১০:০৭ অপরাহ্ন

বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী , ২০২৫
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুন ৪, ২০২২ ৮:৩২ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিনের বাচ্চার সর্বশেষ (০৩/০৬/২০২২) পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-

তারিখ:০৩/০৬/২০২২ ইং

★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ (সেল পয়েন্ট)

লাল ডিম=৯.৮০, সাদা ডিম=৯.৪০

ডাম্পিং মার্কেট- লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০, সাদা ডিম=৮.৪৫

গাজীপুর:- লাল (বাদামী) ডিম=৮.৯৫, সাদা ডিম=৮.৫০, ব্রয়লার মুরগী=১২২/কেজি, কালবার্ড লাল=২৪৮/কেজি, কালবার্ড সাদা=১৯৪/কেজি সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি, বাচ্চার দর:- লেয়ার লাল=১২-১৩, লেয়ার সাদা=২৮-৩০, ব্রয়লার=০৯/১০

চট্টগ্রাম:- লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০, সাদা ডিম=৮.৬০, ব্রয়লার মুরগী=১১৬/কেজি, কালবার্ড লাল=২৫৫/কেজি, সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি, বাচ্চার দর:- লেয়ার লাল=২০-২২, লেয়ার সাদা=২২-২৪, ব্রয়লার=০৭/১০,

রাজশাহী:- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৬০, সাদা ডিম=৭.৯০, ব্রয়লার মুরগী =/কেজি সোনালী =/কেজি

খুলনা:- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯০, সাদা ডিম=৮.৪০,

বরিশাল:- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০, ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি, কালবার্ড লাল=২৬০/কেজি, সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি, বাচ্চার দর:- লেয়ার লাল =২০, ব্রয়লার=১৩,

ময়মনসিংহ:- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৬০, ব্রয়লার মুরগী=১১৮/১২০কেজি, সোনালী মুরগী=২৩০/২৪০ কেজি,

সিলেট= লাল(বাদামী)ডিম=৯.৩০, সাদা ডিম=৮.৯০, ব্রয়লার মুরগী=১১৫/১২০ কেজি, বাচ্চার দর:- লেয়ার লাল =১৫-২০, লেয়ার সাদা = ব্রয়লার =১০-১২,

রংপুর:- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৪০, কাজী(রংপুর):- লাল (বাদামী) ডিম= বাচ্চার দর:- লেয়ার লাল= ব্রয়লার= হাইব্রিড সুপার=৩৪, সোনালী হাইব্রিড =৩০,

বগুড়া : লাল(বাদামী)ডিম=৮.৭০, ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি, সোনালী মুরগী =২৪০/কেজি, কাজী(বগুড়া):- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৭০, বাচ্চার দর:- হাইব্রিড সুপার=৩৪, সোনালী হাইব্রিড =৩০,

টাংগাইল :– লাল(বাদামী) ডিম= সাদা ডিম= ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি, সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯০, ব্রয়লার মুরগী=/কেজি নরসিংদী :- লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০,

সিরাজগঞ্জ :- লাল(বাদামী) ডিম= ব্রয়লার মুরগী=/কেজি কালবার্ড লাল=/কেজি সোনালী মুরগী=/কেজি

ফরিদপুর :- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯০, কাজী(ফরিদপুর) :- লাল(বাদামী) ডিম= , ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি, লেয়ার মুরগী=২৪০/কেজি, সোনালী মুরগী=২২৫/কেজি, বাচ্চার দর:- লেয়ার লাল=১৮, ব্রয়লার=১২, হাইব্রিড সুপার=৩৪, সোনালী হাইব্রিড =৩০

পাবনা :- লাল (বাদামী) ডিম=৮.৬০, সাদা ডিম=৮.১০,

নোয়াখালী:- লাল(বাদামী) ডিম= ব্রয়লার মুরগী=/কেজি কালবার্ড লাল=/কেজি সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:- লেয়ার লাল = লেয়ার সাদা = ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:- লাল(বাদামী) ডিম=৮.৬০, সাদা ডিম=৮.১০, ব্রয়লার মুরগী =/কেজি যশোর :- লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০,

কুমিল্লা:- লাল (বাদামী) ডিম=৮.৯০, ব্রয়লার মুরগী=১২২/ কেজি, কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি, সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি,

কক্সবাজার :- লাল (বাদামী) ডিম=৮.৮০, সাদা ডিম=৮.২০, ব্রয়লার মুরগী =/কেজি, সোনালী মুরগী =/কেজি

 

[একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)]

ধন্যবাদান্তে-

মো:শিমুল হক রানা

যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৩, ২০২২ ৭:০৮ অপরাহ্ন
অধিক লাভ পেতে সোনালি মুরগিকে যা খাওয়াবেন
পোলট্রি

অধিক লাভের আশায় এখন অনেকেই খামারে দিকে ঝুঁকছেন। গ্রামের প্রায় প্রতিটি এলাকায় খামাদের দেখা মিলে। পোল্ট্রির পাশাপাশি এখন অধিক লাভের আশায় সোনালি মুরগির খামারের দিকে আকৃষ্ট হচ্ছেন। সোনালি মুরগি পালনের পাশাপাশি যদি তার যত্ন কিভাবে করতে হয় তা জানা থাকে তাহলে আরো লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকবে।

সোনালি মুরগির খাদ্য প্রদানে যা রাখবেন:
সোনালি মুরগিকে ব্রয়লার মুরগির মত সব সময় খাবার দেয়া দরকার বলে অনেকেই মনে করেন। কিন্তু এটা একটা ভুল ধারণা। মনে রাখা দরকার ব্রয়লার মুরগি খাদ্য রূপান্তরের হার এবং সোনালি মুরগির খাদ্য রূপান্তরের হার এক নয়।

সাধারণত সোনালি মুরগি ক্ষেত্রে প্রতি ১০০০ মুরগিতে ৪০ ব্যাগ হিসেবে সোনালি খাদ্য হিসাব করে ৮০০ গ্রাম গড় ওজন হিসাব করা হয়। কিন্তু সোনালি খাদ্যে কখনো কখনও ২ ব্যাগ বা ৩ ব্যাগ বেশি লাগতে পারে। আবার খুব ভাল হলে ২ ব্যাগ বা ৩ ব্যাগ কম লাগতে পারে।

যদি সোনালি মুরগিকে ব্রয়লার খাদ্য খাওয়ানো হয় তবে ১০০০ মুরগিতে সর্বোচ্চ ৩৪-৩৫ ব্যাগ খাদ্যে ৮০০ গ্রাম গড় ওজন হিসাব করা হয়। এক্ষেত্রেও আগের মতই ২ থেকে ৩ ব্যাগের যোগ বা বিয়োগ ধরে নেওয়া যেতে পারে।

সারা দিনে খাদ্য দেয়ার নিয়ম:
দিনে ৩ বার খাবার দিতে হবে। বিশেষ করে মনে রাখতে হবে যেন সকালে সর্বোচ্চ ৪ ঘন্টার মধ্যে খাদ্য খাওয়া শেষ হয়ে যায়, দুপুরে যেন সর্বোচ্চ ৩ ঘণ্টার মধ্যে খাদ্য শেষ হয় ও রাতে সর্বোচ্চ ৫ ঘণ্টা যেন খাদ্য খায়।

প্রয়োজনে মুরগি ক্রপ(খাদ্য থলি) পরীক্ষা করে খাদ্য দিতে হবে। যদি খাদ্য থলি ভর্তি থাকে তবে খাদ্য দেয়া কোন দরকার নাই। কারণ মনে রাখবেন, সোনালি মুরগিকে আপনি যতই খেতে দিবেন তারা ততই খাবে। কিন্তু এতে খাদ্য অপচয় হবে আপনাদের। খেয়াল করে দেখবেন ঘরে নিমপাতা বা যেকোন পাতা ঝুলিয়ে রাখলে তারা সেগুলোও খেয়ে শেষ করে। সেজন্য খাবার দেয়ার ব্যাপারে সচেতন হতে হবে।

৩য় সপ্তাহ বয়সে পরে মুরগিকে ২০-২২ গ্রাম/ মুরগি হিসেবে খাদ্য পরবর্তী প্রতি সপ্তাহে ৪-৬ গ্রাম/মুরগি হারে খাদ্য বৃদ্ধি করে চলতে হবে। দিনের মোট খাদ্যের পরিমাণকে তিন ভাগে ভাগ করে ৪০%(সকাল)+২০%(দুপুর)+৪০%(রাত) খাদ্য প্রদান করতে হবে সোনালি মুরগিকে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ২, ২০২২ ৯:০৯ অপরাহ্ন
ময়মনসিংহে পুষ্টিরাজ ফিডের মতবিনিময় সভা ২০২২ অনুষ্ঠিত
পোলট্রি

আরমান ফিডস এন্ড ফিশারিজ লিঃ আয়োজিত এবং এফ.এন পোল্ট্রি এন্ড ফিশারিজ এর সহযোগিতায় পুষ্টিরাজ ফিড নিয়ে মৎস্য ও পোল্ট্রি খামারিদের “মতবিনিময় সভা ২০২২” বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার মঠবাড়ি ইউনিয়নের রায়মনি বাজারে অনুষ্ঠিত হয়েছে। পোল্ট্রি খামারি আব্দুল গফুর এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আরমান ফিডস এন্ড ফিশারিজ এর সিইও কৃষিবিদ আনিসুর রহমান আনিস এবং বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের উপ পরিচালক কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু, আরমান ফিডস এন্ড ফিশারিজ এর হেড অব মার্কেটিং ডাঃ মশিউর রহমান, সিনিয়র এজিএম মৎস্যবিদ মুশফিকুর রহমান, সিনিয়র ম্যানেজার ডাঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ।

উপস্থিত বিশেষজ্ঞ অতিথিগণ খামারিদের খামারিদের বিভিন্ন কারিগরি বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর দেন। এছাড়াও সকালে ভালুকা উপজেলার মল্লিক বাড়ী বাজারে একই বিষয়ে মতবিনিময় সভা করেছে সংস্থাটি।।পুষ্টিরাজ ফিডের গুণগত মান বাড়াতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এ ফিডের কাঁচামাল বিশ্বসেরা। সম্পূর্ণ অটোমেটিক মেশিনে এ ফিড হয়।। ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ১, ২০২২ ১১:২১ পূর্বাহ্ন
আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত কারণে মুরগির রোগ প্রতিরোধে যা করবেন
পোলট্রি

আমাদের দেশের ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণ করার জন্য এখন বিপুল সংখ্যক পোলট্রি তথা মুরগির খামার গড়ে উঠেছে। আবহাওয়া বা ঋতু পরিবর্তনজনিত কারণে খামারে অনেক সময় প্রভাব পড়ে থাকে। আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত কারণে মুরগির রোগ প্রতিরোধে করণীয় কি কি রয়েছে সেগুলো খামারিদের ভালোভাবে জেনে রাখা দরকার।

আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত কারণে মুরগির রোগ প্রতিরোধে করণীয়:
আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে খামারে বাচ্চা আসার সময় বক্স মর্টালিটি হয়। আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে ব্রুডিং অব্যবস্থাপনাজনিত কারণে মুরগির বাচ্চা মারা যায়।

লেয়ার মুরগির খামারের ক্ষেত্রে প্রোডাকশন কিছুটা কমে যায়। শীতকালের মত কম জায়গায় বেশি মুরগি পালনের ফলে মুরগির ওজন কম আসে।

খামারে পর্দা ব্যবস্থাপনার কারণে গ্যাস জমে এবং মুরগির চোখে এ্যামোনিয়া বার্ন হয়, এসসাইটিস দেখা দেয়। খামারে হঠাৎ মুরগির মড়ক দেখা দিতে পারে এবং খামারিদের লোকসান হয়ে থাকে।

আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত সমস্যায় করণীয়:
আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত সমস্যায় প্রথম এবং সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে বায়োসিকিউরিটিতে।খামারের মুরগি অসুস্থ হলে সব ঔষধ বন্ধ করে পরিস্কার পানি দেয়া এবং দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে।

সঠিক ভাবে এলাকা উপযোগী ভ্যাকসিনেশন শিডিউল মেনে চলা।ব্রুডিংয়ের সময় মুরগীর অবস্থা বুঝে তাপ দেয়া। যেমন বাচ্চা ব্রুডারের নিচে গাদাগাদি করলে তাপ বাড়িয়ে দেয়া।

হঠাৎ অনেক বেশী মড়ক দেখা দিলে অতিদ্রুত পার্শ্ববর্তী ল্যাবে পরীক্ষা করানো।মুরগির খামারে সবসময় জীবাণুমুক্ত পানি সরবরাহ করতে হবে। রাতের বেলা কোন মতেই যেন পানি গ্যাপ না পড়ে তার দিকে খেয়াল রাখা। যদি গ্যাপ পড়ে যায় এবং পাত্র খালি হয়ে যায় তা হলে পরের বার পানি দেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই পানির পাত্র বাড়িয়ে দিতে হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ৩১, ২০২২ ৪:০২ অপরাহ্ন
ব্রয়লার পালনে কিছু সমস্যা ও এর প্রতিকার
পোলট্রি

ব্রয়লার লালন পালনে খামারি ভাইয়েরা মাঝে মধ্যেই নানা রকম সমস্যায় পড়েন। সময় মতো এসব সমস্যা কাটিয়ে ওঠার জন্য খামারিকে চৌকস না হয়ে উপায় নেই। একজন চৌকস খামারি হিসেবে ব্রয়লার পালনে যেসব বিষয়ে নজর রাখতে হবে চলুন সেটা জেনে নিই।

ব্রয়লার পালনে সমস্যা :
ব্রয়লার পালনে খামারি ভাইয়েরা যেসব সমস্যায় পড়েন সেগুলো হলোন্ধ
১. গামবোরো রোগ,
২. ওজনে পার্থক্য (একই বয়সের বাচ্চা কিছু দিন পর ছোট-বড় হওয়া)
৩. সমন্বয়হীন বাজারব্যবস্খা,
৪. খামারিদের ওষুধ ব্যবহারের প্রবণতা।

পামবোরো রোগ :
খামারি ভাইয়েরা গামবোরো রোগ নিয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন। গামবোরো ভাইরাসের কারণে হয়। এই রোগের কার্যকরী কোনো চিকিৎসা নেই। তবে সময়মতো টিকা দেয়া থাকলে রোগ হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। এই রোগের আক্রমণ যদি ঘটেই থাকে তাহলে উন্নত ব্যবস্খাপনার মাধ্যমে মৃত্যুহার কিছুটা কমানো যায়। এই রোগে আক্রান্ত মুরগি খাদ্য ও পানি খাওয়া বìধ করে দেয়, পালক উসকো-খুসকো দেখায়। সাদা পাতলা ও দুর্গìধযুক্ত পায়খানা করে। শরীর খুব দুর্বল হয়ে পড়ে, হাঁটতে পারে না। অবশেষে মারা যায়। তবে এই রোগে মৃত্যুহার ৩০ ভাগের বেশি হয় না। থাইয়ের গোশতে রক্তের ছিটা দেখা যায়। একই বয়সের বাচ্চা প্রথমে বড় এবং পরে ছোট হয়ে যায়, বাচ্চা কাটলে ভিতরে রক্তের ফোঁটা দেখা যায়।

চিকিৎসা :
এই রোগের কার্যকরী কোনো চিকিৎসা নেই। প্রতিরোধ ব্যবস্খাই একমাত্র উপায়। গামবোরো রোগ দেখা দিলে মুরগির ঘরে খাদ্য ও পানির পাত্র বাড়াতে হবে। কারণ এই রোগে খাবারের প্রতি অরুচি হওয়ায় না খেয়ে দুর্বল হয়ে মুরগি মারা যায়। তাই খাদ্য ও পানি পাত্র এমনভাবে দিতে হবে যাতে ঘুরলেই খাদ্য পায়। এই রোগে অরুচি, ডিহাইড্রেশন এবং মুরগি না খেয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে বলে পানিতে ভিটামিন সি, স্যালাইন ও গ্লুকোজ মিশিয়ে খাওয়ালে ভালো ফল পাওয়া যায়।

ছোট-বড় হওয়া :
প্রায়ই দেখা যায় একই ব্যাচে একই বয়সের ব্রয়লার বাচ্চা কিছু দিন পর কতকগুলো বেশ ছোট হয়ে গেছে। এর জন্য দৃশ্যমান অদৃশ্যমান অনেক কারণ জড়িত। যেমনন্ধ কৌলিকাত্ত্বিক কারণ, পরিবেশগত ও ব্যবস্খাপনাগত কারণ। দৃশ্যমান বা পরিবেশগত কারণের মধ্যে প্রথম থেকেই প্রয়োজনের তুলনায় কম খাদ্য ও পানির পাত্র থাকা। কারণন্ধ প্রথম সপ্তাহে বিশেষ করে এক-তিন দিন বয়স পর্যন্ত বাচ্চার চলাচল সীমিত থাকে এবং খাদ্য না চেনার কারণে খাদ্য খাওয়ায় তেমন প্রতিযোগিতা থাকে না। তাই এই সময়ে যেসব বাচ্চা এক বা দুই দিন খাদ্য ভালোভাবে খেতে পারে না সেগুলোই দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে পরে খাদ্য খাওয়া প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ে ছোট হয়ে যায়। পুরুষ বাচ্চার দৈহিক বৃদ্ধি স্ত্রী বাচ্চার চেয়ে ২০-২৫ ভাগ বেশি হওয়ায় স্ত্রী বাচ্চা ছোট হয়। মিশ্রিত গ্রেডের বাচ্চা এক সাথে পালন করা। বিভিন্ন বয়সের মুরগির ডিম এক সাথে ফুটানো হলে পুলের ডিমের বাচ্চা ছোট হয়। ব্রুডিং পিরিয়ডে কাáিক্ষত তাপ না পাওয়া।

প্রতিকার :
মিশ্রিত গ্রেডের বাচ্চা না কিনে একই এ বা বি গ্রেডের বাচ্চা কিনতে হবে। বাচ্চা ছোট-বড় দৃশ্যমান হওয়ার সাথে সাথে আলাদা করে বিশেষভাবে যত্ন নিতে হবে। কাáিক্ষত পরিমাণ খাদ্য ও পানির পাত্র দিতে হবে।

খামারিদের ওষুধ ব্যবহারের প্রবণতা :
রোগ চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম এ কথাটা মুরগি পালনের ক্ষেত্রে বেশি যুক্তিযুক্ত। অনেক খামারি জেনে না জেনে রোগ প্রতিরোধের জন্য বিভিন্ন ওষুধ খাওয়ান, যা মোটেও ঠিক না। অসুখ না হলে ওষুধ খাওয়ানো ঠিক নয়। রোগ প্রতিরোধের জন্য সময়মতো টিকা দিতে হবে। সুস্খ মুরগিকে রোগ প্রতিরোধের নামে ওষুধ খাওয়ানোর ফলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায় এবং বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। এমনকি রোগ প্রতিরোধ শক্তিও কমে যেতে পারে। তাই প্রতিরোধের জন্য ওষুধ না খাইয়ে সময় মতো টিকা দিতে হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ৩০, ২০২২ ৩:৫৯ অপরাহ্ন
নারিশ পোল্ট্রি এন্ড হ্যাচারীর অ্যাসিস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে পদোন্নতি পেলেন সামিউল আলিম
পোলট্রি

দেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সেক্টরের শীর্ষস্থানীয় ও স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান নারিশ পোল্ট্রি এন্ড হ্যাচারী লিমিটেডের অ্যাসিস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন জনাব সামিউল আলিম । গত বৃহস্পতিবার (২৬ মে, ২০২২) আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদোন্নতির ঘোষনা করা হয় । সর্বশেষ তিনি প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন । সময়োচিত সিদ্ধান্ত, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও কর্মদক্ষতার মাধ্যমে নিজেকে এবং প্রতিষ্ঠানকে তিনি নিয়ে গেছেন সাফল্যের চূড়ায় ।

জনাব সামিউল আলিমের পদোন্নতি উপলক্ষ্যে উত্তরায় অবস্থিত নারিশ পোল্ট্রি এন্ড হ্যাচারীর প্রধান কার্যালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দের মাঝে এক আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়, ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হন সামিউল আলিম । এ সময় উপস্থিত ছিলেন নারিশ পোল্ট্রি এন্ড হ্যাচারী লিমিটেডের পরিচালক জনাব রফিকুল ইসলাম বাবু, সিনিয়র ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (সেলস এন্ড মার্কেটিং) জনাব এস এম এ হক, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (সেলস এন্ড সার্ভিস) ডা. মুছা কালিমুল্লাহ, সিনিয়র ম্যানেজার (সেলস এন্ড সার্ভিস) মোঃ ওবায়দুল ইসলাম এবং বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ ।

দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানটির অ্যাসিস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (এভিপি) হওয়ায় তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ায় সামিউল আলিম মহান আল্লাহ্‌র দরবারে শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন । নারিশ পোল্ট্রি এন্ড হ্যাচারীর সাথে দীর্ঘদিনের পথচলায় সফলতা লাভের জন্য সহকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন এবং নতুন অর্পিত দায়িত্ব পালনে আগামী দিনে সবার সম্মিলিত সহযোগিতা কামনা করেন ।  পাশাপাশি দেশের পোল্ট্রি শিল্পে দীর্ঘদিন ধরে যে সংকট বিরাজ করছে তা থেকে উত্তরণের জন্য ভোক্তা সংখ্যা বৃদ্ধি, পোল্ট্রি নিয়ে বিভিন্ন গুজব দূর করা এবং খামারিদের নায্যমূল্য প্রাপ্তির ব্যাপারে আলোকপাত করেন জনাব সামিউল আলিম ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৬, ২০২২ ২:৪৫ অপরাহ্ন
Evonik hosts well attended seminar on solutions for livestock gut health
পোলট্রি

More than 130 participants attended a seminar hosted by Evonik Animal Health on “Gut Health – A Multidimensional Approach to a Multifactorial Challenge”, in Dhaka, Bangladesh, on Wednesday, May 18, 2022. The event emphasized the importance of gut health in livestock and offered potential solutions for farmers looking to improve profitability, sustainability and maintain animal welfare standards.

Productive gut health management is fast becoming one of the most important criteria for Bangladesh’s livestock, poultry, and egg production sectors. For the country to gain a competitive advantage in the fields of research, education, and feed, it is critical that its current feed value addition systems be taken to the next level.

“Farmers are faced with several challenges in increasing productivity, in addition to maintaining the health of animals, and both can only be overcome with comprehensive solutions.

Evonik’s new gut health system solutions are designed to address these challenges and we were delighted to be able to discuss them with such a large and engaged audience,” said Dr. Saikat Saha, Business Director, Evonik Animal Nutrition.

The event included a welcome speech by Dr Sanjit Chakraborty; an introduction to Evonik’s System Solution Approach for sustainable livestock production by Dr Saha; and a keynote presentation by Dr Pradeep Krishnan, who took the audience through the changing landscape of gut health. Dr Masudul Islam then hosted a highly interactive Q&A session, and a quiz.

The evening ended with networking and a dinner, where guests exchanged their thoughts and perspectives on gut health, and the development of the animal husbandry sector in the country.

Evonik’s comprehensive science-based system solutions for the gut health of broiler chickens and laying hens makes it possible to keep animals healthy without using antibiotics, to produce meat and eggs in a sustainable and profitable manner.

System solutions include a combination of feeding concepts, amino acids, probiotics, services, and consulting, and can be tailormade to the individual needs and challenges of the customer. This is highly beneficial to the customer, as they stand to receive better economic, animal welfare and sustainability results straight away.

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৬, ২০২২ ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
ব্রয়লার খামারের তাপমাত্রা যেভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন
পোলট্রি

আমাদের দেশে মাংসের চাহিদা পূরণে রয়েছে বহু ব্রয়লার খামার। আর এই খামারকে আরো উন্নত করতে খামারিদের জানতে হবে বিভিন্ন উপায়।বিশেষ করে এই গরমে নিতে হবে খামারের আরো বেশি যত্ন।

গরমে ব্রয়লার খামারের তাপমাত্রা যেভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন:

১। খামারে কিছু সময় খাদ্য দেয়া বন্ধ করে দিয়ে ঘরের ছাদ যদি টিন বা টালির হয় সেক্ষেত্রে ছাদে মোটা চটের থলি বিছিয়ে দিয়ে তার উপর কিছুক্ষণ পর পর পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।

২। অতিরিক্ত গরমে মুরগির শরীরে হাল্কাভাবে পিচকারির সাহায্যে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। এতে মুরগির শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করবে। তবে এ সময় মুরগির খাদ্য প্রদান বন্ধ রাখতে হবে।

৩। ব্রয়লারের খামারের ছাদে চটের বস্তার ব্যবস্থা করা না গেলে তাল বা নারিকেলের সবুজ পাতা কেটে সেগুলো ছাদে বিছিয়ে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। এর ফলে ব্রয়লার খামারের ছাদ ঠাণ্ডা থাকবে ও খামারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

৪। গরমের সময়ে মুরগির খামারের ভেতরে পানির পাত্রের সংখ্যা বাড়িয়ে দিতে হবে। পাত্রের পানি শেষ হওয়ার সাথে সাথে আবার পানি প্রদান করতে হবে।

৫। প্রচণ্ড গরমের সময়ে খামারের পর্দা তুলে রাখতে হবে। খামারে যাতে সবসময় বাতাস চলাচল করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। আর সম্ভব হলে ফ্যানের সাহায্যে বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৫, ২০২২ ৭:৫৩ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিন বয়সী বাচ্চার সর্বশেষ (বুধবার, ২৫ মে) পাইকারি দাম
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:২৫/০৫/২০২২ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৫০

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩০
সাদা ডিম=৮.৬০
গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.১০
সাদা ডিম=৮.৫০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৯২/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১২-১৫
লেয়ার সাদা=২৮-৩০
ব্রয়লার=১০-১২

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী) বড় ডিম=৯.৩০
লাল(বাদামী) মাঝারি ডিম=৯.০০

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
কালবার্ড লাল=২২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৮-২০
লেয়ার সাদা=২২-২৬
ব্রয়লার=১১-১৪

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=৮.১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.২০

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৬০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০
ব্রয়লার=১৩

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১১২/ কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১১৫-১২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০-২৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১০-১৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১৬
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=৩৪
সোনালী হাইব্রিড =৩০

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৫০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২৮
বাচ্চার দর:-
হাইব্রিড সুপার=৩৪
সোনালী হাইব্রিড =৩০

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৩৫
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৫৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৮
ব্রয়লার=১২
হাইব্রিড সুপার=৩৪
সোনালী হাইব্রিড =৩০

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৯০
সাদা ডিম=৮.৬০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১১৫/কেজ
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =১৮
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১৫

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.০০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১১৮/ কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.৪০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৫, ২০২২ ২:২৭ অপরাহ্ন
ব্রয়লারের বাচ্চা পরিবহণে খামারিদের সতর্কতা
পোলট্রি

ব্রয়লার খামার করে লাভবান হয়েছেন যেমন অনেক খামারী তেমনি মাংসের চাহিদাও পূরণ হয়েছে সবার। তবে এতে লাভ পেতে হলে শুরু থেকেই করতে হবে যত্ন। আর এই যত্নে শুরুটা হতে হবে ব্রয়লার খামার বাচ্চা পরিবহণ থেকে। কারণ ব্রয়লারের বাচ্চা পরিবহণের সময় কোন সমস্যা হলে মুরগির জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে।

ব্রয়লার খামারে বাচ্চা পরিবহণ করার সময় সতর্কতা:
ব্রয়লারের বাচ্চা পরিবহণ করার সময় এমনভাবে বাচ্চাগুলো পরিবহণ করতে হবে যাতে সূর্যের আলো সরাসরি বাচ্চার শরীরে এসে না পড়ে। এছাড়াও বৃষ্টির পানিতে বাচ্চাগুলো যাতে না ভিজে যায় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। গরমকালে ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা পরিবহণ করতে হলে সকালের দিকে বাচ্চা পরিবহণ করতে হবে। এ সময় কোনভাবেই দুপুর কিংবা প্রচন্ড রোদে বাচ্চা পরিবহণ করা যাবে না। এতে বাচ্চা ক্ষতি হতে পারে। আর শীতের দিনে বাচ্চা দুপুর বা রোদের সময় পরিবহণ করা ভালো।

ব্রয়লার খামারের জন্য বাচ্চা পরিবহণ করার সময় লক্ষ্য করতে হবে পরিবহণ বাক্স জীবাণুমুক্ত আছে কিনা। যদি না থাকে তাহলে বাক্সগুলো ভালোভাবে জীবাণুমুক্ত করে তার পর বাচ্চা পরিবহণ করতে হবে। সম্ভব হলে বাচ্চা পরিবহণের যানবাহন জীবাণুনাশক নিয়ে স্প্রে করে দিতে হবে। বাচ্চা পরিবহণের সময় যদি বেশি তাপ কিংবা বেশি ঠাণ্ডা থাকে তাহলে তাপ ও ঠাণ্ডা থেকে বাচ্চাগুলোকে রক্ষা করেই তারপর বাচ্চাগুলো পরিবহণ করতে হবে।

ব্রয়লারের বাচ্চা পরিবহণ করার সময় সকল প্রকার ধকল থেকে বাচ্চাগুলোকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

 

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop