১২:০৮ অপরাহ্ন

শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১, ২০২৩ ৭:১৪ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার শুক্রবারের পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের খামারীদের প্রাপ্ত মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:০১/০৯/২০২৩ ইং

★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম= ১২.০০
সাদা ডিম=১১.৮০

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.৪০
সাদা ডিম=১১.০৫

গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১১.২০
সাদা ডিম=১০.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৭০/কেজি
কালবার্ড সাদা=২২০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৫৮-৬০
লেয়ার সাদা=৬২-৬৪
ব্রয়লার=৩৮-৪০

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী)
ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারী ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১২.০০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৪৫/কেজি
কালবার্ড লাল=৩১০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=৫৫-৫৮
লেয়ার সাদা=৫৩-৫৬
ব্রয়লার=৪০-৪২

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৯০
সাদা ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=
সাদা ডিম=

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৪০/কেজি
কালবার্ড লাল=৩০০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬০/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৫৬
ব্রয়লার=৩৬
সোনালী =

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৪/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬৫/ কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১২.০০
সাদা ডিম=১১.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১৪৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =৫৮-৬০
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৩২-৩৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.৩০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড=

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
সোনালী মুরগী =২৬০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১১.২০
সাদা ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.৩৫
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.৪০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.১০
ব্রয়লার মুরগী=১৪৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৮০/কেজ
সোনালী মুরগী=২৭০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৭০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=
সোনালী হাইব্রিড =

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৯০
সাদা ডিম=১০.৫০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১৩৭/কেজি
কালবার্ড লাল=২৮৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.২০
সাদা ডিম=১০.৮০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=

চুয়াডাঙ্গা:-
লাল(বাদামী ডিম)=১১.৪০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১১.২০
সাদা ডিম=১০.৮০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
বাচ্চার দর:-
ব্রয়লার =

লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=১১.৫০
সাদা ডিম=১১.০০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ
বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (B P I A) এবং
বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (B P K R J P).

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭

প্রকাশ : জুলাই ২১, ২০২৩ ৮:৩২ অপরাহ্ন
ব্রয়লার দাম কমলে অন্যগুলো নাগালের বাইরেই
পোলট্রি

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম আগের তুলনায় কিছুটা কমে বর্তমানে প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বাকি সব ধরনের মুরগির দাম এখনও চড়া। কিছুদিন আগে এসব মুরগির দাম আরও বাড়তি গেলেও, এখন কিছুটা কমেছে ঠিকই, তবে সাধারণ ক্রেতারা এখনও এসব মুরগি কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। সাধারণ ক্রেতাদের মতে, বাজারে ব্রয়লায় ছাড়া অন্য মুরগি কেনাই দায়।

শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়, সোনালী মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি ৩০০ টাকায়, লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকায়, কক (লাল) মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায় এবং দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকায়।

রাজধানীর মিরপুর শেওড়াপাড়ার বাজারে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী খোরশেদ আলমের মতে, বাজারে শুধু ব্রয়লার মুরগির দাম কম। বাকি সব ধরনের মুরগির দাম অনেক বেশি। ব্রয়লার ছাড়া অন্য মুরগি কিনে খাওয়াই কঠিন।

তিনি বলেন, আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতারা একমাত্র ব্রয়লার মুরগি ছাড়া অন্য কোনো মুরগি কিনতে পারি না। কারণ সব ধরনের মুরগির দাম বেশি। দেশি মুরগি কেনার কথা তো চিন্তাও করতে পারি না। গরুর মাংসের দামের কাছাকাছি দেশি মুরগির কেজি। এছাড়া সোনালী মুরগি যে কিনবো এটার দামও ৩০০ বা তার চেয়েও বেশি। পাশাপাশি লেয়ার, কক মুরগিরও দাম অতিরিক্ত। সব মিলিয়ে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের জন্য ব্রয়লার ছাড়া অন্য মুরগি কেনাই দায়।

ব্রয়লার ছাড়া অন্য মুরগির দাম কেন বেশি? ক্রেতারা বলেন, কিছুদিন আগের চেয়ে এখন তাও দাম কমেছে। কিছুদিন আগে মুরগির দাম আরও বাড়তি ছিল। সোনালি, কক, লেয়ার এসব মুরগির দাম আগের চেয়ে ৫০/৬০ টাকা করে কেজিতে কমেছে। আসলে মুরগির বাচ্চা থেকে শুরু করে মুরগির খাবারের দাম অতিরিক্ত বেড়ে গেছে। যে কারণে খামারিরা বেশি দামে মুরগি ছাড়ে। আমরা যখন যে দামে কিনতে পারি পাইকারি বাজার থেকে, তখন সে রকম দামেই খুচরা বাজারে বিক্রি করি। ৎ

প্রকাশ : জুন ১৪, ২০২৩ ১:১৯ অপরাহ্ন
ব্রয়লার মুরগিকে টিকা দেওয়ার আগে সতর্কতা
পোলট্রি

আমাদের দেশে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বর্তমানে অনেকেই মুরগি পালন করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। এসব খামারিদের মধ্যে অনেকেই ব্রয়লার মুরগি পালন করছেন। তবে, খামারে ব্রয়লার মুরগি পালনে টিকা দেওয়ার আগের সতর্কতাগুলো খামারিদের সঠিকভাবে জেনে রাখতে হবে।

ব্রয়লার মুরগি পালনে টিকা দেওয়ার আগের সতর্কতা:
ব্রয়লার মুরগিকে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন অসুস্থ মুরগিকে টিকা প্রদান করা যাবে না। এতে টিকার কার্যকারিতা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে। এমনকি মুরগি আরও বেশি অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। টিকা দেওয়ার জন্য আবহাওয়া যখন ঠান্ডা সেই সময়ে টিকা দিতে হবে। এতে করে টিকা কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে ও মুরগির রোগের আশঙ্কাও অনেকাংশেই কমে যায়।

টিকা দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত উপকরণসমূহ ফুটন্ত পানিতে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এতে টিকার মাধ্যমে ব্রয়লার মুরগির শরীরে কোন জীবাণু প্রবেশ করতে পারবে না। ব্রয়লার মুরগিকে টিকা দেওয়ার সময় যত্ন সহকারে ধরতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে কোনভাবেই মুরগি আঘাত না পায়। এতেও টিকার কার্যকারিতা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ব্রয়লার মুরগিকে টিকা দেওয়ার আগেই খেয়াল করতে হবে কোন ধকল আছে কিনা। ব্রয়লার মুরগিকে যে কোন ধরনের ধকলমুক্ত অবস্থায় টিকা প্রয়োগ করতে হবে। তা না হলে টিকার কার্যকারিতা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।টিকা জীবাণুমুক্তকরণের জন্য রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা যাবে না। এতে প্রদান করা টিকার কার্যকারিতা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

প্রকাশ : জুন ১, ২০২৩ ১১:০৬ পূর্বাহ্ন
মুরগির শারীরিক বৃদ্ধি ঠিক রাখতে যা করবেন
পোলট্রি

ব্রয়লার খামারে মুরগির শারীরিক বৃদ্ধি ঠিক রাখতে করণীয় যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলো ব্রয়লার পালনকারীদের সঠিকভাবে জানতে হবে। দেশে মাংসের চাহিদা পূরণ করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ব্রয়লার মুরগি। ব্রয়লার মুরগির খামার করে অনেকেই হচ্ছেন স্বাবলম্বী। খামারে ব্রয়লার মুরগি পালনে লাভবান হতে মুরগির শারীরিক বৃদ্ধি ঠিক রাখা দরকার।

ব্রয়লার খামারে মুরগির শারীরিক বৃদ্ধি ঠিক রাখতে করণীয়ঃ
ব্রয়লার মুরগির খামার স্থাপনের সময় স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে খামার স্থাপন করতে হবে। খামারে যাতে আলো ও বাতাস ঠিকমতো চলাচল করতে পারে সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। খামারে পালন করা ব্রয়লারকে খাদ্য প্রদানের সময় ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে খাদ্যে যেন কোন প্রকার ময়লা কিংবা রোগের জীবাণু না থাকে। আর খাদ্য প্রদানের পাত্র নিয়মিতভাবে পরিষ্কার করতে হবে।

খামারে ব্রয়লার মুরগির জন্য যেসব খাদ্য উপকরণ ব্যবহার করা হবে সেগুলো যেন মুরগির পরিপাকে কোন বাঁধার সৃষ্টি না করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এমন সমস্যায় মুরগির শারীরিক বৃদ্ধি বাঁধাগ্রস্ত হতে পারে। ব্রয়লার মুরগির খাদ্য প্রদানের সময় খাদ্যের সাথে নিম্নমান সম্পন্ন কেমিক্যাল কিংবা কোন রাসায়নিক উপাদান দেওয়া যাবে না। প্রয়োজনে খাদ্য কেনার সময় তা ভালোভাবে পরীক্ষা করাতে হবে।

ব্রয়লার মুরগির খামারকে নিয়মিত জীবাণুমুক্ত ও পরিষ্কার রাখতে হবে। এতে করে খামারের মুরগিগুলো সহজেই কোন রোগের দ্বারা আক্রান্ত হতে পারবে না। ফলে শারীরিক বৃদ্ধি স্বাভাবিক হবে। ব্রয়লার মুরগির খামারের জন্য যে ওষুধ ব্যবহার করা হবে সেই ওষুধের গুণগত মান পরীক্ষা করাতে হবে। তার পরেই সেই ওষুধকে ব্রয়লার মুরগির খামারে ব্যবহার করতে হবে।

প্রকাশ : মে ১১, ২০২৩ ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
ভ্যাকসিন দেওয়ার পরও ব্রয়লারের রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ
পোলট্রি

লাভজনক হওয়ায় দিন দিন ব্রয়লার মুরগি পালনে খামারিদের আগ্রহ বাড়ছে। ব্রয়লার পালনে লাভ যেমন বেশি তেমন রোগও অনেক বেশি দেখা যায়। তবে ব্রয়লার মুরগিকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরেও রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ আমাদের মধ্যে অনেক খামারিরাই জানেন না।   তাই খামারে ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রয়োজন হয়। বিভিন্ন কারণে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

ব্রয়লার মুরগিকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরেও রোগে আক্রান্ত হয় যে কারণে:

  • দুর্বল কিংবা অসুস্থ মুরগিকে কোন রোগের ভ্যাকসিন প্রদান করা হলে সেই ভ্যাকসিন অনেক সময় কার্যকর হয় না। তাই সব সময় সুস্থ মুরগিকে ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।
  • ব্রয়লার খামারে প্রদান করা ভ্যাকসিন সঠিক মাত্রায় প্রয়োগ না করলে ব্রয়লার মুরগি আবার রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
  • ব্রয়লার খামারে ভ্যাকসিন সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ না করলে বা অযত্নের কারণে ভ্যাকসিনের কোন ক্ষতি সাধন হলেও ভ্যাকসিন কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলতে পারে। সেই ভ্যাকসিন মুরগিকে প্রদান করা হলে তা কাজে আসে না।
  • ভালো ও উন্নত মানের ভ্যাকসিন না হলে তা মুরগির শরীরে ঠিকভাবে কাজ করে না। তাই খামারে ভালো মানের ভ্যাকসিন দিতে হবে।
  • ব্রয়লার মুরগির খামার জীবাণুমুক্ত না হলে জীবাণুর প্রভাবে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নষ্ট হতে পারে। সেজন্য ভ্যাকসিন প্রদানের আগেই খামার জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

প্রকাশ : মে ১০, ২০২৩ ১০:১৭ পূর্বাহ্ন
ব্রয়লারের বাচ্চা বৃদ্ধিতে খামারির করণীয়
পোলট্রি

বর্তমান সময়ে দেশে ব্যাপকহারে লোকজন খামারে মুরগি পালন করছেন। খামারে পালন করা মুরগিগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই ব্রয়লার মুরগি। এর সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে আরও বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব।

ব্রয়লারের বাচ্চার বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় যত্ন ও পরিচর্যা:
ব্রয়লারের বাচ্চার বৃদ্ধির জন্য ঘরটা এমন হওয়া দরকার যেন সেখানে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত বাচ্চা তার দরকারি জিনিস পর্যাপ্ত পরিমাণে পায়। এখানে বাচ্চার প্রাথমিক দরকার তাপ। ইংরেজীতে জায়গাটা বা ঘরটাকে বলা হয় ব্রডিং ইউনিট। ৮ সপ্তাহ পরে বাচ্চাকে নিয়ে যাওয়া হয় বাচ্চা পালন ঘরে। এখানে বাচ্চা থাকবে ৮-২০ সপ্তাহ পর্যন্ত।

ব্রয়লার মুরগি ৮ সপ্তাহ পরে যায় বিক্রির জায়গায়। আর বাচ্চা মুরগি বাচ্চা পালন ঘরে। ২০ সপ্তাহ পরে বাচ্চা মুরগি যায় পাকাপাকিভাবে ডিমপাড়া ঘরে। ২০ সপ্তাহ পরে মুরগি পালন করার জন্য খাচাও অনেকে ব্যবহার করেন। এখানে ডিম দেওয়া মুরগি ৭৮-৮০ সপ্তাহ থাকে। এরপরেই মুরগি বাজারে মাংস হয়ে বিক্রি হতে চলে যায়।

একদিনের মুরগির বাচ্চাকে ২ ভাবে বড় করা যায়। যেমন-

১। স্বাভাবিক ভাবে।
২। কৃত্রিম ভাবে।

বাচ্চা পালনে বিস্তৃত পরিসরে যাবার আগে এটা জানা দরকার যে, কৃত্রিমভাবে ডিম ফুটিয়ে যেসব বাচ্চা তৈরি করা হয়েছে তাদের কৃত্রিমভাবে বড় করা উচিত। স্বাভাবিকভাবে ডিম ফোটাবার কারণও ছিল অনেক। আগে খাবার ডিম হিসেবে মুরগি-মোরগ পালন করা হত।

মুরগির খাবার এমনভাবে দিতে হবে যাতে বাচ্চা মুরগি সেখানে মুখ দিতে না পারে। বাচ্চা এবং ধাত্রী মায়ের জন্য প্রচুর পরিষ্কার ঠান্ডা পানির ব্যবস্থা করতে হবে।

পরিচর্যাসমূহ:
খাঁচা বা বাচ্চাদের আশ্রয় স্থান রীতিমত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং কীটনাশক ওষুধ দিয়ে উকুন, মাইট এবং টিক প্রভূতি রক্তচোষা পরজীবী কীটদের ধ্বংস করতে হবে। বাচ্চা যেখানে চরে বেড়াবে সে জায়গাটা জাল দিয়ে ঘেরা থাকবে। চরে বেড়াবার জায়গাটা যেন ইদুর বেড়ালে নষ্ট করে না দেয়।

প্রথম সপ্তাহে রোগের জন্য টিকা দিতে হবে ও প্রথম সপ্তাহেই ঠোট ছেটে দিতে হবে। বাচ্চাদের বয়স ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ হলে মুরগি বসন্ত এবং রানীক্ষেত রোগের বিরুদ্ধে টিকা প্রদান করতে হবে।

প্রকাশ : এপ্রিল ১০, ২০২৩ ১২:০০ পূর্বাহ্ন
ব্রয়লারকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরও রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ
পোলট্রি

লাভজনক হওয়ায় দিন দিন ব্রয়লার মুরগি পালনে খামারিদের আগ্রহ বাড়ছে। ব্রয়লার পালনে লাভ যেমন বেশি তেমন রোগও অনেক বেশি দেখা যায়। তবে ব্রয়লার মুরগিকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরেও রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ আমাদের মধ্যে অনেক খামারিরাই জানেন না।   তাই খামারে ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রয়োজন হয়। বিভিন্ন কারণে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

ব্রয়লার মুরগিকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরেও রোগে আক্রান্ত হয় যে কারণে:

  • দুর্বল কিংবা অসুস্থ মুরগিকে কোন রোগের ভ্যাকসিন প্রদান করা হলে সেই ভ্যাকসিন অনেক সময় কার্যকর হয় না। তাই সব সময় সুস্থ মুরগিকে ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।
  • ব্রয়লার খামারে প্রদান করা ভ্যাকসিন সঠিক মাত্রায় প্রয়োগ না করলে ব্রয়লার মুরগি আবার রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
  • ব্রয়লার খামারে ভ্যাকসিন সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ না করলে বা অযত্নের কারণে ভ্যাকসিনের কোন ক্ষতি সাধন হলেও ভ্যাকসিন কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলতে পারে। সেই ভ্যাকসিন মুরগিকে প্রদান করা হলে তা কাজে আসে না।
  • ভালো ও উন্নত মানের ভ্যাকসিন না হলে তা মুরগির শরীরে ঠিকভাবে কাজ করে না। তাই খামারে ভালো মানের ভ্যাকসিন দিতে হবে।
  • ব্রয়লার মুরগির খামার জীবাণুমুক্ত না হলে জীবাণুর প্রভাবে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নষ্ট হতে পারে। সেজন্য ভ্যাকসিন প্রদানের আগেই খামার জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

প্রকাশ : এপ্রিল ৮, ২০২৩ ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন
পোল্ট্রির ওজন বৃদ্ধিতে খামারী যা করবেন
পোলট্রি

ব্রয়লার পালনে দেশের প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি অনেকাংশে পূরণ হচ্ছে।এতে খামারিরা লাভবান হচ্ছেন, সেইসাথে অবদান রাখছেন জাতীয় উন্নয়নে। তবে, ব্রয়লার মুরগি পালনে কিছুটা ঝুঁকিও রয়েছে। মুরগি পালনে দ্রুত বৃদ্ধি একটি কাঙ্খিত আশা থাকে।

ব্রয়লারের ওজন বাড়ানোর কয়েকটি কৌশল
খামার পরিষ্কার রাখা ব্রয়লারের ওজন বাড়ানোর প্রথম কৌশল। এতে খামারে রোগের প্রকোপ কমে যাবে এবং মুরগির দৈহিক বৃদ্ধি দ্রুত হবে। মুরগির খামারে বাচ্চা আসার ৪৫ মিনিট পূর্বে চিকগার্ডের ভেতরে প্রবা‌য়োটিক স্প্রে করে দিতে হবে।

বাচ্চা ব্রুডারে ছাড়ার ৩০ মিনিট আগে পানির ড্রিকার দিয়ে দিতে হবে। খামারে ব্রয়লার পালনের জন্য ১ দিনের বাচ্চার বয়স ৩৬ গ্রাম হতে হবে। বাচ্চা শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে।

ব্রয়লার খামারে যাতে সবসময়ই আলো প্রবেশ ও বায়ু চলাচল করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। ১৫ দিন বয়সের মধ্যে মুরগি গ্রাডিং শেষ করতে হবে। ১৮ দিন বয়সে গ্রথ আসার জন্য গুরের পানি খাওয়াতে হবে। ২০ দিন অতিবাহিত হলে মুরগি ফ্লাসিং করতে হবে

প্রকাশ : মার্চ ২৫, ২০২৩ ১২:১৪ অপরাহ্ন
রোজার শুরুতে কিছুটা কমলো ব্রয়লারের দাম
পোলট্রি

প্রায় টানা এক মাস ধরে দফায় দফায় দাম বাড়লেও, রমজানের প্রথমদিন কিছুটা কমেছে মুরগির দাম। মাত্র একদিনের ব্যবধানে ব্রয়লারের দাম কমেছে কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা পর্যন্ত।

শুক্রবার (২৪ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৬০ টাকা দরে। যা গতকাল বৃহস্পতিবারও ছিল ২৭০-২৮০ টাকা।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আগামী দু-একদিনের মধ্যে দাম আরও কমবে। খামারে মুরগি ১৯০ টাকা বিক্রি হলে সেটা খুচরা বাজারে ২৩০ টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। তবে সেজন্য দু-একদিন সময় লাগবে।

আগারগাঁও তালতলা বাজারের এক ব্রয়লার ব্যবসায়ী বলেন, আমরা যে মাল বিক্রি করছি সেটা আগের দামে কেনা। তারপরও পাইকারি বাজার কিছুটা কমায় কেজিপ্রতি ১০ টাকা কমিয়ে বিক্রি করছি। যারা শুক্রবার সকালে কাপ্তান বাজার থেকে মাল এনেছেন, তারা কেজিতে ১৫-২০ টাকা পর্যন্ত কমে বিক্রি করতে পারছেন।

এদিকে খিলগাঁও রেলগেটে ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি সোনালি মুরগির দামও কিছুটা কমে বিক্রি হতে দেখা গেছে। সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০-৩৬০ টাকা। যা দুদিন আগেও ছিল ৪০০ টাকা ছুঁই ছুঁই।

এ বিষয়ে এক ব্রয়লার মুরগি বিক্রেতা জানান, ফার্ম থেকে ১৯০-১৯৫ টাকায় মুরগি বিক্রি হলে খুচরায় ২৩০-২৪০ টাকায় কিনতে হবে ভোক্তাদের। পরিবহন, ঘাটতিসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে বাজারে ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত দামের পার্থক্য থাকে।

প্রকাশ : মার্চ ৯, ২০২৩ ১১:১৫ অপরাহ্ন
ব্রয়লারের দাম নিয়ে যা বললেন ভোক্তার ডিজি
পোলট্রি

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ.এইচ.এম. সফিকুজ্জামান ব্রয়লার মুরগির কেজি ২৫০ টাকা কেন তা খতিয়ে দেখতে বলেছেন।

তিনি জানান, অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট মুরগির অযৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করছে। এ ক্ষেত্রে গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারি বাড়ানোর দরকার। প্রত্যেক দোকানে মূল্য তালিকা লাগাতে হবে। অন্যথায় বাজার কমিটির বিরুদ্ধে নেয়া হবে ব্যবস্থা।

বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) ভোক্তা অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের পাইকারি ও খুচরা পোল্ট্রি ব্যবসায়ীদের নিয়ে আলোচনায় এসব কথা বলেন অধিদপ্তরের ডিজি। এর আগে ভোক্তা অধিদপ্তর কয়েকদিন বিভিন্ন পাইকারি মুরগির বাজার, মুরগির দোকানে তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করে নানা ধরনের অনিয়ম পায়। এসব অনিয়মের উপযুক্ত ব্যাখ্যা দিতে ব্যবসায়ীদের অধিদপ্তরের তলব করা হয়েছিল।

মহাপরিচালক বলেন, মুরগির উৎপাদন খরচ যেখানে ১৬৭ টাকা, সেখানে মুরগির (ব্রয়লার) দাম ২৫০ টাকা কেন তা বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনকে খতিয়ে দেখতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে মুরগির দাম ২৫০ টাকা নিয়ে বিশ্লেষণ করা দরকার। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে মুরগির মূল্য নির্ধারণের বিষয়টি বিবেচনা করার প্রয়োজন। এ বিষয়ে সব সংস্থার সঙ্গে কথা বলবো।

পোল্ট্রি মুরগির মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার বিষয়ে সুপারিশসহ একটি লিখিত প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলেও জানান ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop