১:২১ পূর্বাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : অক্টোবর ৪, ২০২১ ৬:৩৮ অপরাহ্ন
মা ইলিশ সংরক্ষণে কোস্ট গার্ড এর অভিযান
মৎস্য

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে তৎপরতা শুরু করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ, পোস্টারিং, মাইকিংসহ নানাভাবে প্রচার চালানো হচ্ছে।

সোমবার (৪ অক্টোবর) বিকালে কোস্ট গার্ড সদর দফতরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. খন্দকার মুনিফ তকি এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ইলিশ মাছের প্রজনন মৌসুমকে লক্ষ্য রেখে ‘মা ইলিশ’ রক্ষার্থে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এরই ধারবাহিকতায় ইলিশের প্রজনন ক্ষেত্র সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে মৎস্য সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ইলিশের ভরা প্রজনন মৌসুমে দেশের নির্দিষ্ট উপকূলীয় এলাকায় ০৪ অক্টোবর ২০২১ থেকে ২৫ অক্টোবর ২০২১ (সর্বমোট ২২ দিন) পর্যন্ত ইলিশ মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। উক্ত সময়ে আইনানুযায়ী সারাদেশে ইলিশ মাছের আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ এবং কেনা বেচা নিষিদ্ধ থাকবে।

এছাড়াও একই দিনে ভেদরগঞ্জ, সোনারগাঁও, গজারিয়া, হাইমচর, মেঘনা নদী ও তৎসংলগ্ন এলাকা ভোলা জেলার মেঘনা নদী সংলগ্ন ইলিশা ঘাট এলাকার জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ, পোস্টারিং, মাইকিংসহ নানাভাবে প্রচারনা চালানো হয়।

চট্টগ্রামের মীরসরাই, আনোয়ারা, সন্দ্বীপ, রায়পুর ও কমলনগর এবং খুলনা জেলার দাকোপ ও রূপসা বাগেরহাট জেলার মোংলা, মোড়লগঞ্জ ও শরণখোলা এলাকার জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ, পোস্টারিং ও মাইকিং এর মাধ্যমে প্রচারনা চালানো হয় বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এর দ্বায়িত্বাধীন উপকূলীয় ও নদী এলাকার মৎস্য অভায়শ্রমগুলোতে মা ইলিশ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের টহল অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৩, ২০২১ ১১:২৩ পূর্বাহ্ন
ইলিশ ধরার উপর ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা
মৎস্য

মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিন ইলিশ ধরার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো ভোলায়। আর এই নিষেধাজ্ঞাকে সামনে রেখে সাগর ও নদী থেকে ফিশিংবোট, ট্রলার, নৌকা ও মাছ শিকারের সব সরঞ্জাম নিয়ে ঘাটে ফিরতে শুরু করেছেন জেলেরা। পাশাপাশি নিষেধাজ্ঞার সময় জেলেদের নামে বরাদ্দ করা চাল দ্রুত বিতরণ এবং এনজিওর কিস্তি আদায় বন্ধের বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান তারা।

ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ব্যাংকের হাট এলাকার বাসিন্দা মো. মালেক মাঝি জানান, সরকার ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় ট্রলার, নৌকা, জালসহ মাছ শিকারের সব সরঞ্জাম উঠিয়ে নিয়েছেন তিনি। অভিযানের সময় মাছ ধরতে নদীতে যাবেন না তিনি।

ধনিয়া ইউনিয়নের তুলাতুলি এলাকার বাসিন্দা নুরু ইসলাম মাঝি জানান, ‘নিষেধাজ্ঞার সময় তো আমরা জেলেরা নদীতে মাছ ধরতে পারবো না। তাই আমাদের তো কোন আয় ইনকামও থাকবো না। তাই এবছর সরকার যদি আমাদের নামে বরাদ্দকৃত চাল দ্রুত আমাদের মাঝে বিতরণের ব্যবস্থা করে দেয় তাহলে আমাদের অনেক উপকার হবে।’

ভোলা সদর উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা মো. জামাল হোসেন জানান, ২২ দিনের মা ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞাকে সফল করতে এরই মধ্যে প্রচার-প্রচারণা করেছেন তারা। নিষেধাজ্ঞার সময় জেলেদের নামে বরাদ্দকৃত সরকারি চাল দ্রুত বিতরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও নিষেধাজ্ঞার সময়ে এনজিওর কিস্তি আদায় বন্ধের বিষয়ে জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।‘আমরা ২২ দিনের মা ইলিশ রক্ষার নিষেধাজ্ঞার কঠোর করার জন্য সকল প্রস্তুত গ্রহণ করেছি। যারা সরকারি আইন অমান্য করে নদীতে গিয়ে মাছ শিকার করবে তাদের জেল ও জরিমানা করা হবে বলে জানান তিনি।’

ভোলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিনের জন্য ভোলার মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার ও তেঁতুলিয়া নদীর ১০০ কিলোমিটার এলাকায় মা ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। এসময় ইলিশ আহরণের পাশাপাশি পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময়ের ওপরেও রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এছাড়া, এদিকে ভোলা জেলায় প্রায় আড়াই লাখ জেলে থাকলেও সরকারিভাবে এ পর্যন্ত নিবন্ধন হয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার জেলের। বর্তমানে জেলে নিবন্ধন চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে মৎস্য বিভাগ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২, ২০২১ ১:৩০ অপরাহ্ন
চায়না দুয়ারী জালে অবাধে মাছ নিধন
মৎস্য

চলনবিলে চায়না দুয়ারী জাল পেতে অবাধে মাছ নিধন করা হচ্ছে। এতে জালে আটকা পড়ে মারা যাচ্ছে সাপ, কুইচা, কাঁকড়া, ব্যাঙ, শামুকসহ অধিকাংশ জলজ প্রাণী। এতে হুমকিতে পড়েছে চলনবিলের জীববৈচিত্র্য।

গত এক সপ্তাহ সরজমিনে চলনবিল অধ্যুষিত তাড়াশ উপজেলার বিল পাড়ের কামারশন, মাকরশন, কুন্দইল, ভেটুয়া, নাদোসৈয়দপুর ও ধামাইচ গ্রাম এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, চলনবিলের বিস্তীর্ণ মাঠ, ডোবা, নালা, খাল সব জায়গাতেই চায়না দুয়ারী জাল পেতে মাছ ধরছেন জেলেরা। বেশিরভাগ জালে মাছের চেয়ে অন্যান্য জলজ প্রাণীই আশঙ্কাজনকহারে মারা পড়ছে।

এদিকে চলনবিল অঞ্চলের মৎস্য চাষিরাও চায়না দুয়ারী জাল নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। এই জাল পুকুরে পেতে রেখে দু থেকে তিন দিনের মধ্যে এক পুকুরের প্রায় সব মাছ সাবাড় করে দেওয়া সম্ভব।

জানা গেছে, চায়না জালের দুপাশে দুহাত পর পর লোহার তৈরি গোল রিং পড়ানো থাকে। তার মাঝখানে এক হাত পর পর ৩০ টির মতো চারকোনা রিং পড়ানো। চারকোনা রিংয়ের মাঝে একটি করে দুয়ার রয়েছে। এসব দুয়ার দিয়ে মাছ ও জলজ প্রাণী একবার ঢুকে পড়লে বেড় হতে পারেনা। এই জালের বিশেষ বৈশিষ্ট হলো পানির তলদেশে লম্বালম্বিভাবে পড়ে থাকে। ফলে কোন প্রকার খাদ্য দ্রব্য ছাড়াই দুই দিক থেকে মাছ ও জলজ প্রাণী জালের ভেতরে ঢুকে পড়ে। চায়না দুয়ারী জাল দেখতে অনেকটা ঢলুকের মতো। এই জাল অনেকের কাছে ঢলুক জাল নামেও পরিচিত।

তাড়াশ ডিগ্রি কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক মর্জিনা ইসলাম জানান, চায়না দুয়ারী জালে দেশীয় প্রজাতির সব মাছ ও বিভিন্ন জলজ প্রাণী ধরা পড়ছে। এর মধ্যে বিপন্ন প্রজাতির অনেক মাছ ও জলজ প্রাণীও রয়েছে। জেলেরা মাছ ও কুইচা বিক্রি করছেন। এরপর সাপ, কুইচা, কাঁকড়া, ব্যাঙ, শামুক, ঝিনুকসহ অধিকাংশ জলজ প্রাণীই তারা মেরে ফেলছেন। ফলে সেসব মাছ ও জলজ প্রাণী বংশ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারছে না। চায়না দুয়ারী জাল কারেন্ট জালের চেয়েও মারাত্মক ক্ষতিকর।

উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মসগুল আজাদ জানান, চলনবিলে নিয়মিত অভিযান চালানো হবে। মাছ নিধন ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর ক্ষতি আইনত অপরাধ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২, ২০২১ ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
বাগাতিপাড়ায় মাছ শিকারের উৎসব
মৎস্য

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় টিকিট কেটে বাহারি রকমের ছিপ দিয়ে পুকুরে মাছ শিকারের উৎসবে মেতেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা। এলাকায় এ ধরনের আয়োজন নতুন হওয়ায় অনেকে তা দেখতে সকাল থেকে পুকুর পাড়ে ভিড় করেন।

শুক্রবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পাঁকা ইউনিয়নের শালাইনগর গ্রামের আবুল হাশেমের দরগার পুকুরে মাছ শিকারের এই আয়োজন করা হয়।

জানা যায়, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ১২টি সিটে ৬০ এর অধিক শৌখিন মাছ শিকারি মাছ শিকার করতে আসেন। প্রতিটি সিট সাড়ে সাত হাজার টাকা হারে কিনেছেন তারা।

মাছ শিকার দেখতে আসা তকিনগর আইডিয়াল হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রভাষক তরিকুল ইসলাম জানান, শুক্রবার ছুটির দিন বাড়িতে বসে না থেকে মাছ শিকারের কথা শুনে মনের প্রফুল্লতার জন্য দেখতে এসেছি।

মাছ শিকারি বাগাতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবর রহমান বলেন, হুইল দিয়ে মাছ শিকারের শখে অন্যদের সঙ্গে তিনিও মাছ ধরার উৎসবে এসেছেন।

পুকুর মালিক আবুল হাসেম জানান, বিভিন্ন এলাকার মৎস্য শিকারিদের সাথে যোগাযোগ করে এবারই প্রথম টিকিটের মাধ্যমে মাছ ধরার আয়োজন করা হয়েছে। মাছ শিকারিদের ছিপে রুই, কাতলা, মৃগেল, ব্লাড কার্প, জাপানি রুই মাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরা পড়েছে।

তিনি জানান, পুকুরে সাড়ে নয় কেজি পর্যন্ত মাছ আছে। শুক্রবার দুপুরে একজনের ছিপে ৭ কেজি ওজনের একটি মাছ ধরা পড়ে।এছাড়া অনেকেই তিন-চার কেজি ওজনের মাছ পেয়েছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১, ২০২১ ১০:১৯ অপরাহ্ন
দুর্গাসাগর দিঘিতে বড়শিতে ধরা পড়ল ৩৩ কেজির ব্রিগেড
মৎস্য

বরিশালের বাবুগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী দুর্গাসাগর দিঘিতে শৌখিন মত্স্য শিকারির বড়শিতে প্রায় ৩৩ কেজি ও ১৯ কেজি ওজনের দুইটি বিশাল আকৃতির ব্রিগেড মাছ ধরা পড়েছে। এর আগে একই দিন বিকাল ৩টায় ১৯ কেজি ওজনের আরো একটি ব্রিগেড মাছ শিকার করেন তারা।

বুধবার সন্ধ্যায় ধরা পড়ার প্রায় তিন ঘণ্টা পর মাছটি ডাঙ্গায় তুলতে সক্ষম হন মৎস্য শিকারিরা।

বরিশাল সদর উপজেলার কলসগ্রাম (ছয়মাইল) এলাকার শৌখিন মত্স্য শিকারি নাছিম শরিফ বলেন, মাছ শিকারের দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভে দেখে বরিশালের ব্যবসায়ীদের একটি দল পিকনিকের জন্য মাছ দুইটি ১ লাখ টাকায় ক্রয় করতে চেয়েছিল। আমরা মাছ দুইটি বিক্রি না করে নিজেদের মধ্যে কেটে ভাগ করে নিয়েছি।

তিনি আরো বলেন, ৫ হাজার টাকায় টিকিট কেটে বুধবার সকাল থেকে দিঘির উত্তর পাশের ৭৪ নম্বর সিটে বড়শি ফেলি। টিকিটের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে মাছ দুইটি বড়শিতে বাঁধে। আমার সঙ্গে অভিজ্ঞ মত্স্য শিকারি সোহেল জমাদ্দার থাকায় মাছ দুইটি ওপরে তুলতে সক্ষম হয়েছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১, ২০২১ ৮:১৬ অপরাহ্ন
তিন বছর পর চাতলাপুর দিয়ে ভারতে গেল ৪ মেট্রিক টন ইলিশ
মৎস্য

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার চাতলাপুর স্থল শুল্ক স্টেশন দিয়ে তিন বছর পর আবারও মাছ রপ্তানি শুরু হয়েছে। গত দুই দিনে এই স্থল শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারতের উত্তর ত্রিপুরায় ৪ মেট্রিক টন ইলিশ মাছ রপ্তানি করা হয়েছে।

চাতলাপুর শুল্ক স্টেশনের ইনচার্জ আব্দুল্লাহ আল মামুন সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার ৪ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি হয়েছে। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে এ বছর ভারতে ৪ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশের কাস্টমস থেকে শুল্কমুক্ত সুবিধায় ইলিশের এসব চালান রপ্তানি করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।

আমদানি ও রপ্তানিকারক এবং ক্লিয়ারিং এজেন্ট শাহজাহান এন্টারপ্রাইজের মালিক সোহেল রানা চৌধুরী জানান, তার মাধ্যমে গত ২ দিনে প্রতি কেজি ইলিশ মাছ ১০ মার্কিন ডলার করে ৪০ হাজার ডলারের বিনিময়ে ৪ হাজার কেজি ইলিশ ত্রিপুরায় পাঠানো হয়েছে। উত্তর ত্রিপুরার কৈলাশহরের মনিকা এন্টারপ্রাইজ এসব বাংলাদেশি ইলিশ মাছ গ্রহণ করে। সোহেল রানা চৌধুরী আরও জানান, ৪ অক্টোবর থেকে দেশে ইলিশ মাছ ধরা বন্ধ। এ নিষেধাজ্ঞা শেষ হলে এ পথে আরও ইলিশ মাছ রপ্তানি করা হবে।

তিনি আরও জানান, গত দুই দিনে বাংলাদেশি তিনটি প্রতিষ্ঠান ভারতের উত্তর ত্রিপুরার কৈলাশহরে চার হাজার কেজি ইলিশ মাছ রপ্তানি করে। বৃৃহস্পতিবার এ পথে আরিফ ট্রেডিং ও জারা এন্টারপ্রাইজ দুই হাজার কেজি ইলিশ মাছ রপ্তানি করে। শুক্রবার দুপুরে ঢাকার বিডিএস করপোরেশন কৈলাশহরে দুই হাজার কেজি ইলিশ মাছ রপ্তানি করে।

চাতলাপুর স্থল শুল্ক স্টেশনের কাস্টমস সুপারিনটেনডেন্ট আব্দুল্লাহ আল মামুন দুই দিনে চার হাজার কেজি ইলিশ মাছ রপ্তানির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১, ২০২১ ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের নতুন মহাপরিচালক ড. খলিলুর রহমান
প্রাণিসম্পদ

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের নতুন মহাপরিচালক হয়েছেন ড. মো. খলিলুর রহমান।  বৃহস্পতিবার এ পদে যোগ দেন তিনি।এর আগে তিনি একই ইনস্টিটিউটের পরিচালক (গবেষণা ও পরিকল্পনা) ছিলেন।

ড. রহমান কর্মজীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ময়মনসিংহে স্বাদু পানি কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও স্বাদু পানি উপকেন্দ্র যশোরের উপকেন্দ্র প্রধান ছিলেন। এ ছাড়া তিনি অ্যাকুয়া ড্রাগস ও হালদা নদী প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ড. রহমান দেশে প্রথমবারের মতো পাঙ্গাস মাছের কৃত্রিম প্রজনন ও চাষাবাদ কৌশল উদ্ভাবনের ১৯৯৫ সালে রাষ্ট্রপতি পদক লাভ করেন। -সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২১ ১১:১৩ অপরাহ্ন
আবার দেখা মিলবে স্বাদুপানির কাকিলার
বিজ্ঞান ও গবেষণা

স্বাদুপানির অন্যতম মাছ কাকিলা। খেতে সুস্বাদু এ মাছটির দোপেঁয়াজা ভোজনরসিকদের কাছে অমৃতসম। মানবদেহের জন্য উপকারী অণুপুষ্টি উপাদানসমৃদ্ধ এবং কাঁটা কম থাকায় সবার কাছে প্রিয়। একসময় মুক্ত জলাশয়ে বিশেষ করে নদী-নালা, হাওর-বাঁওড়, খাল-বিলে প্রচুর পাওয়া গেলেও এখন বিলুপ্তপ্রায় কাকিলা। অঞ্চলভেদে কিছু কিছু এলাকায় পাওয়া গেলেও পরিমাণে খুবই কম। জলবায়ুর প্রভাব, প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ প্রজনন ক্ষেত্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এ মাছ আর পানিতে বিচরণ করতে দেখা যায় না।

আশার কথা, বদ্ধপরিবেশে অভ্যস্তকরণ ও কৃত্রিম প্রজনন কলাকৌশল উদ্ভাবনে সাফল্য পেয়েছেন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) স্বাদুপানি উপকেন্দ্র, যশোরের বিজ্ঞানীরা। ইনস্টিটিউটের কোর গবেষণা কার্যক্রমের আওতায় তিন বছর নিবিড় গবেষণার পর এ সাফল্য পান মাৎস্যবিজ্ঞানীরা। ফলে আবার পানিতে ঢেউ তুলবে কাকিলা, রক্ষা পাবে বিলুপ্তির হাত থেকে।

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) স্বাদুপানি উপকেন্দ্র, যশোরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রবিউল আউয়াল হোসেন, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এবং বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শিশির কুমার দে ওই গবেষণা করেন।

এ প্রসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয় সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় দেশি মাছের প্রজনন ও বিচরণ ক্ষেত্র ইতিমধ্যে অনেক বিনষ্ট হয়ে গেছে। ফলে প্রাকৃতিক জলাধার যেমন হাওর-বাঁওড়, খাল-বিল ও নদ-নদীতে এসব মাছের প্রাপ্যতা হ্রাস পেয়েছে।

মৎস্য অধিদফতর অভয়াশ্রম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এসব দেশি মাছ সংরক্ষণ ও উন্নয়নে কাজ করছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা হারিয়ে যাওয়া দেশি মাছের স্বাদ মানুষের খাদ্যের সঙ্গে যুক্ত করতে চাই। এজন্য দেশি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির মাছ পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণে বর্তমানে ইনস্টিটিউটের যশোর, সৈয়দপুর ও ময়মনসিংহ গবেষণা কেন্দ্র থেকে গবেষণা করা হচ্ছে। এতে সাফল্যও আসছে।’

সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা জানান, কাকিলা বা কাখলে একটি বিলুপ্তপ্রায় মাছ। এর দেহ সরু, ঠোঁট লম্বাটে এবং ধারালো দাঁতযুক্ত। বাংলাদেশে যে জাতটি পাওয়া যায় সেটি মিঠা পানির। মাছটি বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চলে কাইকল্যা, কাইক্কা নামেই পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নাম Xenentodon cancila. মাছটিকে ইংরেজিতে Freshwater garfish. বলে।

বাংলাদেশ ছাড়াও শ্রীলঙ্কা, ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে এ মাছ পাওয়া যায়। তবে রং ও আকারে কিছু পার্থক্য থাকে। গবেষক দলের প্রধান ও প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রবিউল আউয়াল হোসেন বলেন, ‘কাকিলার দেহ লম্বা, সামান্য চাপা এবং প্রায় সিলিন্ডার আকৃতির। এগুলো লম্বায় ২৫ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার হয়। পরিণত পুরুষ মাছের মাথার শীর্ষে লাল চূড়া দেখা যায়, যা থেকে সহজেই স্ত্রী ও পুরুষ মাছ আলাদা করা যায়। এ ছাড়া পুরুষ মাছের দেহ স্ত্রী মাছের তুলনায় সরু এবং আকারে একটু ছোট হয়। এটি শিকারি মাছ।

মূলত ছোট মাছ খেয়ে থাকে। প্রাকৃতিকভাবে প্রবহমান জলাশয়ে বিশেষ করে নদীতে এবং বর্ষাকালে প্লাবিত অঞ্চলে প্রজনন করে থাকে। পরিণত মাছেরা ভাসমান জলজ উদ্ভিদ নেই এমন স্থানে বসবাস করলেও জলজ উদ্ভিদের পাতার নিচে ও ভাসমান শিকড়ে এদের স্ত্রীরা ডিম পাড়ে। কাকিলা মাছের কৃত্রিম প্রজনন এটিই বাংলাদেশে প্রথম এবং বিশ্বের কোথাও এ মাছের কৃত্রিম প্রজননের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।’

ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘রাজবাড়ী জেলাসংলগ্ন কুষ্টিয়ার পদ্মা নদী থেকে কাকিলা ব্রুড (মা-বাবা মাছ) সংগ্রহ করে যশোরের স্বাদুপানি উপকেন্দ্রের পুকুরে ছাড়া হয়। পরে হ্যাচারিতে উৎপাদিত কার্পজাতীয় মাছের জীবিত পোনা এবং নানা জলাশয় থেকে সংগৃহীত জীবিত ছোট মাছ খাইয়ে পুকুরের আবদ্ধ পরিবেশে মাছকে অভ্যস্ত করা হয়। এরপর চলতি বছরের মে থেকে বৈজ্ঞানিক প্রটোকল অনুসরণ করে কৃত্রিম প্রজননের উদ্দেশ্যে উপকেন্দ্রের হ্যাচারিতে নির্দিষ্টসংখ্যক মা-বাবা মাছকে বিভিন্ন ডোজে হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয়।

এভাবে কয়েকবার বিভিন্ন ডোজের ট্রায়াল দেওয়া হলেও মাছের প্রজননে সাফল্য আসেনি। অবশেষে ২৫ আগস্ট প্রজননকৃত মাছের ডিম থেকে পোনা বের হয় এবং কাকিলা মাছের কৃত্রিম প্রজননে সাফল্য আসে।’ প্রধান গবেষক জানান, কাকিলা মাছের প্রজননের জন্য পিজি হরমোন ব্যবহার করা হয়।

১৮ আগস্ট পুকুর থেকে মাছ ধরে চার জোড়া মা-বাবা নির্বাচন করে হ্যাচারির চৌবাচ্চায় নির্দিষ্ট সময় ঝরনাধারা দিয়ে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয়। পরে মা-বাবা মাছকে একত্রে একটি চৌবাচ্চায় রেখে ঝরনাধারা দিয়ে সেখানে কচুরিপানা রাখা হয়। প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পর মা মাছ ডিম ছাড়ে। ডিমের ভিতরে বাচ্চার বিভিন্ন দশা ও উন্নয়ন অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হয়। ডিম ছাড়ার ৯০ থেকে ১০০ ঘণ্টার মধ্যে নিষিক্ত ডিম থেকে বাচ্চা বের হয়। গবেষকরা জানান, প্রতি ১০০ গ্রাম খাবার-উপযোগী কাকিলা মাছে ১৭.১ শতাংশ প্রোটিন, লিপিড ২.২৩ শতাংশ, ফসফরাস ২.১৪ শতাংশ এবং ০.৯৪ শতাংশ ক্যালসিয়াম রয়েছে যা অন্যান্য ছোট মাছের তুলনায় অনেক বেশি।

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেন, ‘দেশের বিলুপ্তপ্রায় ৬৪টি মাছের মধ্যে ৩০টির কৃত্রিম প্রজননে ইতিমধ্যে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট সাফল্য পেয়েছে। সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ৩১তম মাছ হিসেবে কাকিলা যুক্ত হলো।’ বিডি প্রতিদিন

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২১ ২:৩৫ অপরাহ্ন
ব্রহ্মপুত্র নদে ধরা পড়ল ৪৯ কেজির বিশাল বাঘাইড়
মৎস্য

কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে প্রায় ৪৯ কেজি ওজনের বিশালাকৃতির একটি বাঘাইড় মাছ জালে ধরা পড়েছে।

উপজেলার ঘুঘুমারি সুখের বাতি এলাকার এক জেলের জালে গত মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ধরা পড়া বাঘাইড়টি প্রথমে ৯৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও হাত ঘুরে দাম উঠে এক হাজার ৩০০ টাকা কেজি পর্যন্ত।

জানা যায়, জেলের কাছ থেকে প্রথমে মাছটি কিনে নেন উপজেলার রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের ফকিরেরটারী জেলে পাড়া গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী বাবলু দাস। বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) তিনি মাছটি কেজিতে ৫০ টাকা লাভে (এক হাজার টাকা কেজি দামে) পাইকারী দামে বিক্রি করেন উপজেলার সবুজ পাড়া এলাকার মাছ ব্যবসায়ী লাল চানের কাছে। পরে লাল চান মাছটি ১২শ থেকে ১৩শ টাকা কেজি দরে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করেন।

রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু জাগো নিউজকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান,  বাবলু দাস নামের এক মাছ ব্যবসায়ী আমাকে ডেকে ৪৯ কেজি ওজনের একটি বাঘাইড় মাছ দেখান। শুনেছি (বুধবার), মাছটি ১২শ-১৩শ টাকা কেজি ধরে বিক্রি হয়েছে। আমাদের এখানে আগেও এরচেয়ে বড় বড় বাঘাইড় মাছ ধরা পড়েছে। কিছুদিন আগেও ৬৫ কেজি ওজনের একটি বাঘাইড় ধরা পড়ে। তবে এবারের মাছটি কোন জেলের জালে ধরা পড়েছে, সেটি জানা নেই।

বাবলু দাস জানান, ব্রহ্মপুত্র নদে ধরা পড়া ৪৯ কেজি ওজনের বাঘাইড় মাছটি ঘুঘুমারি সুখের বাতি এলাকার এক জেলের কাছ থেকে ৯৫০ টাকা কেজি দরে কিনে লাল চানের কাছে এক হাজার টাকা কেজি পাইকারি দরে বিক্রি করেছি। পরে স্থানীয়দের কাছে মাছটি আরও বেশি দামে খুচরা বিক্রি হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২১ ১১:০৭ পূর্বাহ্ন
চিংড়ি মাছের বিশেষ গুণ
মৎস্য

পোকা নাকি মাছ- এই বিতর্ক ছাড়িয়ে চিংড়ির একটা গুণের কদর অন্তত করতেই হবে। আর তা হল আয়োডিন। বিভিন্ন জরিপের ফলাফল অনুসারে ‘ইট দিস নট দ্যাট ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, বিশ্বের প্রায় দুইশ কোটি মানুষ আয়োডিনের অভাবে ভোগেন।দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ থাইরয়েড হরমোনের মাঝে আয়োডিনের উপস্থিতি মেলে। সেগুলো হলো থাইরক্সিন (টি-ফোর) এবং ট্রাইআইডোথাইরোনিন(টি-থ্রি)। থাইরয়েড’য়ের সুস্থতার জন্য দুটোই জরুরি।

‘অ্যানালস অফ পেডিয়াট্রিক এন্ডোক্রিনোলজি অ্যান্ড মেটাবলিজম[’য়ের পর্যালোচনা বলে, “থাইরয়েড’য়ের রোগের সঙ্গে শরীরে আয়রন বা লৌহের ঘাটতির গভীর সম্পর্ক পাওয়া গেছে।”

যুক্তরাষ্ট্রের ‘দ্য ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ হেল্থ বলছে, “থাইরয়েড-স্টিমুলেটিং হরমোন (টিএসএইচ)’য়ের অতি সক্রিয়তা বা অতিরিক্ত বৃদ্ধি থামাতে আয়োডিন প্রয়োজন হয়। ‘টিএসএইচ’য়ের ওই অতি সক্রিয়তা থেকেই দেখা দেয় ‘হাইপোথাইরয়েডিজম’ এবং ‘হাইপারথাইরয়েডিজম’।এই দুই রোগ সরাসরি থাইরয়েড হরমোনে সঙ্গে যুক্ত।

থাইরয়েড গ্রন্থি যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে হরমোন তৈরি করে না তখন তাকে বলা হয় ‘হাইপোথাইরয়েডিজম’। এই সমস্যা ডেকে আনতে পারে অস্বাভাবিক স্থুলতা ও হৃদরোগ।

অপরদিকে ‘হাইপারথাইরয়েডিজম’য়ের ক্ষেত্রে থাইরয়েড গ্রন্থি অতিরিক্ত পরিমাণে থাইরয়েড হরমোন তৈরি করতে থাকে। এ থেকে আকস্মিক ওজন কমে যায়, চুল পাতলা হয়ে যায়, অবসাদ দেখা দেয়, মানসিক অস্বস্তি বাড়ে।

এই দুই রোগের সম্ভাবনা কমাতে প্রয়োজন শরীরে নিয়মিত আয়োডিনের সরবরাহ নিশ্চিত করা।

চিংড়িতে আয়োডিনের মাত্রা
তিন আউন্স চিংড়ি মাছে মিলবে প্রায় ১৩ মাইক্রো গ্রাম আয়োডিন। দৈনিক আয়োডিন চাহিদার ৯ শতাংশ পূরণ হয়ে গেল শুধু তিন আউন্স চিংড়ি দিয়েই। চিংড়িসহ অন্যান্য সামুদ্রিক খাবারে প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন মেলে। আর চিংড়ির পদের রেসিপির অভাব হওয়া অসম্ভব।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop