৪:২২ পূর্বাহ্ন

রবিবার, ১৭ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : অক্টোবর ১৩, ২০২১ ৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
বিদায় নিচ্ছে মৌসুমি বায়ু, হতে পারে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি
প্রাণ ও প্রকৃতি

মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে দুর্বল অবস্থায় বিরাজ করছে। এ কারণে আগামী তিনদিনে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল থেকে বিদায় হতে পারে।

মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর বাসসের।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা ও ঢাকা বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

গত ২৪ ঘণ্টায় কুতুবদিয়ায় সর্বোচ্চ ৫২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া কুমিল্লায় ২৫, টেকনাফে ৫ ও চট্টগ্রামে এক মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঢাকাসহ সারা দেশে কোনো বৃষ্টি হয়নি। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

মঙ্গলবার তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন ২২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।

গত সোমবার সিলেটে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৯, ২০২১ ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন
খাবারের সন্ধানে বাসাবাড়িতে অজগর!
প্রাণ ও প্রকৃতি

খাবারের সন্ধানে সিলেটে বাসাবাড়িতে হানা দিচ্ছে অজগর সাপ। গত এক সপ্তাহে শহরতলির মেজরটিলা এলাকার এক বাড়ি থেকে তিনটি অজগর উদ্ধার করা হয়। এর আগেও ওই বাড়ি থেকে আরও দুটি অজগর উদ্ধার করা হয়েছিল। বনবিভাগের কর্মকর্তা ও প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বন-জঙ্গল উজাড় ও খাদ্য সংকটের কারণে লোকালয়ে আসছে অজগর।

এ ছাড়া নগরীর ভিতরের বিভিন্ন বাসা থেকেও অজগর উদ্ধারের খবর পাওয়া গেছে। লোকালয়ে অজগর সাপ দেখা গেলে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পিটিয়ে না মেরে বনবিভাগকে খবর দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা।

জানা যায়, গতকাল সকালে শহরতলির মেজরটিলা সৈয়দপুরের রাবেয়া বেগমের বাড়ি থেকে একটি অজগর উদ্ধার করেন বনবিভাগের কর্মীরা। এর আগে এক সপ্তাহের ব্যবধানে ওই বাড়ি থেকে আরও দুটি অজগর উদ্ধার করা হয়েছিল। পরে সেগুলো টিলাগড় সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়।

রাবেয়া বেগম জানান, সকালে তার দেবরের মুরগির খামারে একটি অজগর দেখতে পাওয়া যায়। পরে বনবিভাগ ও পরিবেশকর্মীদের খবর দেওয়া হয়। তারা এসে সাপটি উদ্ধার করে নিয়ে যায় এর আগে ১ ও ২ অক্টোবর তার বসতঘর থেকে দুটি অজগর উদ্ধার করা হয়েছিল। গত ছয় মাসে তার বাড়ি থেকে পাঁচটি অজগর উদ্ধার করা হয় বলে জানান রাবেয়া।

পরিবেশবাদী ‘সংগঠন ভূমিসন্তান বাংলাদেশ’র সমন্বয়ক আশরাফুল কবির জানান, গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে গতকাল সকাল পর্যন্ত আলুরতল ও বালুচর এলাকার দুটি বাড়ি থেকে আরও দুটি অজগর উদ্ধার করেছেন বনবিভাগের কর্মীরা। এগুলোও টিলাগড় ইকোপার্কের বনে অবমুক্ত করা হয়েছে। যে বাড়িগুলো থেকে সাপ উদ্ধার হয়েছে সেগুলো টিলাগড় ইকোপার্কের পাশে। এর আশপাশে অনেক টিলা ও বন-জঙ্গল আছে। বাসাবাড়িতে অজগর ঢুকে পড়ায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তবে বনবিভাগের কর্মীরা বলছেন, অজগর নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই। অজগর নিরীহ প্রজাতির বিষহীন সাপ। এরা সাধারণত মানুষের ক্ষতি করে না। খাবারের সন্ধানেই এরা বন ছেড়ে লোকালয়ে আসছে।

বনবিভাগের সিলেট বিভাগীয় কর্মকর্তা এস এম সাজ্জাদ হোসেন সিলেটকে অজগরের ‘হটস্পট’ উল্লেখ করে বলেন, ‘সিলেট অঞ্চলে প্রচুর অজগর সাপ রয়েছে। বিশেষত এখানকার চা বাগানগুলো অজগরের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। আগে চা বাগানে অনেক বনমোরগ ও কাঠবিড়ালি পাওয়া যেত। এগুলো ছিল অজগরের প্রিয় খাদ্য। এসব এখন কমে গেছে। ফলে অজগর খাদ্য সংকটে পড়েছে। তাই বন ও চা বাগানের আশপাশের যেসব বাড়িতে হাঁস-মুরগি আছে, সেসব বাড়িতে অনেক সময় অজগর ঢুকে পড়ে।’

ইদানীং লোকালয়ে অজগরের চলে আসার প্রবণতা বেড়েছে জানিয়ে তিনি আরও জানা, ‘এখন প্রায় প্রতি সপ্তাহেই দুই-একজন ফোন করে অজগর পাওয়ার কথা জানান। আমরা গিয়ে সেগুলো উদ্ধার করে নিয়ে আসি। সম্প্রতি লোকালয় থেকে বেশ কিছু বাচ্চা অজগর উদ্ধার করা হয়েছে। এতে বোঝা যায়, মা অজগর আশপাশে কোথাও এসে ডিম পেড়েছে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৪, ২০২১ ২:৫৫ অপরাহ্ন
আজ বিশ্ব প্রাণী দিবস
প্রাণ ও প্রকৃতি

আজ বিশ্ব প্রাণী দিবস। বিশ্বের সমুদয় প্রাণীকূলের অধিকার এবং কল্যাণের জন্য আজকের দিনটিতে পালন করা হয় বিশ্ব প্রাণী দিবস। এই দিনকে সামনে রেখে প্রতিবছর একটি প্রতিপাদ্য থাকে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘ফরেস্টস অ্যান্ড লাইভলিহুড : সাস্টেনিং পিপল অ্যান্ড প্ল্যানেট’।সারাবিশ্বে দিবসটি পালন করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ‘ন্যাচার ওয়াচ ফাউন্ডেশন’।

বিশ্ব প্রাণী দিবস সর্বপ্রথম হেনরিক জিম্মারমেন নামের একজন জার্মান লেখক ও প্রকাশক মেন্স উন্ড হুন্দ (মানুষ ও কুকুর) নামের একটি ম্যাগাজিনে প্রকাশ করেছিলেন। তিনি প্রথম ১৯২৫ সালের ২৪ মার্চ জার্মানির বার্লিন স্পোর্ট প্যালেসে এই দিবস উদযাপন করেন। সেখানে পাঁচ হাজারের অধিক মানুষ অংশ নেন।

১৯২৯ সালে প্রথমবারের মতো এই দিবসটি ৪ অক্টোবর পালন করা হয়। প্ৰথমদিকে তিনি কেবল এ দিবসে জার্মানি, অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ড ও চেকোস্লোভাকিয়ার অনুসারী পেয়েছিলেন। বিশ্ব প্রাণী দিবস জনপ্রিয় করতে জিম্মারমেন নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। অবশেষে, ১৯৩১ সালে ইতালির ফ্লোরেন্সে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক প্রাণী সুরক্ষা কংগ্রেসে তার উত্থাপন করা প্রস্তাব মতে, ৪ অক্টোবরকে বিশ্ব প্রাণী দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

এ দিবসের মূল লক্ষ্য পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে প্রাণীদের কল্যাণের মাধ্যমে তাদের অবস্থার উন্নতি করা। বিশ্ব প্রাণী দিবস উদযাপনের মাধ্যমে প্রাণী কল্যাণ আন্দোলনকে একত্রিক করা, একে আন্তর্জাতিকভাবে জোরদার করে পৃথিবীকে প্রতিটি জীবের জন্য উন্নততর বাসস্থান হিসেবে গড়ে তোলা। জাতি, ধর্ম, বিশ্বাস বা রাজনৈতিক মতাদর্শ নির্বিশেষে দিবসটিকে বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে পালন করা হয়।

ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট বাংলাদেশ ও দ্য ওয়ার্ল্ড কনজারভেশন ইউনিয়ন বাংলাদেশ শাখার এক জরিপের তথ্য থেকে জানা যায়, গত ২০০ বছরে বিলুপ্ত হয়েছে অন্তত ৩০০ প্রজাতির প্রাণী। দেড়শ প্রজাতির বন্যপ্রাণী, ১৩ প্রজাতির মেরুদণ্ডী প্রাণী, ৪৭ প্রজাতির দেশি পাখি, ৮ প্রজাতির উভচর, ৬৩ প্রজাতির সরীসৃপ ও স্তন্যপায়ী প্রাণীর ১০টি মিলিয়ে প্রায় তিনশ প্রজাতির বন্যপ্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এ ছাড়াও আছে বিপন্ন ৪৩ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২১ ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য পর্যটনের গুরুত্ব অবশ্যম্ভাবী: প্রধানমন্ত্রী
প্রাণ ও প্রকৃতি

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে দারিদ্র্য দূরীকরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নসহ দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য পর্যটনের গুরুত্ব অবশ্যম্ভাবী।

বর্তমান বিশ্বে পর্যটন শিল্প সবচেয়ে শ্রমঘন এবং সর্ববৃহৎ শিল্প হিসেবে স্বীকৃত উল্লেখ করে পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদেরও স্বতস্ফূর্তভাগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

আজ ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২১’ পালন উপলক্ষে রবিবার প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’ পালিত হচ্ছে জেনে তিনি আনন্দিত উল্লেখ করে বলেন, এবছর বিশ্ব পর্যটন দিবসের প্রতিপাদ্য ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন’ বর্তমান প্রেক্ষাপটে সময়োপযোগী হয়েছে। সরকারের এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য এবং পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের জন্য সবাইকে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে। পর্যটন কেন্দ্রগুলো সম্পর্কে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের সামনে তুলে ধরতে হবে। এ ব্যাপারে টেলিভিশন, বেতার ও ডিজিটাল মাধ্যমগুলোকে কাজ করতে হবে।

পর্যটন শিল্প বর্তমান বিশ্বে শ্রমঘন এবং সর্ববৃহৎ শিল্প হিসেবে স্বীকৃত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে দারিদ্র্য দূরীকরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়ন পর্যটন শিল্পের ভুমিকা রয়েছে। এছাড়াও দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্যও পর্যটনের গুরুত্ব অবশ্যম্ভাবী।

শেখ হাসিনা বলেন, কৃষ্টি-ঐতিহ্য আর অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে রয়েছে অসংখ্য নদী নালা, প্রত্নতাত্ত্বিক ও ধর্মীয় স্থান, পাহাড়, বন, জলপ্রপাত, চা বাগান এবং বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন। বিশ্বের বৃহত্তম অবারিত বালুকাময় সমুদ্র সৈকতটি বাংলাদেশের কক্সবাজারে অবস্থিত। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে রয়েছে বিস্তীর্ণ হাওড়, চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড় এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবন পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান। সবুজে ঘেরা গ্রামীণ নয়নাভিরাম সৌন্দর্যও ছুটির দিনে পর্যটকদের বাড়তি আকর্ষণ হতে পারে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে পর্যটনের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থনৈতিক বিকাশের ক্ষেত্রে এই শিল্প একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। আবহমান গ্রাম বাংলার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রেখে যথাযথ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দায়িত্বশীল পর্যটন কার্যক্রম পরিচালনা করতে এবং এর সুফল যাতে স্থানীয় জনগোষ্ঠী ভোগ করতে পারে সে লক্ষ্যে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২১ ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
গভীর নিম্নচাপে পরিণত ‘গুলাব’, নামলো হুঁশিয়ারি সংকেত
প্রাণ ও প্রকৃতি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’ ভারতের উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ-দক্ষিণ উড়িষ্যা উপকূল অতিক্রম করে দুর্বল হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের ওপর থেকেও এর প্রভাব কেটে গেছে। তাই বাংলাদেশের চারটি সমুদ্রবন্দর থেকে নামলো ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত।

সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

এতে বলা হয়, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও কাছাকাছি পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’ রোববার (২৬ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে ভারতের উত্তর অন্ধ্র প্রদেশ-দক্ষিণ উড়িষ্যা উপকূল অতিক্রম করে গভীর নিম্নচাপ হিসেবে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ এবং কাছাকাছি দক্ষিণ উড়িষ্যায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে যেতে পারে।

বিজ্ঞপ্তিতে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত সাবধানে চলাচল করতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’ রোববার রাতে অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যা উপকূলে তাণ্ডব চালায়। এতে নৌকা উল্টে দুজন মারা গেছে বলে খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২১ ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
​ ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাবে’র প্রভাবে সাগর উত্তাল, দুই নম্বর সংকেত
প্রাণ ও প্রকৃতি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় গুলাব বর্তমানে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

আগের চেয়ে কিছুটা পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ (রোববার) সকাল ৬টায় ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৬৫ কিলোমটিার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।

আর কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটা আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার, আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রের কাছে সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা এবং পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সাথে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে। আজ সকাল সাড়ে ৭টায় ঘূর্ণিঝড় গুলাব কেন্দ্রীক আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২১, ২০২১ ১০:৩০ পূর্বাহ্ন
স্কুলের ছাদে শিক্ষকের মনোরম বাগান
প্রাণ ও প্রকৃতি

নীলফামারীর ডোমার উপজেলার পাঙ্গা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের কৃষি শিক্ষক সুকুমার রায় নিজের একান্ত প্রচেষ্ঠায় গড়ে তুলেছেন স্কুলের একাডেমিক ভবনে একটি ছাদ বাগান। প্রায় চার হাজার স্কয়ার ফিটের ওই ছাদে স্থান পেয়েছে প্রায় কয়েশত প্রাজাতির গাছপালা। সেখানে রয়েছে ফুল গাছসহ বনজ, ফলদ এবং বিভিন্ন সবজির গাছ।

জানা যায়, স্কুল শিক্ষকের ওই ছাদ বাগানে ঠাঁই পেয়েছে অসংখ্য প্রজাতির সবজি গাছ। পরম যত্নে সেখানে বেড়ে উঠেছে কলাগাছও। রয়েছে পেয়ারা, আম, আতা, কমলা, বাতাবি লেবু, মালটা, পেঁপেসহ আরও অনেক। ফুলের মধ্যে, গোলাপ, রঙ্গন, গন্ধরাজ, দোলন চাঁপা, কাঠ গোলাপ, মাধবী লতা, বিভিন্ন প্রজাতির জবা, চেরি, এলমুন্ড, টগরসহ নানা প্রজাতির মৌসুমী ফুল।

ভেষজ গাছের মধ্যে এ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনী, পাথরকুচিসহ আরও অনেক গাছ। শিক্ষক সুকুমার রায় জানান, প্রতিনিয়তই তার বাগানে বেড়েই চলছে গাছের সংখ্যা। সেখান থেকে শিক্ষার্থীসহ অনেক দর্শনার্থীই তার থেকে গাছের প্রজাতি নিয়ে যান।

তিনি জানান, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে তিনি ফুলে ফলে সাজাতে চান স্কুলের চারপাশ। গড়ে তুলতে চান বড় আকারের বাগান। তার স্বপ্ন স্কুল ঘিরে বাগান নয় বরং বাগান ঘিরে স্কুল থাকবে।

২০১৬ সাল থেকে কাজ শুরু করে তিলে তিলে সাজানো এই ছাদ বাগান সম্পর্কে বলতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন শিক্ষক সুকুমার রায়। তিনি বলেন, আমার সহকর্মী, শিক্ষার্থীসহ সকলেই এ কাজে আমাকে অনেক সহায়তা করেন।

আমি যেখানে যে প্রজাতির গাছ পেয়েছি তাই সংগ্রহ করেছি। বিভিন্নস্থানের বন-জঙ্গল থেকে তুলে এনেছি অনেক গাছ। অনেকেই আমার এসব কাজ দেখে প্রথমে হেসেছেন। আমি থেমে থাকিনি। আজকের এই বাগাম আমার কাছে সন্তানতু্ল্য।

তিনি বলেন, আমরা চাইলে প্রত্যেকেই আমাদের ছাদগুলোকে এভাবে সাজাতে পারি। তাতে প্রাকৃতিকভাবে যেমন আমরা হবো সবল, তেমন অর্থনৈতিকভাবে তৈরি করতে পারি সফলতা। আমার অনেক শিক্ষার্থী তারাও নিজের বাড়িতে ছোট ছোট করে বাগান তৈরি করেছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২১ ১০:৫৯ অপরাহ্ন
পরিবেশ সুরক্ষায় সবার চেয়ে এগিয়ে ওয়ালটন: বন ও জলবায়ু মন্ত্রী
প্রাণ ও প্রকৃতি

ওজনস্তর ক্ষয়রোধ এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদন, বাজারজাত ও রপ্তানি করছে তারা। ওয়ালটন কারখানায় ‘বিশ্বের প্রথম এইচএফসি ফেজ আউট’ প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। সম্প্রতি চালু করেছে এইচসিএফসি ফেজ আউট প্রকল্প। এসব প্রকল্প বায়ুমন্ডলে বিপুল পরিমাণ ক্ষতিকারক পদার্থের নিঃসরণ হ্রাস করে ওজোনস্তর সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ওয়ালটন করপোরেট অফিসের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘বিশ্ব ওজোন দিবস-২০২১’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বক্তারা।

আন্তর্জাতিক ওজন দিবস উপলক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড যৌথভাবে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন একই মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার এমপি, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম নূরুল আলম রেজভী এবং ভাইস চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম। পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আশরাফ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক মোঃ জিয়াউল হক, সিনিয়র অফিসার (ওজোন সেল) ড. সত্যেন্দ্র কুমার পুরকায়স্থ প্রমুখ।

সে সময় যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে আরো উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল বাশার হাওলাদার, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার, এমদাদুল হক সরকার, ইভা রেজওয়ানা নিলু, হুমায়ূন কবীর, শোয়েব হোসেন নোবেল ও আলমগীর আলম সরকার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এস এম জাহিদ হাসান, উদয় হাকিমসহ পরিবেশ অধিদপ্তর, ইউএনডিপি বাংলাদেশ এবং ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, পৃথিবী ও প্রাণীজগতের জন্য ওজোনস্তর আশির্বাদ। এটি পৃথিবীর ফিল্টার। কিন্তু ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও গ্যাসের ব্যবহারে তা ধ্বংস হচ্ছে। ওজোনস্তর রক্ষার জন্য ৮টি ক্ষতিকর পদার্থের ব্যবহার বন্ধে ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে স্বাক্ষরিত হয় বিশ্ব চুক্তি। ‘মন্ট্রিল প্রোটোকল’ খ্যাত ওই চুক্তিতে অনুস্বাক্ষরিত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। মন্ট্রিল প্রোটোকলের আওতায় বর্তমানে ১০০টির মতো ওজোন ক্ষয়কারী দ্রব্যের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে কাজ চলছে। এক্ষেত্রে বেসরকারি খাতে ওয়ালটন ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধকল্পে ওয়ালটনের নেয়া প্রকল্পগুলোর ফলে ৫৪৩ হাজার টন কার্বন নিঃসরণ হ্রাস পেয়েছে। এর ফলে ৩০ শতাংশ বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়েছে। দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবেশ সংরক্ষণে অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৮ সালে জাতীয় পরিবেশ পদক পেয়েছে ওয়ালটন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন ওজোনস্তরের সুরক্ষায় ওয়ালটনের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার একটি সবুজ ও সুন্দর বাংলাদেশ গড়ায় অঙ্গীকারবদ্ধ। ওয়ালটনসহ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং দেশের আপামর মানুষকে নিয়ে আমরা পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৫, ২০২১ ১২:৫০ পূর্বাহ্ন
কুড়িগ্রামে বন্যায় দেড় লাখ মানুষ পানিবন্দি
প্রাণ ও প্রকৃতি

কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি কমতে থাকলেও অস্বাভাবিকহারে বেড়েছে ধরলা নদীর পানি। শনিবার সকালে ধরলা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৬১ ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৪৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলায় প্রায় দেড় লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিভাগ সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত তাদের কাছে কম্পাইল কোনো তথ্য নেই।

এদিকে উলিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুবুর রহমান জানান, ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বৃদ্ধির ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার উপজেলা।

৬টি ইউনিয়নেই বন্যা ও নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৮৭ হাজার ৬২০ জন। এরমধ্যে নদী ভাঙনের শিকার ১ হাজার ৪০জন, জলমগ্ন ২৭ হাজার ৩শ’ এবং পানিবন্দি হয়েছে ৫৮ হাজার ৪শ’ জন।

এছাড়াও ঘরবাড়ির ক্ষতি হয়েছে ৩১ হাজার ২৪০টি। বন্যায় ২টি ব্রিজ ও ৭টি স্কুল আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যার্তদের শনিবার ৩শ’ প্যাকেট শুকনো খাবার ও ১০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

উলিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান, বন্যায় গত ১ সেপ্টেম্বর তার উপজেলায় রুহান মিয়া নামে দুই বছরের একটি ছেলে পানিতে ডুবে মারা গেছে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, গো-চারণভূমি তলিয়ে যাওয়ায় গরু, ছাগল ও ভেড়ার খাদ্য সংকট সৃষ্টি হয়েছে। বন্যাকবলিতদের খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও টয়লেটের সমস্যা দেখা দিয়েছে।

কৃষি জমি তলিয়ে গেছে প্রায় ২৮ হাজার হেক্টর। এ ছাড়াও অর্ধশত পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। শনিবার বানভাসীদের মধ্যে ১৫শ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে বলে জেলা প্রশাসক রেজাউল করিম জানিয়েছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৫, ২০২১ ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
বায়ুদূষণে রাজধানীবাসীর কমছে আয়ু
প্রাণ ও প্রকৃতি

গত কয়েক বছর যাবত রাজধানী ঢাকার বায়ু দূষণের মাত্রা বিপজ্জনক পর্যায়ে অবস্থান করছে। বিশ্বে শীর্ষ দূষিত কয়েকটি শহরের অন্যতম ঢাকার মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর সর্বাধিক নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। মানুষের গড় আয়ু কমছে দীর্ঘমেয়াদী বায়ু দূষণের কারণে।

এক গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশে মানুষের গড় আয়ু কমেছে প্রায় ৫ বছর চার মাস। ঢাকায় কমেছে প্রায় ৭ বছর ৭ মাস।

বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) শিকাগো ইউনিভার্সিটির এনার্জি পলিসি ইনস্টিটিউট প্রকাশিত সর্বশেষ ‘এয়ার কোয়ালিটি লাইফ ইনডেক্স’ এর গবেষণায় আরও দেখা গেছে, রাজধানী ঢাকায় গত ১০ বছরে বায়ু দূষণ বেড়েছে ৮৬ শতাংশ।

বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে বায়ু দূষণের কারণে মানুষের গড় আয়ু দুই থেকে ৯ বছর পর্যন্ত কমছে। এছাড়াও এর ফলে নানা ধরনের কঠিন অসুখের সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করাই বায়ু দূষণের সবচেয়ে বড় শিকার। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার ভারতের রাজধানী দিল্লীবাসী। প্রায় ৪০ শতাংশ ভারতীয়দের আয়ু ৯ বছর পর্যন্ত কমাচ্ছে সে দেশের বায়ু দূষণ।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop