১২:৩১ অপরাহ্ন

সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২৪ ৪:৫৫ অপরাহ্ন
বাউরেসের কৃষি সাংবাদিকতা পুরস্কার পেলেন আবুল বাশার মিরাজ
ক্যাম্পাস

কৃষি প্রযুক্তি প্রচার ও প্রসারে বিশেষ অবদান রাখার জন্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (বাউরেস) প্রবর্তিত প্রথমবারের মতো কৃষি সাংবাদিকতা পুরস্কার-২০২৪ পেলেন কৃষিবিদ আবুল বাশার মিরাজ। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (বাকৃবিসাস) সাথে যুক্ত থেকে প্রায় অর্ধযুগেরও বেশি সময় ধরে কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল ২০২৪) বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কেন্দ্রে পুরস্কার বিতরণী ও  বার্ষিক কর্মশালার প্রধান অতিথি সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম তাঁর হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন। অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশের প্রতিনিধি ড. সী. জাউসীন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাউরেসের পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহফুজা বেগম।

জানা গেছে, দুই দিনব্যাপী ওই কর্মশালায় ২০২২-২০২৩ এ চলমান গবেষণার এইচ-ইনডেক্সের ওপর ভিত্তি করে বাকৃবির মোট ১৬ জন গবেষককে ‘গ্লোবাল রিসার্চ ইমপ্যাক্ট রিকগনাইজেশন অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ প্রদান করা হয়। কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষি উৎপাদনে বিশেষ অবদান রাখার জন্য খামারি পর্যায়ের ৬ জন কৃষককে ‘প্রফেসর ড. আশরাফ আলী খান স্মৃতি কৃষি পুরস্কার-২০২৩’ প্রদান করা হয়। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালিত গবেষণা প্রকল্প থেকে উন্নত মানের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর জার্নালে আর্টিকেল প্রকাশ করায় প্রকাশনা খরচ বাবদ ৬১ জন গবেষককে মোট ২৭ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে।

পুরস্কার প্রাপ্তির পর অনুভূতি জানতে চাইলে কৃষিবিদ আবুল বাশার মিরাজ বলেন, ‘বাউরেসের প্রবর্তিত প্রথমবারের মতো পুরস্কারটি পেয়ে আমি খুবই খুশি এবং অনুপ্রাণিত। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে চাই বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে, কৃষি সাংবাদিকতায় এমন একটি পুরস্কারের প্রবর্তন করার জন্য। কৃতজ্ঞতা জানাই জুরিবোর্ডের সবাইকে, তাঁরা পুরস্কারটির জন্য আমাকে যোগ্য মনে করেছেন। নিঃসন্দেহে এটি আমার কাছে অনেক আকাক্সিক্ষত একটি পুরস্কার। ভীষণ ভীষণ ভালো লাগছে, এই পুরস্কারটি আমার কৃষি সাংবাদিকতা করার ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা আরও বাড়িয়ে দিল।’

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (বাউরেস) প্রতিবছর শিক্ষা, গবেষণা ও সম্প্রসারণে বিশেষ অবদান রাখার জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার ও নগদ অর্থ প্রদান করে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় কৃষি সাংবাদিকতায় প্রথমবারের মতো এ বিশেষ অ্যাওয়ার্ড চালু করলো।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৫, ২০২৪ ৬:৫৮ অপরাহ্ন
বাকৃবির ভেটেরিনারি অনুষদে সার্জিক্যাল কিটবক্স বিতরণ
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ভেটেরিনারি অনুষদের ৫৯তম ব্যাচের (লেভেল-৩, সেমিস্টার-২) শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্জিক্যাল কিটবক্স বিতরণ করা হয়েছে। সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের টি. এস. সি. মিনি কন্ফারেন্স কক্ষে ওই কিটবক্স বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।

অনুষ্ঠানে ভেটেরিনারি অনুষদের ৫৯তম ব্যাচের মোট ১৯৮জন শিক্ষার্থীর মাঝে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের মাঝে কিটবক্স তুলে দেন।


সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মোমেনা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভেটেরিনারি অনুষদের অধ্যাপক ড. ফরিদা ইয়াসমীন বারি, অধ্যাপক ড. মোঃ মাহমুদুল আলম এবং নাভানা ফার্মার মার্কেটিং বিভাগের প্রধান ডাঃ মানিক চন্দ্র পাল।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, আমরা শুধু শিক্ষার্থীদের একটি ভিত্তি প্রদান করি। এই সার্জিক্যাল কিটবক্স একজন ভেটেরিনারিয়ানকে সেই ভিত্তির উপর শক্তভাবে দাঁড়াতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এছড়াও তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, শিক্ষার্থীরা কিটবক্স এবং সময়ের যথাযথ ব্যবহার করে সফলতার শিখরে পৌঁছে যাবে এবং গর্বিত ও দক্ষ ভেটেরিনারিয়ান হয়ে দেশের সেবায় নিয়োজিত নিজেদের নিয়োজিত করবে।
অনুষ্ঠনে ভেটেরিনারি অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকগণ ও ৫৯ব্যাচের শিক্ষার্থীরাসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২০, ২০২৪ ৩:৫০ অপরাহ্ন
শিক্ষা বৃত্তি পেল বাকৃবির ১৭ মেধাবী ও অসচ্ছল শিক্ষার্থী
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ মেধাবী ও অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে অধ্যায়ন কার্যক্রম সহজ করতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এক্স রোটারেক্টর্স ফোরাম শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে। ২০ এপ্রিল শনিবার সকাল ১১টায় পশুপালন অনুষদের কনফারেন্স রুমে ছাত্র- ছাত্রীদের মাঝে শিক্ষা বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে ।

অনুষ্ঠানে বাকৃবি ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ১৭জন মেধাবী ও অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করেছন। বাকৃবি এক্স রোটারেক্টর্স ফোরামের সভাপতি মোঃ আনিস উদ্দিন আহমেদ এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিন পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ড. ছাজেদা আখতার, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, প্রভোস্ট পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম এবং প্রক্টর প্রফেসর ড. মোঃ আজহারুল ইসলাম।


উল্লেখ্য, মোট ৭৬জন শিক্ষার্থীর আবেদনের বিপরীতে যাচাই বাছাই করে প্রাথমিকভাবে মেধাভিত্তিক ৪১জন শিক্ষার্থীর মৌখিক সাক্ষাতকারের পর সর্বশেষ মোট ১৭জন শিক্ষার্থী বৃত্তি প্রদানের জন্য বাছাই করা হয়েছে। যাচাই বাছাইকরণ কমিটির আহবায়ক এনিমেল সায়েন্সে বিভাগের প্রফেসর ড. রুহল আমিন এবং সদস্য-সচিব দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক সংরক্ষণ উন্নয়ন প্রকল্পের সহকারি প্রকল্প পরিচালক মনিরুল ইসলাম মিলনসহ মোট ০৯ সদস্য বিশিষ্ঠ কমিটি এ বাছাই কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন।

অনুষ্ঠানে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী, বাকৃবি এক্স রোটারেক্টর্স ফোরামের সদস্যসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ২০, ২০২৪ ৮:২০ অপরাহ্ন
খুকৃবি শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটি – ড. মানিক সভাপতি, ড.আশিক সাধারণ সম্পাদক
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির ২০২৪ সালের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত শিক্ষক সংগঠন নীলদল মনোনীত প্যানেল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছে। নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি হয়েছেন ড. মো. আসাদুজ্জামান মানিক এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ড. মো. আশিকুল আলম।

নির্বাচিত অন্যরা হলেন সহসভাপতি বিদ্যুৎ মাতুব্বর, যুগ্ম-সম্পাদক দেবাশীষ পণ্ডিত ও রাকিবুল হাসান মো. রাব্বি, কোষাধ্যক্ষ অঙ্কুর চৌধুরী, গবেষণা, তথ্য প্রযুক্তি ও প্রচার সম্পাদক হুমায়রা ইয়াসমিন, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ড. জেসমিন আরা, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক মীর রিফাত জাহান ঊষা, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক কাজী মৌসুমি আক্তার, সদস্য-আফসানা ইয়াসমিন, প্রসেনজিত সরকার, রাসমিয়া সুলতানা পূজা রায় ও মোছা. সাবিনা আলিম।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২৪ ৩:৪৩ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে কৃষিবিদ দিবস -২০২৪ উদযাপিত
ক্যাম্পাস

উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) কৃষিবিদ দিবস-২০২৪ উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বর্ণাঢ্য র‌্যালি, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন এর কোষাধ্যক্ষ ও বাকৃবি রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। ১৩ ফেব্রæয়ারি (মঙ্গলবার) সকাল সাড়ে ০৯টায় বিশ্ববিদ্যালয় হ্যালিপ্যাডে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। পরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি শেষে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বরে পুষ্পস্তবক র্অর্পণ করা হয়।


পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই প্রথম অনুধাবন করেছিলেন, যুদ্ধ পরবর্তী দেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্মার্ট কৃষিবিদ প্রয়োজন। সে লক্ষ্যেই তিনি কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর পদমর্যাদার ঘোষণা দেন। সেই সাথে সুষম খাদ্য এবং নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে জোর দিয়ে সংবিধান প্রণয়ন করেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে নেই কিন্তু তার দেখিয়ে দেওয়া স্বপ্ন আছে। যা বাস্তবায়নে তারই কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নিরন্তন কাজ করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সব সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে আছে।
এছাড়াও দিবসটি পালন উপলক্ষে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন, বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ, শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরাম, বাকৃবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনসহ অপরাপর বিভিন্ন সংগঠন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বরে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ৯, ২০২৪ ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশীয় কারিগরি জ্ঞান [Indigenous Technical Knowledge (ITK)] সম্পর্কিত কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কৃষি গবেষনা

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল  [৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি.] অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাংলাদেশের আপামর জনসাধারনের দেশীয় কারিগরি জ্ঞান সম্পর্কিত কর্মশালা। আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনে অবস্থিত সাংবাদিক লিয়াকত আলী অডিটোরিয়ামে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা এবং উদ্ভাবনী কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. কাজী মোহাম্মাদ দিদারুল ইসলাম। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর ড. শামীম আহমেদ কামাল উদ্দিন খান। গবেষণা প্রকল্পের প্রধান বক্তা হিসেবে তথ্য পরিবেশন করেন ‘Identification and Efficacy Assessment of Indigenous Technical Knowledges (ITKs) as Climate Smart Agriculture (CSA) Technology’ শীর্ষক গবেষণা প্রকলপের প্রধান গবেষক প্রফেসর ড. মোঃ মতিউল ইসলাম এবং সহযোগী হিসেবে ছিলেন এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের গ্রাজুয়েট  চঞ্চল বিশ্বাস, সাবরিনা ইমরোজ,  সুমনা সরকার এবং মো. আমিনুল খান। গবেষণা প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল দেশীয় প্রাচীন কারিগরি জ্ঞান খুঁজে বের করা এবং এর ব্যবহার ও উপযোগিতাসমূহ বৈজ্ঞানিকভাবে পর্যালোচনা করা। গবেষণা প্রকল্পের জন্য তথ্য ৫টি জেলার ৫টি উপজেলা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। উপজেলাগুলোর দেড় ডজনের অধিক ইউনিয়নকে নির্বাচন করা হয়েছিল । এগুলো হচ্ছে বাগেরহাট জেলার চিতলমারী উপজেলার শিবপুর , চিতলমারী ও চরবানিয়াড়ী ইউনিয়ন; সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার কাশিমারী ও শ্যামনগর ইউনিয়ন; খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার রাড়ুলী ও চাঁদখালী ইউনিয়ন; গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলার  আমতলী ও কোটালীপাড়া ইউনিয়ন; যশোর জেলার সদর উপজেলার চুড়ামনকাঠী ও হৈবতপুর ইউনিয়ন। গবেষণা প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপজেলা কৃষি অফিস কৃষকবৃন্দের কাছ থেকে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেছে। গবেষণা প্রকল্পটির প্রথম অংশটির তথ্য সংগ্রহ পরিচালিত হয়েছে ২০২৩ সালের মার্চ থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। গবেষণা প্রকল্পের জন্য প্রত্যেক উপজেলা থেকে ১০০ জন করে মোট ৫০০ জন সম্মানিত কৃষকদের বেছে নেওয়া হয়েছে। প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. কাজী মোহাম্মাদ দিদারুল ইসলাম বলেন এটি খুবই চমৎকার উদ্যোগ এবং ভবিষ্যতে আরো বড় পরিসরে দেশব্যাপী এই প্রকল্পের কাজ বিস্তৃত করার অনুরোধ করেন এবং প্রাপ্ত দেশীয় প্রাচীন কারিগরি জ্ঞানসমূহকে বই আকারে প্রকাশিত হবে মর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করেন । প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রফেসর ড. শামীম আহমেদ কামাল উদ্দিন খান বলেন এগুলো খুবই পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি এবং ভবিষ্যতে এ গবেষণা কাজে সম্ভব সকল ধরনের সহযোগিতা করার আশ্বাস প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে খুলনার নিকটস্থ স্থানসমূহের কৃষকসহ মোট ৬৫ জন উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ২১, ২০২৪ ৬:৪৯ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে কর্মকর্তাদের ২৩তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের জ্ঞান ও পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে ২৩তম বুনয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী রবিবার (২১ জানুয়ারি ২০২৪) সকাল ১১টায় গ্র্যাজুয়েট ট্রেনিং ইন্সটিটিউট (জিটিআই) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অর্থায়নে এবং জিটিআই এর ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাকৃবি ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী।

জিটিআই এর পরিচালক প্রফেসর ড. বেনতুল মাওয়া এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান লক্ষ্য স্ব-স্ব ভিশন এবং মিশন অনুযায়ী স্মার্ট গ্র্যাজুয়েট বা দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান তিনটি কম্পনেন্ট এর মধ্যে প্রথম দুটি শিক্ষক এবং ছাত্র-ছাত্রী। তৃতীয় কম্পনেন্ট সাপোর্ট সার্ভিসের গুরুত্বও অনেক। স্মার্ট গ্র্যাজুয়েট বা দক্ষ জনশক্তি উৎপাদনে শিক্ষার স্মার্ট পরিবেশ তৈরিতে দক্ষ সাপোর্ট সার্ভিস প্রয়োজন। সাপোর্ট সার্ভিসের পেশাগত দক্ষতা, জ্ঞান বৃদ্ধিই এ প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য। অনুষ্ঠানে আরোও বক্তব্য রাখেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ইউসুব আলী মন্ডল, অফিসার পরিষদের সভাপতি কৃষিবিদ মোঃ খাইরুল আলম নান্নু, প্রশিক্ষণ কোর্সের সিনিয়র কোর্স-কোর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মাছুমা হাবিব। এছাড়াও অনুষ্ঠানে আরোও উপস্থিত ছিলেন কোর্স-কোর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মোঃ মোজাম্মেল হক, চীফ মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ সাইদুর রহমান, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনুসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।

উল্লেখ্য, ২১ জানুয়ারি হতে ১৪ ফেব্রæয়ারি পর্যন্ত ২৫দিনের এ প্রশিক্ষণ কোর্সে ১৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ২৫জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১৮, ২০২৪ ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
বাকৃবির শহীদ শামসুল হক হলের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তিকৃত শহীদ শামসুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার ১৬ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টায় শহীদ শামসুল হক হল মিলনায়তনে ঐ নবীন বরণ এর আয়োজন করে হল প্রশাসন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শহীদ শামসুল হক হলের প্রভোষ্ট প্রফেসর ড. এস. এম. লুৎফুল কবির এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাউস টিউটর জেনারেল ড. মো. তৌহিদুল ইসলাম, হাউস টিউটর ডা. ইসমাইল হোসেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সাধারণ সম্পাদক জনাব মো: মেহেদী হাসান, কৃষি অনুষদ,বাকৃবি ছাত্রলীগ সভাপতি জনাব শাহীনুর রেজা, এবং ভেটেরিনারি অনুষদ,বাকৃবি সভাপতি জনাব আশরাফুল আলম ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান ও বিশেষ অথিতিগণ নবাগত শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এরপর নবীনদের মধ্য থেকে দুইজন শিক্ষার্থী তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন। পরবর্তীতে হলের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে নেতৃবৃন্দ নবীনদের উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন ।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শহীদ শামসুল হক হলের প্রভোষ্ট প্রফেসর ড. এস. এম. লুৎফুল কবির তার ব্ক্তব্যে সকল নবাগত শিক্ষার্থীকে বাকৃবির অন্যতম ঐতিহাসিক হল শহীদ শামসুল হক হলের পক্ষ থেকে স্বাগতম জানান। এবং হলে অবস্থান কালে নবীনদের সার্বিক বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দেন । নবীন বরণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উক্ত হলের হাউজ টিউটর জনাব সালমান শাহরিয়ার নিবিড়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১৫, ২০২৪ ৮:৪৪ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে আল্ট্রাসোনোগ্রাম মেশিনের ব্যবহার ও কার্যপ্রণালী বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) আল্ট্রাসোনোগ্রাম মেশিনের ব্যবহার ও কার্যপ্রণালী বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (১৫ জানুয়ারি) বিকাল সাড়ে তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের মেডিসিন বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ঐ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের (এলডিডিপি) অর্থায়নে প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্জারি ও অবস্ট্রেট্রিক্স বিভাগ।
সার্জারি ও অবস্ট্রেট্রিক্স বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মোমেনা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড মো. আব্দুল আউয়াল এবং প্রশিক্ষণ কোর্সের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. নাছরীন সুলতানা জুয়েনা। এছাড়াও ভেটেরিনারি অনুষদের বিভিন্ন অধ্যাপক ও প্রশিক্ষণার্থীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক বলেন, সঠিক রোগ নির্ণয়ে মাঠ পর্যায়ে আল্ট্রাসোনোগ্রাম ব্যবহার খুবই কার্যকরী। কিন্তু বাস্তবে এ যন্ত্রের ব্যবহারে ভেটেরিনারি সার্জনদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা নেই। বর্তমান প্রাণীসম্পদকে অধিকতর উন্নয়ন করার লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে সকলকে বেশি প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে কাজ করতে হবে।

এ সময় উপাচার্য আরও বলেন, ডিভিএম একটি মৌলিক ডিগ্রি। এটি একটি ফাউন্ডেশন। যে ফাউন্ডেশন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেওয়া হয়। এজন্য  স্নাতকে ব্যাসিক শিক্ষার উপর গুরুত্ব দিতে হবে।  বিশ্ববিদ্যালয় কাউকে বিশেষজ্ঞ তৈরি করে না। এখান থেকে ডিভিএম পাশ করেই আল্ট্রাসোনোগ্রাম সঠিকভাবে করতে পারবে না। প্রাক্টিসের মাধ্যমে নিজেকে দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজে লাগবে। যেকোনো কাজে বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই।

জানা যায়, বাকৃবিতে ১০ ব্যাচে প্রশিক্ষণ দিবে সার্জারি ও অবস্ট্রেট্রিক্স বিভাগ। প্রত্যেক ব্যাচে ৩০ করে মোট ৩০০ জন অংশগ্রহণ করবে ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১৫, ২০২৪ ৬:০৩ অপরাহ্ন
বঙ্গবন্ধু শিক্ষাক্ষেত্রে বিনিয়োগকে সর্বোৎকৃষ্ট বিনিয়োগ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন- প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু, বাকৃবিঃ  গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ মানবতাবাদী, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল হয়ে ওঠে। কাজে-কর্মে চিন্তা চেতনায় দৃষ্টিভঙ্গিতে এর প্রতিফলন ঘটে। শিক্ষাকে সার্বজনীন বিষয় হিসাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক শ্রেণীতে (লেভেল-১, সেমিস্টার-১) ভর্তিকৃত নবাগত ছাত্র-ছাত্রীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটি ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ (সোমবার) সকাল সাড়ে দশটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় তিনি আরোও বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা ও দারিদ্র বিমোচন করে দেশ এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে এ বিশ্ববিদ্যালয় যথেষ্ট অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, জাতিসত্তার বিকাশ, শিল্প-বিপ্লবসহ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের মেধা, দক্ষতা, বিচক্ষণতা, নির্ভরতা, সততা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে অগ্রগতির বাংলাদেশ তৈরি করবে বলে বিশ্বাস করি।
ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা এবং ওরিয়েন্টেশন কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ এর সভাপতিতে অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত থেকে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে খাপ খাইয়ে বাংলাদেশে স্মার্ট এবং বহুতল কৃষি ভাবনাকে সামনে আনতে হবে। স্মার্ট কৃষির সাথে স্মার্ট গ্রাজুয়েট এবং স্মার্ট কৃষক তৈরির কাজ করতে হবে। শুধুমাত্র সনদধারী গ্রাজুয়েট নয় বরং দেশকে কিছু দেওয়ার মত যোগ্য গ্রাজুয়েট হিসেবে তৈরি হতে হবে। পৃথিবীতে বাংলাদেশ আয়তনে ৯৬তম কিন্তু কৃষিপণ্য উৎপাদনে ১৪তম। বাংলাদেশের জিডিপিতেও কৃষির অবদান ১৬ শতাংশের উপরে। যার কৃতিত্ব বাকৃবি গ্রাজুয়েটদের।

সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা এবং ওরিয়েন্টেশন কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য-সচিব প্রফেসর ড. আফরিনা মোস্তারি এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ডিন পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ড. ছাজেদা আখতার, প্রভোস্ট পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ড. ফৌজিয়া সুলতানা, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ ও প্রক্টর প্রফেসর ড. মোঃ আজহারুল ইসলাম। মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য রাখেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আসলাম আলী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাকৃবি শাখার সভাপতি কৃষিবিদ খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ, সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ মোঃ মেহেদী হাসান, ছাত্র ইউনিয়ন, বাকৃবি সংসদের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট এর সভাপতি রিফা সাজিদা, সাধারণ সম্পাদক নিবিড় কান্ত রায়, এবং নবীন শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন মোঃ রোমান মিয়া এবং সুমাইয়া তাবাসসুম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সকল অনুষদীয় ডিন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, নবীন শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop