৯:২২ অপরাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : মার্চ ৩, ২০২১ ৯:১১ অপরাহ্ন
পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ (PPB) সিকৃবি শাখার ভলেন্টিয়ার টিম ঘোষণা
ক্যাম্পাস

পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ (PPB) সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ভলেন্টিয়ার টিম ঘোষণা করা হয়েছে।গত ১ লা মার্চ ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস অনুষদের আবির হাসান হৃদয়কে লিডার  এবং একই অনুষদের সাব্বির আহমেদ শুভ ও পরিতোষ পালকে কো লিডার হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

উপদেষ্টা  হিসেবে রয়েছে  অধ্যাপক ড. মোঃ ইউসুফ মিয়া, অধ্যাপক ড. এ.এস.এম মাহবুব ও অধ্যাপক ড. সুলতান আহমেদ ।

তাছাড়া অন্যান্য সদস্যরা হলেন- ১. শান্ত আহমেদ ২. আশরাফুল ইমন ৩. সোহানুর শামীম ৪. রাশেদুল ইসলাম রাজু ৫. মমতাজ হোসাইন ৬. সেলিম রেজা ৭. তোফাজ্জ্বল হোসেন তুহিন ৮. তানভীর হাসান ৯. মোঃ মাহাদি হাসান ১০. শাহেখুর রহমান ১১. তুষার কান্তি ১২. শাকিল মাহামুদ সুপ্ত ১৩. এসএম সেরতাজ ইসলাম নিলয় ১৪. রিফাত ইসলাম রাইয়েন ১৫. জিহাদুল ইসলাম ১৬. মাসুম মুন্না ১৭. মোঃ মাসুদ রানা

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৩, ২০২১ ৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ৩১ জুলাই
ক্যাম্পাস

দেশের সব কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কৃষি শিক্ষা প্রাধান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৩১ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে।

গতকাল মঙ্গলবার গাজীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরকৃবি) গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কমিটির দ্বিতীয় সভায় এ তারিখ পুনঃনির্ধারণ করা হয়।

বশেমুরকৃবি জনসংযোগ বিভাগের উপ-রেজিস্ট্রার মো. মজনু মিয়া জানান, সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি পরীক্ষার তারিখের সাথে সমন্বয় করে তারিখ পুননির্ধারণ করা হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা এসএসসি ও এইচএসসিতে মোট জিপিএ (চতুর্থ বিষয় বাদে) ৮.০ এবং পৃথকভাবে এসএসসি ও এইচএসসিতে কমপক্ষে জিপিএ ৩.৫ থাকতে হবে। পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এবং এমসিকিউ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া।

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহীদুর রহমান খান এবং পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত।

এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর তোফায়েল আহমেদ, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ জামিনুর রহমান ও বশেমুরকৃবির রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম তালুকদার এবং আইটি বিশেষজ্ঞ উপস্থিত ছিলেন।

ভর্তি আবেদনের তারিখসহ ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোতে প্রকাশ করা হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ১, ২০২১ ৮:১১ অপরাহ্ন
রাষ্ট্রপতির উদ্বোধন ফলকেই সীমাবদ্ধ হাওর ও চর উন্নয়ন ইনস্টিটিউট
ক্যাম্পাস

বাকৃবি প্রতিনিধি: ২০১৮ সালের ২২ জুলাই বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) চত্বরে হাওর ও চর উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। উদ্বোধনের আড়াই বছর অতিবাহিত হলেও কোন অগ্রগতি নেই ইনিস্টিউটটের।

হাওর ও চরাঞ্চলের মানুষের কষ্ট লাঘব ও জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে হাওর ভূমিপুত্র খ্যাত প্রয়াত সাংবাদিক ড. নিয়াজ পাশা ২০১৩ সালে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে একটি প্রস্তাব দেন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতির একান্ত ইচ্ছায় ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হলেও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় ভিত্তিপ্রস্তরের ফলকেই আটকে আছে অবকাঠামো। এপর্যন্ত ৩জন পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হলেও দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি।

বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, নেত্রকোনা, সিলেট ও মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা নিয়ে হাওর এলাকা গঠিত। এ ছাড়াও বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, জামালপুর, মাদারীপুর ও শরীয়তপুরসহ বিভিন্ন জেলায় রয়েছে বিস্তীর্ণ চর। আর এসব হাওর ও চরে সীমাহীন দুঃখ-কষ্টে কাটে মানুষের জীবন। এসব অঞ্চলের মানুষের কৃষি ব্যবস্থার উন্নয়নের সাথে জীবনমান উন্নত করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রপতির নির্দেশনায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যসেবা কমপ্লেক্স সংলগ্ন জায়গায় ইনস্টিউটটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। এ ইনস্টিটিউটের অধীনে হাওরের গতিপ্রকৃতি, পরিবেশ ঠিক রেখে কৃষি উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে গবেষণা এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেওয়া হবে।

হাওর ও চর উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে বর্তমান পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সালাম বলেন, ইনস্টিটিউটটির প্রথম প্রস্তাবনায় বাজেট ছিল ৫০ কোটি টাকা। পরবর্তীতে নতুন প্রস্তাবনায় বাজেট ১০০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। নতুন প্রস্তাবনায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ে মূল কেন্দ্র রেখে কিশোরগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণা, গোপালগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ ও বগুড়াতে ৬টি উপকেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

সেই প্রস্তাবনার উপর বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনে (ইউজিসি) একটি প্রেজেন্টেশন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ইউজিসি ৬টি উপকেন্দ্রের জায়গায় ৪টি উপকেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাবনা দিয়ে কিছু সংশোধনী দেন। করোনা ভাইরাসের কারণে সেই সংশোধনী দেওয়া সম্ভব হয়নি। নতুন সংশোধনী ইউজিসি কর্র্তৃক গৃহীত হলে বাজেট পাশ করানো সম্ভব হবে। বাজেট পাশ হলে অবকাঠামোগত কাজ শুরু করতে পারব। খুব শীঘ্রই নতুন সংশোধনী প্রস্তাব পাঠানো হবে। সাথে ইনস্টিটিউটটির জন্য উপকেন্দ্রসহ জায়গা নির্ধারণ, নির্ধারিত জায়গা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য একটা বাজেট চাওয়া হবে।

জনবল নিয়োগের বিষয়ে বলেন, বাজেটের জন্যই অপেক্ষা করা হচ্ছে। তবে জনবল নিয়োগের একটা খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে।

স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এই ইনস্টিটিউটের অধীনে ‘Wet Land Resources and Sustainable Agriculture’ নামে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেওয়া হবে। আগের পরিচালকের সময়ে শিক্ষক নিয়োগের একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলেও নিয়োগ দেওয়া হয়নি। খুব শীঘ্রই নতুন করে আবারও বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।

স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবছরের অক্টোবর-মার্চ সেমিস্টার থেকে শুরু করার জন্য চেষ্টা চলছে। ইতোমধ্যে আমরা ডিগ্রিটির পাঠ্যক্রমের (কারিকুলাম) খসড়া প্রস্তুত করেছি। একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় সেটি পাশ করিয়ে সিন্ডিকেট সভায় উপস্থাপন করে চূড়ান্ত করা হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৮, ২০২১ ১১:৫৯ অপরাহ্ন
গৃহনির্মাণ ঋণ পাবেন বাকৃবিসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা
ক্যাম্পাস

সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ ও দেশের চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের শিক্ষক ও কর্মচারীদের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে গৃহনির্মাণ ঋণ প্রদান কার্যক্রম শুরুর নিমিত্তে এক ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনে কক্ষে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ ও চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি), গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. এখলাছুর রহমান ও গৃহনির্মাণ ঋণ সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব বিশ্বজিত ভট্টাচার্য খোকন এনডিসি, সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের সিইও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পক্ষে ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আফজাল করিম, বাকৃবির উপাচার্যের পক্ষে রেজিস্ট্রার মো. ছাইফুল ইসলাম, ট্রেজারার মো. রাকিব উদ্দিন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষে ট্রেজারার প্রফেসর তোফায়েল আহমেদ ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. তোফাজ্জল ইসলাম, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অঞ্জন কুমার চাকমা, মো. সাইফুল ইসলাম, উপ-পরিচালক (হিসাব) এবং বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষে রেজিস্ট্রার (অ.দা.) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন ও সহকারী অধ্যাপক ড. মো. খোরশেদ আলম।

এছাড়া চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থ বিভাগের গৃহনির্মাণ ঋণ সেলের উপ-সচিব মোছা. নাজনীন সুলতানা ও দিল আফরোজা, সোনালী বাংক লিমিটেডের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার সুভাষ চন্দ্র দাস, সোনালী ব্যাংকের জেনারেল অ্যাডভান্সেস ডিভিশনের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. মাহতাব হোসেন এবং সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্যাংকের সিনিয়র শিক্ষক ও কর্মকর্তারা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৬, ২০২১ ১১:২২ অপরাহ্ন
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল সিলগালা
ক্যাম্পাস

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল সিলগালা করে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া তিনটা আবাসিক হল করা হয় তালাবদ্ধ। রাষ্ট্রের আদেশ পালনের জন্য কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল ও শেরেবাংলা হল এ প্রধান ফটক সিলগালা করা হয়।

ছেলেদের দুইটি আবাসিক হল সিলগালা করা হলেও নবাব সিরাজউদ্দৌলা হল কেন সিলগালা করা হয়নি প্রশ্নে প্রভোস্ট অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, ‘আমাদের হলে বেশ কিছু সংখ্যক বিদেশি ছাত্র থাকে। তাদের দুই তিন দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের গেস্ট হাউজে রাখা হচ্ছে।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. হারুন-উর-রশিদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা দুইটি হল সিলগালা করলেও বাকি নবাব সিরাজউদ্দৌলা হল ও কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা হল বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিবেচনায় সিলগালা করতে সময় নিচ্ছি। আর শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে সিলগালা করা না হলেও সেখানে কোনো ছাত্রী নেই। হলের বাইরের অংশে মর্টার এর সুইচ থাকায় তা সম্ভব হচ্ছে না। তবে এক্ষেত্রেও দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

তিনি আরও জানান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে সেশনজট সমস্যা দূরীকরণের লক্ষ্যে দ্রুততম সময়ের ভেতরে একটি রোডম্যাপ প্রণয়ন করা হবে। যেন শিক্ষার্থীরা তাদের ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারে।’

উল্লেখ্য গত ২৪ ফেব্রুরারি, বুধবার ২৪ ঘণ্টা মাঝে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হল ছাড়ার নোটিশ জানায়। তার দুই দিন পরে শিক্ষার্থী শূন্য হল সিলগালা ও তালাবদ্ধ করে দেওয়া হয়।

‘রাষ্ট্রের আদেশ পালনের জন্যই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো শহীদুর রশীদ ভুঁইয়া

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৫, ২০২১ ১১:১০ অপরাহ্ন
বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের নতুন কমিটি গঠন (তালিকা)
ক্যাম্পাস

রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশে (কেআইবি) বঙ্গবন্ধু ভেটেনারি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত করে মহিন উদ্দিন হায়দার চৌধুরী রিফাত‘কে সভাপতি এবং মোজাক্কির হোসেন আনন্দ‘কে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে নতুন কমিটি গঠন করা হয়।

বুধবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি পরিষদের সভাপতি ডা. মো. ইমরান হোসেন খান এবং মহাসচিব ডা. মো. আজিজুল ইসলাম‘র স্বাক্ষরিত অনুমোদনে অত্র নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়।

এছাড়া সংগঠনটির সাংগঠনিক সভাপতি হিসাবে ঘোষণা করা হয় শেখ হাবিবুল্লাহ, কোষাধক্ষ্য হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করবেন রাসেল ওয়াহিদ, দপ্তর সম্পাদক মো. জাহিদ হাসান সৌরভ, প্রচার সম্পাদক জিহাদ আল মামুন, ক্রীড়া সম্পাদক মোস্তাফিজ হৃদয়, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আতিকুল হক আতিক, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. সাজিদুর রহমান, ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক দোলনা চাপা তাসনিম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক গোলাম হান্নান, তথ্য ও যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক শরীফুর রহমান, ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক সুদীপ্ত বিশ্বাস জয়, স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ইনজামুল হক রাসেল, আইন বিষয়ক সম্পাদক মো.আসিফ, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক জাফরুল শুভ।

নতুন কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ হলেন, সিনিয়র সহ সভাপতি শন্তানু আশ্চার্য, সহ-সভাপতি কামরুজ্জামান নিক্কন,বিশ্বজিদত দাস গুপ্ত, আশিকুর রহমান আশিক, তানভির কাকন, সুজন সরকার, মীম ওবায়দুল্যাহ, মো. শাখাওয়াত হোসেন,শামীম রেজা জুয়েল, আশিক আব্দুল্যাহ ফাহিম, শহীদুল ইসলাম হিমেল, মো. আল মামুন, মেহেদী হাসান বাঁধন, রুদ্র মো. নিশাত, মো. আল আমীন সহ ২৭ জনকে সহ সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।

যুগ্ম সাধরণ সম্পাদক হিসাবে ঘোষণা করা হয় মাইদুল ইসলাম, মাহিরুল হক শিলং, ইকবাল হোসেন, মো. মনির হোসেন, কাজী নাজমুস সাকিবসহ আরো কয়েক জনের নাম।

আগামী এক বছরের জন্য সংগঠনের কার্যক্রমকে গতিশীল করার লক্ষ্যে অত্র কমিটি ঘোষণা করা হয়।

তালিকা

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৪, ২০২১ ৯:৪২ অপরাহ্ন
১২১ দেশে বর্তমানে এক নাম্বার এক্সিলারেটর প্রোগ্রাম 
ক্যাম্পাস

 

হাল্ট প্রাইজ ফাউন্ডেশন এমন একটি সংস্থা যা তরুণ উদ্যোক্তাদের সহযোগিতায় উন্নত এক বিশ্বের স্বপ্ন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

‘বিশ্বের সর্বাধিক চাপের চ্যালেঞ্জগুলি সমাধান করা’ – এই ধারণাটি একটি ভাল ব্যবসায় কিভাবে পরিনত করা যায় তা কি ভেবেছেন? বিশ্বাসযোগ্য হোক বা না হোক, হাল্ট প্রাইজ ফাউন্ডেশন এমন একটি সংস্থা যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংকটগুলিকে সম্বোধন করে এবং প্রতি বছর এর মধ্যে থেকে একটি নির্দিষ্ট সংকটকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে উপস্থাপিত করে তরুনদের মধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। প্রতিযোগীরা ব্যবসায়িক প্রস্তাব কেন্দ্র করে এই বিশ্ব সংকট সমাধান করার জন্য চেষ্টা করে এবং ব্যবসায়িক লাভই কেবল এর উদ্দেশ্য না হয়ে বরং উন্নত এক বিশ্ব গঠনে সহায়তা করাই এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য থাকে।

হাল্ট প্রাইজ, যা জনগণের উপকারে এবং অর্থনীতির বিকাশে আহমদ আশকারের কেবল একটি স্বপ্নই ছিল, এখন তা বিশ্বের ১২১ টি দেশের ২০০০ টিরও বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় তিন লক্ষাধিক তরুণের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে! হাল্ট প্রাইজ এখন তার অনন্য উদ্দেশ্য নিয়ে নিজেই একটি প্লাটফর্ম যা প্রায় ২১ লক্ষ প্রাক্তন ছাত্র এবং ৩০ বছরের কম বয়সী উদ্যক্তাদের নিয়ে সম্ভাব্য স্টার্ট আপগুলিতে ৫ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করে থাকে।

হাল্ট প্রাইজ বাংলাদেশ বর্তমানে প্রায় ৩০ হাজার লোক নিয়ে করে দেশের এক নাম্বার স্টার্ট-আপ প্রোগ্রাম হিসাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই যাত্রা ২০১৫ সালে বুয়েটে শুরু হয় এবং একই বছর ৩ টি ক্যাম্পাস রাউন্ড এর আয়োজনও করা হয়। ২০১৭ সালে ১৯ টি ক্যাম্পাস রাউন্ড ইভেন্টের মাধ্যমে ব্যাপক সাড়া লাভ করার পর ২০১৮ সালে তা হয়ে যায় ৫১ টি ক্যাম্পাস রাউন্ড। এই বছর ১০১ টি ক্যাম্পাস রাউন্ড ইভেন্ট সফলভাবে আয়োজন করে হাল্ট প্রাইজ বাংলাদেশ।

এইভাবে হাল্ট প্রাইজ বাংলাদেশ এখন বিশেষজ্ঞ পরামর্শদাতা, প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং বিনিয়োগকারীদের নিজস্ব সম্প্রদায় তৈরি করেছে এবং এটি বিশ্বব্যাপী প্ল্যাটফর্মে তার সার্থকতা দেখিয়েছে যেখানে আঞ্চলিক শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে ১০০ টিরও বেশি দল ছিল।

 

হাল্ট প্রাইজ বাংলাদেশ প্রতি বছর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষার্থী এবং তাদের যথাযথ ব্যবসায়িক কৌশলকে কাজে লাগিয়ে আরো বৃহত্তর আকারে আয়োজিত হচ্ছে এবং অবশ্যই এর পিছনে আছে তাদের একনিষ্ঠ কর্মীরা।মিঃ ফাহিম শাহরিয়ার বর্তমানে এই বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য কাজ করছেন। তিনি এশিয়া আঞ্চলিক প্রতিনিধি এবং হাল্ট প্রাইজ গ্লোবাল টিমে আছেন এবং বিভিন্ন দেশে বিশেষত এশিয়া অঞ্চলে ক্যাম্পাস প্রোগ্রাম অপারেশনগুলিকে সমর্থন করার জন্য বিভিন্ন কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরে আছেন তিনজন কমিউনিটি বিল্ডার – ইকরার ইমতিয়াজ, মোঃ ফাহিম হোসেন এবং ফাতিমা আক্তার লাভলি যারা বাংলাদেশে অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রামকে সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন। সর্বপরি, বাংলাদেশের অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রামটিকে প্রশংসাযোগ্য ও বৈশিষ্ট্যময় করে তোলার পিছনে আছেন – কনটেন্ট কিউরেটর ফাবলিহা এনাম , যোগাযোগব্যবস্থা সমন্বয়কারী সকিবা তানহা এবং গ্রাফিক ডিজাইনার হিসাবে জুবায়ের জিদন যাদের সমন্বয়ে ‘জাতীয় দল’ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যা্ছে।

হাল্ট প্রাইজ বাংলাদেশ বর্তমানে রিজিওনাল সামিট শুরু করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস (বিইউপি) এ গতবছর প্রথম আঞ্চলিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং এ বছর পাশাপাশি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও রিজিওনাল সামিট আয়োজিত হতে যাছে। আশা করা হচ্ছে ২টি আঞ্চলিক সম্মেলনে বিভিন্ন দেশ থেকে ৬০ টিরও বেশি টিম অংশগ্রহণ করবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৪, ২০২১ ৭:১৩ অপরাহ্ন
সিকৃবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন ২০২১ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সকল প্রার্থী জয়ী হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর। সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক পদে জয়লাভ করেছেন প্রফেসর ড. মোঃ বাশির উদ্দিন।

সভাপতি ড. নজরুল ১৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হলেন, তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ছিলেন সাদা দলের প্রার্থী প্রফেসর ড. মোঃ ছিদ্দিকুল ইসলাম। সাধারণ সম্পাদক ড. বাশির পেয়েছেন ১৫০ ভোট, তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ছিলেন সাদা দলের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহবুব ইকবাল। এছাড়া সহসভাপতি পদে প্রফেসর ড. মোতাহার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ পদে ড. মোহাম্মদ এনামুল কবির, যুগ্ম সম্পাদক পদে প্রনজিত কুমার দাশ এবং সদস্য পদে প্রফেসর ড. পীযুশ কান্তি সরকার, প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড, প্রফেসর ড. সানজিদা পারভীন রিতু, পারসা সানজানা ও ঈশিতা দেব জয় পেয়েছেন।

এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন প্রফেসর ডাঃ মোঃ জামাল উদ্দিন ভূঞা এবং নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন প্রফেসর ড. মোঃ মোস্তফা সামছুজ্জামান ও প্রফেসর ড. মোজাম্মেল হক। প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর জামাল জানিয়েছেন, শিক্ষক সমিতির নির্বাচন অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমূখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

নতুন সভাপতি কৃষিতত্ত্ব ও হাওর কৃষি বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, শিক্ষক সমাজের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য দৃঢ়তার সাথে সমুন্নত রাখতে এবং পেশাগত সমস্যাদির সম্মানজনক সমাধানের প্রত্যয় নিয়ে এই কমিটি কাজ করবে। তিনি আরো বলেন, আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধ, অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষকদের মনোনীত প্যানেল। মুজিব জন্মশতবর্ষ, রূপকল্প ২০৪১ এবং বাংলাদেশ ডেল্টাপ্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়নে কৃষিবান্ধব নীতির অনুসারে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ পরিচালিত সরকারের সাথে একাত্ম হয়ে কাজ করবে এই শিক্ষক সমিতি। প্রফেসর নজরুল সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও শিক্ষার সৃষ্টি ও সম্প্রসারণে সকল শিক্ষকদের এক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০২১ ১১:০৬ অপরাহ্ন
চিকিৎসায় সুস্থ ভুবন চিল অবমুক্ত
ক্যাম্পাস

তিনদিন চিকিৎসার পর সিলেটের টিলাগড় এলাকার বন বিভাগের বন্য প্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে ভুবন চিল  অবমুক্ত করা হয়।

গত ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রাণীপ্রেমী তাজওয়ার রশিদ ভুবন চিলটি উদ্ধার করে। প্রাধিকারের প্রচার সম্পাদক  মোঃ মাহাদী হাসানের তত্বাবধানে  তিনদিন চিকিৎসা চলে। এতে সার্বিক সহায়তা করেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ মাহফুজুর রহমান।

গত ২২ ফেব্রুয়ারি টিলাগড়  বন্য প্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে ভুবন চিল  অবমুক্ত করা হয়।এ সময় উপস্থিত ছিলেন বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের সম্মানিত ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মেহেদি হাসান খান ।প্রাধিকার এর সাবেক সভাপতি ডাঃ বিনায়ক শর্মা, বর্তমান সভাপতি  আবু ইরবাত আহমেদ রাফি, প্রচার সম্পাদক মোঃ মাহাদী হাসান ও রাশেদুল ইসলাম রাজু।তাছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন এনিমেল লাভার অফ সিলেট এর মাছুম আহমেদ সাইমন, বদরুল হোসেন এবং  আয়েশা আরা লস্কর ।

ড. মোহাম্মদ মেহেদি হাসান খান  জানান, বর্তমানে আবাসস্থল সংকট, খাদ্য সংকট, অবৈধ শিকার, পাচার, প্রাকৃতিক দূর্যোগ ইত্যাদি নানা কারণে অধিকাংশ বন্য প্রানী ও পাখী আজ বিলুপ্তির পথে। জীব বৈচিত্র আজ হুমকীর সম্মুখীন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২১, ২০২১ ১০:৫৬ অপরাহ্ন
সমন্বিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২০-২১
ক্যাম্পাস

কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২০-২১ | সমন্বিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি admission-agri.org তে প্রকাশিত হবে । সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার তারিখ, মানবন্টন ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।

২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভর্তি পরীক্ষা গুচ্ছ পদ্ধতিতে গ্রহণের করা হবে। ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীরা অনলাইনে মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন ।

গুরুত্বপূর্ণ তারিখ এবং সময়সূচী
১. ভর্তি পরীক্ষা: ২৯ মে ২০২১।
২. আবেদন শুরু: মার্চ ২০২১ এ জানানো হবে।
৩.আবেদন শেষ : মার্চ ২০২১ এ জানানো হবে।
৪. আবেদন ফি: মার্চ ২০২১ এ জানানো হবে।
৫. ফলাফল প্রকাশের তারিখ: মার্চ ২০২১ এ জানানো হবে।

বিশ্ববিদ্যালয় ও আসন সংখ্যা
গত বছরের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩৫৫৫ টি আসন রয়েছে । ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে আসন সংখ্যা আরো বাড়ানো হতে পারে।
১. বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ, আসন সংখ্যা-১১০৮
২. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর,আসন সংখ্যা-৩৩০
৩. শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা, আসন সংখ্যা-৭০৪
৪. সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট,আসন সংখ্যা-৪৩১
৫. পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী,আসন সংখ্যা-৫৮৭
৬. চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম,আসন সংখ্যা-২৪৫
৭. খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা,আসন সংখ্যা-১৫০
সর্বমোট ৩৫৫৫

আবেদনের ন্যূনতম যােগ্যতা
২০১৭/২০১৮ সালে এসএসসি/ সমমান এবং ২০১৯/২০২০ সালে এইচএসসি/ সমমানের পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করতে হবে।
এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উভয় ক্ষেত্রে প্রতিটিতে চতুর্থ বিষয় ব্যতীত ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সর্বমােট ন্যূনতম জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে।
এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় জীববিদ্যা, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিত আলাদা বিষয় হিসেবে থাকতে হবে।

লিখিত নির্বাচনী পরীক্ষা
লিখিত নির্বাচনী পরীক্ষার সময়সূচী আগামী মার্চ মাসে জানিয়ে দেওয়া হবে।
উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সর্বশেষ পাঠ্যক্রম অনুসরণে ইংরেজি, জীববিদ্যা, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিত বিষয়ে Multiple Choice Question (MCQ) পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বাংলা ও ইংরেজিতে প্রণীত হবে।
প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ (শূন্য দশমিক দুই পাচ) নম্বর কর্তন করা হবে।

মেধা স্কোর নির্ধারণ
লিখিত পরীক্ষার জন্য ১০০ নম্বর এবং এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয় ব্যতীত প্রাপ্ত জিপিএ এর যথাক্রমে ৮ ও ১২ গুণ অর্থাৎ এসএসসি/ সমমান হতে ৪০ নম্বর এবং এইচএসসি/ সমমান হতে ৬০ নম্বর যােগ করে সর্বমােট ২০০ নম্বরের মধ্যে মেধা স্কোর নির্ধারণ করা হবে।

সমন্বিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২০-২১
২০২০-২০২১ সালের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি এখনো প্রকাশিত হয় নি । নতুন নোটিশ বা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সাথে সাথে তা আপডেট করা হবে। সূত্র: admissionwar

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop