৯:৪৯ অপরাহ্ন

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • টাঙ্গাইলের সখীপুরের কৃষকদের জন্য পাঠাগার উদ্বোধন
ads
প্রকাশ : নভেম্বর ৩, ২০২১ ১১:২৩ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলের সখীপুরের কৃষকদের জন্য পাঠাগার উদ্বোধন
পাঁচমিশালি

টাঙ্গাইলের সখীপুরের হাতীবান্ধা ইউনিয়নের তামিল ঘরে (গ্রীন হ্যাভেন) খোকা মিয়া কৃষি সমাচার ও পাঠাগার উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) এই উদ্বোধন উপলক্ষে লাল মাটিতে ফসলের বাগান সফলতার শীর্ষক একটি বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ক্যাম্পস এর সভাপতি খোকা মিয়া কৃষি সমাচার ও পাঠাগার এর প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার এম এ সামাদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার চিত্রা শিকারী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাড. জোয়াহেরুল ইসলাম ।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারি সচিব মোহাম্মদ আমিন শরীফ। মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ মেহেদী মাসুদ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেনবাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রক আউলাদ হোসেন সুমন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল, সখীপুর পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফ আজাদ, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা একে সাইদুল হক ভূঁইয়া, বাসাইল পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম মিয়া, সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ শওকত শিকদার, উপজেলা কৃষি অফিসার নিয়ন্তা বর্মন, খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রাক্তন পরিচালক মোঃ আব্দুল আউয়াল, ক্যাম্পস এর প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি নাসরিন বেগম, সখীপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল গফুর, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাত লতিফসহ প্রমুখ।

ডাক্তার এম এ সামাদ বলেন এ পাহাড়ি লাল মাটিতে বিভিন্ন জাতের ফলের বাগান করার উপযুক্ত। ফলের বাগান ব্যক্তিগত ভাবে করতে গিয়ে তিনি বুঝতে পারলেন যে, আধুনিক উপায়ে ফলের গাছ ও অন্যান্য গাছ লাগানোর বিষয়ে কৃষকেরা অনভিজ্ঞ। তাই তিনি চিন্তা করেন আধুনিক উপায়ে ও বাস্তবসম্মত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জ্ঞান দান করা উচিত। যত রকমের ফলের গাছ আছে তা দিয়ে তিনি বড় আকারের একটি ফলের বাগান করার পরিকল্পনা করেন। কৃষকরা যাতে বাস্তব ধারণা নিতে পারে তাই তিনি কৃষি সমাচার নামে একটি পাঠাগার তৈরি করেছেন। ফুলের বাগান করা , বিভিন্ন জাতের গাছ লাগানো , হাঁস মুরগি পালনের জন্য যত ধরনের বই আছে ( প্রায় পাঁচ শতাধিক) সংগ্রহ করে কৃষকদের পড়ার জন্য পাঠাগারে রেখেছেন। সেই সাথে হাতে-কলমে শিক্ষা লাভের জন্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে কৃষকরা জ্ঞান অর্জন করতে পারে সে ব্যবস্থা তিনি করেছেন।

তিনি আশা ব্যক্ত করেন, কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ কৃষি সমাচার কেন্দ্রে বসে কৃষকদের আধুনিক প্রশিক্ষণ দিতে পারবে। ডাক্তার এম এ সামাদ বলেন ,লালমাটি পাহাড়ি এলাকায় আধুনিক ও উন্নত মানের ফলের বাগান করা সম্ভব। কৃষি সমাচার কেন্দ্র থেকে কৃষকরা অনেক উপকৃত হবে ।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop