৩:১০ অপরাহ্ন

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনতে টিম গঠনের নির্দেশ
ads
প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৮, ২০২১ ৮:০৯ অপরাহ্ন
অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনতে টিম গঠনের নির্দেশ
কৃষি বিভাগ

উপকূলীয় ও সিলেট এলাকার অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনতে দ্রুত ‘টিম গঠন’ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।

রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষ থেকে অনলাইনে বার্ষিকউন্নয়ন প্রকল্পের (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় যুক্ত হয়ে একথা বলেন কৃষিমন্ত্রী। সভা সঞ্চালনা করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, সিলেট ও উপকূলীয় এলাকায় এখনো অনেক অনাবাদি পতিত জমি আছে। বিশেষ করে সিলেট অঞ্চলে কত জমি অনাবাদি আছে, তার কতটুকু চাষের আওতায় আনা যায়, তা স্টাডি করে দেখতে হবে। সেখানে সেচের পানির অভাব রয়েছে। তবে ভূ-উপরিস্থ পানির জন্য কয়েকটা নদী রয়েছে। পাম্প ব্যবহার করে নদীর পানি কীভাবে সেচের জন্য কাজে লাগানো যায় তা স্টাডি করে বের করতে হবে।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, শাকসবজি, আলু, ভুট্টা, গমসহ ফলমূলের উৎপাদন অনেক বেড়েছে। কিন্তু মানুষ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা বলতে চালকেই বুঝে। সেজন্য, চালের উৎপাদন বৃদ্ধিতেই বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, শুধু মন্ত্রণালয়ে বসে রুটিন কাজকর্ম করলে চলবে না। মাঠ পর্যায়ের কাজে সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। সবসময় সতর্ক অবস্থায় থাকতে হবে। মাঠের অবস্থা, উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। উৎপাদন বাজারে কী প্রভাব ফেলতে পারে সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে।

প্রকল্প পরিচালকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পর্কে জানাতে হবে। প্রকল্পের কাজে তাদের সম্পৃক্ত করতে হবে।

মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম এ সময় বলেন, চালের বাজার স্থিতিশীলের ক্ষেত্রে শুধু উৎপাদনের পরিসংখ্যান দেখলে হবে না। এর সঙ্গে দেশে চালের চাহিদার দিকটিও বিবেচনায় নিতে হবে। দেশে ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছে, করোনাকালে অনেক প্রবাসী ফিরে এসেছেন; তাছাড়া চাল প্রাণিখাদ্যেও ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে।

সভায় জানানো হয়, চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরের এডিপিতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতায় ৬৮টি প্রকল্পের অনুকূলে মোট ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ আছে। জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত বাস্তবায়ন অগ্রগতি হয়েছে ৩৬ শতাংশ। যেখানে জাতীয় গড় অগ্রগতি ২৮ দশমিজক ৪৫ শতাংশ।
এ সময় মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংস্থার প্রধানসহ প্রকল্প পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop