৬:২৫ অপরাহ্ন

সোমবার, ১৮ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:১০ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারে বেড়েছে ছাগল কমেছে গরু
এগ্রিবিজনেস

মৌলভীবাজারে গরুর সংখ্যা না বাড়লেও বেড়েছে ছাগল ভেড়া ও মুরগির সংখ্যা। কর্মকর্তাদের মতে, গরুর কোয়ান্টিটি না বাড়লেও কোয়ালিটি বেড়েছে। ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার।

জেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, মৌলভীবাজারে ২০১৯ সালে মোট গরু ছিল পাঁচ লাখ ৬০ হাজার ৪৩৫টি, ছাগল ছিল এক লাখ ৮১ হাজার ৭৬০, ভেড়ার সংখ্যা ছিল ১৯ হাজার ৮৯৬ ও ২৫ লাখ ৫৫ হাজার ১৩টি মুরগি ছিল।

গত বছরের তথ্য মতে গরুর সংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ ৬৩ হাজার ২৩৮টি, ছাগল দুই লাখ ১৫ হাজার ২৩৩টি, ভেড়া ছিল ২১ হাজার ৭২৮টি এবং মুরগির সংখ্যা ছিল ৩৯ লাখ ৭৮ হাজার ৫৩৭টি।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আব্দুস ছামাদ বলেন, করোনা মহামারির কারণে পশু পালনে মানুষের আগ্রহ বেড়েছে। আগের তুলনায় গরু, ছাগল, মুরগি পালন বেড়েছে। গরু কোয়ান্টিটি না বাড়লেও কোয়ালিটি বেড়েছে। ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার।

শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভৈরব বাজারের ছাগল বিক্রেতা সাজ্জাদ মিয়া জানান, গত বছরের চেয়ে সরবরাহ বাড়ায় আনুপাতিক হারে ছাগলের দাম আগের তুলনায় কমেছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
ক্যালেন্ডুলা ফুল ছাড়া বাগানের সৌন্দর্য যেন অর্থহীন
এগ্রিবিজনেস

এমনিতেই দেখতে খুবই অসাধরণ লাগে ক্যালেন্ডুলা ফুলকে। তারউপর শীত আসলে এই ফুল যেন সাজে আর অসাধারণ ভঙ্গিমায়। বলা চলে এই ফুল ছাড়া বাগানের সৌন্দর্য যেন একেবারেই অর্থহীন। এই ফুলের বিস্তার এখন রাজধানী ছাড়িয়ে মফস্বলে গিয়েও তার সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে। এই ফুলের রয়েছে বহু জান। অনেকে এগুলোকে ভুল করে জার্বেরা বা জিনিয়াও ভেবে থাকেন।

মূলত এরা দক্ষিণ ইউরোপের প্রজাতি। গাছ ঝোপাল, ৩০ থেকে ৬০ সে.মি. পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পাতা লম্বা, খসখসে, রোমশ এবং কিছুটা আঠালো। বৃন্তের ওপর প্রায় ১০ সে.মি. চওড়া বড়সড় ফুলগুলো চ্যাপ্টা ধরনের, থাকে জোড়ায় জোড়ায়। রং গাঢ় কমলা, ক্যানারি-হলুদ, ঘন হলুদ এবং কমলা লাল।

জোড়া ফুলের পরিচিত জাতগুলো হলো- বল, ক্যাম্পফায়ার, গোল্ডপিঙ্ক গ্রান্ডিফ্লোরা, প্যাসিফিক বিউটি, পার্সিমোন বিউটি, অরেঞ্জ কিং, অরেঞ্জ সান, রেডিও, হলুদ কলোসাল ইত্যাদি। নোভা জাতের ফুলগুলো জার্বেরার মতো একক, রং কমলা, কেন্দ্রের দিকটা গাঢ় একরকম চকলেট বর্ণের হয়ে থাকে।

নতুন জাতের ভোলানেকস ক্রেস্টেড মিক্স ফুলগুলো ভারি সুন্দর। একসারি করে পাপড়ি, কেন্দ্রস্থল সরু সরু নলের ঝুঁটির মতো বা ভাঁজ করা। ক্যালেন্ডুলা (Calandula officinalis) ব্যবহূত হয় ভূমিশয্যায় এবং কলম করার কাজে। টবেও চাষযোগ্য।

ভালো ফলনের জন্য সূর্যের আলো এবং সেচ দুটোই দরকার। বীজ বপনের সময় সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস। আড়াই থেকে তিন মাসের মধ্যে ফুল ফোটে। তবে পাহাড়ি ও বৃষ্টিবহুল অঞ্চলে সময়ের কিছুটা তারতম্য পরিলক্ষিত হয়। আমাদের বাগানগুলোতে চারার মাধ্যমেই চাষ। পাতার রস কৃমি দমনে কাজে লাগে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:০৮ পূর্বাহ্ন
গবাদি পশুর খাদ্যের কার্যকারিতা বৃদ্ধির পদ্ধতি উদ্ভাবন
এগ্রিবিজনেস

বাংলাদেশে গবাদি পশুর খাদ্য হিসেবে ওষুধি ঘাসের ব্যবহার নতুন নয়। কিন্তু বায়োএক্টিভ কম্পোনেন্ট বিশ্লেষণের মাধ্যমে এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ঘাসের মাধ্যমে গবাদিপশুর প্রচলিত খাদ্যের কার্যকারিতা বৃদ্ধির পদ্ধতি দেশে প্রথমবারের মতো উদ্ভাবিত হয়েছে। এই উদ্ভাবন আগামীতে বাংলাদেশে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে ও সুস্থ-সবল প্রাণি ও মানবদেহ গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করবে। খবর জাগোনিউজ।

বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পশুপালন অনুষদের পশু-পুষ্টি বিভাগের আয়োজনে দুগ্ধজাত গাভীর প্রচলিত খাদ্যের কার্যকারিতা বৃদ্ধি, নিরাপদ ও এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ দুধ উৎপাদনে ওষুধি ঘাসের প্রভাব বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ওই কর্মশালায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পশুপালন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া, বাউরেসের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আবু হাদি নুর আলি খান, কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট (প্রাণিসম্পদ) ড. মো. মেহেদি হোসাইন।

কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রধান গবেষক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আল-মামুন। তিনি বলেন, আমরা প্রথমে দেশীয় ১১টি ঘাসের নির্বাচন করে তাদের থিন লেয়ার ক্রোমাটোগ্রাফ ও ডিপিপিএইচ-এর মাধ্যমে সেরা ৭টি ঘাস নির্বাচন করি। তারপর এদের বায়োএক্টিভ কম্পোনেন্ট নির্ণয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন ফর্ম যেমন- ফ্রিজ, শেড ও সান ড্রাইয়ের মাধ্যমে ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ ৬টি ঘাস নির্বাচন করি। খামারিদের জন্য ঘাসের সহজলভ্যতা ও খরচ বিশ্লেষণ বিবেচনা করে বায়োমাস ও খনিজ পদার্থের পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে সেরা ৪টি ঘাস (আনারসের উচ্ছিষ্টাংশ, তেলাকুচার পাতা, সজিনার পাতা ও লেমন ঘাস) নির্বাচন করেছি।

তিনি জানান, তারপর আমরা বিভিন্ন ফর্মে এদের টোটাল ফেনোলিকসের পরিমাণ, গরুর দুধ উৎপাদন ও তাতে এন্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ, ফ্যাটি এসিড প্রোফাইল অ্যানালাইসিস করে শেড ড্রাই ফর্মে ভালো রেজাল্ট পেয়েছি। নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে প্রধানমন্ত্রী যে উদ্যোগ নিয়েছেন সেটি সফল করতে ও পরোক্ষভাবে এএমআর-এর ভয়াবহতা থেকে মানবদেহকে রক্ষা করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:০৭ পূর্বাহ্ন
নেত্রকোনায় ফসলের ধুম, বাঁধ নিয়ে দুশ্চিন্তায় চাষিরা
এগ্রিবিজনেস

বেশ কয়েক বছর ধরেই নেত্রকোনার কৃষকরা পাচেছ না তাদের ন্যায্য মূল্য। তবে এবার আমন মৌসুমে ধানের দাম ভালো পাওয়ায় নেত্রকোনার কৃষকরা অধিক পরিমাণ জমিতে ধান আবাদে আগ্রহী হয়ে উঠছে। প্রচণ্ড শৈত্য প্রবাহ ও কনকনে শীত উপেক্ষা করে নেত্রকোনায় ইরি-বোরো আবাদের ধুম পড়েছে। অন্যদিকে দুশ্চিন্তায় ভোগছে ফসল রক্ষা বাঁধ সংস্কার সময়মতো শুরু না হওয়াতে সেখানকার চাষিরা।

জানা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নীতিমালা অনুযায়ী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে পিআইসি গঠন, ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু করে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তা শেষ করার কথা।

সম্প্রসারণের দেয়া তথ্যমতে, নেত্রকোনায় চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৮৫ হাজার ২ শত ৫০ হেক্টর। এর মধ্যে ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে হাইব্রিড, ১ লাখ ৫৫ হাজার হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল এবং ২ শত ৫০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় জাতের আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।

ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ লাখ ৬৪ হাজার ৪ শত ৯৩ মেট্রিক টন। ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখ পর্যন্ত চলবে ইরি-বোরো ধানের আবাদ।

জেলা পাউবো’র সূত্র অনুযায়ী, নেত্রকোনার ছোট বড় মোট ১৩৪টি হাওর রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে খালিয়াজুরিতে ৮৯টি হাওর। হাওরের একমাত্র ফসল বোরো। হাওরঞ্চলে ৩১০ কিলোমিটার ডুবন্ত (অস্থায়ী) বাঁধ রয়েছে। এরমধ্যে খালিয়াজুরিতে মোট ১৮১ কিলোমিটার ডুবন্ত অস্থায়ী বাঁধ আছে। এই বাঁধের ওপর খালিয়াজুরি ও মোহনগঞ্জের স্থানীয় কৃষকদের প্রায় ৫০ হাজার হেক্টর জমির বোরো ফসল নির্ভর করে।

হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধগুলো মেরামতের জন্য এ বছর পাউবো প্রথম পযায়ে ৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৬১টি নির্মাধীন ফসল রক্ষা বাঁধের মধ্যে কাজ শুরু হয়েছে ১০০টির। কাজ শুরু বাকি রয়েছে এখনো ৬১ টি বাঁধের পিআইসি প্রকল্পের।

নেত্রকোনার জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান বলেন, কয়েক দফা বন্যার কারণে হাওরের পানি নামতে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। একারণে সময়মতো বাঁধের কাজ শুরু করা যায়নি। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা হবে। আমি নিজেও হাওরে গিয়ে বাঁধের কাজ তদারকি করছি।

নেত্রকোনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ হাবিবুর রহমান জানান, প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছেন, ১ ইঞ্চি জমিও যেন পতিত না থাকে। সেই লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদেরকে কৃষি আবাদ বাড়াতে প্রয়োজনীয় পরামর্শসহ কৃষি প্রণোদনা দিয়ে আসছে।

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ অঞ্চলে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। এতে কৃষকরা অধিক লাভবান হবে।

নেত্রকোনা জেলা পাউবো’র নির্বাহী প্রকৌশলী মোহন লাল সৈকত বলেন, ‘হাওরে এবার পানি ধীর গতিতে নেমেছে। আর কার্যালয়ের জনবল শূন্য থাকায় একটু সমস্যা হচ্ছে। এরই মধ্যে জেলার ১৬১ টি পিআইসি মধ্যে ১শটির কাজ শুরু হয়েছে। বাকি গুলোর কাজও শিগ্রই শুরু করা হবে। আশা করছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই(আটাশ ফেব্রুয়ারি) কাজ শেষ করা হবে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:০৬ পূর্বাহ্ন
পটুয়াখালীর তরমুজ চাষিরা হতাশ!
এগ্রিবিজনেস

মাঠের পর মাঠ ঢেকে আছে পটুয়াখালীর চর অঞ্চলে সবুজে ঘেরা তরমুজ গাছ। এতে কৃষকদের মাঝে নেমে আসছে আনন্দের সমারোহ। তবে পোকার আক্রমণ ও গোড়া পচা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে তরমুজ গাছ। এতে হতাশারও ভাঁজ নেমে আসছে চাহনীতে।

উৎপাদন খরচই উঠবে কি-না এমন চিন্তায় দিন পার করছেন তরমুজ চাষিরা। তবে সঠিক সময়ে সঠিক মাত্রায় ও সঠিক বালাইনাশক ব্যবহারের মাধ্যমে রোগ ও পোকা দমন করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তা।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার বিভিন্ন তরমুজ খেতে রোগ বা কাটুই পোকার আক্রমণ ও গোরা পচা রোগে তরমুজ গাছের গোড়ায় পচন ধরে হলদে বা লালচে রঙ্গের হয়ে মারা যাচ্ছে। এ সমস্যা থেকে তরমুজ গাছকে রক্ষা করতে না পারলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন কৃষকরা।

উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি বছর ৫ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করা হয়েছে। এ বছর নতুন করে অনেকে জমি প্রস্তুত করছেন তরমুজ চাষিরা। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ডিসেম্বর থেকেই তরমুজের চাষ শুরু করেন কৃষকেরা। শীত শেষে এ ফসলটি বাজারজাত শুরু করার কথা রয়েছে। গত বছর উপজেলায় ৭ হাজার ৫১০ হেক্টর জমিতে এ রসালো ফলের চাষ করা হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, গতকাল কিছু এলাকা থেকে এমন অভিযোগ পেয়েছি। সরেজমিনে গিয়ে দেখতে চাই আসলে অবস্থা কেমন। অনেক সময় কাটুই পোকা গাছের গোড়া কেটে দেয় এতে গাছ মরে যেতে পার। কিংবা গোড়া পচা রোগের কারণে গাছ মারা যায়।

গাছগুলো ঢলে পরা রোগেও আক্রান্ত হতে পারে। রোগে আক্রান্ত জমিতে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে কীটনাশক প্রয়োগ না করে চাষ করা হয় তাহলে বারবার ওই জমিতে রোগে আক্রান্ত হওয়ার থাকবেই। তিনি আরও জানান, কৃষকের সেবায় কৃষি কর্মকর্তারা সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন।

উপজেলার চর-ইমারশন গ্রামের তরমুজ চাষি মো. বেল্লাল জানান, গত বছরে তরমুজে তেমন লাভ করতে পারিনি। এবার ১ হেক্টরও জমিতে দেড় লাখ টাকা দিয়ে তরমুজ চাষ করেছি। তরমুজ চারা দেখে মন ভালো লাগলেও হঠাৎ করে তরমুজ গাছ মারা যাচ্ছে। বিষয়টি দেখে রোগ প্রতিরোধে নানান প্রকার কিটনাশক ব্যবহার করলেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। এভাবে যদি তরমুজ গাছ মারা যায় তাহলে পথে বসে যেতে হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:০৫ পূর্বাহ্ন
রাজশাহীতে মুরগির খামার থেকে ৬জুয়াড়ি আটক!
Uncategorized

মুরগির খামারে জুয়ার আসর। এমনি ঘটনা ঘটেছে রাজশাহীর এয়ারপোর্ট এলাকায়। সেখানে একটি মুরগির খামার থেকে ছয় জুয়াড়িকে আটক করেছে পুলিশ। আজ আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১টার দিকে নগরীর বায়া বৈরাগীপাড়া থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলেন, বালিয়াডাঙ্গি গ্রামের সেন্টু (৩৭), শিহাব আলী (৩৫), রুবেল হোসেন (২১), বায়া ভোলাবাড়ি গ্রামের তাজরুল ইসলাম (৩৩) বড়বনগ্রাম নতুন চকপাড়া এলাকার সেলিম রেজা (৪০) এবং দক্ষিণ নওদাপাড়া মহল্লার রফিকুল ইসলাম (৩৫)।

রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র গোলাম রুহুল কুদ্দুস জানান, ‘দীর্ঘদিন ধরে ওই এলাকার মুরগির খামারে জুয়ার আসর বসছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় জুয়া খেলা অবস্থায় তাদের আটক করে ছয় প্যাকেট তাস ও নগদ ৬৭ হাজার ৪০ টাকা জব্দ করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আটককৃতদের শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’

শেয়ার করুন

‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ পেল মিশন গ্রিন বাংলাদেশ

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ টেকসই উন্নয়ন এবং পরিবেশ সুরক্ষার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে ‘মিশন গ্রিন বাংলাদেশ’ অর্জন করেছে আকিজ বশির গ্রুপের সৌজন্যে বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভ, বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড ইনিশিয়েটিভ আয়োজিত ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন

গাজীপুরে মিশন গ্রিন বাংলাদেশের বৃক্ষরোপণ,পাপেট শো ও মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা, জলবায়ুর সমতা বজায় রাখা, জমির ক্ষয়রোধ, বনজসম্পদে সমৃদ্ধ হওয়া

সবুজ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে তরুণদের ‘মিশন গ্রিন বাংলাদেশ’

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছে দেশের এক ঝাঁক তরুণ৷ মঙ্গলবার

কপ-২৮কে সামনে রেখে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে অভিনব প্রতিবাদী আবেদনঃ “আমাদের কথা কেউ শুনে না?”

প্রতিবছর পৃথিবীর অধিকাংশ রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান, বৈশ্বিক সংস্থাগুলোর প্রধান, বিজ্ঞানী, জলবায়ুু-অধিকারকর্মী, সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও

নবায়নযোগ্য জ্বালানী ভিত্তিক ‘মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা’ বাস্তবায়নের দাবিতে গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

বিদেশ নির্ভর জ্বাবাশ্ম জ্বালানী নির্ভর এলএনজি ভিত্তিক জ্বালানী পরিকল্পনা বাদ দিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানী নির্ভর মুজিব

জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

রাজধানী ঢাকার হোটেল শেরাটনে রবিবার (১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ইং) শেষ হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অংশগ্রহণ অনুষ্ঠিত

তিস্তার পানি বিপৎসীমায়, কুড়িগ্রামে ফের বন্যার শঙ্কা

পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেয়া আগাম বার্তার সঙ্গে মিলে বাড়ছে কুড়িগ্রামের নদনদীর পানি। বৃহস্পতিবার তিস্তার কাউনিয়া

ডালিম খাওয়ার ১০ উপকারিতা

ডালিমে ক্যালোরি এবং চর্বির পরিমাণ কম, কিন্তু ফাইবার, ভিটামিন, এবং খনিজ উপাদানে পরিপূর্ণ। একটি মাঝারি

চট্টগ্রামে মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রামে মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা এবং সমন্বিত বিদুৎ ও জ্বালানি মহাপরিকল্পনা (আইইপিএমপি) বাতিলের

ঝড়-বৃষ্টির মাঝেও ৫ জেলায় অব্যাহত থাকবে তাপদাহ

দেশর পাঁচ জেলায় বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop