৩:৩৭ পূর্বাহ্ন

শনিবার, ১৬ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জানুয়ারী ১৫, ২০২২ ৩:৪১ অপরাহ্ন
উপকূলীয় এলাকায় চলছে ১০ দিনের জলচর পাখিশুমারি
পাঁচমিশালি

ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখালী, লক্ষীপুর ও নোয়াখালীর উপকূলীয় এলাকায় দশ দিনের জলচর পাখিশুমারি চলছে। গত রোববার সকালে ভোলা খেয়াঘাট থেকে একটি ট্রলারে বিশিষ্ট পাখি গবেষক ও বাংলাদেশ বার্ডস ক্লাবের সহ-সভাপতি সায়েম ইউ চৌধুরী’র নেতৃত্বে মোট পাঁচ সদস্যর একটি দল এ কার্যক্রম শুরু করে।

পর্যবেক্ষক দলের অন্যরা হলেন পাখি পর্যবেক্ষক ও পর্বতারোহী এম এ মুহিত, বার্ডস ক্লাবের সদস্য মো: ফয়সাল, নাজিমুদ্দিন খান ও সফিকুর রহমান। পর্যবেক্ষক দলটি গত সাত দিনে প্রায় ৪০ প্রজাতির ২২ হাজার ৬৮০ টি পাখি গণনা করেছে। আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত তাদের এ কার্যক্রম চলবে।

পাখি পর্যবেক্ষক দলের সাথে আলাপ করে জানা যায়, বাংলাদেশ বার্ডস ক্লাব, বন অধিদপ্তর, টেকসই বন ও জীবিকা প্রকল্প (সুফল), প্রকৃতি ও জীবন, প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন এ পাখি শুমারির আয়োজন করে।

শীতের সময় সাইবেরিয়া, তিব্বত, মোঙ্গলীয়াসহ বিভিন্ন এলাকা বরফে ঢেকে যায়। এতে করে পাখিদের খাবারের অভাব হয়। তখন ঐসব পাখি খাবারের খোঁজে বাংলাদেশে আসে। বিশেষ করে ভোলা খুবই সমৃদ্ধ অতিথি পাখির জন্য। তাই গত কয়েক দশক ধরে এ এলাকায় পাখিশুমারি হয়ে আসছে। গণনা শেষে প্রতিবেদনটি ওয়েটল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল নামের আন্তর্জাতিক সংস্থা বই আকারে প্রকাশ করবে।

পাখি পর্যবেক্ষক ও পর্বতারোহী এম এ মুহিত জানান, ইতোমধ্যে শ্রীপুর এলাকার কিছু চর, পাতার হাট চর, তজুমদ্দিন চর, বাসনভাঙ্গা চর, চর কালকিনি, মনপুরা এলাকার বেশ কিছু চর, নোয়াখালীর নিঝুম দ্বীপ, চর পিয়াল, হাতিয়ার টমার চরসহ বেশ কিছু চরে পাখি দেখা হয়েছে। বিশেষ করে নতুন যেসব চর, জোয়ারে ডুবে যায় ভাটায় জাগে, এসব কাদা মাটির চরগুলোতেই পাখি বেশি আসে।

তিনি বলেন, আজকে রয়েছি চর কুকরি-মুকরির দিকে। চর নিজাম, ঢালচর, শীবচর, আন্দার চর, সোনার চরসহ উপকূলীয় এলাকার বিভিন্ন চরে শুমারি চলবে। একইসাথে পাখিগুলো মাটিতে যেসব পোকাসহ অন্যান্য খাবার খায় সে বিষয়ে জানার জন্য চরগুলোর মাটি নেয়া হচ্ছে পরীক্ষার জন্য

এম এ মুহিত জানান, ইতোমধ্যে দেশি গাংচোষা, পাতি চখাচখি, খয়রা চখাচখি, কার্লইউ, ইউবব্রেল, কালো মাথা কাস্তেচরা, শামোক খোল, কালা লেজ জৌরালী, উত্তরে খুন্তে হাঁস, উত্তরে লেঞ্জা হাঁস, কমনপিল হাঁস, ডুবুরী পাখি, রেড সেংক, গ্রীন সেংক, প্যাসেটিক গোল্ডেন প্লোবার্ড, লিটেল জিংক প্লোবার্ড, বিভিন্ন বকসহ অনেক দুলর্ভ পাখির দেখা মিলেছে।বিশ্বব্যাপী বিপন্ন দেশি গাংচোষার দেখা মিলেছে প্রায় ৬’শর মত। এছাড়া বেগুনী বগা, কাস্পিয়ান টার্ন, পাইড এ্যাবোসেডসহ বেশ কিছু দুূর্লভ পাখি পাওয়া যাচ্ছে।

পর্যবেক্ষক দলের প্রধান বিশিষ্ট পাখি গবেষক ও বাংলাদেশ বার্ডস ক্লাবের সহ-সভাপতি সায়েম ইউ চৌধুরী জানান, দেশে অতিথি পাখিদের বিচরণের ক্ষেত্রে এ অঞ্চল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। শুমারিতে পাখি গণনার জন্য বায়নোকূলার ও টেলিস্কপ ব্যবহার করা হয়। পাখির সংখ্যা যখন কম থাকে  ৩’শ ৪’শতখন একটা একটা করে গুণে ফেলা যায়। কিন্তু যখন পাখির সংখ্যা হাজার বা লাখে থাকে তখন ব্লক ম্যাথড পদ্ধতি এর মাধ্যমে গণনা করা হয়। একটা সময় এসব অঞ্চলে প্রচুর অতিথি পাখির দেখা পাওয়া যতে। কিন্তু  দিন দিন এর সংখ্যা কমে যাচ্ছে।

সায়েম ইউ চৌধুরী আরো জানান, এটার জন্য যে শুধু বাংলাদেশ দায়ী বিষয়টা এমন নয়, কারণ পাখিদের আরো কয়েকটি দেশ পাড়ি দিয়ে আসতে হয়। ওসব দেশে যদি সমস্যা হয় তাহলে এর একটা প্রভাব আসে। প্রকৃতি যদি ভালো থাকে পাখি ভালো থাকে। থাকে নিরাপদে। সামনের দিনগুলোতে আরো পাখি দেখা যাবে বলে মনে করেন তিনি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১১, ২০২২ ৫:০০ অপরাহ্ন
রাজধানীতে Paws & Claws Vet care’র যাত্রা শুরু
পাঁচমিশালি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পোষাপ্রানী প্রেমীদের আধুনিক ভেটেরিনারি সেবা সাধারন মানুষের দৌড়গোড়ায় পৌছে দেওয়ার লক্ষ্যে রাজধানীতে Paws & Claws Vet care এর যাত্রা শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার ( ১১ জানুয়ারি ২০২২ ইং) রাজধানীর নিকুঞ্জ-২ এর নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যাত্রা হয়েছে।

আনুষ্ঠানিকভাবে কেক কাটার মাধ্যমে এ কর্মসুচি উদ্বোধন করা হয়। প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ডা. মো আনোয়ার হোসেন (ডিভিএম, এম এইচ) আগত অতিথিদের স্বাগত জানান।

প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে তিনি বলেন, “ দীর্ঘদিন পেট প্রাকটিসের সাথে যুক্ত থাকার কারনে, রাজধানীতে একটি আধুনিক সুযোগ সুবিধা সংম্বলিত পেট কেয়ার ক্লিনিক চালু করার ইচ্ছে ছিল। তারি ধারাবাহিকতায় আজ নিকুঞ্জ-২ Paws & Claws Vet care যাত্রা শুরু হল। এখানে পেট প্রানি প্রেমীদের বিভিন্ন ধরনের পোষাপ্রানী যেমন- বিড়াল, কুকুর, খরগোশ, সহ সকল ধরনের পাখির সুচিকিৎসা ও নিয়মিত অপারেশন করা হবে” আমার লক্ষ্য সাধারন মানুষ যেন সুচিকিৎসা পায়”

উক্ত গ্রান্ড অপেনিং অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডা. মোঃ গোলাম মোর্শেদ, ডা. মোঃ রফিকুল ইসলাম ভুইয়া, ডা. কে এম এহসানুল ইসলাম, ডা. মো দিদারুল ইসলাম খান, ডা. মো তরিকুল ইসলাম , ডা. মো মুস্তাফিজুর রহমান, ডা. মো রাশেদুল ইসলাম, ডা. নাঈম আক্তার পলাশ , ডা. অমর্ত্য বাড়ৈ সহ প্রমুখ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ৯, ২০২২ ৩:৪৭ অপরাহ্ন
নির্বাচনী বিরোধে গরুর প্রতি নৃশংস আচরণ!
পাঁচমিশালি

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মনিরুল ইসলাম নামের এক কৃষকের একটি জীবন্ত গরুর চার পা এবং মাথা কেটে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এসময় গরুর বাকি অংশ বিলের মধ্যে ফেলে রেখে যায় তারা।

শনিবার (৮ জানুয়ারি) রাত একটার দিকে উপজেলার টিয়াখালী ইউপির পশ্চিম রজপাড়া গ্রামে এ নৃশংস ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়দের ধারণা, চতুর্থধাপে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিরোধের জেরে এ কাণ্ড ঘটানো হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই কৃষক ইউপি নির্বাচনে যে প্রার্থীর সমর্থক ছিলেন তিনি পরাজিত হন। নির্বাচনে অন্য প্রার্থী জয়ী হওয়ার পর প্রতিপক্ষরা তাকে বেশ কয়েকবার হুমকি ধামকি দিয়েছে। শনিবার রাতে তিনি বাড়িতে একা থাকার সুযোগে বেশ কয়েকজন দুর্বৃত্ত তাদের বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে ঘর থেকে বের হতে বলেন। পরে তিনি ঘর থেকে বের না হলে গোয়াল থেকে গরু নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।

কৃষক মনিরুল ইসলাম জানান, রাতে আমি ঘর থেকে বের হলে আমাকেই মনে হয় এভাবে ওরা হত্যা করতো।

টিয়াখালী ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান সুজন মোল্লা জানান, আমি এক সপ্তাহ ধরে ঢাকায় রয়েছি। যে এই অবলা প্রাণি হত্যা করেছে তাকে বের করে আইনের আওতায় আনার অনুরোধ করছি।

কলাপাড়া থানার ওসি জসিম জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ২৯, ২০২১ ২:০২ অপরাহ্ন
চুরি যাওয়া গরু ফিরে পেয়ে অঝোরে কাঁদলেন কৃষক
পাঁচমিশালি

নাটারের বড়াইগ্রামে চুরি যাওয়া অসহায় এক কৃষকের গরু উদ্ধার করেছে পুলিশ। গরুটি ফিরে পেয়ে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদলেন মালিক মোজাম্মেল হক। এমনই একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রোববার (২৬ ডিসেম্বর) দিনগত গভীর রাতে বড়াইগ্রাম উপজলার নগর ইউনিয়নের মশিন্দা গ্রামের দরিদ্র কৃষক মোজাম্মেল হক এবং একই উপজেলার বালিয়াপাড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল হাইয়ের দুটি গরু চুরি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনার দিন রাতে রাজশাহী-নাটার মহাসড়কের হয়বতপুর এলাকায় টহলে ছিলেন নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমানসহ অন্যরা। এসময় তিনি দেখতে পান দুটি গরুসহ একটি ট্রাক রাজশাহী অভিমুখে যাচ্ছে। তিনি ট্রাকটি থামার জন্য সিগন্যাল দেন।

সিগন্যাল অমান্য করে দ্রুতগতিতে পালানোর চেষ্টা করে ট্রাকটি। পরে পুলিশ পিকআপ নিয়ে ট্রাকটি ধাওয়া করে। ট্রাক পিকআপটি চাপা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এতে পিকআপটি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও অল্পের জন্য রক্ষা পায়। এ অবস্থায় নাটোর সদর থানার ওসি মনসুর রহমান পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ট্রাকটি ধাওয়া করেন। একপর্যায়ে চোরের দল নাটোর শহরের পিটিআই মোড়ে ট্রাক ও গরু রেখে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) দিনভর অভিযান চালিয়ে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন এলাকা থেকে মাসুম, জিয়ারুল এবং মেহেদি হাসান নামের আন্তঃজেলা গরুচোর চক্রের তিন সদস্যকে আটক করে পুলিশ। পরে তাদের দেওয়া স্বীকারোক্তি অনুযায়ী খুঁজে বের করা হয় গরুর মালিকদের। মঙ্গলবার গরুর মালিকরা থানায় এসে গরু দুটি নিয়ে যান। এসময় চুরি যাওয়া গরু ফিরে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন দরিদ্র কৃষকরা। তারা পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। আটক তিনজনকে নাটোর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

কৃষক মোজাম্মেল হক গরু জড়িয়ে ধরে বলেন, ‘এটা শুধু আমার গরু নয়, এটা আমার মা।’ গরু ফিরে পাওয়ায় তিনি পুলিশ সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

গরুর আরেক মালিক আব্দুল হাই বলেন, পুলিশ আমাদের গরু উদ্ধার করে দেবে, আমরা চিন্তাও করতে পারিনি। পুলিশ জনগণের বন্ধু, এ ঘটনা তার প্রমাণ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ২৭, ২০২১ ৪:০৭ অপরাহ্ন
হাওরে পাখি শিকারীদের হামলায় আহত ৩, আটক ১
পাঁচমিশালি

সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে টাঙ্গুয়ার হাওরে পাখি শিকারীদের হামলায় আনসার ক্যাম্পের সহকারী (নৌকা চালক) মেহেদী হাসান শুভসহ তিনজন আহত হয়েছেন। এ সময় পাখি শিকারের টেঁটাসহ জমির মিয়া (৩০) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়।

সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোরে হাওরে পাখির অভয়াশ্রম লেচুয়ামারা বিলে এ ঘটনা ঘটে।

আহত বাকিরা হলেন টাঙ্গুয়ার হাওরের কমিউনিটি গার্ডের সদস্য হাবিবুর রহমান বাদশা ও জেলা প্রশাসকের নিয়োগপ্রাপ্ত নৌকার চালক মনির মিয়া।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, পরিযায়ী পাখি শিকার ঠেকাতে জেলা প্রশাসকের নিয়োগ করা ব্যক্তিরা টাঙ্গুয়ার হাওরে দায়িত্বরত ছিলেন। লেচুয়ামারা বিলে পাখি শিকার হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে টাঙ্গুয়ার হাওর কেন্দ্রীয় সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদকসহ ৭/৮ জনের একটি দল নৌকায় কেরে ঘটনাস্থলে যান। পাখি শিকারীরা কমিউনিটি গার্ডের টহলরত নৌকা লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে। শিকারীদের হাতে থাকা টেঁটার আঘাতে আহত হন নৌকা চালক শুভসহ তিনজন। এ সময় পাখি শিকারের টেঁটাসহ জমির মিয়া (৩০) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়।

পরে স্থানীয় লোকজন আহতদেরকে উদ্ধার করে তাহিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে শুভকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

তাহিরপুর উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী অফিসার মো. আলাউদ্দিন জানান, টাঙ্গুয়ার হাওরে পাখি শিকার বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ২৪, ২০২১ ৪:২৪ অপরাহ্ন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটি সূর্যডিম আমের দাম ১৬৮০ টাকা
পাঁচমিশালি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিশ্বরোড মোড়ে হযরত আলী নামে এক ফল বিক্রেতা ১৬০০ টাকা কেজি হিসেবে অস্ট্রেলিয়ান সূর্যডিম আম বিক্রি করছেন। একেকটি আমের ওজন ৮০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ১০০ গ্রাম। সে হিসেবে ১ কেজি ৫০ গ্রাম ওজনের একটি আম বিক্রি করছেন ১৬৮০ টাকা।

অস্ট্রেলিয়ান সূর্যডিম আম ছাড়াও এখানে আরো রয়েছে থাইল্যান্ডের জাম্বু ফলজি বা থাইকিউ জাই আম, চায়না হানি পামেলো লেবু (বাতাবি লেবু), রাম্বুটান, মিশরের কাঁচা খেজুর, থাইল্যান্ডের সুমিষ্ট আতা।

মঙ্গলবার বিকেলে ঐ ফলের দোকানে গিয়ে দেখা যায়, হযরত আলীর ছেলে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র আবদুল আলিম শ্রাবণ দোকানে বসে আছে। ফল বিক্রেতা হযরত আলীর বাড়ি জেলা শহরের বেলপুকুরে। তিনি ৭ বছর ধরে ফলের ব্যবসা করেন।

শ্রাবণ জানায়, লাল ও হলুদ বর্ণের সূর্যডিম আমগুলো অস্ট্রেলিয়া থেকে আনা হয়েছে। প্রথম চালানে ৮ পিস আনা হয়েছে। যার একটি এরই মধ্যে বিক্রি হয়েছে। ১৬০০ টাকা কেজি দরে আমগুলো বিক্রি হচ্ছে।

এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ফলগুলো দেখতে খুবই লোভনীয়। কিন্তু দাম শোনার পর তা আর কেনার ইচ্ছা থাকে না। বাইরের দেশ থেকে আনা বলে ফলগুলোর অনেক দাম।

আমের জেলা হিসেবে পরিচিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ। অথচ এই চাঁপাইনবাবগঞ্জেই আম বিক্রি হচ্ছে ১৬০০ টাকা কেজি। এটা ভাবনারও বাইরে। লোভনীয়, আকর্ষণীয় ও সুস্বাদু হলেও ফলগুলো শুধুমাত্র উচ্চবিত্ত পরিবারের লোকজনের জন্য।

দোকানের মালিক হযরত আলী জানান, সূর্যডিম আম ছাড়াও তার কাছে আরেকটি জাতের আম রয়েছে। থাইল্যান্ডের জাম্বু ফলজি বা থাইকিউ জাই আম। এর দাম প্রতি কেজি ১০০০-১২০০ টাকা।

তিনি আরো জানান, রাম্বুটান নামে মালয়েশিয়ান লিচুর দাম প্রতি কেজি ১৬০০ টাকা। বাংলাদেশেও এর চাষ শুরু হয়েছে, তবে এখন ফলন দেওয়ার সময় হয়নি। থাইল্যান্ডের আতা ফল ৮০০ টাকা কেজি করে বিক্রি হচ্ছে। একই দামে বিক্রি হচ্ছে মিশরের কাঁচা খেজুর।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের (আম গবেষণা কেন্দ্র) বৈজ্ঞানিক আবু সালেহ মো. ইউসুফ জানান, সূর্যডিম আমকে পৃথিবীর সবচেয়ে দামি আম বলা হয়। এরই মধ্যে বাংলাদেশেও এর পরীক্ষামূলক চাষাবাদ শুরু হয়েছে। তবে শুধুমাত্র আমের মৌসুমে সূর্যডিম আমের ফলন পাওয়া যায়। অস্ট্রেলিয়ায় এখন আমের মৌসুম, তাই ফলন বেশি। সেখান থেকে এনে ব্যবসায়ীরা বেশি দামে আম বিক্রি করছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ২৪, ২০২১ ৩:০১ অপরাহ্ন
সিলেটে ভরাট হচ্ছে নদী-খাল : প্রতিবছরই কমছে ফসলি জমি
পাঁচমিশালি

সিলেটের সীমান্তবর্তী কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ধলাই নদী পেরিয়ে উৎমা সীমান্ত সড়কপথে যাত্রা করতে না করতেই চোখে পড়ে একটি দীর্ঘ সেতু। কলাবাড়িতে প্রবহমান বানীরামের খালের ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল বিএনপি সরকারের শাসনামলে। কিন্তু সময়ের আবর্তনে এই রাস্তা, সেতু আর সমতলভূমি একাকার হয়ে গেছে। সেতুর নিচ দিয়ে এখন আর পানিপ্রবাহের কোনো উপায় নেই। অথচ এক সময় উত্তর কলাবাড়ি থেকে এগিয়ে এ খালটি মিলেছিল ধলাই নদীতে। খালের অস্তিত্ব না থাকায় ফলে বর্ষা মৌসুমে এখন এলাকাবাসীকে জলাবদ্ধতা ও দুর্ভোগ পোহাতে হয় বলে জানালেন স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম।

একইভাবে নবীগঞ্জ উপজেলার বরাক নদীর শাখা ডবনা নদীর পাহাড়ি ছড়া দিয়ে নেমে আসা বালিমাটি ও পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে নদীর উৎসমুখ। বিশ্বনাথ উপজেলার আলোচিত বাসিয়া নদীটিও দখল ও ভরাট হয়ে যাচ্ছে। এভাবে সিলেটের খালবিল-নদীনালা কোথাও ভরাট হয়েছে, কোথাও ভরাট হওয়ার পথে। বৃহৎ নদী সুরমা ও কুশিয়ারার বিভিন্ন স্থানেও জেগেছে চর।

এদিকে কমে আসছে ফসলি জমিও। শহরের পার্শ্ববর্তী এলাকায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আবাসন প্রকল্প, বাসাবাড়ি এবং গ্রামীণ এলাকায় সেচের অভাব, পুকুর, বাড়িঘর ও ইটভাটাসহ নানা স্থাপনা নির্মাণের ফলে কমছে নিট ফসলের জমির পরিমাণ। প্রতি বছর সিলেট অঞ্চলে দশমিক ১০ ভাগ ফসলি জমি কমছে বলে মাঠ পর্যায় থেকে তথ্য পাওয়া গেছে।

তবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানিয়েছে, সারাদেশে প্রতি বছর ফসলি জমি কমছে দশমিক ৮ ভাগ ও সিলেট অঞ্চলে কমছে দশমিক ৫ ভাগ।

পরিসংখ্যান মতে, শুধু সিলেট জেলাতেই সংকটাপন্ন ৭৮টি ছোট নদী ও খাল। এগুলো খননের জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের অধীনে ২০১৯ সালে সিলেটের পানি উন্নয়ন বোর্ড মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবনা পাঠায়। কয়েক হাজার কোটি টাকার ওই প্রকল্পগুলো এখনও অনুমোদন পায়নি।

এর আগে প্রথম পর্যায়ে ২০১৭ সালে ১৭টি গ্রুপে সিলেটের আটটি নদী-খাল খনন করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে বড়ভাগা নদী, মাকুন্দা নদী, আলকাখাল, খোয়াই খাল বাচাই নদী, বীরদল খাল, ঘোড়ামারা খাল ও দুবরি খাল। বাকি নদী ও খাল দ্বিতীয় পর্যায়ে অনুমোদন পেলে কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিফ আহমেদ।

সিলেট বিভাগে নদী ও গাঙের সংখ্যা ৩৬টি। খালের সংখ্যা প্রায় চার হাজার ও বিলের সংখ্যা দুইশর ওপর। এ ছাড়া নিট ফসলি জমি রয়েছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৯৪৯ হেক্টর। ১১ লাখ ৮১ হাজার ২১৩টি কৃষি পরিবারের মোট ফসলি জমি রয়েছে ১২ লাখ ৫৬ হাজার ৮৫৭ হেক্টর। এসব জমির মধ্যে সিলেটে রয়েছে ২ লাখ ১৪ হাজার ৩৩৩ হেক্টর, মৌলভীবাজারে ১ লাখ ২৬ হাজার ৬৮২ হেক্টর, হবিগঞ্জে ১ লাখ ৮০ হাজার ৫০০ হেক্টর ও সুনামগঞ্জে ২ লাখ ৭৬ হাজার ৪৩৪ হেক্টর। নিট ফসলি জমির মধ্যে বিভাগে গড়ে প্রতি বছর জমি কমছে প্রায় দশমিক ১০ শতাংশ। অনাবাদি জমি আবাদের আওতায় এলেও কমছে মূল ফসলি জমি। তবে শহর ও শহরতলি এলাকায় জমি কমছে প্রায় ২ ভাগ।

মাঠ পর্যায়ে কাজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিজিত আচার্য জানান, গ্রামে আগের মতো খালবিল নেই। নদী ও খাল দখল হচ্ছে। ভরাট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কৃষকরা পানি পাচ্ছেন না। গ্রাম, শহর ও শহরতলি এলাকায় ফসলি জমিতে হচ্ছে বাড়ি, পুকুর ও আবাসন প্রকল্প। বিভিন্ন স্থানে বিশাল ফসলি জায়গায় গড়া হচ্ছে ইটভাটা।

সরেজমিন দেখা গেছে, সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ধাপ্পাই নদী, চাউনিয়া বিল, বড়বাঘা নদীসহ বেশ কয়েকটি খালবিল ভরাট হয়ে যাচ্ছে। ছাতকের সিংচাপইড় এলাকায় হাতিরখালটি মরে গেছে। বিশ্বনাথের বাসিয়া নদীর দুই পাশ দখল করে গড়ে তোলা হচ্ছে বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। অবশ্য এলাকার লোকজন নদী খনন ও স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে আন্দোলনও করেছেন।

এদিকে শহরতলির ধোপাগুল এলাকায় ফসলি জমিতে গড়ে উঠেছে অর্ধশত স্টোন ক্রাশার মিল। সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের উৎমা এলাকায় ফসলি জমি কেটে তোলা হয়েছে পাথর। একই উপজেলার পারুয়া, ভোলাগঞ্জ, গোয়াইনঘাটের জাফলং, কানাইঘাট ও জৈন্তাপুর, বালাগঞ্জ এবং জকিগঞ্জ ছাড়াও বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় নদী ও খাল যেমন সংকটে রয়েছে, তেমনি ফসলি জমিতেও গড়ে উঠেছে স্থাপনা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি বিলগুলোও ভরাট হয়ে যাচ্ছে। অর্ধশত বিলই এখন সংকটাপন্ন। খননের শর্তে ইজারা নিলেও এসব বিল খনন করেননি মৎস্যজীবীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক দিলীপ কুমার অধিকারী এ অঞ্চলে ফসলি জমি কমার কথা স্বীকার করে বলেন, জমি কমার সঠিক কোনো পরিসংখ্যান নেই। তবে ধারণা করছি দশমিক ৫ ভাগ হবে। সারাদেশে ফসলি জমি কমার পরিমাণ দশমিক ৮। বাড়িঘর, রাস্তা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি গড়ে ওঠাসহ নানা কারণে ফসলি জমি কমছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ২১, ২০২১ ১:৪২ অপরাহ্ন
নৌকা থেকে জেলেকে টেনে নিয়ে গেল বাঘ
পাঁচমিশালি

দিনভর কাঁকড়া ধরে নৌকার ছাউনিতে বসে রান্নার আয়োজন করছিলেন মুজিবর ও তার সঙ্গীরা। এরপর চুলোয় ভাত তরকারি চড়ানোর আগেই তার ওপর এক দানবীয় হামলা চালালো মানুষখেকো বাঘ। মুহূর্তেই তার ঘাড় ধরে নৌকা থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে মুজিবরকে টেনে নিয়ে গেল সুন্দরবনের গহীন জঙ্গলে।

সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের পাকড়াতলী খালে এই ঘটনা ঘটে। বাঘ তাকে ধরে নিয়ে গেলেও সন্ধ্যা নাগাদ তার লাশের কোনো হদিস মেলাতে পারেনি সঙ্গীরা।

মুজিবর রহমান সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের পারশেমারী গ্রামের আক্কাস আলীর ছেলে। তার বয়স ৫০ এর কোটায়।

মুজিবরের সহকর্মী একই গ্রামের ইসমাইল হোসেন জানান, হঠাৎ করেই বাঘটি আমাদের নৌকার ওপর হামলা করে। আমরা বাঘটিকে পাল্টা আঘাত করার আগেই সে মুজিবরকে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে শুলোবন দিয়ে বনের গহীনে চলে যায়।

ইসমাইল জানান, ৪দিন আগে কৈখালি বনবিভাগ থেকে কাঁকড়া ধরার পাশ নিয়ে আমরা বনে এসেছিলাম। সোমবার আমরা দিনভর অনেক কাঁকড়া ধরেছি। খানিকটা ক্লান্ত হয়ে পড়ন্ত বেলায় বাঘের কবলে আমার এক ভাইকে হারালাম।

পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এমএ হাসান জানিয়েছেন, তিনিও এ খবর পেয়েছেন। মুজিবরের সঙ্গে আরও ৪-৫ জন সঙ্গী ছিল। লাশ উদ্ধার না করতে পারায় তারা ফিরে এসেছে। মঙ্গলবার সকালে আমরা আবারও চেষ্টা করব মুজিবরের দেহ খুঁজে পাবার।

তিনি বলেন, গতবছর এই এলাকায় একজন মৌয়াল বাঘের হামলায় প্রাণ হারালেও তার লাশ খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ১৬, ২০২১ ১২:২৮ অপরাহ্ন
বরিশালে কৃষি তথ্য সার্ভিসের আয়োজনে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা
পাঁচমিশালি

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): প্রতিবারের ন্যায় এবারও বরিশালে অত্যন্ত ঝাঁকজমকের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস পালন করা হয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী এবং মুজিব জন্মশতবর্ষ হওয়ায় এবারের দিবসটি বিশেষ মর্যাদার গুরুত্ব বহন করে। এ উপলক্ষ্যে আজ কৃষি তথ্য সার্ভিসের উদ্যোগে নগরীর খামারবাড়িতে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা এস এম নাহিদ বিন রফিক, একাউনটেন্ট কাম ক্যাশিয়ার মো. ইকরাম হোসেন, অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার জগদীশ দত্ত, লাইটিং এসিসটেন্ট মো. আবু জাফর মোল্লা প্রমুখ।

আলোচনা সভায় স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুসহ সকল শহীদের অবদানের কথা স্মরণ করা হয়। পাশাপাশি জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি জানানো হয় অফুরন্ত কৃতজ্ঞতা। এর আগে প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারির সমন্বয়ে স্বাধীনতাস্তম্ভে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ১৫, ২০২১ ১:৪৩ অপরাহ্ন
পাখি শিকার বন্ধে এয়ারগান নিষিদ্ধ
পাঁচমিশালি

সারাদেশেই এয়ারগান একটি পরিচিত আগ্নেয়াস্ত্র, অনেকের বাড়িতেই এই অস্ত্র রয়েছে। সচরাচর পাখি শিকারেই এই অস্ত্র ব্যবহার হয়ে থাকে; যদিও পাখি শিকার নিষিদ্ধ।

শীতকালে অতিথি পাখি আসার মওসুমে পাখি শিকার বেড়ে যায়, তার আগেই এয়ারগানের উপর নিষেধাজ্ঞা এলে।

রাষ্ট্রপতির আদেশের কথা উল্লেখ করে মঙ্গলবার জারি করা এই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, “দেশের জীববৈচিত্র্য, পাখি ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ নিশ্চিত কবার লক্ষ্যে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন-২০১২ এর ৪৯ ধারার প্রদত্ত ক্ষমতা বলে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এয়ারগান ব্যবহার বা বহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।”

তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রকে নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে শুটিং ক্লাব, বনাঞ্চলে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop