৬:৫০ অপরাহ্ন

শনিবার, ১৬ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : অক্টোবর ১৩, ২০২১ ৩:১৯ অপরাহ্ন
পাট শিল্পে রাশিয়ার বিনিয়োগকে স্বাগত জানাবে বাংলাদেশ : প্রধানমন্ত্রী
কৃষি বিভাগ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাশিয়ার সাথে সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, বাংলাদেশ পাট শিল্পে রুশ বিনিয়োগকে স্বাগত জানাবে।

আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভিকেন্তিয়েভিচ ম্যান্টিটস্কি সাক্ষাত করতে এলে তিনি এ কথা বলেন।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।

তিনি আরো জানান, উভয়ে বিভিন্ন খাতে সহযোগিতার ক্ষেত্র বিস্তৃত করার ওপর গুরুত্বরোপের পাশাপাশি কৃষিখাতের সুযোগসমূহ অন্বেষণে সম্মত হন।

প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন খাতে বিশেষ করে রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে রাশিয়ার সহযোগিতার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সমর্থনের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যুদ্ধকালে যে দেশ আমাদের দৃঢ়ভাবে সমর্থন করেছে তারা আমাদের হৃদয়ের বিশেষ জায়গায় রয়েছে।’

শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, অনেক ছাত্রই রাশিয়ায় পড়াশুনা করেছিল, বিশেষ করে চিকিৎসা বিজ্ঞানে।

তিনি আরো বলেন, রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বাংলাদেশ সফরে এলে আমরা খুশি হবে।

রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভিকেন্তিয়েভিচ ম্যান্টিটস্কি বলেন, তিনি ২০ বছর আগে ঢাকা এসেছিলেন। কিন্তু দেশের বর্তমান অগ্রগতি ও উন্নয়ন ‘ব্যাপক ও উল্লেখযোগ্য’।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও রাশিয়ার বন্ধুত্বের শুরু ১৯৭১ সালে, কারণ তৎকালীন সোভিয়েত রাশিয়া দেশটির প্রতি সহেযাগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল।

রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, দু’দেশের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্য ব্যাপকভাবে বেড়েছে।

রুশ দূত রুপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পর বাংলাদেশে দ্বিতীয় পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে তার দেশের আগ্রহ ব্যক্ত করেন।
দু‘ দেশের মধ্যকার বিভিন্ন চুক্তির কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত এগুলোর হালনাগাদ করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
এছাড়া তিনি প্রতিরক্ষা খাতে দ’ুদেশের সহযোগিতা জোরদারের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।

অ্যাম্বাসেডার এট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং মূখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন। বাসস

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৮, ২০২১ ৫:১৬ অপরাহ্ন
বেড়েই চলছে মুরগি-পেঁয়াজের দাম, অস্বস্তিতে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা!
পাঁচমিশালি

কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা। আর ভারতীয় পেঁয়াজের জন্য কেজি প্রতি ক্রেতাকে গুণতে হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। এভাবেই গত সপ্তাহ থেকে বৃদ্ধি পাচ্ছে পেঁয়াজ। লাগাতার বাড়ছে সোনালি ও ব্রয়লার মুরগির দাম। বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকা কেজি। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা। আর সেপ্টেম্বর মাসের শুরুর দিকে ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকার মধ্যে।

ব্রয়লার মুরগির মত পাকিস্তানি কক বা সোনালি মুরগির দামও কয়েক দফা বেড়েছে। মাসখানেক আগে ২১০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া সোনালি মুরগির দাম কয়েক দফা বেড়ে এখন ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শুক্রবার (৮ অক্টোবর) রাজধানীর বাজারগুলোতে দেখা যায়, শীত শুরুর আগেই বাজারে এসে গেছে শীতকালীন সবজি। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই স্বস্তি মিলছে না দামে।

কিছুটা দাম কমেছে শিমের। এখন শিমের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা। মরিচ, গাজর, টমেটোর কেজি ১৫০ টাকা। ঝিঙার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, করলা বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা, চিচিঙ্গা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি, পটলের কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেঁড়শের কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে, বরবটির কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, আলুর কেজি ২৫ টাকা, লম্বা বেগুনের কেজি ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা, গোল বেগুনের ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৩০ টাকা। প্রতিটি লাউ ৫০ থেকে ৬০ টাকা, জালি-কুমড়ার পিস ৩০ থেকে ৪০ টাকা, ছোট আকারের ফুলকপির পিস ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, কাঁচকলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে।

মিনিকেট চাল প্রতি কেজি ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা, আটাশ চালের কেজি ৫০ থেকে ৫২ টাকা, নাজিরশাইল চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৬ থেকে ৬৮ টাকায়। বাজারে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে ভোজ্যতেল। খুচরা প্রতি লিটার তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা। শুকনা মরিচ প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা, দেশি রসুনের কেজি ৭০ থেকে ৮০, ইন্ডিয়ান রসুনের কেজি ১২০ থেকে ১৩০ টাকা। দেশি আদা ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। চায়না আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা।

চিংড়ির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা। বড় আকারের রুই ও কাতলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০, মাঝারি আকারের ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, ছোট আকারের ১৫০ থেকে ২২০ টাকা, শিং মাছ ৪০০ টাকা কেজি, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি, পাঙ্গাস ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তেলাপিয়া ১৫০ থেকে ২৮০ টাকা, চাষের সরপুঁটি ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৬, ২০২১ ২:৩২ অপরাহ্ন
কেজিতে ৩৫ টাকা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম
পাঁচমিশালি

হু হু করে বাড়ছে পেঁয়াজের মত নিত্যপণ্যের দাম। চারদিনের ব্যবধানে কেজিতে ৩৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ফলে রাজধানীর খুচরা বাজারে পেঁয়াজের কেজি উঠে গেছে ৮০ টাকায়।পূজার কারণে ভারত থেকে পেঁয়াজ কম আসা এবং সেখানে দাম বাড়ার ফলে বাংলাদেশের বাজারেও বেড়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। ব্যবসায়ীরা বলেন, গত বছর পেঁয়াজ আমদানি করে লোকসান গুনেছেন আমদানিকারকরা। এ কারণে এবার আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন তারা। এরও প্রভাব পড়েছে পেঁয়াজের বাজারে।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা। আর পাইকারিতে পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৭-৭০ টাকা।

গত শুক্রবার খুচরা বাজারে পেঁয়াজের কেজি ৪৫ টাকা বিক্রি হয়। আর পাইকারিতে কেজি ছিল ৪০ টাকা। এ হিসাবে চারদিনের ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম ৩৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী মো. হাবিবুর রহমান মোস্তফা জানান, পেঁয়াজের দাম বাড়ার চিত্র দেখে আমরাও অবাক। কারণে বাজারে সরবরাহের ঘাটতি নেই। ভারত পেঁয়াজ দেওয়া বন্ধ করেনি।পূজার কারণে ভারত থেকে কয়েকদিন ধরে পেঁয়াজ কম আসছে বলে জানতে পেরেছি। তাছাড়া ভারতেও পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেড়েছে। এর কারণে আমাদের বাজারে পেঁয়াজের দাম ততটুকু বাড়ার কথা তার থেকে বেশি বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে।

পেঁয়াজের দামের ওপর কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ীদের খুব একটা নিয়ন্ত্রণ নেই বলে জানান এই ব্যবসায়ী। বলেন, শ্যামবাজারে দাম বাড়লেও আমাদের এখানেও বাড়ে। পেঁয়াজ নিয়ে এর আগে কাণ্ড কম হয়নি। তাই সংশ্লিষ্টদের উচিত দ্রুত পেঁয়াজের বাজারে নজর দেওয়া। তা না হলে পেঁয়াজের দাম কোথায় গিয়ে থামবে বলা মুশকিল।

ঢাকার বাজারে যে দেশি পেঁয়াজ পাওয়া যায়, তার একটি বড় অংশ আসে রাজবাড়ী থেকে। রাজবাড়ীর মোকাম থেকে ঢাকায় পেঁয়াজ নিয়ে আসা লোকমান হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, মোকামে প্রতিদিন পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। গতকাল রাজবাড়ীর বাজারে পেঁয়াজের মণ ছিল দুই হাজার ৪০০ টাকা। আজ মণে ২০০ টাকা বেড়ে দুই হাজার ৬০০ টাকা হয়েছে। এই দামে পেঁয়াজ কিনে ঢাকায় পাইকারিতে কেজিপ্রতি ৬৭-৭০ টাকা বিক্রি করতে হবে।

হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়ছে কেন? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ভারতে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে এবং পূজার কারণে আমদানি কম। সামনে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি আরও কমে যেতে পারে। কারণ গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে পূজা শুরু হলে ভারত বর্ডার বন্ধ করে দেবে।

শ্যামবাজার পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী মোহাম্মদ মাজেদ জানান, বাজারে দেশি ও আমদানি সব ধরনের পেঁয়াজের সরবরাহ কম। আর মাল কম থাকলে দাম বাড়বে এটাই স্বাভাবিক।

তিনি বলেন, গতবছর পেঁয়াজ আমদানি করে আমরা অনেক লোকসান গুনেছি। আমি শতশত কনটেইনার পেঁয়াজ আনি। কেজিতে দাম এক টাকা কমলেও আমাদের বিপুল লোকসান গুনতে হয়। গতবার ৭০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ আনার পর দাম পড়ে যায়। তাই এবার আমি কোনো এলসি খুলিনি। আমার মতো অনেকেই এবার পেঁয়াজ আমদানি করছে না বা কম আনছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৬, ২০২১ ৭:৫১ পূর্বাহ্ন
ড্রাগন ফলের যত উপকার
পাঁচমিশালি

ড্রাগন ফ্রুট এক ধরনের ক্যাকটাস ভিত্তিক ফল। এই ফলটিকে দুই ভাগে কেটে, খুব সহজেই চামচ দিয়ে ভিতরের শাঁস খাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া মিল্কশেক, কিংবা স্মুদি তৈরি করেও ড্রাগন ফ্রুট উপভোগ করা যেতে পারে। এটি স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী। ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ড্রাগন ফল স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী।

ড্রাগন ফলে আরও যেসব স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়-
উচ্চ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ : ড্রাগন ফ্রুট প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ একটি ফল। এর ক্যালরির মাত্রাও তুলনামূলক অনেকটাই কম। এতে যথেষ্ট পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার রয়েছে। এক কাপ (২২৭ গ্রাম) ড্রাগন ফলে, ১৩৬ ক্যালরি, ৩ গ্রাম প্রোটিন,৭ গ্রাম ফাইবার, ৮ শতাংশ আয়রন, ১৮ শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম, ৯ শতাংশ ভিটামিন-সি , ৪ শতাংশ ভিটামিন পাওয়া যায়। এসবই স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ : ড্রাগন ফল ফ্ল্যাভোনয়েড, ফেনোলিক অ্যাসিড এবং বিটাসায়ানিন-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এই প্রাকৃতিক পদার্থগুলি শরীরের কোষগুলিকে ফ্রি ব়্যাডিক্যালের হাত থেকে রক্ষা করে। এটি এক প্রকার অণু, যা ক্যান্সার এবং অকাল বার্ধক্যের মতো রোগের কারণ হতে পারে।

গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী : ড্রাগন ফলে ভিটামিন বি, ফোলেট এবং আয়রন থাকায় এটি গর্ভবতী নারীদের জন্য আদর্শ ফল। ভিটামিন বি এবং ফোলেট শিশুর জন্মগত ত্রুটি রোধ করতে সহায়তা করে এবং গর্ভাবস্থায় শক্তি সরবরাহ করে। তাছাড়া এতে থাকা ক্যালসিয়াম ভ্রূণের হাড়ের বিকাশের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম নারীদের পোস্টমেনোপজাল জটিলতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় : ড্রাগন ফলের মধ্যে ক্যান্সার বিরোধী বৈশিষ্ট্য বর্তমান। এটি কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে অত্যন্ত সহায়ক। তাছাড়া এই ফল ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, তাই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তুলতেও সহায়তা করে। এটি বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেমন ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, অ্যালঝেইমার এবং পারকিনসনের মতো রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় : ড্রাগন ফল ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায়, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। এই ফলের নিয়মিত সেবন, রক্তে শর্করার ভারসাম্যতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

হজমের জন্য ভালো : এই ফলে থাকা নানা উপাদান ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে, যার ফলে হজম ক্ষমতাও ভালো হয়। তাছাড়া এটি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায়, হজম স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।

হৃদরোগের জন্য উপকারী : ড্রাগন ফলের ক্ষুদ্র কালো বীজগুলি, ওমেগা থ্রি এবং ওমেগা নাইন ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এগুলি হৃৎপিণ্ডের জন্য খুবই ভালো । এ কারণে এই ফল হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারি। এটি হৃৎপিণ্ড ভালো রাখার পাশাপাশি, রক্তচাপ ও ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে।

বার্ধক্যের লক্ষণগুলি প্রতিরোধ করে : অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা, চাপ, দূষণ এবং খারাপ খাদ্যাভ্যাসের কারণে অকাল বার্ধক্যের সমস্যা আজকাল খুব সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ড্রাগন ফ্রুট ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ হওয়ায়, এটি ত্বককে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তুলতে সহায়তা করে। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে, দিনে একবার এর জুস খেতে পারেন। এছাড়া, এটি চুলের জন্য খুব উপকারী।

হাড়ের জন্য ভালো : ড্রাগন ফলে প্রায় ১৮ শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম থাকায় এটি হাড়কে শক্তিশালী করে তোলে এবং হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। ফলে অস্থিসন্ধির ব্যথা, ফ্র্যাকচার কিংবা ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকিও অনেকটাই কমে যায়। ৱ

চোখের জন্য উপকারী : ড্রাগন ফলে বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে। তাই, এই ফল চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন – ছানি পড়ে যাওয়া এবং ম্যাকুলার ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১, ২০২১ ২:৩৩ অপরাহ্ন
নিলামে তুলে ছয় হাজারে বিক্রি হলো জাম্বুরা
পাঁচমিশালি

জাম্বুরা নিলামে তুলে বিক্রি করার এক ব্যতিক্রমী ঘটনা ঘটেছে ঝালকাঠিতে।নিলামে সাড়ে তিন কেজি ওজনের এই জাম্বুরা বিক্রি হয়েছে ছয় হাজার টাকায়।

বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ঝালকাঠি পৌর মিনি পার্কে করোনা আক্রান্তদের বিনামূল্যে অক্সিজেন সেবা প্রদানকারী দলের স্বেচ্ছাসেবক ইমাম হোসেন বিমান জাম্বুরাটি নিলামে তোলেন।

এসময় শাহ আলম নামে একজন ছয় হাজার টাকায় কিনে নেন জাম্বুরাটি। জাম্বুরা নিলামে বিক্রির খবর পেয়ে ভিড় জমান উৎসুক জনতা।

এর আগে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জাম্বুরাটি বিক্রির ঘোষণা দেন স্বেচ্ছাসেবক ইমাম হোসেন বিমান। এখান থেকে পাওয়া অর্থ করোনা আক্রান্ত রোগীদের বিনামূল্যে অক্সিজেন সেবায় ব্যয় করা হবে বলেও ঘোষণা দেন তিনি।

ফেসবুকে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত দাম ওঠে ওই জাম্বুরার। পরে বুধবার সন্ধ্যায় পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আরেকবার জাম্বুরাটি সরাসরি নিলামে তোলেন তিনি। এসময় ছয় হাজার টাকায় বিক্রি হয় জাম্বুরাটি।

নিলামের আয়োজক ইমাম বিমান জানান, মঙ্গলবার স্বরূপকাঠির মাহমুদকাঠি থেকে মো. সুলতান নামে এক বিক্রেতা ঝালকাঠির নবগ্রাম বাজারে জাম্বুরা বিক্রি করতে আসেন। তখন তাকে এই জাম্বুরাটি উপহার দেন মো. সুলতান। পরে অন্য স্বেচ্ছাসেবীদের পরামর্শে আর্ত মানবতার সেবায় তহবিল গঠনে জাম্বুরাটি নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন তিনি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২১ ২:১৬ অপরাহ্ন
লাগামছাড়া পেঁয়াজ-মুরগির দাম!
পাঁচমিশালি

এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে তিন থেকে পাঁচ টাকা, ব্রয়লারের দাম বেড়েছে প্রতিকেজিতে ২০ থেকে ২৫ টাকা। অন্তত ৪০ টাকা কেজির কমে মিলছে না কোনো সবজি। বাজারে লাগামছাড়া পেঁয়াজ, সবজি ও ব্রয়লার মুরগির দাম।

শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে এমন চিত্র দেখা যায়।

ইলিশের ভরা মৌসুম চললেও বাজারে মাছের দাম আকাশছোঁয়া। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের দাম হাঁকা হচ্ছে প্রতিকেজি ৮০০ টাকা। আধাকেজির নিচের ক্ষেত্রে কেজিতে ৬০০ টাকা চাইছেন বিক্রেতারা। রুইমাছ আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ৩০০ টাকা কেজিতে। ট্যাংরা জাতীয় ছোট মাছের কেজি ৪০০ টাকার আশেপাশে।

পেঁয়াজের কেজি ৫০ থেকে ৫২ টাকায় থাকলেও দেশি রসুন এখন ৭০ টাকা কেজি। ডায়মন্ড আলু বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা পাল্লায়। এক সপ্তাহ আগের তুলনায় চালের দাম বাড়েনি। মোটা চাল ৪৬ টাকা এবং ‘২৮’ বিক্রি হচ্ছে ৫২ টাকা কেজিতে। তবে বেড়েছে পাকিস্তানি মুরগির দাম। তা কেজিতে অন্তত ১৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২৯০ থেকে ২৯৫ টাকায়। ব্রয়লারের দাম ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। গরুর মাংসের কেজি ৬০০ টাকায় স্থির আছে।

বাজারে দেখা গেছে, টমেটো, বেগুন, শসা, কাঁকরোল, চিচিঙ্গা, ঢ্যাঁড়স, চালকুমড়া, বরবটি ইত্যাদি সব সবজির দামই কাছাকাছি। তবে ৪০ টাকা কেজির নিচে কোনো সবজি পাওয়া যায়নি। এগুলো সর্বোচ্চ ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়ও বিক্রি হতে দেখা গেছে।

সবজি, পেঁয়াজ ও ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়ার কারণ হিসেবে সরবরাহ কম থাকাকেই দায়ী করেছেন একাধিক বিক্রেতা। তারা বলছেন, পণ্য পর্যাপ্ত এলেই দাম কমে যাবে। ক্রেতা কাউসার হোসেন ইত্তেফাক অনলাইনকে বলেন, ব্রয়লার মুরগির দাম থাকা উচিত ১২০ টাকার মধ্যে। দুই/তিন সপ্তাহ আগে এমনই ছিল। ইলিশের মৌসুমেও এই মাছে হাত দেওয়া যাচ্ছে না। এখন বাজার মানেই ডাকাতি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১ ৮:১০ পূর্বাহ্ন
ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জে ​১৪০০ ডলফিন হত্যার রেকর্ড
পাঁচমিশালি

উত্তর আটলান্তিক মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জ ফ্যারো। ডেনমার্কের অধীন স্বশাসিত এ অঞ্চলে রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) প্রায় এক হাজার চারশোর বেশি ডলফিন হত্যা করা হয়েছে।

গ্রিন্ডাড্র্যাপ নামে যে শিকার উৎসবে ডলফিনগুলো হত্যা করা হয়েছে, সেই উৎসবও প্রায় চারশো বছর ধরে চলে আসছে।

কিন্তু রোববার এত বেশি ডলফিন মারা হয়েছে যে, পরিবেশ বিজ্ঞানী, সমুদ্র ও তার জীবনচক্র নিয়ে কাজ করা বিশেষজ্ঞরা নির্বিচারে প্রাণীহত্যার নিন্দা করেছেন।

তারা অবিলম্বে এই প্রথা বন্ধের দাবি তুলেছেন। এমনকি একসময় শিকার উৎসবে যুক্ত ছিল, এরকম একটি সংস্থার সাবেক চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, এ বছর এত বেশি প্রাণীহত্যা করা হয়েছে যে তিনি নিজেকে উৎসব থেকে সরিয়ে নিয়েছেন।

পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা সি শেফার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটা দীর্ঘ ভিডিও পোস্ট করে জানিয়েছে, শিকার উৎসবে এক হাজার ৪২৮টি ডলফিন মারা হয়েছে। এই ডলফিনগুলোর একপাশ সাদা। এর আগে কখনো এত ডলফিন হত্যা করা হয়নি।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক সংস্থা ওশন কেয়ার বলেছে, শিকার উৎসবের নামে যেভাবে প্রাণী হত্যা করা হয়েছে তা মানা যায় না। সব সীমারেখা তারা পার করে গেছে।

জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে এক প্রতিবেদনে জানায়, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জের মানুষ প্রতিবছর এক হাজারের মতো সামুদ্রিক প্রাণী হত্যা করেন। গতবছর তারা ৩৫টি ডলফিন মেরেছিলেন। এই শিকারে অংশ নেন বহু মানুষ। বিভিন্ন গোষ্ঠী নৌকায় করে ডলফিন ও পাইলট তিমিকে তাড়িয়ে তীরের দিকে নিয়ে যায়। তারপর ছুরি দিয়ে প্রাণীটিকে মারা হয়। এ নিয়ে স্থানীয় আইনও রয়েছে। অবশ্য প্রাণীর মাংস ও ব্লাডার স্থানীয় মানুষদের মধ্যে বিলি করে দেওয়া হয় সেখানে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৯, ২০২১ ৪:২৬ অপরাহ্ন
“শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু” চিত্র কর্মে সম্পৃক্ত ১৯৪ ক্যাডেটকে সম্মাননা প্রদান
কৃষি বিভাগ

গিনেজ বুকে স্থান পাওয়া “শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু” নামে সর্ববৃহৎ চিত্রকর্ম তৈরিতে সম্পৃক্ত বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি)র ১৯৪ জন ক্যাডেটকে বিএনসিসির পক্ষ থেকে মেডেল ও সনদ প্রদান করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার(৯ সেপ্টেম্বর) সকালে বগুড়া জিলা স্কুলের মুত্তিযোদ্ধা আমিনুল হক দুলাল অডিটোরিয়ামে এটি প্রদান করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন শস্য চিত্রে বঙ্গবন্ধুর ৮০ শতাংশ ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছে ন্যাশনাল ক্যাডেট কোরের সদস্যরা। এ সকল বিএনসিসি’র সদস্যদের এ কৃতিত্ব ইতিহাসের পাতায় লিখা থাকবে । এ চিত্র কর্মের লে-আউট থেকে বীজ বপনের মত কঠিন কাজ করে সকলের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। শষ্য চিত্রে অবদানের কথা উঠলে সবার আগে নাম উঠবে বিএনসিসি’র সদস্যদের মানুষ স্মরন করবে।প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার সচিব নজরুল ইসলামের জন্য এ চিত্র কর্ম স্থাপন করা সম্ভব হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বক্তারা আরো বলেন ,বগুড়ার শেরপুর উপজেলার বালেন্দা গ্রামে ১০০ বিঘা জমিতে সোনালী ও বেগুনী রঙের বিশেষ ধান গাছের চারা দিয়ে বিশ্বের সর্ববৃহৎ চিত্রকর্ম তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিল বগুড়া জেলা প্রশাসক মোঃ জিয়াউল হক। বিশেষ অতিধি ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তি , বিশিষ্ট সমাজ সেবী ও নারী নেত্রী ড. জেসমিন আরা সুলতানা সাথী।

এ ছাড়া অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনসিসির মহাস্থান রেজিমেন্টের ভারপ্রাপ্তরেজিমেন্ট কমান্ডার শেখ শাহরিয়ার মোহাম্মদ শাকিল, বগুড়া জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্যামপদ মুস্তাফী অনুষ্টানে সভাপতিত্ব করেন শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু যুব ও স্বেচ্ছাসেবা বিষয়ক উপ-কমিটির আহ্বায়ক ম্যাক্সিম গোর্কি সাম্য।

প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার সচিব নজরুল ইসলাম , বিএনসিসির মাহপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নহিদুল ইসলাম খান, উপ-পরিচালক(সমন্ময়) মেজর হামিদ ওয়াদুদ,উপ-পরিচালক সেনা) মেজর আতাউল হক এবং প্রেস ও মিডিযা ইনচার্জ ও নর্থ সাউথ বিশ^বিদালয় বিএনসিসির অ্যাডজুটেন্ট ক্যাডেট আন্ডর অফিসার ম্যাক্সিম গোর্কি সাম্য সম্মিলিমত প্রচেষ্টায় এ কাজে প্রায় ১২লাখ ৯২ হাজার বর্গফুট জায়গা জুড়ে চিত্রকর্মটি ফুটিয়ে তোলার জন্য ম্যাপিং, চারা রোপণ ও লে-আউট ক্রিয়েটিং এরকাজে স্বেচ্ছাসেবার মনন ব্রতে স্বতঃফূর্তভাবে অংশ নেয় বিএনিিসসি ক্যাডেট সদস্যরা। ১৬ মার্চ এ বিশাল চিত্রকর্ম “শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু” নামে বিশে^র সর্ববৃহৎ ক্রপ –ফিল্ড মেজাইক হেসাবে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড-এ স্থান করে নেয়।অনুষ্ঠান শেষে ক্যাডেটদের হাতে এ কৃতিত্বের সম্মাননা হাতে তুলে দেয়া হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২, ২০২১ ১০:১০ অপরাহ্ন
গরুকেই ‘জাতীয় পশু’ করতে চায় ভারত
পাঁচমিশালি

১৯৭৩ সালের এপ্রিল মাসে ভারতের জাতীয় পশু হিসাবে ঘোষণা দেয়া হয় বাঘকে। এর আগে সিংহ ছিলো ভারতের জাতীয় পশু। আর এখন গরুকে জাতীয় পশু করার পক্ষে সুপারিশ করেছে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) গরু হত্যা সংক্রান্ত একটি মামলায় অভিযুক্তের জামিনের আবেদনের শুনানিতে বিচারপতি শেখরকুমার যাদব এ সুপারিশ করেন।

গরুকে জাতীয় পশু করার পক্ষে বিচারপতি শেখরকুমার যাদবের বক্তব্য, ‘‘গরু ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। তাই গরুকেই দেশের জাতীয় পশু করা উচিত।’’

গরু হত্যা সংক্রান্ত মামলার শুনানির পর উত্তরপ্রদেশ গরু হত্যা বিরোধী আইনে অভিযুক্ত জাবেদ নামের এক ব্যক্তির জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি যাদব।

জামিন খারিজের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি জানান, গরু সম্পর্কে ভারতীয় সমাজে ভাবাবেগ রয়েছে। অভিযুক্তকে জামিন দেওয়া হলে সামাজিক সম্প্রীতি বিঘ্নিত হবে। ভারতীয় নাগরিকদের মতোই গরুর মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত করতে সংসদ বিল পাশ করিয়ে নতুন আইন প্রণয়নেরও সুপারিশ করেন তিনি। এছাড়া, বিচারপতি বলেন, ‘‘গরুর ভাল হলে তবেই দেশের ভাল হবে।’’

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালেও হিন্দু ধর্মগুরু ও সাধুদের একটি সভায় বাঘকে সরিয়ে গরুকে জাতীয় পশুর স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি উঠেছিল।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ২৭, ২০২১ ৫:২৬ অপরাহ্ন
ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও চড়া মাছের দাম
পাঁচমিশালি

রাজধানীতের মুরগির দাম কমলেও কমেনি মাছের দাম। অথচ মাছের পুরো মৌসুম চললেও এমন অবস্থা চলছে রাজধানীতে। আকারের ইলিশের কেজি ১২০০- ১৩০০ টাকা কেজি। মাঝামাঝি আকারে ইলিশের কেজি ৭০০-১০০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

শুক্রবার (২৭ আগস্ট) রাজধানীতে এমন চিত্র দেখা যায়।

গত সপ্তাহ থেকে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে কেজিতে ১০ টাকা। এ সপ্তাহের ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা। গত সপ্তাহে যা ছিল ১৪০ টাকা কেজি। লাল লেয়ার মুরগি আগের মতো কেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকা। আর সোনালী মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৩০ টাকা।

জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ থেকে অক্টোবরের মাঝামাঝি সাগরে ধরা পড়ে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ। ইলিশের মৌসুম হওয়ায় দাম কম থাকে। সাধারণ ক্রেতারা এ সময়ের জন্য অপেক্ষা করেন। কিন্তু এবারের চিত্র ভিন্ন। বাজারে দাম কমেনি ইলিশের। বড় আকারের ইলিশের কেজি ১২০০- ১৩০০ টাকা কেজি। মাঝামাঝি আকারে ইলিশের কেজি ৭০০-১০০০ টাকা কেজি।

চিংড়ির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৭০০ টাকা। বড় আকারের রুই ও কাতলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০, মাঝারি আকারের ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, ছোট আকারের ১৫০ থেকে ২২০ টাকা, শিং মাছ ৪০০ টাকা কেজি, পাবদা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি, পাঙাশ ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তেলাপিয়া ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop