৫:৪৮ পূর্বাহ্ন

সোমবার, ১৮ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : অক্টোবর ১২, ২০২২ ১১:২২ পূর্বাহ্ন
CTC GLOBAL এবং M.A.S Bangladesh বাজারে আনলো নতুন প্রোডাক্ট XCELSIO
প্রাণিসম্পদ

 “A New Era of Bacterial Control & Gut Balancing” শীর্ষক সেমিনার

CTC GLOBAL এবং M.A.S Bangladesh এর যৌথ আয়োজনে  রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হলো “A New Era of Bacterial Control & Gut Balancing” শীর্ষক সেমিনার । মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় হোটেল লো মেরিডিয়ানে এই সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়। এই সেমিনারের মাধ্যমে CTC GLOBAL  এর যুগোপযোগী ও দারুণ একটি প্রোডাক্ট এক্সেলসিও (XCELSIO) এর পরিচিতি তুলে ধরা হয় ।

M.A.S Bangladesh এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ মোঃ রিয়াজুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খ্যাতনামা অণুজীব বিজ্ঞানী ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোঃ বাহানুর রহমান, CTC GLOBAL  এর সিনিয়র কনসালটেন্ট ড. ম্যাক্স ওহ (DR. Max Oh), সেলস ডিরেক্টর ডা. সেলেব লি (Dr. Celeb Lee), দেশের খ্যাতনামা নিউট্রিশনিস্টগণ ও প্রাণিসম্পদ সেক্টরের সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তিবর্গ ।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. মোঃ বাহানুর রহমান । তিনি বলেন, বর্তমানে সারা বিশ্বেই নিরাপদ খাদ্য নিয়ে আলোচিত হচ্ছে কিন্তু এই খাবারে যদি এন্টিবায়োটিক পাওয়া যায় তবে সেই খাদ্য মোটেও নিরাপদ নয়, ফলে কিভাবে যথাসম্ভব এন্টিবায়োটিকের উপস্থিতি কমানো যায় সেটাই মূখ্য বিষয় । তিনি আরোও বলেন, যতই দিন যাচ্ছে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া মাল্টিড্রাগ রেসিসট্যান্স হচ্ছে, ফলে বর্তমানে এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেসিসট্যান্স () বিষয়টি খুব আলোচিত আর এই এএমআর (AMR) এর বিপক্ষে সবচেয়ে কার্যকর সমাধান হচ্ছে ব্যাকটেরিওফেজ (Bacteriophage) । ড. বাহানুর তাঁর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা ও প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে ব্যাকটেরিওফেজের কার্যপ্রনালী বিস্তারিত ফুটিয়ে তোলেন এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরিতে ব্যাকটেরিওফেজের আইসোলেশন ও পিউরিফিকেশন এর বিষয়টি তুলে ধরেন ।

এরপর বক্তব্য রাখেন CTC GLOBAL  এর সিনিয়র কনসালটেন্ট ড. ম্যাক্স ওহ (DR. Max Oh) । তিনি প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে ব্যাকটেরিওফেজের ইতিহাস, মরফোলজি, প্রকারভেদ, গবেষণা, এন্টিব্যাকটেরিয়াল এক্টিভিটি, কার্যপ্রনালী দেখান; নিজেদের নতুন প্রোডাক্ট  এক্সেলসিও (XCELSIO) সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এই পণ্যের ব্যবহার এবং এফিকেসি/কার্যক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করেন ।

CTC GLOBAL  এর সেলস ডিরেক্টর ডা. সেলেব লি (Dr. Celeb Lee) তাঁর বক্তব্য নতুন প্রোডাক্টটির পরিচিতি তুলে ধরেন । তাঁর মতে, “এক্সেলসিও (XCELSIO) একটি শীর্ষস্থানীয় ব্যাকটেরিওফেজ ফিড এডিটিভস যা টার্গেট ব্যাকটেরিয়া কে মাত্র ১০-২০ মিনিটের মাঝে মেরে ফেলে, এটি খুব দ্রুত এবং শক্তভাবে কাজ করে এবং এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি মোড অফ অ্যাকশন শুধু অন্ত্রেই হয় না বরং বিভিন্ন ফার্ম সাইটেও হয় । এটি ব্যবহারে মুরগির এফসিআর (FCR) কমে, মাংস বাড়ে, ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি পায় এবং মৃত্যুহার কমে । এক্সেলসিও (XCELSIO) এর গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে  এতে রয়েছে B. Subtilis যা প্রোবায়োটিক হিসেবে কাজ করে ফলে একই পণ্য ব্যাকটেরিফেজ ও প্রোবায়োটিক হিসেবে কাজ করে, সর্বোপরী এটি ১৮ প্রজাতির ব্যাকটেরিয়ার বিরূদ্ধে দারুণ কার্যকর ।” ডা. সেলেব লি (Dr. Celeb Lee) বিভিন্ন দেশে এই পণ্যের ব্যবহার এবং ফলাফল স্লাইডে প্রদর্শন করেন ।

CTC GLOBAL এর পণ্য এক্সেলসিও (XCELSIO)  বাংলাদেশ বাজারজাত করছে M.A.S Bangladesh ।

সবশেষে প্রশ্নোত্তর পর্ব এবং নৈশভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি হয় ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১১, ২০২২ ৩:৪৩ অপরাহ্ন
সংসদ সদস্য শেখ এ্যানি রহমানের মৃত্যুতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর শোক
প্রাণিসম্পদ

সংসদ সদস্য শেখ এ্যানি রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি।

মন্ত্রী আজ এক শোক বার্তায় মরহুমার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

উল্লেখ্য, শেখ এ্যানি রহমান একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন-১৯ এর সংসদ সদস্য। তিনি আজ থাইল্যান্ডের ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে স্থানীয় সময় ১টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৪ বছর।

তিনি স্বামী, এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর পিতা অ্যাডভোকেট এনায়েত হোসেন খান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক পিরোজপুরের তৎকালীন গভর্নর নিয়োজিত হয়েছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১০, ২০২২ ১০:১৮ অপরাহ্ন
উন্নত জাতের ছাগল পালনের ক্ষেত্রে খামারীর করণীয়
প্রাণিসম্পদ

উন্নত জাতের ছাগল পালন ও পরিচর্যায় যা করতে হবে সে বিষয়ে আমাদের দেশের অনেক ছাগল পালনকারীরাই জানেন না। ছাগল পালন লাভজনক হওয়ার কারণে দিন দিন আমাদের দেশে ছাগল বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে উন্নত জাতের ছাগল পালন করে সহজেই লাভবান হওয়া যায়।

উন্নত জাতের ছাগল পালন ও পরিচর্যায় যা করতে হবে:
উন্নত জাতের ছাগলগুলোর মধ্যে রাম ছাগল অন্যতম। উন্নত জাতের ছাগল পালন ও পরিচর্যা নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল-

ছাগলের বাসস্থান বা ঘর:
ছাগল সাধারণত পরিষ্কার, শুষ্ক, দুর্গন্ধমুক্ত, উষ্ণ, পর্যাপ্ত আলো ও বায়ূ চলাচলকারী পরিবেশ পছন্দ করে। গোবরযুক্ত, স্যাঁত স্যাঁতে, বদ্ধ, অন্ধকার ও পুতিগন্ধময় পরিবেশে ছাগলের রোগবালাই যেমন: নিউমোনিয়া, একথাইমা, চর্মরোগ, ডায়রিয়া ইত্যাদি বিভিন্ন জাতীয় সংক্রামক ও পরজীবীয় রোগ হতে পারে। সেই সাথে ওজন বৃদ্ধির হার, দুধের পরিমাণ এবং প্রজনন দক্ষতা কমে যায়।

ঘর নির্মাণের স্থান:
পূর্ব পশ্চিমে লম্বালম্বী, দক্ষিণ দিক খোলাস্থানে ঘর নির্মাণ করা উচিৎ। খামারের তিন দিকে ঘেরা পরিবেশ বিশেষ করে উত্তর দিকে গাছপালা লাগাতে হবে। ছাগল খামারে স্থান নির্বাচনে অবশ্যই অপেক্ষাকৃত উঁচু এবং উত্তম পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

প্রতিটি পূর্ণ বয়স্ক ছাগলের জন্য গড়ে ৮-১০ বর্গ ফুট জায়গা প্রয়োজন। প্রতিটি বাড়ন্ত বাচ্চার জন্য গড়ে ৫ বর্গফুট জায়গা প্রয়োজন। ছাগলের ঘর ছন, গোল পাতা, খড়, টিন বা ইটের তৈরী হতে পারে। তবে যে ধরণের ঘরই হউক না কেন ঘরের ভিতর বাঁশ বা কাঠের মাচা তৈরী করে তার উপর ছাগল রাখতে হবে।

মাচার উচ্চতা ১.৫ মিটার (৫ ফুট) এবং মাচা থেকে ছাদের উচ্চতা ১.৮-২.৪ মিটার (৬-৮ ফুট) হবে। গোবর ও প্রগ্রাব পড়ার সুবিধার্থে বাঁশের চটা বা কাঠকে ১ সেঃ মিঃ (২.৫৪ ইঞ্চি) ফাঁকা রাখতে হবে।

মাচার নিচ থেকে সহজে গোবর সরানোর জন্য ঘরের মেঝে মাঝ বরাবর উঁচু করে দুই পার্শ্বে ঢালু (২%) রাখতে হবে। মেঝে মাটির হলে সেখানে পর্যাপ্ত বালি মাটি দিতে হবে। ছাগলের ঘরের দেয়াল, মাচার নিচের অংশ ফাঁকা এবং মাচার উপরের অংশ এম.এম. ফ্ল্যাক্সিবল নেট হতে পারে। বৃষ্টি যেন সরাসরি না ঢুকে সে জন্য ছাগলের ঘরের চালা ১-১.৫ মিঃ (৩.২৮-৩.৭৭ ফুট) ঝুলিয়ে দেয়া প্রয়োজন।

শীতকালে রাতের বেলায় মাচার উপর দেয়ালকে চট দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। শীতের সময় মাচার উপর ১০-১২ সেঃ মিঃ (৪-৫ ইঞ্চি) পুরু খড়ের বেডিং বিছিয়ে দিতে হবে। বয়সের এবং জাত ভেদে বিভিন্ন ধরণের ছাগলকে আলাদা ঘরে রাখা উচিৎ।

পাঁঠাকে সব সময় ছাগী থেকে পৃক করে রাখা উচিৎ। দুগ্ধবতী, গর্ভবতী ও শুষ্ক ছাগীকে একসাথে রাখা যেতে পারে। তবে তাদের পৃক খাওয়ানোর ব্যবস্থা থাকতে হবে। শীতকালে বাচ্চাকে রাতের বেলা মায়ের সাথে ব্রম্নডিং পেনে রাখতে হবে। ব্রম্নডিং পেন একটি খাঁচা বিশেষ যা কাঠের বা বাঁশের তৈরী হতে পারে। এর চারপার্শ্বে চটের ব্যবস্থা দিয়ে ঢাকা থাকে।

খাদ্য ব্যবস্থাপনা:
ছাগলের খাদ্য ব্যবস্থাপনাই খামারের অন্যতম প্রধান বিষয়। ইন্টেনসিভ এবং সেমি-ইন্টেনসিভ পদ্ধতিতে ছাগলের খাদ্যের পরিমাণ ও গুনগত মান নির্ভর করে চারণ ভূমিতে প্রাপ্ত ঘাসের পরিমাণ ও গুনগত মানের উপর। ছাগলের বাচ্চাকে কলষ্ট্রাম (শাল দুধ) খাওয়ানোঃ সাধারণত ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের বাচ্চার ওজন ০.৮-১.৫ কেজি (গড়ে ১.০০ কেজি) ওজন হয়।

বাচ্চা জন্মের পরপরই পরিস্কার করে আধা ঘন্টার মধ্যেই মায়ের শাল দুধ খেতে দিতে হবে। ছাগলের বাচ্চার প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১৫০ থেকে ২০০ গ্রাম শাল দুধ খাওয়ানো প্রয়োজন। এই পরিমাণ দুধ দিনে ৮-১০ বারে খাওয়াতে হবে। শাল দুধ বাচ্চার শরীরে এন্টিবডি তৈরী কওে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে। দুই বা ততোধিক বাচ্চা হলে প্রত্যেকেই যেন শাল দুধ পায় তা নিশ্চিত করতে হবে। ছাগলের বাচ্চার দানাদার খাদ্য মিশ্রণ কম আঁশ, উচ্চ প্রোটিন, উচ্চ বিপাকীয় শক্তি সম্পন্ন হতে হয়।

ছাগলের বাচ্চাকে দানাদার খাদ্য খাওয়ানো:
ছাগল ছানা প্রথমে মায়ের সাথেই দানাদার খাবার খেতে অভ্যস্থ হয়। ছাগলের বাচচাকে জন্মের প্রথমে সপ্তাহ থেকে ঘাসের সাথে পরিচিত করে তুলতে হবে। সাধারণত শুরুতে মায়ের সাথেই বাচ্চা ঘাস খেতে শিখে। অভ্যস্থ করলে সাধারণত দুই সপ্তাহ থেকেই বাচচা অল্প অল্প ঘাস খায়।

এ সময়ে বাচ্চাকে কচি ঘাস যেমন: দুর্বা, স্পেনডিডা, রোজী, পিকাটুলাম, সেন্টোসোমা, এন্ড্রোপোগন প্রভৃতি ঘাস খাওয়ানো যেতে পারে। তাছাড়া, ইপিল ইপিল, কাঁঠাল পাতা, ধইনচা ইত্যাদি পাতা খাওয়ানো যেতে পারে।

বাড়ন্ত ছাগলের খাদ্য ব্যবস্থাপনাঃ

ছাগলের ৩-১২ মাস সময়কালকে মূল বাড়ন্ত সময় বলা যায়। এ সময়ে যেসব ছাগল প্রজনন বা মাংস উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হবে তাদের খাদ্য পুষ্টি চাহিদা যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে। দুধ ছাড়ানোর পর থেকে পাঁচ মাস পর্যন- সময়ে ছাগলের পুষ্টি সরবরাহ অত্যন্ত নাজুক পর্যায়ে থাকে।

এ সময়ে একদিকে ছাগল দুধ থেকে প্রাপ্ত প্রোটিন ও বিপাকীয় শক্তি থেকে যেমন বঞ্চিত হয় তেমনি মাইক্রোবিয়াল ফার্মেন্টেশন থেকে প্রাপ্ত পুষ্টি সরবরাহও কম থাকে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১০, ২০২২ ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন
গরু বিক্রি করায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
প্রাণিসম্পদ

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে আকলিমা বেগম (২৬) নামে এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন।

শনিবার গভীর রাতে উপজেলার ঘোড়াঘাট ইউনিয়নের বানিয়াল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

আকলিমা বেগম ওই গ্রামের হেলাল আলী মণ্ডলের স্ত্রী।

প্রতিবেশী রহিমা বেওয়া বলেন, সংসারের অভাব মেটাতে বাড়িতে পালন করা একটি গরু বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন আকলিমার স্বামী হেলাল। এতে রাজি ছিলেন না তার স্ত্রী। একপর্যায়ে জোর করেই গরুটি বিক্রি করে দেন হেলাল। এতে ক্ষোভে রাতে ইঁদুর মারার গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেন আকলিমা।

নিহতের স্বামী হেলাল উদ্দিন বলেন, হঠাৎ টাকার দরকার হওয়ায় গরুটি বিক্রি করেছি। এতে রাগে সে এমন ঘটনা ঘটালো।

ঘোড়াঘাট থানার ওসি আবু হাসান কবির জানান, কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৯, ২০২২ ১২:৩৫ অপরাহ্ন
মুরগির খামারে লস হলেও ঘুরে দাঁড়ালেন ছাগলের খামার করে!
প্রাণিসম্পদ

লাভের আশায় বন্ধুদের সঙ্গে লেয়ার মুরগির খামার গড়ে তুলেছিলেন মো. জাকারিয়া। কিন্তু করোনা মহামারিতে হারিয়ে যায় বিনিয়োগের পাঁচ লাখ টাকা। তবুও নিরাশ হননি। ঘুরে দাঁড়িয়েছেন ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের খামারে।

মো. জাকারিয়ার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জ। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে রাজশাহীতে কর্মরত রয়েছেন তিনি। সেই সুবাদে রাজশাহীর পবা উপজেলার হরিয়ান ইউনিয়নের কালিয়াপাড়া এলাকায় ৬ বিঘা জায়গায় গড়ে তুলেছেন ওয়াফা এগ্রো ফার্ম।

খামারি জানান, তার এক বন্ধু দীর্ঘ দিন ধরে মুরগির খামারি। লাভের আশায় সেই বন্ধুর সঙ্গে আমিও মুরগির খামারে বিনিয়োগ করি। ৪ হাজার লেয়ার মুরগির খামার গড়ে তুলি। কিন্তু করোনা মহামারিতে ডিম বিক্রি করতে পারিনি। ফলে পুঁজি হারিয়ে যায়।

তিনি আরও জানান, ছাগলের খামারের এই জায়গা মুরগির খামারের জন্য লিজ নিয়েছিলাম। লোকসানের কারণে ওই পথে আর হাঁটিনি। শেষে অনেক ভেবে-চিন্তে ছাগলের খামার গড়ে তুলি।

প্রথমে অর্ধেক জায়গায় ঘাস চাষ করি। বাকি অর্ধেক জাগায়গায় শেড এবং ছাগলের বিচরণ ক্ষেত্র তৈরি করি। অল্প কিছু ছাগল নিয়ে খামারের যাত্রা শুরু করি। এখন খামারে সব মিলিয়ে দুই শতাধিক ছাগল রয়েছে।

সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত খামারে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৩০ লাখ টাকা। দেড় বছরের মধ্যে বিনিয়োগ উঠে এসেছে। সামনে বছর থেকে লাভের আশা করছি। সুষ্ঠু পরিকল্পনা মাফিক ছাগলের খামার করলে লোকসানের ঝুঁকি নেই বলে জানান তিনি।

এই খামারির ভাষ্য, তারা ছাগলকে প্রাকৃতিক খাবার দেন। নিয়মিত ভ্যাকসিনও দেন। বাজারে এমন ছাগলের চাহিদা ভালো। গত কোরবানিতে কিছু খাসি বাজারে তুলেছিলেন, সাড়াও পেয়েছেন। আসছে কোরবানিতে উৎকৃষ্টমানের খাসি সরবরাহ করতে পারবেন তারা।

ওয়াফা এগ্রো ফার্মে চারজন কর্মী কাজ করেন। এদেরই একজন মো. পলাশ মণ্ডল। নওগাঁর নিয়ামতপুরের শিবপুর এলাকার বাসিন্দা পলাশ পেশায় কৃষি শ্রমিক ছিলেন। বাড়িতে গরু-ছাগল রয়েছে তার। সেই অভিজ্ঞতা থেকে ছাগলের খামারে কাজ করছেন।

পলাশ মণ্ডল বলেন, তারা চারজন কর্মী রয়েছেন। একেকজন একেক কাজ করেন। তিনি ছাগলের খাবার দেওয়া থেকে দেখাশোনা করেন। তার হাতে অনেক ছাগলের বাচ্চা প্রসব হয়েছে। নিজের সন্তানের মতো এগুলো লালনপালন করে বড় করছেন।

খামারের আরেক কর্মী রমজান আলী। তিনি ছাগলের রোগ-বালাইয়ের বিষয়টি খেয়াল রাখেন। রমজান জানান, এই জাতের ছাগলের তেমন রোগ-বালাই নেই। ঠান্ডা এবং পাতলা পায়খানা হয়।

কোনো ছাগল আক্রান্ত হলে তার তথ্য রেজিস্টারে সংরক্ষণ করি। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ দেওয়া হয়। নিয়মিত ভ্যাকসিনও দেওয়া হয়। ছাগলের ঠান্ডা ঠিক না হলে নিউমোনিয়া হয়। এটিই সবচেয়ে মারাত্মক। ফলে এ নিয়ে খুব সতর্ক থাকতে হয়।

তবে ছাগলের খামারে লাভবান হতে খামার শুরুর আগে ন্যূনতম বেসিক ট্রেনিং নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন রাজশাহীর ছাগল উন্নয়ন খামারের উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, আমাদের দেশে মূলত ছাগল পালন হয় গতানুগতিক পদ্ধতিতে। কিন্তু খামার করতে গেলে সবার আগে খাবারের সংস্থান করতে হবে। ৭০ শতাংশ ঘাস এবং ৩০ শতাংশ দানাদার খাবার দেওয়া গেলে ভালবান হওয়া যায়।

ঢাকা পোস্ট

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৯, ২০২২ ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
ঘরের কোণ থেকে উদ্যোক্তা, হলেন লাখপতি!
প্রাণিসম্পদ

ঘরের কোণ থেকে এখন উদ্যোক্তা। খামার করছেন, হ্যান্ডিক্রাফট করছেন। খামারে উৎপাদিত দুধ-ডিমসহ সব কিছুরই বাইপ্রডাক্ট তৈরি করছেন। এভাবেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন লালমনিরহাটের তিন সফল নারী ফাতেমা বেগম, রিনা আক্তার এবং উত্তমা রায় রত্না।

আদিতমারী উপজেলার বাসিন্দা ফাতেমা বেগম। মনে করা হয় উপজেলার প্রথম মুরগির খামারি তিনি। তখনও ব্রয়লার মুরগি আসেনি। ২০০ লেয়ার মুরগি দিয়ে শুরু। পরে নানা জটিলতায় সব বন্ধ হয়ে যায়। ৪ বছর আগে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় একটি গাভী কেনেন। এখন তার গোয়ালে একটি গাভী থেকে ৪টি। গোয়ালে ৬ লাখ টাকার গরু আছে।

একই উপজেলার সারপুকুর ইউনিয়নের বাসিন্দা রিনা বেগম। তার খামারে ৩০টি গরু আছে। দুধ দিচ্ছে ১০টি গাভী। তার স্বামীও খামার পরিচালনা করছেন। প্রথম দিকে সাফল্য আসেনি। এখন আর পেছন ফিরে তাকাতে হচ্ছে না। খামার থেকে বছরে ২০ লাখ টাকার বেশি আয় করছেন। বায়োগ্যাস প্লান্টে রান্নাও করেন। এতে গরু থেকে বছরে আয় বেড়েছে।

প্রতীক ডেইরি খামার। উত্তমা রায় রত্নার নিজ হাতে গড়া। তার খামারে ৪০টি গাভি, ১০০টি বিভিন্ন জাতের ছাগল, ৫০০০ মুরগি, ১০০ জোড়া উন্নত জাতের কবুতর, মাছের খামার রয়েছে। শুরু একটি গরু দিয়ে। এখন তার গরুর সংখ্যা ৬০টি। দুধ দিচ্ছে ২০টি গরু। দুধের তৈরি বাইপ্রডাক্ট তৈরি করছেন নিজেই। তার খামারে কাজ করছেন ১০ জন কর্মচারি। তাদের বেতন দিচ্ছেন। শহরের রেল বাজারে একটি শোরুম করেছেন।সেখানেই তার খামারের উৎপাদিত দুধ দিয়ে তৈরি মিষ্টি, ছানা, ঘিসহ নানা বাইপ্রডাক্ট বিক্রি করছেন। এবারের পুলিশ নারী কল্যাণ সংস্থার শিল্প মেলায় একটি স্টল দিয়েছেন। রত্নার খামারে এখন প্রায় ১০ কোটি টাকার গরু, ছাগল, মুরগি রয়েছে।

খামারে কাজ করা সবিতা রানী বলেন, ‘আমি সাড়ে ৪ হাজার টাকা বেতনে কাজ করি। গত ১০ বছর ধরে রত্না আপার খামারে আছি। আগের চেয়ে আমার সংসার ভালো চলছে।’

প্রতীক ডেইরির সেলার ফাতেমা বলেন, ‘আমাদের ফার্ম বেশ সাড়া ফেলছে। এখানকার তৈরি খাবার বিক্রি হচ্ছে। মাঝখানে করোনা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে চিন্তায় ছিলাম।

রত্না বলেন, ‘বর্তমানে সব খাবারের দাম বেশি। এখন দুধ বেঁচে পোষাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে দুধের বাইপ্রডাক্ট তৈরি করতে হচ্ছে। তার পরও লাভ করা মুশকিল। আমার ৭৫টি গাভির মধ্যে এখন ৪০টি আছে। বাকিগুলো বিক্রি করে দিয়েছি।

উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা স্বপন কুমার জানান, ‘প্রতীক ডেইরি খামার আমাদের লালমনিরহাটের একটি মডেল খামার। প্রথম থেকেই এই খামার দেখাশোনা করছি।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জাহাঙ্গীর অলম জানান, ‘সরকার ঘোষিত নারীর ক্ষমতায়নের দিকে আমরা নজর দিচ্ছি। এখন নারীরা খামার করছেন। সেখান থেকে তারা নিজেরাই গড়ে তুলছেন নিজেদের ভবিষ্যৎ।এতে তাদের সামনে অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদ-আপদ থেকেও রক্ষা পাচ্ছেন সহজেই।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৮, ২০২২ ১:১৮ অপরাহ্ন
ময়মনসিংহে ফ্রী ভেটেরিনারি মেডিকেল ক্যাম্প
প্রাণিসম্পদ

মোঃ বরাতুজ্জামান স্পন্দন: ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার জালেশ্বরে প্রান্তিক খামারিদের জন্য ফ্রী ভেটেরিনারি মেডিকেল ক্যাম্পেইন আয়োজন করেছে ময়মনসিংহ ভেটেরিনারি স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন।

শুক্রবার (৭ অক্টোবর) সংগঠনের সদস্য ও দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় এবং ভালুকা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে আয়োজিত এই
ক্যাম্পেইনের আওতায় প্রায় দুই শতাধিক গরুর তড়কা টিকা এবং ১০০ ছাগলের পিপিআর টিকা প্রদান করা হয়। একইসাথে খামারীদের কৃমিনাশক ট্যবলেট প্রদান করা হয় এবং প্রায় ৫০ টি গরুর ব্যবস্থাপত্র প্রদান করা হয়।

ক্যাম্পেইনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে গফরগাঁও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আদনান আহমেদ বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে ভেটেরিনারি সেবা পৌছে দেওয়ার জন্য এই ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন আয়োজন করাটা সত্যিই প্রশংসার কাজ। আমি আশা করি, তারা তাদের এই প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে।

সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক নাইমুর রহমান ধ্রুব বলেন, সকলের প্রচেষ্ঠায় আজকের এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা সম্ভব হয়েছে। আমি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি। বিশেষ করে গাজীপুর ভেটেরিনারি স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষ শামসুল আরেফিন সিদ্দিকের কথা বলতেই হয়। সকলের সহযোগিতায় আমরা এই প্রান্তিক খামারিদের জন্য কিছু করতে পেরেছি। আমাদের এই সেবাদান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।

সেবা পেয়ে উচ্ছ্বসিত কৃষক রতন মিয়া বলেন, তাদের এই ফ্রী ক্যাম্পেইনে আমরা গ্রামবাসী উপকৃত হয়েছি। সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৭, ২০২২ ৯:১১ পূর্বাহ্ন
হরিপুরে গোয়াল ঘরে আগুন লেগে গরু-ছাগল পুড়ে ছাই
প্রাণিসম্পদ

ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলায় এক গোয়াল ঘরে আগুন লেগে তিনটি গাভী ও তিনটি ছাগল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

বুধবার দিবাগত রাত ১২টার উপজেলার ভাতুরিয়া ইউনিয়নের ভাতুরিয়া রামপুর গ্রামে রুবেল রানার গোয়ালে আগুন লাগে।

রুবেল ভাতুরিয়া রামপুর গ্রামের ইয়াজউদ্দিনের ছেলে।

তিনি  জানান, বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে হঠাৎ করে গরুর ডাক শুনে ঘুম ভেঙে যায়। তখন উঠে দেখি গোয়ালে ঘরে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। স্থানীয়দের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু এরই মধ্যে গোয়ালে থাকা তিনটি গাভী ও তিনটি ছাগল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আগুনে প্রায় পাঁচ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

হরিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তাজুল ইসলাম জানান, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৪, ২০২২ ৪:০৬ অপরাহ্ন
মেহেরপুরের বিভিন্ন এলাকায় দেখা মিলছে লাম্পি স্কিন’ ডিজিজে আক্রান্ত গরু
প্রাণিসম্পদ

মেহেরপুরের বিভিন্ন এলাকায় দেখা দিয়েছে গরুর ‘লাম্পি স্কিন’ ডিজিজ (এলএসডি)। এ রোগে গত এক মাসে ৮টি গরুর মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে কয়েক হাজার পশু।

অ্যান্থ্রাক্সের পর  গরুর লাম্পি স্কিন রোগ দেখা দেওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন খামারিরা। তাদের দাবি, প্রাণি সম্পদ অফিস থেকে দেওয়া ‘গোটপক্স’ ভ্যাকসিন কোনো কাজে আসছে না।

জানা যায়, গাংনী উপজেলা প্রাণি সম্পদ হাসপাতালে  লাম্পি স্কিন ডিজিজ আক্রান্ত ১০-১২টি গরু বিভিন্ন গ্রাম থেকে চিকিৎসার জন্য আনা হয়েছে। এখানে এসব পশুকে গোটপক্স ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে খামারিদের রোগটি সম্পর্কে সচেতন ও প্রতিকারের বিষয়ে দেওয়া হচ্ছে প্রয়োজনীয় পরামর্শ। তবে গরুর মালিকদের অভিযোগ কোনো পরামর্শই কাজে আসছে না।

গাংনী উপজেলার উত্তর পাড়ার জামেনা বেগম বলেন, ‘আমার একটি বাছুর গরু ওই রোগে (লাম্পি স্কিন) আক্রান্ত হয়েছে। আমি তাই বছুরটির চিকিৎসা করাতে প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের চিকিৎসকের কাছে এসেছি।’

জামেনা বেগম নামে অপর একজন বলেন, ‘সরকারিভাবে কোনো ওষুধ দেওয়া হচ্ছে না। শুধুমাত্র ব্যবস্থাপত্র লিখে হাতে ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পাশেই ওষুধের দোকান থেকে ওষুধ কিনে আনতে হয়েছে। এরপরও কবে নাগাদ গরু সুস্থ হবে তা বলতে পারছেন না চিকিৎসকরা।’

মেহেরপুর জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাইদুর রহমান বলেন, ‘ধীরে ধীরে মহামারি পর্যায় ধারণ করেছে লাম্পি স্কিন ডিজিজ। এটি একটি ভাইরাসজনিত রোগ। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পশুকে ঠিকভাবে নিয়মিত পরিচর্যা করলে এ রোগ নিরাময়যোগ্য।’ তিনি খামারিদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘কোনো গরু আক্রান্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে আলাদা করে রাখতে হবে। আক্রান্ত গরুকে অবশ্যই মশারি দিয়ে ঘিরে রাখতে হবে। তা নাহলে এরোগ ছড়িয়ে পড়বে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২, ২০২২ ২:৪৭ অপরাহ্ন
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে যোগদান দিলেন ড. নাহিদ রশীদ
প্রাণিসম্পদ

 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে যোগদান করেছেন ড. নাহিদ রশীদ।

গত বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) তিনি এ মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন। আজ (০২ অক্টোবর) ড. নাহিদ রশীদ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে নিজ দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু করেছেন।

এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক (সচিব) ড. নাহিদ রশীদকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে বদলি করা হয়।

উল্লেখ্য, ড. নাহিদ রশীদ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ১০ম ব্যাচের সদস্য।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop