৭:৫৩ অপরাহ্ন

মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুলাই ১৬, ২০২৩ ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
মানসম্পন্ন ফিড তৈরিতে দরকার মানসম্মত সয়া প্রোটিন
পোলট্রি

ঢাকায় রাইট-টু-প্রোটিন ক্যাম্পেইন ও স্টেকহোল্ডার সভা অনুষ্ঠিত

নিরাপদ ও গুণগত মানসম্পন্ন ডিম, দুধ, মাছ ও মাংস উৎপাদনের জন্য মানসম্মত ফিড অপরিহার্য। অন্যদিকে ভাল মানের ফিডের উৎপাদন নিশ্চিত করতে হলে দরকার উন্নতমানের কাঁচামাল বিশেষ করে- সয়াবিন, সয়াবিন মিল ও ভুট্টা।  বিশ্বের বেশ কিছু দেশ সয়া প্রোটিন রপ্তানি করলেও যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত সয়া প্রোটিন- মানের মাপকাঠিতে উন্নততর, নির্ভরযোগ্য ও টেকসই। শনিবার ঢাকার একটি হোটেলে রাইট-টু-প্রোটিন ক্যাম্পেইন ও স্টেকহোল্ডার আলোচনা সভায় ফিড প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা এ মন্তব্য করেন। পোল্ট্রি শিল্পের কেন্দ্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এবং ইউ.এস. সয়াবিন এক্সপোর্ট কাউন্সিল (ইউএসএসইসি) যৌথভাবে এ ক্যাম্পেইন ও আলোচনা সভার আয়োজন করে।

বিপিআইসিসি ও ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ফিআব) এর সভাপতি শামসুল আরেফিন খালেদ বলেন, দেশের পোল্ট্রি, অ্যাকুয়া, ডেইরি ও গবাদি পশুখাদ্যের শতভাগ চাহিদা পূরণ করছে দেশীয় ফিড ইন্ডাষ্ট্রি। বাংলাদেশে উৎপাদিত পোল্ট্রি ও ফিস ফিড এখন ভারত ও নেপালে রপ্তানি হচ্ছে। ফিডের মানের উৎকর্ষতা, এফসিআর ও পারফরমেন্স নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সয়া প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে- যা মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা থেকে আমদানি করা হয়। খালেদ বলেন, মানসম্মত প্রোটিন পশুর স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধি, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং খাদ্য খরচ কমাতে সহায়তা করে। তিনি বলেন- বাংলাদেশী ক্রেতাদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত সয়া প্রোটিনের কদর রয়েছে কারণ এতে প্রোটিন কনটেন্ট বেশি থাকে। তাছাড়া এতে রয়েছে পর্যাপ্ত অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন ও খনিজ। অন্যান্য দেশের সয়াবিনের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত সয়াবিনে আর্দ্রতা কম থাকে। সর্বোপরি এটি অর্থনৈতিকভাবেও লাভজনক। চট্টগ্রাম বন্দরে একটি ইউ.এস গ্রেহন টার্মিনাল ও সাইলো নির্মাণের প্রস্তাব করেন খালেদ। তাঁর ভাষায় এর ফলে দ্রুত পরিসেবা নিশ্চিত হবে; টেনশনমুক্ত স্টোরেজ ও পোর্ট ডেমারেজের ঝুঁকি হ্রাস পাবে এবং ক্রেতাদের মাঝে আস্থা বাড়বে।

ইউএসএসইস ‘র দক্ষিণ এশিয়া ও সাব-সাহারান আফ্রিকার আঞ্চলিক পরিচালক কেভিন রোপকে বলেন- একটি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি তার জনগণের স্বাস্থ্য এবং সুস্থ্যতার সাথে সম্পর্কিত। এটা প্রমাণিত যে, প্রোটিন মেধার বিকাশকে ত্বরান্বিত করে। কেভিন বলেন, বাংলাদেশে এখনও প্রায় ১১ মিলিয়ন মানুষ খাদ্য সংকটের মাঝে বসবাস করছে। সাশ্রয়ী মূল্যে পুষ্টিকর ও উচ্চমানের প্রোটিনের সরবরাহ নিশ্চিত করার মাধ্যমে এই সুবিধাবঞ্জিত জনগোষ্ঠীর পুষ্টি চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।

“বাংলাদেশ প্রোটিন পারসেপশন স্টাডি” শীর্ষক ইউএসএসইসি পরিচালিত একটি স্টাডির উল্লেখ করে, ইউ.এস সয়া সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড মার্কেটিং, দক্ষিণ এশিয়া ও সাব-সাহারান আফ্রিকার প্রধান দিবা ইয়ানুলিস বলেন, বেশিরভাগ বাংলাদেশিই জানেনা তাঁর শরীরের জন্য ঠিক কতটুকু প্রোটিন প্রয়োজন। সমীক্ষার প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়- ৬২ শতাংশ ভোক্তা ডাল জাতীয় খাদ্যকে প্রোটিনের উচ্চ-উৎস্য বলে মনে করেন। প্রায় ৪৪ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করে যে- প্রোটিনের চেয়ে ভিটামিন ও মিনারেলই বেশি দরকারি। তিনজন বাংলাদেশী ভোক্তার মধ্যে একজন (ভুলভাবে) বিশ্বাস করেন যে, প্রোটিন না খেলে স্বাস্থ্যের তেমন কোন ক্ষতি হবেনা। মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মানুষই জানে না যে- গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মহিলাদের প্রোটিনের চাহিদা সাধারন মানুষের চেয়ে বেশি না কম। পুষ্টি নিরাপত্তার স্বার্থে প্রোটিন বিষয়ক জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক  প্রচার-প্রচারণা বাড়ানোর তাগিদ দেন দিবা ইয়ানুলিস।

ইউএসএসইসি’র বাংলাদেশ টিম-লিড খবিবুর রহমান কাঞ্চন, বলেন, প্রোটিনের অধিকার নিশ্চিত করতে তাঁর প্রতিষ্ঠান বিশ্বব্যাপী কাজ করছে। প্রত্যেক সচেতন মানুষের উচিত এ প্রচারাভিযানকে সমর্থন করা। তিনি বলেন, শুধু নিজেদের কথা ভাবলেই চলবে না। ভবিষ্যত প্রজন্মকে মেধাবি ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারি হিসেবে গড়ে তুলতে হবে; সুস্বাস্থ্যের জন্য কতটা প্রোটিন জরুরি তা জানাতে হবে এবং উদ্ভিজ্জ ও প্রাণিজ প্রোটিনকে সুলভ ও সহজলভ্য করতে হবে।

ফিআব সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, এমবিএম আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর বাংলাদেশে সয়াবিন মিলের কনজাম্পশন বেড়েছে। সয়াবিন মিলের মোট বার্ষিক চাহিদা ২.৫ থেকে ২.৬ মিলিয়ন মেট্রিক টন। তাঁর ভাষায় ডলার সংকট ও সরকারি কিছু সিদ্ধান্তের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে ফিড মিলার ও সয়া আমদানিকারকগণ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন।

বাংলাদেশি ক্রেতাদের জন্য বিশেষ দর, বন্দর ও সাইলো সুবিধা এবং জাম্বো ভ্যাসেলের জন্য আকর্ষণীয় ভাড়া দেয়া হলে ইউ.এস সয়াবিনের কদর আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেন ফিড মিলারগণ।

আলোচনা সভার সঞ্চালক ওয়ার্ল্ড’স পোল্ট্রি সায়েন্স এসোসিয়েশন-বাংলাদেশ শাখার (ওয়াপসা-বিবি) সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. সিরাজুল হক বলেন- বাংলাদেশ বছরে প্রায় ৭.৫ থেকে ৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন ফিড উৎপাদন করছে। ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ ও এসডিজি অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়তে হলে; সর্বোপরি সরকার ঘোষিত খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে প্রোটিন কনজাম্পশন বাড়াতেই হবে।

সভায় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন- ইউ.এসএসইসি’র দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের হেড অব এনিমেল ইউটিলাইজেশন, সুসিল সিলভা এবং হেড অব এ্যাকুয়াকালচার, চন্দ্রশেখর শঙ্করানারায়ণ। প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন ইউ-কে বাংলা ফিড এর সিইও মো. জাহিদুল ইসলাম এবং এগ্রোটেক ফিডের কনসালট্যান্ট শ্যামল কুমার দাস, প্রমুখ। প্যারাগন গ্রুপ, নারিশ গ্রুপ, প্রোভিটা গ্রুপ, ইয়ন গ্রুপ, এসিআই গোদরেজ এগ্রোভেট প্রাইভেট লিঃ, স্পেকট্রা হেক্সা ফিডস লিঃ (মেগা ফিড), প্লানেট ফিডস লিঃ, নিউহোপ ফিড মিল বাংলাদেশ লিঃ, বিশ্বাস পোল্ট্রি এন্ড ফিস ফিডস লিঃ, পদ্মা ফিড এন্ড চিকস্ লিঃ, ইউ-কে বাংলা ফিডস্, এগ্রো ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রাষ্ট (এআইটি), আগাতা ফিড মিলস লিঃ, রেনাটা লিঃ, আব্দুল্লাহ পোল্ট্রি ফিড মিল, এভান্স এশিয়া লিঃ, এনাম হ্যাচারি এন্ড ফিডস লিঃ এবং এলাংকো বাংলাদেশ এর প্রতিনিধিগণ উক্ত আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৫, ২০২৩ ৮:১৬ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার শনিবারের পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:১৫/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.২০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.৪০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৭০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৩-৪৪
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৭-৩৮

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩২/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৩২-৩৬
লেয়ার সাদা=৪০-৪৪
ব্রয়লার=৩০-৩২

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৮০
সাদা ডিম=৯..১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
ব্রয়লার=
সোনালী =

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৪০
সাদা ডিম=১১.২০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪০-৪৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩০

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.১০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২৫
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৩০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭৩
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=২০৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৯০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১২৮/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৮০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৬০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.১০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৬০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=১০.১০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৪০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A),
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(PPB)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১৪, ২০২৩ ৮:২২ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার শুক্রবারের পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:১৪/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.২০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.৪০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৭০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৩-৪৪
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৭-৩৮

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৯০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৩২-৩৬
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩২-৩৪

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৮০
সাদা ডিম=৯..১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
ব্রয়লার=
সোনালী =

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২১৫/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৪০
সাদা ডিম=১১.২০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৪০-৪৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩০

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
সোনালী মুরগী =২১৫/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪৫
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৪/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=১৯০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৯০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৮০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৬০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৭০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=১০.১০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৪০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A),
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(PPB)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১২, ২০২৩ ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
অধিক ডিম ও মাংস উৎপাদনে দেশী মুরগি পালন কৌশল
পোলট্রি

বাংলাদেশের গ্রাম এলাকায় প্রায় প্রতিটি পরিবার দেশী মুরগি পালন করে থাকে। এদের উৎপাদন ক্ষমতা বিদেশী মুরগির চেয়ে কম। উৎপাদন ব্যয়ও অতি নগণ্য। এটি অধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন। এদের মাংস ও ডিমের মূল্য বিদেশী মুরগীর তুলনায় দ্বিগুণ, এর চাহিদাও খুবই বেশী। দেশী মুরগির মৃত্যুহার বাচ্চা বয়সে অধিক এবং অপুষ্টিজনিত কারনে উৎপাদন আশানুরূপ নয়। বাচ্চা বয়সে দেশী মোরগ-মুরগির মৃত্যুহার কমিয়ে এনে সম্পূরক খাদ্যের ব্যবস্থা করলে দেশী মুরগি থেকে অধিক ডিম ও মাংস উৎপাদন করা সম্ভব।

উল্লেখিত অবস্থার আলোকে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট দেশী মুরগি উৎপাদনে উন্নত কৌশল শীর্ষক প্রযুক্তিটি উদ্ভাবন করেছে। এ কৌশল ব্যবহার করে খামারিরা দেশী মুরগি থেকে অধিক ডিম ও মাংস উৎপাদন করে পারিবারিক পুষ্টি ও আয় বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে।

উদ্দেশ্য:
সম্পুরক খাদ্য, রানীক্ষেত ও বসন্তের প্রতিষেধক প্রদান করে এবং বন্য জন্তুর কবল থেকে মুক্ত রেখে দেশী মুরগি, বিশেষ করে ছোট বাচ্চার মৃত্যুর হার কমিয়ে আনা যায়।
দেশী মুরগির দৈহিক ওজন ও ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করা।

প্রযুক্তি ব্যবহারের পদ্ধতি:
প্রযুক্তিটি গ্রামীণ পর্যায়ে সকল গৃহস্থ পরিবারই ব্যবহার করতে পারবেন। খামারের আকার অনুযায়ী প্রত্যেক খামারীর জন্য মোরগ-মুরগির সংখ্যা

নিম্নে দেওয়া হলো-
খামারের আকার আবাদী জমির পরিমাণ (শতাংশ) মোরগ/মুরগি
ছোট ৫০ শতাংশ ১টি মোরগ ও ৩টি মুরগি
মাঝারী ও বড় ৫০ ও তার অধিক ১টি মোরগ ও ৬টি মুরগি

দেশীয় পদ্ধতিতে দেশি মোরগ পালন:
অনেকেই জানতে চেয়ে ছিলেন যে সল্প মূলধন দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়। তাদের জন্য দেশি মোরগ হতে পারে একটি সময়পযোগি ব্যবসা। সল্প জায়গায় অল্প টাকা বিনিয়োগ করে সল্প সময়ে অধিক আয় করা যায়। বসত বাড়িতে মুরগি চাষ হচ্ছে একটি সহজ এবং লাভজনক কাজ। বাড়ির গৃহিণীরা খামার স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারে। একটি মোরগ একটি মুরগির তুলনায় দ্রুত বাড়ে আর বাজারে দেশি মোরগের প্রচুর চাহিদা থাকায় মোরগ বিক্রি করতে তেমন বেগ পেতে হয়না এবং বাজারে ভাল দাম ও পাওয়া যায়।

দেশি মোরগ আবদ্ধ ও ছেড়ে পালন করা যায়। তবে ছেড়ে পালন করলে বেশি লাভবান হওয়া যায় কারন মোরগ নিজের খাদ্য নিজে কুড়িয়ে খায়।এরা মুক্ত আলো বাতাস বিশেষ করে প্রচুর সূর্য কিরণে বেড়ে উঠে যা তাদের শরীরে ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করতে সাহায্য করে। এদের খাবারের জন্য তেমন কোন খরচ করতে হয় না।

মোরগ নির্বাচনঃ- দেশি মোরগ বা মুরগির বাচ্চা উৎপাদনের জন্য তেমন কোন হ্যাচারি গড়ে ওঠেনি তাই নিজেকে ই দেখে শুনে সুস্থ সবল ও নিরোগ মোরগ সংগ্রহ করতে হবে। মূলত ৪০০-৬০০ গ্রামের মোরগ দিয়ে শুরু করলে ভাল ফলাফল আশা করা যায়। কারন ঐ সময়ের পর মোরগ গুলো দ্রুত বাড়ে এবং সঠিক ব্যবস্থাপনা ও পরিচর্যা পেলে ২ মাস পর মোরগ গুলোর গড় ওজন ২ কেজির উপর হবে। প্রতি কিলো দেশি মোরগের মূল্য কেমন আছে সেটা নাই বা বললাম। আপনারা নিজেরা লাভ-ক্ষতি বের করে নিন।

মুরগির ঘর তৈরির নিয়মঃ- মোরগের জন্য খোলামেলা ঘর হতে হবে। ১.৫ মিটার (৫ ফুট) লম্বা X১.২ মিটার (৪ ফুট) চওড়া এবং ১ মিটার (৩.৫ ফুট) উঁচু ঘর তৈরি করতে হবে। ঘরের বেড়া বাঁশের তরজা বা কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করতে হবে। এছাড়া মাটির দেয়ালও তৈরি করা যাবে। বেড়া বা দেওয়ালে আলো বাতাস চলাচলের জন্য ছিদ্র থাকতে হবে। ঘরের চাল খড়, টিন বা বাঁশের তরজার সাথে পলিথিন ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে। এরকম ঘরে ১০-১৫টি মোরগ পালন করা যায়।

খাবারঃ- বাড়ির প্রতিদিনের বাড়তি বা বাসী খাদ্য যেমন ফেলে দেওয়া এঁটোভাত, তরকারি,ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গম, ধান, পোকামাকড়, শাক সবজির ফেলে দেওয়া অংশ, ঘাস, লাতা পাতা, কাঁকর, পাথর কুচি ইত্যাদি মুরগি কুড়িয়ে খায়।

পরিচর্যাঃ- ছেড়ে পালন পদ্ধতিতে মুরগি পরিচর্যার জন্য সময় বা লোকজনের তেমন দরকার পড়ে না। তারপরও কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয়। সকালে মুরগির ঘর খুলে কিছু খাবার দিতে হবে। সন্ধ্যায় মুরগি ঘরে ওঠার আগে আবার কিছু খাবার দিতে হবে। ঘরে উঠলে দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।মুরগির পায়খানা ঘরের মেঝেতে যেন লেপ্টে না যায় সেজন্য ঘরের মেঝেতে ধানের তুষ, করাতের গুঁড়া ২.৫ সে.মি. (১ ইঞ্চি) পুরু করে বিছাতে হবে। পায়খানা জমতে জমতে শক্ত জমাট বেঁধে গেলে বারবার তা উলট-পালট করে দিতে হবে এবং কিছুদিন পর পর পরিষ্কার করতে হবে। এ পদ্ধতিতে দেশি মোরগ পালন করা গেলে প্রায় তেমন কোন খরচ ছাড়াই ভাল একটা মুনাফা পাওয়া যাবে।

দেশি মুরগি পালনে যত্ন নিতে হবে:
সাকুল্যে ৫-১০টি মুরগি। বাড়ির আশপাশে চরে বেড়িয়ে বাড়ির উচ্ছিষ্ট খাবার, পোকামাকড়, কেঁচো, কচি ঘাসপাতা খায় তারা। সে অর্থে প্রতিপালনের কোনও খরচ নেই বললে চলে। আপাতদৃষ্টিতে লাভজনক মনে হলেও আসলে অতটা লাভ হয় না। ছাড়া মুরগি অন্যত্র ডিম পেড়ে আসে, কখনও রোগে মারা যায়। তাই দেশি মুরগির পালন লাভজনক করতে হলে কিছু নিয়ন্ত্রণ থাকা দরকার, সে জাত নির্বাচনেই হোক বা রোগ পরিচর্যায়।

প্রথমে আসি মুরগির জাতে। ব্রয়লার খামারের হাইব্রিড মুরগি উঠোনে ছেড়ে পালন করা যায় না। তাই খাঁটি জাতগুলোকে বাছতে হবে। যেমন, রোড আইল্যান্ড রেড (আরআইআর) বা ব্ল্যাক অস্ট্রালর্প। রঘুনাথপুর, বালুরঘাটের রাজ্য মুরগি খামারে লাল বা আরআইআর এবং কালো বা ব্ল্যাক অস্ট্রালর্প মুরগির বাচ্চা পাওয়া যায়। ইদানীং কালে বনরাজা, গিরিরাজা, গ্রামরপ্রিয়া ইত্যাদি জাত কৃত্রিম ভাবে তৈরি করা হয়েছে।

মুরগি রাতে রাখার জন্য ঘর বানাতে হবে। মাটি থেকে সামান্য উপরে বাঁশ বা কাঠ দিয়ে কম খরচে খড় বা টালি ঢেকে তৈরি ঘরগুলো যেন শুকনো, পরিষ্কার হয়। আর আলো-বাতাস খেলে। প্রতিটি পাখির জন্য গড়ে তিন বর্গফুট জায়গা ধরতে হবে।

দেশি মুরগি চরে বেড়িয়ে তার খাবার সংগ্রহ করে নিলেও এ ধরনের উন্নত জাতের মুরগির পুরো উৎপাদন ক্ষমতা কাজে লাগাতে অল্প পরিমাণে সুষম খাবার দেওয়া প্রয়োজন। চালের গুঁড়ো (৩০০ গ্রাম), খুদ বা গম ভাঙা (২৮০ গ্রাম), সর্ষে/ তিল খোল ( ২০০ গ্রাম), মাছ বা সোয়াবিন গুঁড়ো (২০০ গ্রাম), ভিটামিন ও খনিজ লবণ মিশ্রণ যেমন সাপ্লিভিট এম (২০ গ্রাম) মিশিয়ে মুরগির সংখ্যা অনুযায়ী মাথা পিছু ৫০-৭০ গ্রাম হিসাবে অর্ধেক সকালে ও অর্ধেক বিকালে খেতে দিতে হবে। রাতে মুরগি রাখার যে ঘর আছে, সেখানে নির্দিষ্ট পাত্রে জল ও খাবার দিতে হবে। যাতে সকালে ঘর থেকে বেরনো বা পরে ঘরে ঢোকার সময় ওই খাবার ও জল খাওয়া অভ্যাস তৈরি হয়। এই অভ্যাস থাকলে ওষুধ গুলে খাওয়াতে সুবিধা হয়। মুরগির খাবার সবসময় শুকনো ও পরিষ্কার রাখতে হবে। বেশি দিন জমা রাখলে ছত্রাক সংক্রমণ ঘটে।

সংকরায়ণ পদ্ধতিতে দেশি মুরগির সঙ্গে উন্নত মোরগ রেখে প্রাকৃতিক প্রজনন ঘটিয়ে দেশি মুরগির জিনগত উৎকর্ষতা বাড়ানো যায়। প্রতি ১০টি দেশি মুরগি পিছু ১টি উন্নত জাতের মোরগ রাখতে হবে। যে সংকর মুরগি জন্মাবে, তা দেশি মুরগির চেয়ে দ্রুত (৪-৫ মাস বয়সে) এবং প্রায় দ্বিগুণ (বছরে ১২০-১৪০টি) ডিম দেবে।

রোগব্যাধি মুরগি পালনের অন্যতম সমস্যা। তাই নিয়মিত মুরগির ঘর চুন বা জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। প্রতি মাসে একবার করে কৃমিনাশক ওষুধ (পাইপেরাজিন তরল বয়স অনুযায়ী ০.৫-১ মিলি) জলে গুলে খাওয়াতে হবে। রানিক্ষেত বা বসন্তের মতো কয়েকটি সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে নিয়মিত টিকাকরণ জরুরি। টিকা দেওয়ার দশ দিন আগে কৃমির ওষুধ খাওয়াতে হবে। টিকাকরণ বিশেষত রানিক্ষেত টিকা ৭-১০ দিন বয়সে নাকে বা চোখে এক ফোঁটা, ৩০ দিন বয়সে আর এক বার, ২ মাস বয়সে প্রথম কৃমির ওষুধ এবং আড়াই মাস বয়সে ডানার তলায় ০.৫ মিলি ইঞ্জেকশন অবশ্যই নিতে হবে। ঝিমুনি, সর্দি, শ্বাসকষ্ট, পাতলা বা রক্ত পায়খানা নজরে এলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাকট্রিম ডিএস বা সেপম্যাক্স (১টি বড়ি ১০টি বড় বা ২০টি বাচ্চা মুরগির জন্য) খাবারে বা জলে গুলে ড্রপারে করে খাইয়ে দিতে হবে (৩/৫/৭ দিন)।

দেশী মুরগি বাণিজ্যিকভাবে পালন:
দেশী মুরগি বানিজ্যিকভাবে পালন কৌশল আয় বৃদ্ধি ও পারিবারিক পুষ্টির নিশ্চয়তা বিধানে দেশী মুরগী প্রতিপালন বিশেষ অবদান রাখতে পারে । আমরা সবাই বলে থাকি দেশী মুরগির উৎপাদন কম । কিন্তু বিভিন্ন পর্যায়ে বিশেষ লক্ষ্য এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করে দেশী মুরগীর উৎপাদন দ্বিগুনের ও বেশী পাওয়া সম্ভব। দেশী মুরগি থেকে লাভ জনক উৎপাদন পওয়ায় বিভিন্ন কৌশল এখানে বর্ননা করা হয়েছে।

গবেষণায় দেখা গেছে দেশী মুরগির ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করে বাজারে বিক্রি করার চেয়ে ডিম ফুটিয়ে বাচ্চা তৈরী করে ৮-১২ সপ্তাহ বয়সে বিক্রি করলে লাভ বেশী হয়। এক সংঙ্গে ১০-১২ টি মুরগি নিয়ে পালন শূরু করতে হবে। তবে কখনও ১৫-১৬ টির বেশী নেওয়া ঠিক না । তাতে অনেক অসুবিধাই হয় । শুরুতে মুরগি গুলোকে কৃমি নাষক ঔষধ খাওয়ানোর পরে রানীক্ষেত রোগের টীকা দিতে হবে। মুরগির গায়ে উকুন থাকলে তাও মেরে নিতে হবে। প্রতিটি মুরগিকে দিনে ৫০-৬০ গ্রাম হারে সুষম খাদ্য দিতে হবে। আজকাল বাজারে লেয়ার মুরগির সুষম খাদ্য পাওয়া যায় । তা ছাড়া আধা আবদ্ধ এ পদ্ধতিতে পালন করলে লাভ বেশী হয়।

মুরগির সাথে অবশ্যই একটি বড় আকারের মোরগ থাকতে হবে। তা না হলে ডিম ফুটানো যাবে না । ডিম পাড়া শেষ হলে মুরগি উমে আসবে । তখন ডিম দিয়ে বাচ্চা ফুটানোর ব্যবস্থা নিতে হয়।এক সঙ্গে একটি মুরগির নীচে ১২-১৪ টি ডিম বসানো যাবে। খামারের আদলে বাঁশ, কাঠ খড়, বিচলী তাল নারকেল সুপারির পাতা দিয়ে যত কম খরচে স্থানান্তর যোগ্য ঘর তৈরী করা সম্ভব তা করা যায়। ঘর তৈরীর সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন সঠিক মাপের হয় এবং পর্যাপ্ত আলো বাতাস চলাচল করতে পারে । বানানোর পর ঘরটিকে বাড়ীর সব চেয়ে নিরিবিলি স্থানে রাখতে হবে । মাটির উপর ইট দিয়ে তার উপর বসাতে হবে। তাহলে ঘর বেশী দিন টিকবে ।

ফুটানোর ডিম সংগ্রহ ও সংরক্ষনঃ- আরেকটি প্রয়োজনীয় ̧গুরুত্বপূর্ন কাজ। ডিম পাড়ার পর ডিম সসংগ্রহের সময় পেন্সিল দিয়ে ডিমের গায়ে তারিখ লিখে ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষন করতে হবে। ডিম পাড়া শেষ হলেই মুরগি কুঁচো হবে। গরম কালে ৫-৬ দিন বয়সের ডিম এবং শীত কালে ১০-১২ দিন বয়সের ডিম ফুটানোর জন্য নির্বাচন করতে হবে।

দেশী মুরগি পালন কৌশলের বিশেষ নজর দেয়ার ধাপ সমূহ:
উমে বসানো মুরগির পরিচর্যা করতে হবে। মুরগির সামনে পাত্রে সবসময় খাবার ও পানি দিয়ে রাখতে হবে যাতে সে ইচ্ছে করলেই খেতে পারে । তাহলে মুরগির ওজন হ্রাস পাবেনা এতে বাচ্চা তোলার পর আবার তাড়াতাড়ি ডিম পাড়া আরম্ভ করবে।

ডিম বসানোর ৭-৮ দিন পর আলোতে রাতের বেলা ডিম পরীক্ষা করলে বাচ্চা হয় নাই এমন ডিম ̧লো চেনা যাবে এবং বের করে অনতে হবে। বাচ্চা হওয়া ডিম ̧লো সুন্দর করে সাজিয়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন মুরগি বিরক্ত না হয়।
প্রতিটি ডিমের গায়ে সমভাভে তাপ লাগার জন ̈ দিনে কমপেক্ষ ৫-৬ বার ওলট পালট করে দিতে হবে।
বাতাসের আর্দ্রতা কম হলে বিশেষ করে খুব গরম ও শীতের সময় ডিম উমে বসানোর ১৮- ২০দিন পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে হাতের আঙ্গুল ভিজিয়ে পানি স্প্রে করে দিতে হবে।
*ফোটার পর ৫-৬ ঘন্টা পর্যন্ত মাকে দিয়ে বাচ্চাকে উম দিতে হবে। তাতে বাচ্চা শুকিয়ে ঝরঝরে হবে।

বাচ্চা ফুটার পর বাচ্চার পরিচর্যা ও ডিম পাড়া মুরগির পরিচর্যা :- গরম কালে বাচ্চার বয়স ৩-৪ দিন এবং শীত কালে ১০-১২ দিন পর্যন্ত বাচ্চার সাথে মাকে থাকতে দিতে হবে। তখন মুরগি নিজেই বাচ্চাকে উম দিবে। এতে কৃত্রিম উমের (ব্রুডিং ) প্রয়োজন হবে না। এ সময় মা মুরগিকে খাবার দিতে হবে। মা মুরগির খাবারের সাথে বাচ্চার খাবার ও কিছূ আলাদা করে দিতে হবে।

বাচ্চা গুলো মায়ের সাথে খাবার খাওয়া শিখবে। উপরোক্ত বর্ণিত সময়ের পর মুরগিকে বাচ্চা থেকে আলাদা করতে হবে। এ অবস্থায় বাচ্চাকে কৃত্রিম ভাবে ব্রুডিং ও খাবার দিতে হবে। তখন থেকেই বাচ্চা পালনের মত বাচ্চা পালন পদ্ধতির সব কিছুই পালন করতে হবে। মা মুরগিকে আলাদা করে লেয়ার খাদ্য দিতে হবে। এ সময় মা মুরগিকে তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়ার জন্য পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন দিতে হবে।

মা মুরগি ও বাচ্চা এমনভাবে আলাদা করতে হবে যেন তারা দৃষ্টির বাহিরে থাকে। এমন কি বাচ্চার চিচি শব্দ যেন মা মুরগি শুনতে না পায় । তা না হলে মা ও বাচ্চার ডাকা ডাকিতে কেউ কোন খাবার বা পানি কিছুই খাবে না । আলাদা করার পর অবস্থার সাথে খাপ খাইয়ে গেলে আর কোন সমস্য থাকে না ।প্রতিটি মুরগিকে এ সময় ৮০-৯০ গ্রাম লেয়ার খাবার দিতে হবে। সাথে সাথে ৫-৭ ঘন্টা চড়ে বেড়াতে দিতে হবে। প্রতি ৩-৪ মাস পর পর কৃমির ঔষধ এবং ৪-৫ মাস পর পর আর. ডি. ভি . টীকা দিতে হবে।

দেশে একটি মুরগি ডিম পাড়ার জন্য ২০ -২৪দিন সময় নেয় । ডিম থেকে বাচ্চা ফুটানোর জন্য ২১ দিন সময় নেয় । বাচ্চা লালন পালন করে বড় করে তোলার জন্য ৯০-১১০ দিন সময় নেয় । ডিম থেকে এ ভাবে (৯০-১১০ দিন ) বাচ্চা বড় করা পর্যন্ত একটি দেশী মুরগির উৎপাদন চক্র শেষ করতে স্বাভাবিক অবস্থায় ১২০- ১৩০ দিন সময় লাগে।

কিন্তু মাকে বাচ্চা থেকে আলাদা করার ফলে এই উৎপাদন চক্র ৬০ -৬২ দিনের মধ্যে সমাপ্ত হয়। বাকি সময় মুরগিকে ডিম পাড়ার কাজে ব্যবহার করা যায় । এই পালন পদ্ধতিকে ক্রিপ ফিডিং বলে । * ক্রিপ ফিডিং পদ্ধতিতে বাচ্চা পালন করলে মুরগিকে বাচ্চা পালনে বেশী সময় ব্যায় করতে হয় না । ফলে ডিম পাড়ার জন্য মুরগি বেশী সময় দিতে পারে । এই পদ্ধতিতে বাচ্চা ফুটার সংখ্যা বেশী হয় । দেখা গেছে বাচ্চার মৃত্যুহারও অনেক কম থাকে। মোট কথা অনেক দিক দিয়েই লাভবান হওয়া যায় । এই পদ্ধতি বর্তমানে অনেকে ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১১, ২০২৩ ৮:২৫ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার আজকের (১১ জুলাই) পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-

তারিখ:১১/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.০০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.৪০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=৯.৬০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৩-৪৪
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৭-৩৮

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৩২-৩৬
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৬-৩৮

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৯০
সাদা ডিম=৯..১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
ব্রয়লার=
সোনালী =

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৪০
সাদা ডিম=১১.২০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৩৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম= ১০.২০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২১০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২৯
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৯৫
সাদা ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.১০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২০০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭৮
ব্রয়লার মুরগী=১৩২/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.১০
সাদা ডিম=৯.৮০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩২/কেজি
কালবার্ড লাল=৩০০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৭০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০
সাদা ডিম=৯.৯০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৫০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=১০.০০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৮০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.৯০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A),
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(PPB)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ১০, ২০২৩ ৭:৫৫ অপরাহ্ন
সোমবার (১০ জুলাই) পোল্ট্রি ও ডিমের সর্বশেষ পাইকারি বাজার দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:১০/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.২০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.৪০০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
সাদা ডিম=৯.৭০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.১০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪৩-৪৪
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৭-৩৮

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.২০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৩২-৩৬
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৬-৩৭

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৯০
সাদা ডিম=৯..১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
ব্রয়লার=
সোনালী =

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২২/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৫০
সাদা ডিম=১১.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৩৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩৫

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম= ১০.৪০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৩৫
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২১০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩৩
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১০.০৫
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২০০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩৫
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫৫
ব্রয়লার মুরগী=১৩২/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৯০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=১৩২/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৮০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০
সাদা ডিম=৯.৯০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.২০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৭০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৪০
সাদা ডিম=১০.১০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১১.০০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.৯০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ৯, ২০২৩ ৮:১৮ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার রবিবারের পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:০৯/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.২০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.৪০০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=৯.৬০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৪২-৪৫
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৭-৩৮

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৩২-৩৬
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৬-৩৭

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৯০
সাদা ডিম=৯..১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
ব্রয়লার=
সোনালী =

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৬০
সাদা ডিম=১১.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৩৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম= ১০.৩০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
সোনালী মুরগী =২১০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২০০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=১০.২০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১১.০০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৩/কেজি
কালবার্ড লাল=৩০০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৮০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
সাদা ডিম=৯.৮০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.২০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৯০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৭০
সাদা ডিম=৯.৭০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৮০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.৮০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A),
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(PPB)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ৯, ২০২৩ ১২:৫৯ অপরাহ্ন
হাঁস পালন করে স্বাবলম্বী আদরী
পোলট্রি

আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের আদরী খাতুন হাঁস পালন করে সফলতার মুখ দেখেছেন। নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে দিন রাত কঠোর পরিশ্রম করে সফলতা অর্জন তার। তার এই প্রচেষ্টা দেখে বাড়তি আয়ের আশায় এলাকার অনেকেই হাঁস পালনে আগ্রহী হচ্ছেন।

জানা যায়, স্বামীর দেওয়া টাকা ও নিজের জমানো টাকা দিয়ে আদরী খাতুন খাটি ক্যামবেল জাতের ৬০০টি হাঁসের বাচ্চা ৩ লাখ টাকা দিয়ে কিনে বাণিজ্যিক ভাবে হাঁস পালনের যাত্রা শুরু করেন। হাঁসগুলো প্রতিনিয়ত ডিম দিতে শুরু করেছে। তার স্বামী ও ছেলে খামার দেখাশোনা করেন। অন্যান্য কাজের তারা আদুরী খাতুনকে সাহায্য করেন।

আদরী খাতুনের স্বামী ইয়াকুব প্রামানিক বলেন, তার ইচ্ছে ছিল নিজে কিছু করবে। আমি তাকে তার নিজের পায়ে দাঁড়াতে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছি। সংসার দেখাশোনার পাশাপাশি সে হাঁস পালনে কঠোর পরিশ্রম করে সফল হয়েছে এটা আমার কাছে খুব আনন্দের।

খামারী আদরী খাতুন বলেন, স্বামীর টাকা ও আমার টাকা মিলিয়ে ৬০০ হাঁসের বাচ্চা কিনে খামার শুরু করি। আমার ইচ্চা ছিল নিজের পায়ের দাঁড়ানোর। তাই খামার প্রতিষ্ঠা করতে আমার স্বামী আমাকে সাহায্য করেছেন। বর্তমানে আমার খামারের সব হাঁস বড় হয়েছে এবং ডিম দেওয়া শুরু করেছে। আশা করছি ডিম ও হাঁস বিক্রি করে ৩-৪ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবো।

তিনি আরো বলেন, আয়ের টাকা দিয়ে গরু-ছাগল, মাছ, পোল্ট্রি ও কবুতর পালন করার জন্য চিন্তা ভাবনা মাথায় নিয়েছি। সরকারি আর্থিক সহযোগীতা পেলে খামার আরো বড় করে করতে পারবো।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ৮, ২০২৩ ৭:৩৯ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার শনিবারের (৮ জুলাই) পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:০৮/০৭/২০২৩ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.০০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১০.২০ (খুচরা)

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২০
সাদা ডিম=৯.৩০

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৯০
সাদা ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৮০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৩৭-৩৮
লেয়ার সাদা=৪০-৪২
ব্রয়লার=৩৭-৩৮

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৩২-৩৬
লেয়ার সাদা=৪২-৪৫
ব্রয়লার=৩৫-৩৭

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৯০
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
ব্রয়লার=
সোনালী =

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩২/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.২০
সাদা ডিম=১১.০০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৩৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম= ১০.৩০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
সোনালী মুরগী =২১০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২৭
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৬০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৯০/কেজ
সোনালী মুরগী=২০০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৮০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৪০
সাদা ডিম=১০.১০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৮০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭০
সাদা ডিম=৯.৮০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.৩০

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১০.৭০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=৯.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৬০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.৬০
সাদা ডিম=৯.১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ:
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A),
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(PPB)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ৮, ২০২৩ ৭:১৬ অপরাহ্ন
ওয়াপসা-বাংলাদেশ শাখার সভাপতি মসিউর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ডাঃ বিপ্লব কুমার প্রামাণিক
পোলট্রি

ওয়াপসা-বাংলাদেশ শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত 

 

ওয়ার্ল্ড’স পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন-বাংলাদেশ শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে মসিউর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ডাঃ বিপ্লব কুমার প্রামাণিক নির্বাচিত হয়েছেন। আজ ৮ জুলাই সকাল ১০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ওয়াপসা-বিবি’র নিজস্ব কার্যালয়ে অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গ্রহণ শেষে বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ২০২৩-২০২৪ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী পরিষদের নাম ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন চেয়ারম্যান প্রফেসর নূর মোহাম্মদ তালুকদার। নির্বাচন কমিশনের অপর দুই সদস্য প্রফেসর আবিদুর রেজা এবং জনাব আব্দুল বাতেনও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন মোঃ সিরাজুল হক, সহ-সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব ও মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মোঃ নূরুল ইসলাম শাওন এবং কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ ফয়েজুর রহমান (ফয়েজ)।

ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন (ডিভিএম) ক্যাটাগরিতে সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন ডাঃ এ কে এম হুমায়ুন আরেফিন, ডাঃ মোহাম্মদ আল আমিন এবং প্রফেসর ডাঃ মোঃ মাহমুদুল হাসান শিকদার।

ইন্ডাষ্ট্রি ক্যাটাগরিতে সদস্য নির্বাচিত হন শামসুল আরেফিন খালেদ, শাহ্ ফাহাদ হাবিব এবং মোঃ নাজিম উদ্দিন।

উল্লেখ্য, আজ শুধুমাত্র এনিমেল হাজবেন্ড্রি ক্যাটাগরিতে মাত্র ৩টি সদস্য পদে সরাসরি নির্বাচন আজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অন্যরা বিনা প্রতিদ্ব›দ্বীতায় নির্বাচিত হন। আজকের নির্বাচনে মোট ৭৬৯ জন ভোটারের মধ্যে ৩৫৩ জন সরাসরি ভোট প্রদান করেন। এর মধ্যে ১টি ভোট বাতিল বলে গণ্য হয়। প্রতিদ্বন্দ্বীতাকারী সদস্যবৃন্দের প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা নিন্মরূপ:

– মোঃ নাজমুস সাকিব হামিম, প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা : ২৯১।
– প্রফেসর ড. মোঃ ইলিয়াস হোসাইন, প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা : ২৯০।
– মোঃ জাকারিয়া ইসলাম, প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা : ২৭৯।
– মোঃ দৌলত হোসেন, প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা : ১৯৪।

ওয়াপসা-বিবি’র সংবিধান অনুযায়ী গবেষণা প্রতিষ্ঠান- বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই) হতে একজন ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে একজন, মোট দুইজন সহ-সভাপতি এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কিংবা তাঁর মনোনীত একজন প্রতিনিধি নির্বাহী কমিটির সদস্য হিসেবে নব-নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হবেন।

ফলাফল ঘোষণার পর নব নির্বাচিত কমিটি’র সদস্যদের অভিনন্দন জানান নির্বাচন কমিশন চেয়ারম্যান প্রফেসর নূর মোহাম্মদ তালুকদার। পর পর ৬ বার তিনি ওয়াপসা-বিবি নির্বাচন কমিশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনার জন্য তিনি নির্বাচন কমিশনের অপর দুই সদস্য, ওয়াপসা-বিবি’র সকল সদস্য এবং ওয়াপসা-বিবি সেক্রেটারিয়েটের সকল সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop