবেন। খুকৃবি শিক্ষক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর বরাবর একাধিকবার স্মারকলিপির মাধ্যমে তাদের দাবী তুলে ধরেছেন বলে জানা গেছে। শিক্ষকরা আরো জানান যে এই অবস্থায় যেকোন অনাকাক্ষিত পরিস্থিতির দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে নিতে হবে।

উক্ত মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন এগ্রিকালচারাল কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রভাষক জনাব রাকিবুল হাসান মো: রাব্বি, এনিমেল নিউট্রিশন বিভাগের প্রভাষক ডা. সবুজ ক্লান্তি নাথ, এগ্রিকালচারাল ফিনান্স কো-অপারেটিভ এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের প্রভাষক জনাব মাহবুবা আক্তার মিশু, সোসিওলজি এবং রুরাল ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রভাষক জনাব কারিমুন্নেসা, বায়োকেমিস্ট্রি ও মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব শরিফুল ইসলাম, এনাটমি অ্যান্ড হিস্টোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. স্বরূপ কুমার কুন্ডু এবং এনিমেল নিউট্রিশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. তসলিম হোসেন। সভাপতিত্ব করেন খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. আসাদুজ্জামান মানিক এবং অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ আশিকুল আলম।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৫, ২০২৩ ৭:৩৬ অপরাহ্ন
শেকৃবির এএসভিএম অনুষদের উদ্যোগে প্রথমবারের মতো বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত
ক্যাম্পাস

শেকৃবি প্রতিনিধি: জাতি গঠনে শিক্ষকদের অবদান অনস্বীকার্য। শিক্ষকদেরকে স্মরণ করা এবং তাঁদেরকে সম্মান জানানোর জন্য ইউনেস্কো কর্তৃক ১৯৯৪ সাল থেকে প্রতি বছর অক্টোবরের ৫ তারিখে বিশ্বব্যাপী উদযাপন করা হয় বিশ্ব শিক্ষক দিবস। বাংলাদেশেও সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন উদ্যোগে পালিত হয় দিবসটি। এ উপলক্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে র‍্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও থাকে শিক্ষকদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদানের আয়োজন। এবছরের শিক্ষক দিবসের প্রতিপাদ্য, ‘কাঙ্ক্ষিত শিক্ষার জন্য শিক্ষক: শিক্ষক স্বল্পতা পূরণ বৈশ্বিক অপরিহার্যতা’।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের উদ্যোগে অনুষদে প্রথমবারের মতো বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালন করা হয়। এতে অনুষদের ডীনসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এএসভিএম অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কে.বি.এম. সাইফুল ইসলাম বলেন, “বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে দক্ষ এবং প্রশিক্ষিত মানবসম্পদ তৈরিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাওয়া অনুষদীয় শিক্ষকদের অবদানকে সবিনয়ে সম্মান জানাই। দেশের প্রাণীজ পুষ্টির চাহিদা পুরনে এবং দক্ষ গ্রাজুয়েট তৈরিতে এ অনুষদের শিক্ষকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।” অনুষদীয় উৎকর্ষ সাধনে নিবেদিতপ্রাণ সকল শিক্ষকের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান উপস্থিত শিক্ষকবৃন্দ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৫, ২০২৩ ৩:১৫ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে ডিভিএম ৫৭তম ব্যাচের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামের উদ্বোধন
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ভেটেরিনারি অনুষদের আয়োজনে সৈয়দ নজরুল ইসলাম কনফারেন্স হলে ভেটেরিনারি অনুষদের ২০তম ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রমের (ডিভিএম ৫৭তম ব্যাচ/২০২২) উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার (০৫ অক্টোবর) সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ডিন পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এর জোনাল সেলস ম্যানেজার মোঃ জয়নাল আবেদীন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আয়োজক কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. মো. রফিকুল আলম এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সদস্য-সচিব প্রফেসর ড. আজিমুন নাহার। এছাড়াও ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীদের করণীয় দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য প্রদান করেন ফার্মাকোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. পূর্বা ইসলাম।

অনুষ্ঠানে ভেটেরিনারি ছাত্র সমিতির পক্ষে বক্তব্য রাখেন আব্দুল্লাহ আল বাকী এবং ইন্টার্নদের মধ্যে থেকে অনুভূতি প্রকাশ করেন আশরাফুল ইসলাম, মোঃ রাসেল মিয়া এবং সানজিদা হায়দার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, ইন্টার্নশিপ হাতে কলমে শেখার জায়গা। ধৈর্যের সাথে ইন্টার্নশিপের এই সময়টুকু কাজে লাগাতে হবে এবং অভিজ্ঞতার ঝুলি বড় করতে হবে। ভালো ডাক্তার হওয়ার জন্য গ্রাজুয়েশন শেষ হওয়ার পরও পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। এছাড়াও তিনি ছাত্রছাত্রীদের গ্রাজুয়েশনের পর শুধু চাকরি খোঁজা নয় উদ্যোক্তা হওয়ারও মানসিকতা গ্রহণ করার পরামর্শ দেন।

 

অনুষ্ঠানে ভেটেরিনারি অনুষদের বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা,ইন্টার্নবৃন্দসহ আমন্ত্রিত অতিথিগন উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৩ ৬:৪৮ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে ৪ কোটি টাকার ২২ টি গবেষণা প্রকল্পের উদ্বোধন
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) সিটি ব্যাংকের অনুদানে ৪ কোটি টাকার ৩ বছর মেয়াদী ২২টি গবেষণা প্রকল্পের উদ্বোধনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে ‘সিটি ব্যাংক অর্থায়নে গবেষণা এবং উদ্ভাবনী উপ-প্রকল্পসমূহ’ শীর্ষক কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালাটির আয়োজন করে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (বাউরেস)।

বাউরেসের পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহফুজা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির ডিন কাউন্সিলের আহবায়ক অধ্যাপক ড. মো. আবুল মনসুর এবং সিটি ব্যাংকের বাণিজ্যিক ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ মাহমুদ গনি এছাড়া, অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়টির চলমান বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পের বিস্তারিত দিক তুলে ধরেন বাউরেসের সহযোগী পরিচালক অধ্যাপক চয়ন গোস্বামী।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে তিনটি টেকনিক্যাল সেশনে মোট ২২ টি প্রকল্প উপস্থাপন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, র‌্যাংকিংয়ে সম্মানজনক স্থান পেতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে গবেষণা ও উদ্ভাবনের উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি, যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ, পিএইচডি প্রোগামে নিয়মিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি, সম্মানজনক বৃত্তির ব্যবস্থা, ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমি সহযোগিতা বৃদ্ধি, সাইটেশনের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়নে দেশীয় শিল্প-প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসা এবং স্নাতকদের বাজার উপযোগী করে গড়ে তুলতে তাদের ইন্টার্নশিপসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্ৰহণের আহ্বান জানান।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, আমাদের হাওর অঞ্চলে রয়েছে অগণিত সম্পদ। যা আমাদের কাজে লাগাতে হবে। পাশাপাশি হাওরকে বাঁচাতে হবে। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের খাদ্যসংস্থানের পেছনে প্রধান কান্ডারি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে বাকৃবি। ডাচ বাংলাও কৃষি গবেষণায় এগিয়ে এসেছে। ব্র্যাক ব্যাংকও কিছু আর্থিক সহায়তা দিবে।

গবেষণার মাধ্যমে বাকৃবি দেশের জন্যে অনেক কিছু করেছে জন্যে আমরা গর্ববোধ করি। বিশ্বপর্যায়ের গবেষণার জন্যে আমাদের আরও গবেষণামুখী হতে হবে।

আমি বিশ্বাস করি এই প্রকল্পের ফলাফল দেশের কাজে লাগবে। স্কোপাস ইন্ডেক্সে আগামী দুই বছরের মধ্যেই গবেষণাপত্র প্রকাশ হবে।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop