৪:৪২ পূর্বাহ্ন

রবিবার, ১৯ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুলাই ১৭, ২০২৩ ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
সিকৃবিতে কৃষ্ণচূড়া সাংস্কৃতিক সংঘের কমিটি গঠিত
ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মননের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূূমিকা রাখবে কৃষ্ণচূড়া: ভিসি প্রফেসর ডাঃ জামাল

সিকৃবি প্রতিনিধি: সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) অন্যতম সাংস্কৃতিক সংগঠন কৃষ্ণচূড়া সাংস্কৃতিক সংঘের কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২৩-২০২৪ গঠিত হয়েছে। মৎস্য স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের চেয়ারম্য্যান প্রফেসর ড. এম এম মাহাবুব আলমকে সভাপতি, মোঃ খাইরুল ইসলাম তুহিন-কে সাধারণ সম্পাদক, প্রলয় চক্রবর্তী তুষার-কে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং তন্ময় গুপ্ত-কে কোষাধ্যক্ষ করে ৬৪ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। নতুন কমিটিতে ৮ জন শিক্ষককে উপদেষ্ঠা পরিষদে এবং জেষ্ঠ্য ১৪ জন শিক্ষার্থীকে অগ্রজ পরিষদে রাখা হয়েছে।
“তারুণ্যের ছোঁয়ায় নতুন সূর্যোদয়, আলোকিত সমাজ গড়ার অটুট প্রত্যয়” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে বুকে লালন করে বর্তমান ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডাঃ মোঃ জামাল উদ্দিন ভূঞার হাত ধরে ২০০৮ সালে সিকৃবিতে যাত্রা শুরু করে কৃষ্ণচূড়া সাংস্কৃতিক সংঘ। শুদ্ধ বাংলা সংস্কৃতি চর্চা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়াই এ সংগঠনের প্রধান কাজ। আত্মপ্রকাশের পর থেকেই বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অবদান রেখে চলেছে সংগঠনটি। এদিকে নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভাইস-চ্যান্সেলর এবং কৃষ্ণচূড়ার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রফেসর ডাঃ মোঃ জামাল উদ্দিন ভূঞা। তিনি বলেন, কৃষ্ণচূড়া সাংস্কৃতিক সংঘ সিকৃবির ছাত্র-ছাত্রীদের সাংস্কৃতিক মনোভাবাসম্পন্ন করে গড়ে তোলার পাশাপাশি সাংগঠনিক দক্ষতা বৃদ্ধিসহ তাদের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মননের বিকাশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৭, ২০২৩ ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রামের দুগ্ধ খামারের সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সেবা প্রদানের লক্ষ্যে মনিটরিং টিম গঠন করবে সিভাসু
ক্যাম্পাস

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য প্রফেসর ড. এএসএম লুৎফুল আহসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে চট্টগ্রামের দুগ্ধ খামারের সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সেবা প্রদানের লক্ষ্যে খামারী ও বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি মনিটরিং টিম গঠন করা হবে। এছাড়া খামারের সমস্যাভিত্তিক কিছু গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে গত শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত ‘চট্টগ্রামে দুগ্ধ খামারের সমস্যা চিহ্নিতকরণ’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিভাসু’র উপাচার্য এসব কথা বলেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ) দপ্তরের তত্ত্বাবধানে আয়োজিত উক্ত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিভাসু’র ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের লাইভস্টক রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক ডা: মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন।

কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন পরিচালক (বহিরাঙ্গন কার্যক্রম) প্রফেসর ড. এ. কে. এম. সাইফুদ্দিন। সভাপতিত্ব করেন পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ) প্রফেসর ড. এস. কে. এম. আজিজুল ইসলাম। কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগের প্রফেসর ড. মো: মিজানুর রহমান। খামারীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন, ইকবাল হোসেন, মালিক মো: ওমর এবং মো: ওমর ফারুক।

কর্মশালা সঞ্চালনা করেন ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি ও ফার্মাকোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো: রিদুয়ান পাশা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৪, ২০২৩ ৩:৪৫ অপরাহ্ন
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ সমিতি কার্যনির্বাহী কমিটির সভা ও মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: সদস্যদের মধ্যে আরও সম্প্রীতি তৈরিতে বার্ষিক মিলনমেলা, বার্ষিক সাধারণ সভা, নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তি, পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ আয়াজনসহ নানা বিষয়ে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে বাংলাদেশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ সমিতির (বাপাজস) এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শুক্রবার (১৪ জুলাই ২০২৩) সকালে গাজীপুরস্থ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যলয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত সমিতির গতিশীলতা আনতে ‘কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা ও মুক্ত আলোচনা’ অনুষ্ঠানে আরও নানা বিষয় উঠে আসে। এতে সভাপতিত্ব করেন বাপাজস সভাপতি মোঃ আবুল কাসেম শিখদার।

সভার শুরুতে বাপাজসের সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু সমিতির বিগত সভার অগ্রগতি, কার্যক্রমসহ সাংগঠনিক নানা বিষয় তুলে ধরেন। পরবর্তীতে উপস্থিত অন্যান্য সদস্যবৃন্দ তাঁদের মতামত ব্যক্ত করেন। সভায় আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে সদস্যদের মধ্যে পারস্পারিক সম্প্রীতি বৃদ্ধির জন্য একটি মিলনমেলা ও বার্ষিক সাধারণ সভা, নতুন সদস্যদের অন্তর্ভুক্তিসহ সংগঠনের গতিশীলতা আনতে বিভাগীয় সমন্বয়ক, প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশসহ জনসংযোগ পেশার উন্নয়নে অন্যন্যা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সদস্যদের প্রশিক্ষণ আয়োজনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রেস প্রকাশনা দপ্তরের উপ-পরিচালক ও বাপাজস যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ সামছুল আলম শিবলী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল্সের জনসংযোগ অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক ও বাপাজস কোষাধ্যক্ষ মোঃ জাহাঙ্গীর কবীর, বাপাজস-এর সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ মো. বশিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য ও গণসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক ও বাপাজস-এর প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ আল-আমিন খান, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আব্দুর রশিদ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) কৃষিবিদ মোস্তফা পাটওয়ারী সভায় অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১২, ২০২৩ ১২:০১ অপরাহ্ন
আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ভেটেরিনারিয়ান প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বাকৃবির ভিসি নিযুক্ত
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ) ১২ জুলাই ২০২৩ ঃ মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ভেটেরিনারিয়ান, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী-কে ১২জুলাই ২০২৩ তারিখে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে আগামী ৪(চার) বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করেছেন।
প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েট এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫তম ভাইস-চ্যান্সেলর। তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি সায়েন্স অনুষদের প্যাথলজি বিভাগে শিক্ষক হিসাবে কর্মরত রয়েছেন। প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী ফরিদপুর জেলার সদরপুর থানায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। শিক্ষা জীবনে কৃতিত্বের অধিকারী প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি সায়েন্স অনুষদ থেকে কৃতিত্বের সাথে ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন (সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম শ্রেণীতে ২য় স্থান) এবং সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম শ্রেণীতে ১ম স্থান অর্জন করে মাস্টার অব সায়েন্স ডিগ্র্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে সুইজারল্যান্ড এর ইউনিভার্সিটি অব জুরিখ থেকে সম্মানের সাথে পিএইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন এবং ২০০১-২০০২ সালে জাপান থেকে পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপ সম্পন্ন করেন ।

প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী ১৯৯৫ সনে বাংলাদেশ কৃষি বিশ^বিদ্যালয়, ময়মনসিংহ-এর প্যাথলজি বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ২০০৮ সাল থেকে অদ্যবধি উক্ত বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওর্য়াকশপ ও কনফারেন্সে যোগদান করে গবেষণালব্ধ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন এবং বিভিন্ন টেকনিক্যাল সেশনে চেয়ারপারসনের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি গবেষণা ও শিক্ষা সংক্রান্ত কাজে পৃথিবীর বহু দেশ ভ্রমণ করেছেন।

এছাড়াও উচ্চমাত্রার সূচকের জাতীয় বা আন্তজার্তিক জার্নালে প্রকাশিত তাঁর রিসার্চ আর্টিকেল এর মোট সংখ্যা ১৫ টিরও বেশী। তার তত্ত্ববধানে ৭০জন এম.এস. শিক্ষার্থী এবং ২০জন পিএইচডি শিক্ষার্থী তাদের ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। তাঁর মোট রিসার্চ গেট উদ্ধৃতি: ১৬৮০, এইচ-ইনডেক্স: ২৩, গুগুল সাইটেশন: ১৯৮০ (০১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত)। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন দেশী-বিদেশী গবেষণা প্রকল্প সফল ভাবে পরিচালনা করেছেন।

বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের অধিকারী প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ এর পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখার পরিচালক , প্যাথলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, প্রভোস্ট ও প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্ববায়ক, নিরাপত্তা পরিষদের চেয়ারম্যান, খাদ্য নিরাপত্তা ইন্টারডিসিপ্লিনারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়কারী হিসেবে সুনাম ও দক্ষতার সাথে কাজ করেছেন। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঈশাখাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গবেষণায় অবদানের স্বীকৃতস্বরুপ প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বাংলাদেশ সোসাইটি ফর ভেটেরিনারি এডুকেশন এন্ড রিসার্চ কর্তৃক সেরা তরুণ উপস্থাপনা পুরস্কার ১৯৯৯, সেন্টার ফর এ্যাকশন রিসার্চ, ঢাকা বায়োটেক কেয়ার, বাংলাদেশ কর্তৃক সেরা পোস্টার পুরস্কার ২০১৩ পেয়েছেন।তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি থেকে সেরা প্রকাশনা পুরস্কার ২০১৪ এবং ২০১৯ এবং ২০২২ সালে গবেষণার জন্য বাকৃবি’র সেরা গবেষকের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। এফএও – ভিয়েনা, অস্ট্রিয়ার যৌথ বিভাগ দ্বারা ছাগলের ভাইরাল রোগের আণবিক নির্ণয়ে শতভাগ দক্ষতার স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি । একজন নিবেদিত প্রাণ শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আওয়ামী শিক্ষক সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরাম এর সহ-সভাপতি, কোষাধ্যক্ষ , সাধারণ সম্পাদক , সাংগাঠনিক সম্পাদক,কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আওয়ামীপন্থী গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

এছাড়াও প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আওয়ামী শিক্ষক প্যানেল সমর্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পরিষদের নির্বাচনে নির্বাচিত সদস্য (২০০৯সাল) এবং সাধারণ সম্পাদক (২০১০ সাল) এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের নির্বাচিত সহ-সভাপতি (২০১০-২০১১) এর দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০০৯ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বাকৃবি শাখা, এর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত রয়েছেন। ২০১৪ সাল থেকে রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ, ময়মনসিংহ শাখার সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

তিনি বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতির শস্যক্ষেত্রে মোজাইকের গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের জুরি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন যা ছিল দেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের। তিনি বর্তমানে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পেশাগত, সামাজিক সংগঠনের কার্যক্রমের সাথে জড়িত রয়েছেন। তার উদ্ভাবিত প্রযুক্তি গ্রামীণ বাংলাদেশে “ডোরস্টেপ ভেটেরিনারি সার্ভিস” মডেল । নিরাপদ পশু প্রোটিন উৎপাদনের জন্য প্রান্তিক কৃষকদের সেবায় নিয়োজিত যা সারাদেশে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক হিসাবে প্রাণিসম্পদ বিভাগ (ডিএলএস) দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। ছাই থেকে জৈব স্যানিটাইজার এবং গবাদি পশুর রোগ নির্ণয়ের নানা পদ্ধতিও তিনি তৈরি করেছেন।
ব্যক্তিগত জীবনে প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বিবাহিত এবং তিন সন্তানের জনক।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ৩, ২০২৩ ৩:১২ অপরাহ্ন
মালয়েশিয়ার কেলানতান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন এর সাথে বাকৃবি উপাচার্যের সৌজন্যে সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: মালয়েশিয়ার কেলানতান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহা. ফারহান হানিফ বিন রেদওয়ান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (অতিরিক্ত দায়িত্ব ) প্রফেসর ড. মো. আব্দুল এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন । গত রবিবার (২জুলাই, ২০২৩) বিকেলে ভাইস-ভাইস-চ্যান্সেলর অফিস কক্ষে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এ বিষয়ে উপাচার্য বলেন, দুই দেশে এই দুই প্রতিষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণায় যৌথভাবে কাজ করে প্রাণিসম্পদের উন্নয়ন তরান্বিত করবে।
সভায় মালয়েশিয়ার কেলানতান ইউনিভার্সিটির সাথে বাকৃবি ভেটেরিনারি অনুষদের  সমঝোতা চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়। এ চুক্তির মাধ্যমে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণার উপকরণ, যৌথ গবেষণা, প্রশিক্ষণ, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়সহ স্বল্প মেয়াদী বিভিন্ন শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা  করা সম্ভব হবে। এছাড়া দ্বিপাক্ষীক এ সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে বাকৃবি ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থীরা মালয়েশিয়ার এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এক্সটার্নশিপের সুযোগ পাবে।
এর আগে প্রফেসর ড. মোহা. ফারহান হানিফ বিন রেদওয়ান এর সাথে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের বিভাগীয় প্রধানদের এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় ভেটেরিনারি অনুষদ এর সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক জোরদার এবং শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ের বিষয়ে আলোচনা হয়।
এসময় ড. ফারহান বলেন, মালয়েশিয়ার কৃষি শিক্ষার সাথে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পর্ক অনেক পুরোনো। মালয়েশিয়ার শিক্ষার্থীরা বাকৃবির সৃষ্টিলগ্ন থেকে গ্রাজুয়েশন ও পোষ্টগ্রাজুয়েশর নিয়ে সাফল্যের সাথে মালয়েশিয়ার কৃষি সংশ্লিষ্ট সেক্টরে অবদান রেখে যাচ্ছে। এজন্য তিনি বাকৃবির সকল শিক্ষকদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও  কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

গত রবিবার (২জুলাই, ২০২৩) বিকেল ৩টায় ভেটেরিনারি অনুষদীয় মেডিসিন কনফারেন্স রুমে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন ভেটেরিনারি অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন প্রফেসর ড. মোঃ বাহানুর রহমান। দ্বিতীয় পর্বের মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আব্দুল আউয়াল।
সভার শুরুতে  বাকৃবির ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষা,  গবেষণা ও সম্প্রসারণ বিষয়ে যাবতীয় তথ্য উপস্থাপন করেন ফার্মাকোলজি বিভাগের ড. ফাতেমা আক্তার এবং কেলানতান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের তথ্য তুলে ধরেন ড. ফারহান । এসময় উপস্থিত শিক্ষকদের সঙ্গে এই দুই প্রতিষ্ঠানের সাথে পারস্পারিক সম্পর্ক জোরদার এবং শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ের বিষয়ে আলোচনা হয়।

ড. ফারহান বলেন, মালয়েশিয়ার কৃষি শিক্ষার সাথে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পর্ক অনেক পুরোনো। মালয়েশিয়ার শিক্ষার্থীরা বাকৃবির সৃষ্টিলগ্ন থেকে গ্রাজুয়েশন ও পোষ্টগ্রাজুয়েশর নিয়ে সাফল্যের সাথে মালয়েশিয়ার কৃষি সংশ্লিষ্ট সেক্টরে অবদান রেখে যাচ্ছে। এজন্য তিনি বাকৃবির সকল শিক্ষকদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও  কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
মতবিনিময় সভায় বাকৃবিতে অধ্যয়নরত মালয়েশিয়ান প্রায় ৩৮ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

উপাচার্য বলেন, দুই দেশে এই দুই প্রতিষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণায় যৌথভাবে কাজ করে প্রাণিসম্পদের উন্নয়ন তরান্বিত করবে।
সভায় মালয়েশিয়ার কেলানতান ইউনিভার্সিটির সাথে বাকৃবি ভেটেরিনারি অনুষদের  সমঝোতা চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়। এ চুক্তির মাধ্যমে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণার উপকরণ, যৌথ গবেষণা, প্রশিক্ষণ, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়সহ স্বল্প মেয়াদী বিভিন্ন শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা  করা সম্ভব হবে। এছাড়া দ্বিপাক্ষীক এ সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে বাকৃবি ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থীরা মালয়েশিয়ার এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এক্সটার্নশিপের সুযোগ পাবে।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা কমিটির কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মোঃ আবু হাদী নূর আলী খান, প্যারাসাইটোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ সহিদুজ্জামান, সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগের প্রধান ড. জয়ন্ত ভট্টাচার্য, এনাটমি এন্ড হিস্টোলজি বিভাগের ড. মোঃ নাজমুল হাসান সিদ্দিকী, মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মারজিয়া রহমান ও প্রফেসর ড. মাহবুবুল প্রতীক সিদ্দিকী, ফিজিওলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ জহুরুল ইসলাম এবং ফার্মাকোলজি বিভাগের ড. আফরিনা মুস্তারি।

মতবিনিময় সভায় বাকৃবিতে অধ্যয়নরত মালয়েশিয়ান প্রায় ৩৮ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ২৪, ২০২৩ ৬:০০ অপরাহ্ন
সিভাসুতে IVSA Bangladesh এর ৫ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
ক্যাম্পাস

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় এ IVSA Bangladesh  এর ৫ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে । গত ২১ শে জুন বুধবার নতুন এই কমিটির গঠন এবং সদ্যবিদায়ী কমিটিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক  ডাক্তার মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান (ডিন, ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদ, সিভাসু) ।  সাবেক সভাপতি ডাক্তার ফাতেমা জান্নাত এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক্তার সুব্রত কুমার শীল (পরিচালক, ছাত্র কল্যাণ, সিভাসু), মূলবক্তা ও  IVSA Bangladesh এর উপদেষ্টা হিসেবে ছিলেন অধ্যাপক ডাক্তার মোঃ আহসানুল হক (অধ্যাপক, মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগ সিভাসু) ।  এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে IVSA  এর অ্যালামনাই সহ সদ্যবিদায়ী কমিটি,  আগত নতুন কমিটির সদস্য এবং সাধারণ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সদ্যবিদায়ী কমিটির সভাপতি সংক্ষিপ্ত  উপস্থাপনার মাধ্যমে তার কমিটির কার্যকলাপ তুলে ধরেন। পরবর্তীতে IVSA Bangladesh কর্তৃক আয়োজিত ফটো কনটেস্ট-২০২৩ এর বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের মাঝে অনলাইন মাধ্যমে যোগ দেন IVSA Bangladesh এর লোকাল চ্যাপ্টার বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান কমিটির Additional Third Officer,  মো. বাবর আলী। তিনি নতুন কমিটিকে তার শুভকামনা ব্যক্ত করেন। পরবর্তীতে প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি ও সভাপতি মহোদয়  বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ডা: ইসরাত জাহান ইশা, IVSA Bangladesh এর এলামনাই।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে নবগঠিত কমিটি ঘোষণা করা হয়।
নবগঠিত কমিটির দায়িত্ব প্রাপ্তরা হলেন :
President – Mohammed Abdul Hannan
Exchange officer- Prottoy Bhadury
International Affairs Officer- Md. Shahariar Hossain Talukder
Additional Third Officer – Zahir Uddin Faisal
Treasurer- Subramanium Barua
Associate Treasurer- Shafkat Mahmud Sifat
Event Management Officer- Fariat Muntaha
Associate Event Management Officer- 1)Muntasir Al Hisham 2) Salwa Shahabi Sorwar
Press and Publication Officer – Jubair Foysal
Networking and Public Relation Officer- Osman Khan
Associate Networking and Public Relation Officer- Adiba Islam
Research and Career Development Officer- Shishir Saha
          Head of standing Committee  
Standing Committee on Wellness (SCoW)- Shri Aditi Dutta
Standing Committee on Animal Welfare (SCAW)- Abrar Nohan
Standing Committee on Veterinary Education (SCoVE)- Sumaia Huq
Standing Committee on One Health (SCOH)- Daluar Hosan Shuhan
IT Officer- Mahadi Hasan Tashrique
Local Representative :
    Local chapter president of IVSA SAU – Shrabonti Banik
    Local chapter president of IVSA BSMRSTU – Mohsin Hussain
অনুষ্ঠানের শেষের দিকে সদ্য বিদায়ী কমিটিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও নবনিযুক্তদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডাক্তার মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান জানান সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকতায় তিনি সর্বোচ্চ ভূমিকা পালন করবেন।
সর্বশেষে নতুন কমিটির সভাপতি  মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান তার সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করে বলেন, “IVSA Bangladesh আমাদের কাজের মাধ্যমে একটি অনন্য অবস্থান তৈরি করেছে, তারই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার চেষ্টা করবো আমি”
শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ২২, ২০২৩ ১০:২২ অপরাহ্ন
ক্যানভাসের ৪র্থ চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত এবং নতুন কমিটি গঠন
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌখিন চিত্রশিল্পীদের সংগঠন ক্যানভাসের ৪র্থ চিত্র প্রদর্শনী ২১/০৬/২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। এই চিত্র প্রদর্শনীতে বাকৃবির সৌখিন চিত্র শিল্পীদের নান্দনিক চিত্রকর্ম প্রদর্শিত হয়। প্রদর্শনী শেষে ক্যানভাসের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি (২০২৩-২০২৪) ঘোষনা করা হয়। কমিটিতে সভাপতি হিসেবে মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. এস. এম. লুৎফুল কবির এবং সাধারণ সম্পাদক হিসাবে ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থী সুমাইয়া আক্তার মীম নির্বাচিত হয়েছেন।

কমিটিতে আরো রয়ছেনে, ড. মোঃ তৌহিদুল ইসলাম (সহ-সভাপতি), ফারহানা প্রমি (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক), মোঃ আল-আমিন সাদিক অয়ন (সাংগঠনিক সম্পাদক), মোঃ আতিকুল ইসলাম শাওন (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক), সানজিদা আক্তার তৃষা (কোষাধ্যক্ষ), সাইয়্যেদুল মুরসালিন (দপ্তর সম্পাদক), সঞ্চারি সাকিদার (প্রচার সম্পাদক)। এছাড়াও কমিটিতে ২০ জন নির্বাহী সদস্য এবং ৩০ জন উপদেষ্টা মন্ডলী সদস্য রয়েছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ২০, ২০২৩ ২:৫১ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে মরহুম জাতীয় অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. আমীনুল হক ‘স্মারকগ্রন্থ’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: মরহুম জাতীয় অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. আমীনুল হক ‘স্মারকগ্রন্থ’ বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে মোড়ক উন্মোচন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের আয়োজনে ২০ জুন মঙ্গলবার সকাল ১১টায় মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদীয় ডিন অফিস সভাকক্ষে স্মারকগ্রন্থটির প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেমর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল। আলোচক হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, বাকৃবির অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও সাবেক পরিচালক জিটিআই প্রফেসর ড. এম. এ. হালিম,ডা. নাজিয়া আমিন সালসাবিল, প্রফেসর ফাতেমা হক শিখা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মরহুম জাতীয় অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. আমীনুল হক এত বড় মাপের মানুষ যে তাঁর জীবন ও কর্ম নিয়ে এত ছোট্ট পরিসরে কিছুই লেখা সম্ভব নয়। তারপরও ৩৩জন গুণী মানুষ তাদের লেখায় চেষ্টা করেছেন মরহুম জাতীয় অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. আমীনুল হক এর বর্ণাঢ্য জীবন সম্পর্কে তুলে আনতে। অনেকের লেখায় তাঁর অত্যন্ত উচু মানের ব্যক্তিজীবন ওঠে এসেছে।
মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর বলেন, যার হাত ধরে দেশে মাৎস্যবিজ্ঞানের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা শুরু হয়েছিল তিনি হচ্ছেন অধ্যাপক ড. এ কে এম আমিনুল হক। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, জাতীয় অধ্যাপক এবং মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের প্রতিষ্ঠাতাও ছিলেন।
উল্লেখ্য অধ্যাপক ড. এ কে এম আমিনুল হক একজন শিক্ষাবিদ ও সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানী ছিলেন। ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং ১৯৫২ সালে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়, লাহোর থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করেন। ১৯৫৭ সালে নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাকৃবির উপাচার্য হিসাবে ১৯৮০ থেকে ১৯৮৮ পর পর দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি বাকৃবিতে মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ প্রতিষ্ঠা করেন। এজন্য তিনি ফাদার অব ফিশারিজ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। বাংলাদেশ সরকার কতৃক ২০০৬ সালে পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় অধ্যাপক নিযুক্ত হন। তিনি শাহাবুদ্দিন আহমেদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মন্ত্রীর পদমর্যাদার একজন প্রাক্তন উপদেষ্টা। ১৯৮৮ সাল থেকে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির নির্বাচিত সহযোগী। ২০০৮-২০১২ ইনস্টিটিউটটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। জীবনের শেষ পর্যায়ে তিনি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে মৎস্য বিভাগের সামুদ্রিক পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ১৯, ২০২৩ ৪:০২ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে সেন্সর ভিত্তিক পরিবর্তনশীল হারে কৃষি রাসায়নিক স্প্রেয়িং ব্যবস্থপনা শীর্ষক প্রকল্পের গবেষণা অগ্রগতি কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ধানের রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য মাঠে সেন্সর ভিত্তিক পরিবর্তনশীল হারে কৃষি রাসায়নিক স্প্রেয়িং ব্যবস্থপনা শীর্ষক প্রকল্পের গবেষণা অগ্রগতি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (১৯জুন) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অফিসের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মশালাটি আয়োজন করে কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগ। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ওই প্রকল্পটি পরিচালিত হচ্ছে। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্পের প্রধান গবেষক এবং কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ড. আনিসুর রহমান।


মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ ফলন পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ হচ্ছে ফসলকে রোগবালাই মুক্ত রাখা। আর ফসলকে রোগবালাই মুক্ত রেখে ভালো ফলন পাওয়ার জন্য বাংলাদেশের কৃষি অধিকাংশই নির্ভরশীল বিভিন্ন রাসায়নিক সারের উপর। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশের প্রায় ৭৭শতাংশ কৃষক প্রতি মৌসুমে অন্তত একবার হলেও রাসায়নিক সার ব্যবহার করে। এর মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে যে পরিমাণ অপচয় হয় এতে খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি পরিবেশের ও কৃষকের স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতির কারণ।

এই সকল সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে এই প্রজেক্টের কাজ চলছে। আমরা যদি জানতে পারি একটি পাতার ঠিক কতটুকু অংশ রোগে আক্রান্ত এবং ততটুকুরই ট্রিটমেন্ট করা গেলে রাসায়নিক ব্যবহারের পরিমাণ যেমন কমে যাবে তেমনি পরিবেশে দূষণ ও স্বাস্থ্য ঝুকিও কমবে। এতে ফলন বাড়বে ও আর্থিক ক্ষতি কমবে এবং এই প্রক্রিয়ায় সাসটেইনেবল প্রোডাকশন ও প্রিসিশন এগ্রিকালচারকেও প্রমোট করবে।
কর্মশালায় কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মঞ্জুরুল আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের (বাউরেস) পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. জয়নাল আবেদীন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ।
ড. মো. মঞ্জুরুল আলম বলেন, যন্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের কৃষিখাত চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে প্রবেশ করবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে কৃষি হবে সেন্সর ভিত্তিক রোবট ও ড্রোনের ব্যবহার ভিত্তিক। যার মাধ্যমে প্রিসিশন এগ্রিকালচার বাস্তবায়িত হবে। আমাদের কাজের বাধা হলো বাজেট স্বল্পতা। যে কারণে কাজের অগ্রগতি কম থাকে। সংশ্লিষ্টরা এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলে গবেষণার অগ্রগতি বৃদ্ধি পাবে। এতে নতুন নতুন প্রযুক্তি কৃষিতে যুক্ত হবে, যা কৃষিতে বিপ্লব ঘটাবে।

কর্মশালায় মুক্ত আলোচনায় ইমেজ প্রসেসিংয়ের বিভিন্ন দিক, স্প্রেয়িংয়ের ক্ষেত্রে ড্রপলেটের আকার, ক্যামেরার বিভিন্ন কোণ, চাকার স্থায়িত্ব এবং স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হয়। আলোচনায় অংশ নেয় কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মহির উদ্দীন ও অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন হাওলাদার, কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আওয়াল, অধ্যাপক ড. মোরশেদ আলম ও অধ্যাপক ড. মো হামিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. চয়ন কুমার সাহা, সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান এবং কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ম্যাথমেটিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মেছবাহ উদ্দিন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ১৪, ২০২৩ ১০:১৯ অপরাহ্ন
বাকৃবি ভিসির বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সদ্য সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান মন্টুর বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অবৈধ আয়ের মাধ্যমে বিপুল সম্পদ অর্জনের অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এনিয়ে বিশ^বিদ্যালয়ের ভেতরে-বাইরে আলোচনা-সমালোচনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।

সেই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারি নিয়োগে দুর্নীতি ও অবৈধ আয়ের মাধ্যমে ঢাকার পূর্বাচলে ১০ কাঠা জমি, ১৭/জি উত্তরায় ২টি ফ্লাট, জার্মান ও ইংল্যান্ডে বাড়ি এবং নিজ জেলা বরিশালেও বিপুল সম্পদ গড়েছেন বলেও দুদকে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বাকৃবির সহকারি অধ্যাপক ইসফাক আহাম্মেদ।

গত ৩১ মে দুর্নীতি দমন কমিশন প্রধান কার্যালয়ের পরিচালক (দৈনিক ও সাম্প্রতিক অভিযোগ সেল) উত্তম কুমার মন্ডল স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

চিঠিতে দুদক কর্মকর্তা আরও উল্লেখ করেন, বাকৃবি সদ্য সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান মন্টুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতি, নিয়োগ বাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ চলতি বছরের ২৯ মার্চ দুদক ময়মনসিংহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দায়ের হয় (যাহার অভিযোগ নং- ২৮/২০২৩)। প্রাপ্ত এই অভিযোগ তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন প্রেরণের জন্য বিশ^বিদ্যালয় মুঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবরে গত ৩১ মে গ্রেরণ করা হয়েছে।

লিখিত অভিযোগে ইসফাক আহাম্মেদ দাবি করেন, প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান মন্টু চাকরি বিধি লঙ্গন করে ২০১২ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত আর্ন্তজাতিক ধান গবেষনা ইনস্টিটিটের আঞ্চলিক কার্যালয়ে গোন্ডেন রাইচ প্রকল্পে পরামর্শক (কনসালটেন্স) হিসাবে কাজ করেছেন। এতে অবৈধ ভাবে প্রায় ৮ কোটি টাকা আয় করে বিদেশে পাচার করেছেন তিনি। সেই সঙ্গে এই পরামর্শক কাজে যাওয়া আসায় তিনি বিশ^বিদ্যালয়ের যানবাহন ও জ¦ালানি ব্যবহার করে প্রায় ২৫ লাখ টাকার আর্থিক ক্ষতি করেছেন।
একই সঙ্গে প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান মন্টু বিশ^বিদ্যালয়ের ভিসি হওয়ার পর দুইটি বাসা দখলে রেখে এবং এতে পাহাড়া বসিয়ে প্রায় ৭৬ লাখ টাকা ক্ষতি করেছেন। এছাড়াও তিনি নিজের আত্মীয়কে দিয়ে বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজ করিয়ে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছেন।

ইসফাক আরও দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারি নিয়োগে বাণিজ্য করে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান মন্টু। এতে তাঁর ছেলেরাও জড়িত রয়েছে। এছাড়াও লুৎফুল হাসান মন্টু নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য বিশ^বিদ্যালয়ের সুনামধন্য কয়েকজন শিক্ষককে ছাত্রলীগ লেলিয়ে দিয়ে লাঞ্চিত করেছেন বলেও অভিযোগ করেন ইসফাক।

তবে এসব অভিযোগ সম্পুন্ন মিথ্যা বানোয়াট ও ভুয়া বলে দাবি করেছেন প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান মন্টু। তিনি বলেন- যিনি নিজেকে সহকারি অধ্যাপক দাবি করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট ও ভুয়া অভিযোগ করেছেন, তিনি নিজেই অস্তিত্বহীন। এই নামে কোন শিক্ষক বিশ^বিদ্যালয়ে নেই, আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখেন। তবে পূর্বচালে আমার ছয় ডেসিমেল জমি আছে, বরিশালে পৈত্রিকসূত্রেপ্রাপ্ত জমিতে ছোট একটি বাড়ি আছে এবং ঢাকার দক্ষিন কমলাপুরে পৈত্রিকসূত্রেপ্রাপ্ত জমি আছে। এর মধ্যে বোনদের অংশের কিছু জমি আমি কিনেছি। এর বাইরে পৃথিবীর কোথাও আমার বাড়ি নেই।

এ সময় চাকরিবিধি লঙ্গন করে ধান গবেষনায় পরার্মশক হিসাবে কাজ করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিশ^বিদ্যালয়ের অনুমতি নিয়ে সেখানে আমি তিন বছর পরামর্শক ছিলাম। এটা নিয়ম মেনেই করেছি। তাছাড়া আমার কোন ঠিকাদার আত্মীয় বিশ^বিদ্যালয়ে কাজ করেনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০২০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন শতাধিক কর্মচারিরা নিয়োগ হয়েছিল। এটি শুরু করেছিলেন আগের ভিসি। তবে আমার সময়ে দুইটি পৃথক নিয়োগ কমিটি গঠনের মাধ্যমে ওই নিয়োগ প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এতে কোন ধরনের নিয়োগ বাণিজ্য হয়নি।

এ সময় তিনি দাবি করেন, মূলত আমার দ্বায়িত পালনকালীন সময়ে কেউ হয়ত কোন সিদ্ধান্তে আমার প্রতি অসন্তোষ্ট হয়েছে। আর এ কারণেই হয়ত আমাকে হয়রানি করার জন্য এই মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছে বলে আমি মনে করি।
সূত্র: ইনকিলাব

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop