১১:২৯ অপরাহ্ন

বুধবার, ২০ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : এপ্রিল ৩০, ২০২১ ২:২০ অপরাহ্ন
আজ ‍মধ্যরাত থেকে কাপ্তাই হ্রদে সকল প্রকার মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
মৎস্য

কার্প জাতীয় মাছের বংশবিস্তার ও প্রাকৃতিক প্রজনন নিশ্চিত করতে প্রতি বছরের মতো এবারও ১ মে থেকে আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত তিন মাস কাপ্তাই হ্রদে সব ধরনের মাছ ধরা, বাজারজাতকরণ এবং পরিবহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) সূত্রে জানা যায়, কাপ্তাই হ্রদে কার্প প্রজাতির মা মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন নিশ্চিত করার জন্য ডিম ছাড়ার মৌসুমে মাছ ধরা বন্ধ রাখা প্রয়োজন।

এই হ্রদ দেশের কার্প জাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজননের একটি অন্যতম স্থান। এ সময় মাছ শিকার বন্ধে কাপ্তাই হ্রদে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। স্থানীয় বরফ কলগুলোও এসময় বন্ধ থাকবে।

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) রাঙামাটির ব্যবস্থাপক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার তৌহিদুল ইসলাম জানান, এবছর ৯ হাজার মেট্রিক টন মাছ আহরণ করা হয়েছিল। বৃষ্টিপাত কম হওয়ার কারণে হ্রদেও পানি দ্রুত শুকিয়ে যায়। যার ফলে ছোট মাছ আহরণ কম হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবছর এক হাজার ৫০০ মেট্রিক টন কম মাছ আহরণ হয়েছে। এবছর বন্ধকালীন সময়ে ৫০ মেট্রিক টনের মতো কার্প জাতীয় পোনা ছাড়া হবে।

রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানান, কাপ্তাই হ্রদে কার্প জাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন ও বংশ বৃদ্ধির লক্ষে এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে মৎস্য আহরণের ওপর নির্ভরশীল প্রায় ২০ হাজার জেলেকে বিশেষ ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৯, ২০২১ ৭:৩৭ অপরাহ্ন
নিষেধাজ্ঞা শেষে শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে মাছ ধরা
মৎস্য

দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে ভোলা জেলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে আগামী কাল থেকে পুনরায় মৎস্য শিকার শুরু হচ্ছে।

শুক্রবার রাত ১২ টার পর থেকে জেলেরা নদীতে নামার সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে।

জাল, ট্রলার, নৌকা প্রস্তুত রয়েছে। তারা প্রত্যাশা করছেন নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে মাছের আধিক্য বৃদ্ধি পাবে। আসন্ন ঈদ উল ফিতরে পরিবার পরিজন নিয়ে আনন্দের সাথে উদযাপন করতে পারবেন।

১ মার্চ থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ার ১৯০ কিলোমিটার এলাকার অভায়শ্রমে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করে মৎস্য বিভাগ। মূলত এ সময়টা মাছের ডিম দেয়ার মৌসুম। তাই ডিম ছাড়ার প্রক্রিয়া নির্বিঘ্ন করতেই সরকারের এ উদ্যোগ। কাল রাত ১২টার পর থেকে এ নিষেধাজ্ঞা উঠে যাচ্ছে। নতুন উদ্যমে মৎস্য শিকারের অপেক্ষায় উপকূলের লাখো জেলে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৯, ২০২১ ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন
টাটকা মাছ চেনার উপায়
মৎস্য

আমাদের সবার কাছেই অতি প্রিয় খাবার মাছ। মাছ ছাড়া যেন আমাদের চলেই না। তবে এই স্বাদের মাছ যদি হয় পঁচা তাহলে তার টাকাও লস আবার অন্যদিকে শুনতে হয় পরিবারের অনেকের কথা। তাই বাজারে গিয়ে সচেতনতার সাথে কিনতে হবে তাজা মাছ। তাতে একদিকে যেমন থাকবে টাটকা স্বাদ অন্যদিকে কারো কথাও শুনতে হবে না। একটু সাবধানতায় এমনটি সম্ভব। আপনি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে কিছু উপায় কাজে লাগালেই খুব সহজেই টাটকা মাছ কিনতে পারবেন।

আসুন টাটকা মাছ চেনার সহজ কিছু উপায় জেনে নিই –

১. মাছ হাতে তুলে দেখুন। যদি দেখেন যে মাছটি পিছলে যাচ্ছে তবে বুঝবেন মাছ টাটকা।

২. মাছ কেনার আগে মাছের চোখের দিকে লক্ষ্য করুন চোখ যদি ফ্যাকাসে আর ভেতর দিকে বসে যাওয়া হয় তাহলে তা ভুলেও কিনবেন না। কারণ, তাজা মাছের চোখ কখনো ঘোলাটে হয় না। আর তা খানিকটা বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে।

৩. মাছ হাতে নিয়ে কানকো তুলে দেখুন লাল না ফ্যাকাসে। যদি লাল হয় তবেই কিনবেন।

৪. ছোট মাছের ক্ষেত্রে পেট কাটার পর যদি পটকার রঙ লাল ও ভেজা থাকে তাহলে সেটি টাটকা। কারণ পচা ছোট মাছের পেটের ভেতরের অংশ শুকনো হয়।

৫. অনেকেই আবার মাছের পেটি কিনেন। এক্ষেত্রে হালকা চাপ দিয়ে দেখুন, কাঁটা থেকে মাছ আলাদা হয়ে গেলে বুঝবে তা তাজা নয়।

৬. চিংড়ি কেনার সময় চিংড়ি মাথা সহজেই ভেঙে যাচ্ছে কিনা দেখুন। ভেঙে গেলে তা টাটকা নয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৯, ২০২১ ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন
জেলেদের জালে ধরা পড়ল ১০ কেজি ওজনের আইড় মাছ
মৎস্য

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় তিস্তা নদীতে জেলেদের জালে ধরা পড়েছে একটি বড় আইড় মাছ। ১০ কেজি ওজনের আইড় মাছটি বিক্রি হয়েছে ১০ হাজার টাকা।

বুধবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে মাছটি উপজেলার বড়খাতা বাজারে নিয়ে গেলে মাছটি বিক্রি হয়।

স্থানীয়রা জানান, বুধবার সকালে কয়েকজন জেলে তিস্তা নদীতে মাছ ধরতে যায়। কয়েকবার নদীতে জাল টেনেও মাছ না পেয়ে হতাশায় পড়েন তারা। পুনরায় নদীতে জাল টানা শুরু করলে সেখানে বিশাল একটি আইড় মাছ ধরা পরে। মাছটি পেয়ে উপজেলার বড়খাতা বাজারে নিয়ে গেলে কয়েকজন মিলে মাছটি ১০ হাজার টাকায় কিনে নেন।

জেলে মতিয়ার রহমান জানান, এরকম বড় মাছ আমার জালে প্রথম উঠেছে। আমি খুবই আনন্দিত। তবে তিস্তা নদীতে এত বড় মাছ সহজে ধরা পড়ে না।

স্থানীয় বড়খাতা গ্রামের জেলে নাছিম মিয়া জানান, করোনাভাইরাসে স্থবির সময়ে মাছটি বিক্রি করে আমাদের কয়েক দিন ভালভাবে কাটবে বলে জানান তিনি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৮, ২০২১ ৭:২৫ অপরাহ্ন
মাওয়ায় ২৫ মণ জাটকাসহ আটক ৪
মৎস্য

মাওয়ায় মাছের আড়ৎ থেকে ২৫ মণ জাটকাসহ পিকআপের সাথে ড্রাইভার এবং অবৈধ জাটকা পাচারে নিয়োজিত ৩ জন অসাধু ব্যাবসায়ীকে আটক করে কোস্ট গার্ড।

বুধবার সকালে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আমিরুল হক এ তথ্য জানান।

আটকরা হলেন মো. বিল্লাল (৩২), মো. বাবু (৩৪), ইমামুল হক (৪০) ও পিকআপ চালক দীন ইসলাম (৪৭)। আজ ভোর রাতে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড স্টেশান মাওয়া এই বিশেষ অভিযানটি পরিচালনা করে।

কমান্ডার আমিরুল হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানটি পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালীন সময় এলাকায় একটি পিকআপ (ঢাকা মেট্রো-ন-১৯-১৬৭৯) এর মধ্যে থাকা ৫ টি গ্যালন তল্লাশী করে আনুমানিক এক হাজার কেজি (২৫ মণ) জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় পিকআপের সাথে ড্রাইভার এবং অবৈধ জাটকা পাচারে নিয়োজিত ৩ জন অসাধু ব্যাবসায়ীকে আটক করা হয়।

পরে আটক অসাধু ব্যাবসায়ীদের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এবং জব্দ করা মাছগুলো উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৮, ২০২১ ৬:৫৯ অপরাহ্ন
গলাচিপায় মৎস্য ঘেরে বিষ দিয়ে ৩ লাখ টাকার মাছ নিধন
মৎস্য

পটুয়াখালীর গলাচিপায় এক মৎস্য ঘেরে বিষ দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে প্রায় তিন লাখ টাকার মাছ মারা গিয়েছে বলে অভিযোগ মাছ চাষি মো. ফোকান হোসেন সর্দারের।

মঙ্গলবার রাতে উপজেলার চর বিশ্বাস ইউনিয়নের উত্তর চরবিশ্বাস গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এলাকাবাসী ও মামলার বিবরণ সূত্র জানা যায়, উপজেলার চর বিশ্বাস ইউনিয়নের উত্তর চর বিশ্বাস গ্রামের মো. ফোকান হোসেন সর্দার ১ একর ২০ শতাংশ ভূমি ঘের করে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করছিলেন। বুধবার সকালে ঘেরে মরা মাছ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা তাকে খবর দেয়।

ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খামারি মো.ফোকান হোসেন সর্দার জানান, তিনি ঘেরে রুই, কাতল, মৃগেল, গলদা চিংড়িসহ বিভিন্ন জাতের ২০ হাজার মাছ চাষ করছিলেন। দুর্বৃত্তরা বিষ দিয়ে তার চাষ করা মাছ মেরে ফেলেছে।

এ ব্যাপারে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শওকত আনোয়ার বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২১ ৮:২৫ অপরাহ্ন
হাতিয়ায় ১ লাখ ৩০ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল আটক
মৎস্য

মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে ১ লাখ ৩০ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল আটক করেছে নৌ-পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার চরঈশ্বর ইউপির মাউজচা মার্কেট ও বাংলাবাজার সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে এই জাল আটক করা হয়।

নৌ-পুলিশ জানায়, মেঘনা নদীতে কারেন্ট জাল ব্যবহার করে মাছ শিকারের খবর পেয়ে অভিযান চালায় হাতিয়ার নলচিরা নৌ-পুলিশের সদস্যরা। এ সময় নৌ-পুলিশের সদস্যদের অভিযান টের পেয়ে জেলেরা পালিয়ে গেলে ১ লাখ ৩০ হাজার মিটার জাল ও নৌকা আটক করে ক্যাম্পে নিয়ে আসে পুলিশের সদস্যরা। আটক জালের দাম অনুমানিক ৩৯ লাখ ২০ হাজার টাকা প্রায়। পরে স্থানীয়দের উপস্থিতিতে আটককৃত জাল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়।

হাতিয়া নলচিরা নৌ-পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ আকরাম উল্যাহ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এই ধরণের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২১ ৭:০৭ অপরাহ্ন
হালদার মাছের ডিম সংগ্রহে চলছে প্রস্তুতি
মৎস্য

এপ্রিল-মে এই দু‘মাসে মাছের ডিম ছাড়ার ভর মৌসুম। এসময় বজ্রসহ ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢল নামে। তখন হালদা নদীতে কার্প জাতীয় মা-মাছ ডিম ছাড়ে। তাই বংশ পরম্পরায় অভিজ্ঞ হালদাপারের ডিম সংগ্রহকারীদের ব্যস্ততার সীমা নেই। চলছে নানান কর্মযজ্ঞ। কেউ নতুন নৌকা তৈরি করছেন আবার কেউ মেরামতে ব্যস্ত। কেউ কেউ মাটির কুয়া তৈরি করছ্নে ডিম থেকে রেণু তৈরির জন্য।

বৈশ্বিক মহামারির মধ্যেও হালদা নদীর পাড়ের ডিম সংগ্রহকারীদের প্রস্তুতি এভাবেই এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে নদীতে মা-মাছের আনাগোনা বেড়েছে। এখানে রুই, কাতলা, মৃগেল, কালিবাউশ মাছের নিষিক্ত ডিম আহরণ করেন জেলেরা। এরপর সেই ডিম কুয়াতে রেণু করা হয়। তারপর রেণু থেকে তৈরি হয় পোনা। হালদার প্রাকৃতিক মাছের পোনা দ্রুত বড় হওয়ায় মাছচাষিদের কাছে কদর বেশি।

ডিম সংগ্রহকারী একজন জানান, প্রতি বছর এপ্রিল ও মে মাসে মা-মাছ ডিম ছাড়ে। এ সময়টা আমাদের জন্য অনেক আনন্দের। আগ্রহ আর উদ্দীপনার শেষ থাকে না। কখন মা-মাছ ডিম ছাড়বে। হালদাপাড়েই আমাদের বেশি সময় কাটে। ডিম সংগ্রহের জন্য আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে। নতুন নৌকা, পুরাতন নৌকাগুলো ভালোমতো মেরামত করছি। মাছের পোনা সংগ্রহ করার জন্য কুয়া তৈরি করতেছি। সব মিলিয়ে আমরা ব্যস্ত সময় পার করছি।

গত বছর ২২ মে মা-ডিম ছেড়েছিল। বাংলা বছরের চৈত্র-বৈশাখ মাসে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হলে এবং ঢলের প্রকোপ বাড়লে নদীতে মা-মাছ ডিম ছাড়ে। গত বছর ২৫ হাজার কেজি ডিম সংগ্রহ করে রেকর্ড সৃষ্টি করেছিল।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও হালদা গবেষক ড. মঞ্জুরুল কিবরীয়া জানান, হালদায় মাছ ডিম ছাড়ার এখন ভরমৌসুম। তাই আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে। আশা করি অন্যান্য বছরের চেয়ে এ বছর একটি ভালো ফালাফল আসবে।

হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রহুল আমিন জানান, প্রজনন মৌসুম সামনে রেখে মা-মাছ শিকারিরা তৎপর। তাই আমরা কঠোর অবস্থানে রয়েছি। প্রতিদিন আমাদের অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। সারাবছর নদী থেকে মাছ শিকার নিষিদ্ধ থাকা, নিয়মিত অভিযানে অবৈধ জাল জব্দ, বালু উত্তোলন বন্ধ, ড্রেজার পরিচালনা ও ইঞ্জিন চালিত নৌকা বন্ধ থাকায় মা-মাছের নিরাপদ বিচরণ অনেকটা নিশ্চিত হয়েছে বলে তিনি জানান।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২১ ৩:২১ অপরাহ্ন
আফতাব টাইগার তেলাপিয়া পোনা – খায় কম, বাড়ে বেশি
মৎস্য

বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় একটি মাছ তেলাপিয়া। সহজলভ্য ও সস্তায় কম আয়ের মানুষের প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে পারে বলে তেলাপিয়া ।

তেলাপিয়া যেকোনো ধরণের জলাশয় ও পুকুরে চাষ করা যায়।  এই মাছ যেকোনো ধরণের খাবার খেতে পছন্দ করে। রোগ-ব্যাধি কম হয়। এসব কারণেই মূলত বাংলাদেশে তেলাপিয়া মাছের জনপ্রিয়তা তৈরি হয়। চাষীদের বেশ পছন্দ , ঝামেলাবিহীন স্বল্প পরিসরে চাষ করা যায়।

দেশের স্বনামধন্য কোম্পানি আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিঃ মাছ চাষীদের জন্য বাজারে এনেছে হাইব্রিড জাতের  টাইগার তেলাপিয়া পোনা। এই মাছ খায় কম বাড়ে বেশি । এছাড়া অন্যান্য বৈশিষ্ট্যসমূহ হচ্ছেঃ আকর্ষণীয় গায়ের রঙ ও অধিক পেশীবহুল, অধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন, উচ্চ উৎপাদনশীল ও স্বল্প সময়ে বেশী মুনাফার নিশ্চয়তা।

আফতাব টাইগার তেলাপিয়া পোনা পেতে যোগাযোগ করতে পারেন এই নম্বরে : ০১৭০৯৬৩৮১০৪
যে কোন কারিগরি সহায়তা পেতে যোগাযোগ করুন এই নাম্বারেঃ ০১৭৩০৩৪৩৯৫৩ ও ০১৭৩০৩৭৬৯৯৩

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২১ ১২:৩৫ অপরাহ্ন
তেলাপিয়া মাছের রোগ বুঝার লক্ষণ
মৎস্য

তেলাপিয়া মাছের সাথে পরিচিত না এমন বাঙালি পাওয়া দুষ্কর। গ্রামের সবার পুকুরেই চাষ হচ্ছে তেলাাপিয়া মাছ। এই মাছের চাহিদা ব্যাপক থাকায় বাণিজ্যিকভাবেও এখন চাষ হচ্ছে এই মাছ। তবে এই মাছের হয়ে থাকে অনেক রোগ। চাষের পাশাপাশি রোগ সম্পর্কে ধারণা থাকলে এই মাছ চাষে আরো লাভবান হতে পারবেন মাছ চাষিরা।

তেলাপিয়া মাছের রোগের লক্ষণ:
১। চাষ করা এই মাছ রোগে আক্রান্ত হলে দেখবেন এটি আর আগের মত খাদ্য গ্রহণ করে না। তাই পুকুরে খাদ্য দিয়ে পরীক্ষা করতে হবে মাছ খাবার আগের মত গ্রহণ করে কিনা। যদি না করে বুঝবেন মাছের রোগ হয়েছে।

২। এই মাছ রোগের আক্রান্ত হয়ে এর শরীরের রং অনেকটা বদলে ফ্যাকাশে আকার ধারণ করে। যদি এমনটি দেখেন মনে করবেন মাছের রোগ হয়েছে।

৩। তেলাপিয়া মাছের রোগ হলে অনেক সময় মাছের ফুলকা বা লেজে ক্ষত দাগ দেখা যায়। মাছের শরীরের এসব দাগ দেখেও মাছ রোগে আক্রান্ত হয়েছে কিনা বোঝা যায়।

৪। তেলাপিয়া মাছের বৃদ্ধি কম হলে অনেক সময় মাছের রোগ দায়ী হয়ে থাকে। পুকুরে মাছের বৃদ্ধি কমে গেলে মাছ তুলে এনে পরীক্ষা করাতে হবে মাছের কোন রোগ হয়েছে কিনা।

৫। এই মাছের রোগ হলে এটি আর আগের মত পুকুরে স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে পারে না। তাই পুকুরে এই মাছের প্রতিদিন গতিবিধি লক্ষ্য রাখত হবে। যদি আগের মত মাছের চলাচল দেখতে না পান তবে, মাছের রোগ হয়েছে কিনা দেখবেন।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop