খামারিরা বলেন, গরুর খাবারের দাম বেশি। তাও লাভ তুলতে বেড়েছে গরুর দাম। আগে এক বস্তা ভুসির দাম ছিল ১ হাজার টাকা। এখন দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা।
তবে প্রান্তিক খামারিরা বলছেন, হাটে প্রত্যাশিত দাম পাচ্ছেন না। তারা বলেন, ‘আমরা যারা ছোট খামারি তারা ন্যায্যমূল্যে গরু বিক্রি করতে পারছি না। গরুর যা দাম বলছে, তাতে লাভ হবে বলে মনে হচ্ছে না।’
ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধ হওয়ায় গবাদিপশুতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এসেছে। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের দাবি, অবৈধ গরু আসা ঠেকানো গেলে লাভবান হবেন প্রান্তিক চাষিরা।
এ বছর কোরবানির লক্ষ্যে জেলার প্রায় ৪৬ হাজার খামারি আড়াই লাখের বেশি গরু-মহিষ লালন-পালন করেছেন।