৪:৩১ অপরাহ্ন

বুধবার, ১৬ অক্টোবর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • মৃত্তিকার এনক্যাডারমেন্ট রায় বাস্তবায়ন কমিটির কর্মকর্তাদের নাজেহাল – হেনস্থা ও লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত
ads
প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৪ ১১:০৯ অপরাহ্ন
মৃত্তিকার এনক্যাডারমেন্ট রায় বাস্তবায়ন কমিটির কর্মকর্তাদের নাজেহাল – হেনস্থা ও লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই) বর্তমানে ক্যাডার ও নন ক্যাডার দুইটি নিয়োগবিধির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। এর ফলে কর্মকর্তাদের পদোন্নতি, পদায়ন ও প্রশিক্ষণসহ নানাবিধ কার্যক্রমে বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে। এসব কারণসহ অফিসের সামগ্রিক কার্যক্রম সুষ্ঠু ভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গত ২০/৩/২০২৪ তারিখে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগ থেকে রায়ের মাধ্যমে প্রথম শ্রেণির ৮৯ জন নন ক্যাডার কর্মকর্তাকে বিশেষ বিধানের মাধ্যমে বিসিএস (কৃষি) ক্যাডারের সাথে একীভূত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রায় বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গত ০২/০৯/২০২৪ তারিখ এসআরডিআই এর সেমিনার কক্ষে মহাপরিচালক জনাব মোঃ জালাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে সকল সিনিয়র কর্মকর্তাদের নিয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে রায় বাস্তবায়নের জন্য ০৩/০৯/২০২৪ তারিখ কৃষি মন্ত্রণালয়ে পত্র প্রেরণ করা হয়। কৃষি মন্ত্রণালয়ের আইন শাখা এই প্রস্তাবের ব্যাপারে স্পষ্টিকরণের জন্য একটি পত্র জারী করে। সেই পত্র প্রেরণের জন্য গত ২৩/৯/২০২৪ তারিখ মহাপরিচালক মহোদয়ের দপ্তরে মামলার রায় প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে থেকে একটি প্রতিনিধি দল আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন। আলোচনা চলাকালীন সময়ে কতিপয় কর্মকর্তার ইন্ধনে বহিরাগত ও অত্র প্রতিষ্ঠানের কিছু সংখ্যক কর্মকর্তা ও কর্মচারী আলোচনারত কর্মকর্তাদের সাথে অশোভন আচরণ হুমকি-ধামকি ও লাঞ্ছিত করেন।এরই প্রতিবাদে আজ মৃত্তিকার কর্মকর্তারা কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (KIB) এর সামনে মানববন্ধন করেন এবং বৈষম্যহীন এসআরডিআই চান। বর্ণিত অবস্থার প্রেক্ষিতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো জরুরী ভিত্তিতে বাস্তবায়নের দাবী জানিয়ে ৯দফা পেশ করেন।

১। মহাপরিচালকের কার্যালয়ে কর্মকর্তাদের উপর যারা হামলা ও লাঞ্ছনা করেছে তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিচার করতে হবে।
২। উপ পরিচালক (প্রশাসন) পদ সৃজনের পূর্বেই অবৈধভাবে জনাব মোঃ শরিফুল ইসলামকে প্রদত্ত রুটিন দায়িত্ব বাতিল করতে হবে।
৩। বহিরাগতদের আগমনের পূর্বেই কারা এবং কী উদ্দেশ্যে মহাপরিচালকের কার্যালয়ে কর্মচারীদের জড়ো করান তা সনাক্ত করতে হবে।
৪। মহাপরিচালকের কার্যালয়ে কারা পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক সিসি ক্যামেরা বন্ধ করে রহস্যজনকভাবে বহিরাগতদের রুমে প্রবেশ এবং নির্বিঘ্নে চলে যেতে দিয়েছে তা সনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক বিচার করতে হবে।
৫। নারী কর্মকর্তাদের ভীত সন্ত্রস্তকারীদের বিচার করতে হবে।
৬। উচ্চ আদালত কর্তৃক প্রদত্ত এনক্যাডারমেন্টের রায় দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
৭। প্রতিষ্ঠানে বারবার বহিরাগত সন্ত্রাসীদের আগমন প্রতিহত করতে হবে।
৮। কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
৯) প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিচার করতে হবে

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop