৯:৩৭ অপরাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : মার্চ ১২, ২০২১ ১২:১৭ পূর্বাহ্ন
বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ পেলেন সিকৃবি শিক্ষক জুলহাস
ক্যাম্পাস

বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ, এনএসটি ফেলোশিপ এবং বিশেষ গবেষণা অনুদান প্রদান অনুষ্ঠান ২০২১ এ বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ পিএইচডি পর্যায়ে গবেষণা ক্যাটাগরিতে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের মধ্যে একমাত্র সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি ও টক্সিকোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মু. আক্তারুজ্জামান জুলহাস ফেলোশিপ পান।

ফেলোশিপ এর চেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস উসমান এর হাত থেকে গ্রহণ করেন জুলহাস।

উল্লেখ্য যে ÒFermentation of Crop Residues Using Fungi: Assessment of Nutritive Values and toxicities in RuminantÓ বিষয়ক গবেষণার জন্য তিনি এই ফেলোশীপ অর্জন করেন।

গত ৪ মার্চ ঢাকাস্থ উসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালী যোগদান করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ১১, ২০২১ ১১:৫০ অপরাহ্ন
বাকৃবির কেন্দ্রীয় গবেষণাগারে আইসিপিএমএস, ডিএনএ সিকুয়েন্সার সংযোজন
ক্যাম্পাস

বাকৃবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) গবেষণা কার্যক্রম সহজ ও উন্নতর করতে প্রায় চার কোটি টাকা ব্যয়ে সংযোজন করা হয়েছে অত্যাধুনিক দুটি যন্ত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহাম্মদ হোসেন কেন্দ্রীয় গবেষণাগারে ইন্ডাকটিভলি কাপলড প্লাজমা মাস স্পেকট্রোমেট্রি (আইসিপিএমএস) এবং ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এডিস (ডিএনএ) সিকুয়েন্সার যন্ত্র দুটি সংযোজিত হয়।

বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান যন্ত্র দুটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. এনামুল হকের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন ডিন কাউন্সিলের আহবায়ক অধ্যাপক ড. মো. নুরুল হক, ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এ কে এম জাকির হোসেন, বাকৃবি রিসার্চ সিস্টেমের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবু হাদী নূর আলী খান প্রমুখ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ১১, ২০২১ ৯:৩৭ অপরাহ্ন
সিকৃবিতে শিক্ষক সমিতির গবেষণা প্রবন্ধের মোড়ক উন্মোচন
ক্যাম্পাস

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটির দায়িত্ব হস্তান্তর ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রবন্ধ ‘বুক অব এবস্ট্রাক্ট’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১০ মার্চ) সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

সিকৃবির জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার।

এ সময় মুজিব জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট’ এর বিজয়ীদের মাঝেও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পরবর্তীতে দেশ-বিদেশে উচ্চতর শিক্ষায় যে শিক্ষকরা অধ্যয়নরত ছিলেন বিভিন্ন জার্নালে তাদের প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ সমূহের ওপর ‘সম্মাননা স্মারক ও সনদ’ বিতরণ করা হয়। এ বছর বেস্ট পাবলিকেশন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ড. কে এম মেহেদী আদনান, ড. রানা রায়, ড. অনিমেষ চন্দ্র রায়, মাহমুদুল হাসান, ড. বিশ্বজিৎ দেবনাথ।

অনুষদ ভিত্তিক পাবলিকেশন অ্যাওয়ার্ড পেলেন মো. মতিউর রহমান, অনিমেষ চন্দ্র দাশ, ড. মো. মাহমুদুল ইসলাম, ড. মো. শাহ আলমগীর, ড. খালিদুজ্জামান এলিন, কাজী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার। অনুষ্ঠানে বিদায়ী কার্যকরী কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মো. মোক্তার হোসেনের সঞ্চলনায় ও বিদায়ী সভাপতি প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুণ্ডের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নূর হোসেন মিঞা, প্রফেসর ড. এ এফএম সাইফুল ইসলাম, ড. মো. মোস্তফা সামসুজ্জামান, ড. কেএম মেহেদী আদনান, ড. তরিকুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শুরুতে নবনিযুক্ত শিক্ষকবৃন্দকে বরণ করে নেয় শিক্ষক সমিতি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ১১, ২০২১ ৫:৩০ অপরাহ্ন
গমের ব্লাস্ট রোগ শনাক্তকরণে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত
ক্যাম্পাস

ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং (আইবিজিই) উদ্ভাবিত গমের ব্লাস্ট রোগ সহজে ও দ্রুততম সময়ে শনাক্তকরণের জীবপ্রযুক্তি কৃষকদের মধ্যে সম্প্রসারণ ও সহজলভ্য করতে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রযুক্তির উদ্ভাবক আইবিজিইয়ের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. তোফাজ্জল ইসলামের উপস্থিতিতে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া এবং ওএমসি হেলথ কেয়ার লিমিটেডের সিইও মো. মেজবাহুল কবির।

বুধবার (১০ মার্চ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরকৃবি) এবং ওএমসি হেলথ কেয়ার লিমিটেডের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

এই চুক্তির ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিজিই কর্তৃক উদ্ভাবিত এই প্রযুক্তি কৃষকদের দোড়গোড়ায় পৌঁছে যাবে। কৃষকরা সহজে এবং স্বল্পমূল্যে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে গমের ব্লাস্ট রোগ নির্ণয় করতে পারবে বলে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই প্রথম গমে মহামারি আকারে ব্লাস্ট রোগ দেখা দেয় এবং একযোগে দক্ষিণাঞ্চলের ৮ জেলার ১৫ হাজার হেক্টর জমির গম নষ্ট করে। পরবর্তীতে এটি খুব দ্রুত বাংলাদেশের ২০ জেলায় ছড়িয়ে পড়ে।

বাংলাদেশের সেই সঙ্কটকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরিচালক ড. তোফাজ্জল ইসলামের নেতৃত্বে একদল গবেষক প্রথম গমের এই শত্রুকে চিহ্নিত করেন।

তারা গবেষণা করে দেখেন, ম্যাগনাপোর্থি ওরাইজি ট্রিটিকাম নামে এক ছত্রাকের আক্রমণে এই রোগ হয়। তারা গমের মহামারি ব্লাস্ট রোগের জীবাণুর জিনোম সিকুয়েন্স উন্মোচন করে রোগের উৎপত্তিস্থল নির্ণয় করেন এবং এই রোগ নির্ণয়ের সহজ মলিকুলার পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন।

২০২০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বশেমুরকৃবির ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড স্টেট ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার এবং চাইনিজ একাডেমি অব সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা যৌথ গবেষণায় একটি জীবপ্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন, যা দ্রুত, সহজে, কম খরচে ও সুনির্দিষ্টভাবে গমের ব্লাস্ট রোগের সংক্রমণকারী ছত্রাক জীবাণু ম্যাগনাপরথে অরাইজি ট্রিটিকাম (এমওটি) শনাক্ত করতে পারে।

নতুন আবিষ্কৃত এ জীবপ্রযুক্তিটি খুব সহজে গমের ব্লাস্ট রোগের ছত্রাক জীবাণু সুনির্দিষ্টভাবে শনাক্ত করতে ব্যবহার করা যাবে এবং গমের এ ধ্বংসাত্মক রোগ দমনে এবং ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।

ওএমসি হেলথ কেয়ার প্রাইভেটের সিইও মেজবাহুল কবির বলেন, গমের মারাত্মক ক্ষতিকর ব্লাস্ট রোগ শণাক্তকরণের এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তিটিকে কৃষক, গবেষক ও সংশ্লিষ্ট সবার কাছে সহজলভ্য ও সুলভ মূল্যে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যেই কাজ করবে ওএমসি হেলথ কেয়ার লিমিটেড। আমরা আশা করি, এই উদ্যোগ দেশের কৃষিকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি দেশের বাইরেও কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া বলেন, ওএমসির সাথে এই সমঝোতা চুক্তির ফলে দেশের কৃষকরা প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে। নতুন উদভাবিত এ জীব প্রযুক্তিটি ব্যবহার করে তারা সহজে এবং স্বল্প মূল্যে গমের ব্লাস্ট রোগ শনাক্ত করতে পারবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ১০, ২০২১ ৭:০৫ অপরাহ্ন
তরুণ শিক্ষকদের গবেষণায় মনোযোগী হতে হবে
কৃষি গবেষনা

তাজুল ইসলাম মামুন ,সহকারি প্রকাশকঃ সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (সিকৃবি) শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটিকে দায়িত্ব হস্তান্তরসহ বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রবন্ধ ‘বুক অব এবস্ট্রাক্ট’ এর মোড়ক উন্মোচিত হয়েছে।দেশ বিদেশে উচ্চতর শিক্ষায় যে শিক্ষকরা অধ্যয়ণরত ছিলেন বিভিন্ন জার্নালে তাদের প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধসমূহের উপর “সম্মাননা স্মারক ও সনদ” বিতরণ করা হয়।

এবছর বেস্ট পাবলিকেশন এওয়ার্ড পেয়েছেন ড. কে এম মেহেদী আদনান, ড. রানা রায়, ড. অনিমেষ চন্দ্র রায়, মাহমুদুল হাসান, ড. বিশ্বজিৎ দেবনাথ। অনুষদ ভিত্তিক পাবলিকেশন এওয়ার্ড পেলেন মোঃ মতিউর রহমান, অনিমেষ চন্দ্র দাশ, ড. মোঃ মাহমুদুল ইসলাম, ড. মোঃ শাহ আলমগীর, ড. খালিদুজ্জামান এলিন, কাজী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।

১০ মার্চ সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় বলে জানিয়েছে জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর।

অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ মতিয়ার রহমান হাওলাদার। অনুষ্ঠানে বিদায়ী কার্যকরী কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মোঃ মোক্তার হোসেনের সঞ্চলনায় ও বিদায়ী সভাপতি প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ডের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নূর হোসেন মিঞা, প্রফেসর ড. এ এফএম সাইফুল ইসলাম, ড. মোঃ মোস্তফা সামসুজ্জামান, ড. কেএম মেহেদী আদনান, ড. তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে নব নিযুক্ত শিক্ষকবৃন্দকে বরণ করে নেয় শিক্ষক সমিতি। এসময় মুজিব জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে আয়োজিত “বঙ্গবন্ধু ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট” এর বিজয়ীদের মধ্যেও পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।

মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০ সালের উচ্চমান সম্পন্ন আন্তর্জাতিক ইনডেক্সড জার্নালে প্রকাশিত ১০০ গবেষণা প্রবন্ধের সারসংক্ষেপ নিয়ে একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রবন্ধ উন্মোচন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠোপোষকের বক্তৃতায় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ মতিয়ার রহমান হাওলাদার বলেন, তরুণ শিক্ষকদের গবেষণায় মনোযোগী হতে হবে।তিনি বলেন, বর্তমান শিক্ষা ও গবেষণা বান্ধব সরকার শিক্ষা ও গবেষণায় প্রচুর বরাদ্দ প্রদান করেছেন। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

সবশেষে শিক্ষক সমিতির নতুন কার্যকরী কমিটি তাদের দায়িত্ব গ্রহণ করে নেয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৯, ২০২১ ৮:০১ অপরাহ্ন
কুড়িগ্রামে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে আইনের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন
কৃষি বিভাগ

কুড়িগ্রামে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে আইনের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সরকার।

মঙ্গলবার (৯ মার্চ) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০২১’ এর খসড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়।

এর আগে মন্ত্রিসভা থেকে প্রাথমিকভাবে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে  অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। তারপর ভেটিং শেষে আবার নিয়ে আসা হয়েছে এবং আজকে যার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান,  অন্যান্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনগুলোকে অনুসরণ করে নতুন এ আইন করা হচ্ছে। নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন হলে দেশে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হবে ৪৬টি, আর বর্তমানে ১০৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চালু আছে।

কুড়িগ্রামে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য গত বছরের ২১ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত আইনের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছিল মন্ত্রিসভা। খসড়া আইনটি আইন মন্ত্রণালয়ের যাচাই-বাছাই শেষে এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হলো।

কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও ফার্মিংয়ের মাধ্যমে যে টেকনোলজি ডেভেলপ হবে তা কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, লালমনিরহাটে বিস্তৃত হলে ওই লোকজন ফার্মিংয়ের মাধ্যমে ভুট্টা, শাক-সব্জি, মিষ্টি আলু ও মিষ্টি কুমড়া, মাছ উৎপাদনের মাধ্যমে তাদের অবস্থার আরও উন্নত করতে পারবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৮, ২০২১ ৮:১১ অপরাহ্ন
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২টি অত্যাধুনিক মানের ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
ক্যাম্পাস

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদে দুটি অত্যাধুনিক মানের ল্যাবরেটরি উদ্বোধন হয়েছে। পোল্ট্রি বিজ্ঞান ও প্যাথলজি বিভাগের পোস্ট-গ্রাজুয়েট ল্যাবরেটরিসমূহ উদ্বোধন করেছেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার। 

৮ মার্চ, সোমবার উদ্বোধনের পর ল্যবরেটরিসমূহ ঘুরে দেখছেন ভাইস-চ্যান্সেলর ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ। পরবর্তীতে ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়ামডিক্যাল সায়ন্সেস অনুষদ ভবনের দ্বিতীয় তলায় আলাচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফসর ড. এম রাশদ হাসনাতের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন, ভাইস চ্যান্সেলর প্রফসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন, ডিন প্রফসর ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল,প্যাথলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মনিরা নূর, পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী প্রফেসর ড. শাহ আহমেদ বেলাল। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সহকারী প্রফেসর ডা. আসমাউল হুসনা।

জানা গেছে, এখন পর্যন্ত ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদে মোট ৬টি বিভাগে ৬টি আধুনিক ল্যাবরেটরি স্থাপন হয়েছে। আরও ২টি ল্যাবরেটরি উদ্বোধনের অপেক্ষায়। সিকৃবির গবেষণায় এই ল্যবরেটরিগুলো নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে বলে জানিয়েছে জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর।

ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মতিয়ার রহমান হাওলাদার বলেন,’বিশ্বকে এগিয়ে নিতে হলে লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে। নতুন ও লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনে গবেষণার কোন বিকল্প নেই।’

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৮, ২০২১ ৬:৪৭ অপরাহ্ন
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে ‘স্মরণিকা’ প্রকাশ করল সিভাসু অফিসার সমিতি
ক্যাম্পাস

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে ‘স্মরণিকা’ প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) অফিসার সমিতি। আজ সোমবার দুপুরে সিভাসু অডিটোরিয়ামে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ‘স্মরণিকা’র মোড়ক উন্মোচন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সমিতির সভাপতি ডা: কাজী রোখসানা সুলতানা।

অফিসার সমিতির সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) আবু মোহাম্মদ আরিফ-এর সঞ্চালনায় ‘স্মরণিকা’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বিশ^বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মীর্জা ফারুক ইমাম, লাইব্রেরিয়ান মো: হাবিবুর রহমান, পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মো: আবুল কালাম, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো: আবুল কাসেম, প্রধান প্রকৌশলী অচিন্ত কুমার চক্রবর্ত্তী, শারীরিক শিক্ষা বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো: মজিবুর রহমান, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের উপ-পরিচালক খলিলুর রহমান, উপ-পরিচালক (অডিট) মো: ইয়াছিন চৌধুরীসহ সমিতির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মোড়ক উন্মোচনের পর অনুষ্ঠিত হয় অফিসার সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা। এতে দ্বি-বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৯-২০২০ উপস্থাপন করেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) আবু মোহাম্মদ আরিফ এবং আর্থিক প্রতিবেদন পেশ করেন কোষাধ্যক্ষ সিদ্ধার্থ শংকর চৌধুরী।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৮, ২০২১ ৬:২৬ অপরাহ্ন
বশেমুরকৃবিতে বঙ্গবন্ধুর কৃষি দর্শন ও একুশ শতকে বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্প শীর্ষক সেমিনার
ক্যাম্পাস

ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি আয়োজিত এক অনলাইন সেমিনারে গতকাল শতাধিক শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং সুধীজন অংশগ্রহণ করেন।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধে একুশে পদক বিজয়ী দেশের শ্রেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ এবং পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. শামসুল আলম, সদস্য (সিনিয়র সচিব), সাধারন অর্থনীতি বিভাগ, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশন,
বঙ্গবন্ধুর কৃষি দর্শন  এবং একুশ শতকে বাংলাদেশের উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপকল্প এবং এর বাস্তবায়ন কৌশল অত্যন্ত চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেন।

অধ্যাপক শামসুল আলম সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে কৃষি এবং অর্থনীতিক উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু প্রণীত পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং এর বাস্তবায়নেব মাধ্যমে যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটি দেশের ঘুরে দাঁড়ানোর সঠিক ইতিহাস তথ্য ও উপাত্তের মাধ্যমে তুলে ধরেন।

তিনি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রণীত দীর্ঘমেয়াদী সকল পরিকল্পনা প্রণয়ন (ব-দ্বীপ পরিকল্পনাসহ) এদের সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে উত্তরন এবং একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার বাস্তবতা তুলে ধরেন। তিনি ২০৪১ সালে বাংলাদেশ কীভাবে অর্থনীতিকভাবে সমৃদ্ধ একটি উন্নত রাষ্ট্রে উন্নীত হবে এর বিশদ পরিকল্পনাও তুলে ধরেন। সরকার গৃহীত দীর্ঘমেয়দী পরিকল্পনাসমূহ বাস্তবায়নে গবেষণা, দক্ষ জনশক্তি এবং উচ্চ মানসম্মত শিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ তিনি করেন। তিনি কৃষিতে উচ্চ মানসম্মত শিক্ষা এবং গবেষণায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশংসা করেন।

সেমিনারে প্রধান অতিথি মাননীয় সংসদ সদস্য এবং শিশু ও মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট এবং তাৎপর্য তুলে ধরেন। তিনি কৃষিক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্যের গৌরবগাঁথা বর্ণনা করে তার কৃতিত্বের জন্য কৃষিবিদ এবং কৃষকদের ধন্যবাদ জানান। তিনি বঙ্গবন্ধু প্রণীত কৃষি উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক অনুসৃত নানা রকম কৃষিবান্ধব নীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের ফলেই দেশ  খাদ্যে  স্বয়ংসম্পূর্ণ  হতে পেরেছে বলে উল্লেখ করেন। তিনি কৃষি উন্নয়নে নারীদের বিশেষ অবদানও তুলে ধরেন।

সেমিনারটিতে প্রধান পৃষ্ঠপোষক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. গিয়াসউদ্দীন মিয়া ক্রমসংকুচিত কৃষি জমির প্রক্ষিতে ভার্টিকেল কৃষির প্রবর্তন এবং ফ্রন্টিয়ার প্রযুক্তি যেমন জিনোমিক্স, ফেনোমিক্স, জিন এডিটিং প্রযুক্তির ব্যবহারে জলবায়ু সহনশীল কৃষি উদ্ভাবনের ওপর গুরুত্বারুপ করেন।

বশেমুরকৃবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. তোফাজ্জল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারটিতে মূল প্রবন্ধের ওপর গুরুত্বপূর্ণ আলোকপাত করেন সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর এবং ইউজিসি অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান আকন্দ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ।

অধ্যাপক ড. তোফাজ্জল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে সদ্য প্রতিষ্ঠিত জীবপ্রযুক্তি এবং জিন প্রকৌশল ইনস্টিটিউট জিন এডিটিং, ন্যানোটেকনোলজি এবং জিন স্থানান্তরের মাধ্যমে গমের মারাত্মক ব্লাস্ট রোগ দমনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে। অনলাইন সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মো. আরিফুর রহমান খাঁন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৭, ২০২১ ৯:২৭ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে বহিরাগতদের আগমনে নষ্ট হচ্ছে গবেষণার ফসল
ক্যাম্পাস

বাকৃবি প্রতিনিধি: বারোশো একরের প্রকৃতিকন্যা খ্যাত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) চত্বরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ সবুজের স্বাদ নিতে বেড়াতে আসে। বহিরাগতদের অনিয়ন্ত্রিত চলাফেরায় বিঘ্ন ঘটছে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কার্যক্রম ঘটছে নানা অঘটন।

করোনাকালীন সময়ে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকলেও বন্ধ নেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিষয়ক গবেষণা। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরের সর্বত্র এখন বহিরাগতদের আনাগোনা। বিশ^বিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত¡ বিভাগের মাঠে গবেষণার জন্য সূর্যমূখী ও সরিষা ক্ষেতে বহিরাগতদের উপচে পড়া ভিড়।

এতে ফসলের ক্ষতির পাশাপাশি গবেষণা কাজেও বিঘ্ন ঘটছে বলে অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও গবেষকদের। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন রাস্তাগুলোতে সজোড়ে বাইক চালিয়ে ঘুরতে দেখা যায় বহিরাগতদের।

এতে দুঘটনা ও হয়রানির শিকার হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। ছুটির দিনগুলোতে বহিরাগতদের সামলাতে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মীরা। নিত্যদিনের চিত্র এখন এটি। ফলশ্রুতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্যহানির পাশাপাশি বাড়ছে নিরাপত্তাহীনতা।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, করোনাকালীন সময়ে ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকে ছুরিকাঘাতে নিহত এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়। এর আগে বহিরাগতদের মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পা ভেঙ্গে যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের সাজ্জাদ প্রান্ত নামের এক শিক্ষার্থীর।

বিশ^বিদ্যালয়ের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী আবু জাফর সিদ্দিক বলেন, শিক্ষার্থীরা বাসায় আর বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে। মাঝেমধ্যেই ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের বিভিন্ন বিশৃঙ্খলার খবর শুনতে পাই। বহিরাগতরা কোনো নিয়মের তোয়াক্কা না করে ক্যাম্পাসকে রীতিমত পার্ক বানিয়ে ফেলেছে। প্রশাসন শুধু শিক্ষার্থীদের জন্যই বাধাধরা নিয়ম করে দেয়, অন্যদিকে বহিরাগতদের সামাল দিতে পারে না।

বিশ^বিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মী শাহিনুর ইসলাম বলেন, ছুটির দিনগুলোতে বহিরাগতদের আনাগোনা অনেক বেড়ে যাচ্ছে। তাদেরকে ঠেকানো এক প্রকার কঠিন হয়ে পড়ছে। তাদেরকে নিষেধ করলে অনেক সময় তারা কথা না শুনে আমাদের সাথে তর্কে জড়িয়ে পড়ছে।

বিশ^বিদ্যালয়ে কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মাসুদ রানা বলেন, বহিরাগত দর্শনার্থীরা বিভিন্ন সময় গবেষণা প্লট ও সংরক্ষিত এলাকায় ঢুকে পড়ছে। অনেক সময় তারা গাছের ফুল, ফল ও ফসলের মাঠের ক্ষতি সাধন করে স্বাভাবিক গবেষণা কার্যক্রমের ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে বহিরাগত দর্শনার্থীদের নিয়ন্ত্রণ জরুরি।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মহির উদ্দীন বলেন, বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ব্যবস্থা নেওয়া করা হয়েছে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সবার সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে আমরা খুব শীঘ্রই এ বিষয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ হাতে নেব।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop