১০:৫৪ পূর্বাহ্ন

শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুন ৮, ২০২২ ৫:৫৮ অপরাহ্ন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার,১০ জেলের জরিমানা
পাঁচমিশালি

সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারের দায়ে ১০ জেলেকে জরিমানা করা হয়েছে। একই সময় জরিমানার টাকা আদায় করে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

অর্থদণ্ডপ্রাপ্ত জেলেরা হলেন-আমির হোসেন, রিয়াজ ফরাজী, জাকির হোসেন, তারেক সরদার, মনির আকন, আজু, মাসুদ, মামুন, বাসু ও সিদ্দিক।

বুধবার (৮ জুন) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন কুয়াকাটা নৌ-পুলিশ ফাড়ির অফিসার ইনচার্জ আখতার মোর্শেদ।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চর বিজয় সংলগ্ন সাগরে  মাছ শিকার করার সময় তাদের আটক করা হয়। পরে রাতেই আটক জেলেদের কাছ থেকে মোট ৭৪ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা।

অর্থদণ্ডপ্রাপ্ত জেলেরা হলেন-আমির হোসেন, রিয়াজ ফরাজী, জাকির হোসেন, তারেক সরদার, মনির আকন, আজু, মাসুদ, মামুন, বাসু ও সিদ্দিক।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৭, ২০২২ ১১:০৮ পূর্বাহ্ন
গোখাদ্যেরে দাম বৃদ্ধি, সিলেটের ছোট ও মাঝারি খামার বন্ধের পথে!
পাঁচমিশালি

গত এক বছরের মধ্যে দ্রুততম সময়ে অস্বাভাবিক হারে গোখাদ্যের দাম বেড়েছে। গত বছর ৩৫ কেজি ওজনের প্রতি বস্তা গমের ভুসি বিক্রি হতো ১ হাজার ৪৩০ টাকায়। বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০ টাকায়। এক বছরের ব্যবধানে দাম বেড়েছে বস্তাপ্রতি প্রায় ৬২০ টাকা। গেল বছর ৫০ কেজি ওজনের প্রতি বস্তা লবণ বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। এবার বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫০ টাকায়। এক বছরে প্রতি বস্তায় দাম বেড়েছে ৪৫০ টাকা। সিলেটের গোখাদ্য বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানগুলোয় দেখা মিলে এমন চিত্রের। যার ফলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সিলেটের ছোট ও মাঝারি খামারগুলো।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গেল বছর ৭৭৫ টাকায় এক বস্তা ফিড পাওয়া গেলেও বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০ টাকায়। এক বছরের ব্যবধানে প্রতি বস্তা ফিডের দাম বেড়েছে ২৪৫ টাকা। গেল বছর প্রতি বস্তা ভুট্টা বিক্রি হতো ১ হাজার ৩০০ টাকায়। বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯০০ টাকায়। দাম বেড়েছে বস্তাপ্রতি ৬০০ টাকা। ৫০ কেজি ওজনের ১ হাজার ৭০০ টাকা দরের মিক্সার বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার টাকায়। দাম বেড়েছে ৩০০ টাকা। ৪০ কেজি ওজনের রাইস পলিশ বা আটা কুঁড়া ৪০০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০০ টাকায়। এক বছরে দাম বেড়েছে ৩০০ টাকা। গোখাদ্যের এমন অস্বাভাবিক মূলবৃদ্ধির ফলে খামারিরা নিরুৎসাহিত হয়ে পড়ছেন।

সিলেটে সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী নিজেও একজন খামারি। শহরতলির ভাটা এলাকায় তিনি গড়ে তুলেছেন বিশাল একটি খামার। তাতে রয়েছে কয়েক শ’ গরু। দুগ্ধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে তার খামারের রয়েছে ব্যাপক সুনাম। গোখাদ্যের বর্তমান মূল্যবৃদ্ধির ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শুক্রবার রাতে সিটি মেয়রের বাসভবনে সভা করেন সিলেটের খামারিরা। সভা থেকে সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে খামারিরা পাইকারি দুধের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। পাইকারি দামে প্রতি লিটার দুধ ৭০ টাকা ও খুচরা ৯০ টাকা করে নির্ধারণ করা হয়েছে।

সিলেট জেলায় ছোট-বড় প্রায় এক হাজার খামার রয়েছে। এ অঞ্চলে কাঁচা ঘাসের উৎপাদন কম। যে কারণে বাজার থেকে কেনা দানাদার জাতীয় গোখাদ্য ছাড়া বিকল্প খাবার তেমন থাকে না। এজন্য বাজার থেকে দানাদার খাবারের বিকল্প বের করার তাগাদা দিচ্ছেন প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা।

এ বিষয়ে সিলেট জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রুস্তুম আলী জানান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ আন্তর্জাতিক কারণে দানাদার খাদ্যের দাম বাড়ছে। এ অবস্থায় পতিত জমিতে ঘাস চাষের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে। পাশাপাশি বর্ষায় পানি শুকানোর পর এ অঞ্চলের জমিতে মাষকলাইর চাষ করা যেতে পারে। দানাদার খাদ্যের ওপর নির্ভরশীলতা না কমালে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৭, ২০২২ ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন
সাপের খামার যেন এখন এক দুঃস্বপ্ন তার
পাঁচমিশালি

পরিকল্পনা ছিলো সরকারি অনুমোদন পেলে সাপের বিষ সংগ্রহ করে তা বিক্রি করে দেশসেরা উদ্যোক্তা হবেন। কিন্তু রাজ্জাকের সেই স্বপ্ন এখন দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। ২০০০ সালে নিজ বসত বাড়ির পাশে তৈরি করেন বিষধর সাপের খামার পটুয়াখালী সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের নন্দিপাড়া এলাকার বাসিন্দা রাজ্জাক বিশ্বাস।

সম্প্রতি সাপের কামড়ে তার খামারের এক কর্মচারীর মৃত্যুর পর খামারটি বন্ধ করতে উদ্যোগ নেয় বন বিভাগ। তবে রাজ্জাকের দাবি, সরকারি সব নিয়ম মেনেই খামার পরিচালনা এবং খামারের অনুমোদনের জন্য তিনি অবেদন করেছেন। যে প্রক্রিয়া এখনও চলমান। সেক্ষেত্রে খামারটি বন্ধ করলে তার প্রতি অন্যায় করা হবে। এদিকে সম্ভাবনাময় এই শিল্পটি অংকুরেই বিনষ্ট না করে এটি কীভাবে অনুমোদন এবং নিয়মের মধ্যে নিয়ে আশা যায় সে বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণের দাবি স্থানীয়দের।

রাজ্জাক বিশ্বাস জানান, ২০০০ সালে একটি কিং কোবরা সাপ এবং ২৪টি ডিম দিয়ে তার এই খামারের যাত্রা শুরু। ২০০৮ সালে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বেসরকারি পর্যায়ে সাপ এবং কুমিরের খামার স্থাপনের জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করলে এর আলোকে আবেদন করেন তিনি। তবে সেই আবেদনের আর কোনো অগ্রগতি হয়নি।

কোনো পথ না পেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আবেদন করেন রাজ্জাক বিশ্বাস। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালের ২৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক ড. মো. সহিদুল্যাহ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর একটি চিঠি দেন। যাতে রাজ্জাক বিশ্বাসের মালিকানাধীন ‘বাংলাদেশ স্নেইক ভেনম’ একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ বলে বিধি মোতাবেক খামার অনুমোদনের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলা হয়।

প্রথমদিকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় খামারের অনুমোদনের প্রক্রিয়া শুরু করলেও বন বিভাগ এক্ষেত্রে আপত্তি জানায়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিষয়টি অবহিত করা হয়। তখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আইনগত মতামত দেওয়ার জন্য বন বিভাগের কাছে চিঠি দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সাপের খামারের অনুমোদন দেওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ রেখে বন বিভাগ একটি খসড়া আইন তৈরি করে।

রাজ্জাক বিশ্বাস জানান, ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর পটুয়াখালী সোনালী ব্যাংকের নিউ টাউন শাখায় সরকারি চালানের মাধ্যমে খামার নিবন্ধনের জন্য ২৫ হাজার টাকা জমা দেন। সর্বশেষ ২০১৯ সালে তৎকালীন জেলা প্রশাসক মতিউল ইসলাম চৌধুরী সাপের খামার সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠান। এর পেরিপ্রেক্ষিতে পটুয়াখালী জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সাপের খামার পরিদর্শন করেন। তবে নীতিমালায় সাপের খামারে এন্টি ভেনাম সংরক্ষণ করা এবং সাপের বিষ সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকার কথা বলা হয়। কিন্তু লাইসেন্স না থাকায় রাজ্জাক বিশ্বাস এন্টি ভেনম সংগ্রহ করতে পারেননি। ফলে অনুমোদন প্রক্রিয়া আবারও আটকে যায়।

সর্বশেষ চলতি বছরের ১১ এপ্রিল বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক রাজ্জাক বিশ্বাসের সাপের খামার বন্ধ করে সাপ বনে ছেড়ে দেওয়ার জন্য একটি নোটিশ দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্জাক বিশ্বাস প্রধান বন সংরক্ষক বরাবর গত ১৭ এপ্রিল একটি আবেদন করে খামার বন্ধ করা ও সাপ ছেড়ে দেওয়ার নোটিশটি প্রত্যাহারের আবেদন করেন।

এ বিষয়ে উপকূলীয় বন বিভাগ পটুয়াখালীর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. অব্দুল্লাহ আল মামুন বলে জানান, রাজ্জাক বিশ্বাস সাপের খামার তৈরি করে ঝাড় ফুকের মাধ্যমে ওঝা বৃত্তি করছেন, পাশাপাশি তিনি ইউটিউবে এসব আপলোড করছেন।

এছাড়া তিনি সমাজে এসব কুসংস্কার ছড়িয়ে দিচ্ছেন। যেহেতু তিনি নিয়ম মেনে সাপের খামার করছেন না, সে কারণে খামারটি বন্ধ করে সাপগুলো অবমুক্ত করার জন্য আমরা উদ্যোগ নিয়েছি। ইতোমধ্যে টেকনিকেল সাপোর্টের জন্য অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে।

পটুয়াখালী জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি খামারটি পরিদর্শন করেছি। নিয়ম অনুযায়ী তার খামারে যে এন্টি ভেনমসহ বিষ সংগ্রহ এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা থাকার কথা তা নেই। সে কারণে অনুমোদন দেওয়া সম্ভব হয়নি।

রাজ্জাক বিশ্বাস বলেন, বাংলাদেশে আমি প্রথম সাপের খামার শুরু করলেও একে একে সারাদেশে ৫৮টি খামার গড়ে ওঠে। কিন্তু অনুমোদন জটিলতায় বর্তমানে চারটি খামার চালু আছে। আমার সাপের খামার নিয়ে দেশি-বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে অনেক রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৬, ২০২২ ৯:৩২ অপরাহ্ন
পোল্ট্রি খামারের লোকসান পুষিয়ে আনতে মাদক ব্যবসায় জড়িত হোন তিনি
পাঁচমিশালি

পোল্ট্রির খামারের লোকসান পুষিয়ে আনতে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী এক নারী। ইয়াবা বিক্রির সময় ২০০ ইয়াবাসহ ওই নারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ জুন) রাতে ভানুয়াই গ্রামের ভাড়া বাসা থেকে ছদ্মবেশী পুলিশের কাছে ইয়াবা বিক্রির সময় তাকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার সাহিদা আক্তার সোনাইমুড়ী পৌরসভার পাপুয়া গ্রামের মিজি বাড়ির মো. রুবেলের স্ত্রী। তার বাবার নাম মৃত আবুল খায়ের।

সোমবার (৬ জুন) সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হারুনুর রশিদ তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ ছিল ভাড়া বাসায় ওই নারী ইয়াবা বিক্রি করে আসছেন। প্রমাণ না থাকায় এতদিন গ্রেফতার করা যায়নি। সোমবার রাতে ছদ্মবেশে তার কাছ থেকে ইয়াবা কিনতে যান উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাঈন উদ্দিন। এ সময় ২০০ পিস ইয়াবাসহ তাকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়।

ওসি হারুনুর রশিদ জানান, সাহিদা পুলিশের কাছে ইয়াবা বিক্রির বিষয়টি স্বীকার করেছেন। ওই নারী দাবি করেন, পোলট্রি খামার করে তার অনেক টাকা লোকসান হয়ে যায়। এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তিনি মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৬, ২০২২ ৭:৩৭ অপরাহ্ন
সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় গরু প্রবেশে চলছে কড়াকড়ি
পাঁচমিশালি

সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় গরু প্রবেশে চলছে কড়াকড়ি। সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে অবৈধভাবেও গরু আনার সামান্য সুযোগ পাচ্ছে না ব্যবসায়ীরা।

তবে কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে সাগর পাড়ি দিয়ে আরেক প্রতিবেশি দেশ মিয়ানমার থেকে বিপুলসংখ্যক গরু-মহিষ আসছে।

কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে জুলাই মাসেই এসেছে ১০ হাজার ৯৫ টি  গাবাদিপশু। এর মধ্যে ৬ হাজার ৭৪৬ টি গরু, তিন হাজার ৩৫১ ট মহিষ। এ থেকে সরকার রাজস্ব পেয়েছে ৫০ লাখ ৪৭ হাজার ৫০০ টাকা।

চলতি মাসের প্রথম দুদিনেই বৈধ পথে ২ হাজার ৬২৬ টি গরু ও মহিষ এসেছে। যার মধ্যে শুধু গরু এসেছে ২ হাজার ১২, মহিষ এসেছে ৬১৪ টি। এই গবাদিপশুগুলো শাহপরীর দ্বীপ করিডর দিয়ে প্রবেশ করেছে।

মাঝের ২ দিন বন্ধ থাকার পর সোমবার (৫ আগস্ট) থেকে আবার গরু মহিষ আসা শুরু হবে বলে বলছেন টেকনাফের গরু মহিষ আমদানি ব্যবসায়ীদের সভাপতি আব্দুল্লাহ মনির।

তিনি জানান , বৈধপথে আমদানিতে প্রতিটি গরু-মহিষের জন্য ৫০০ টাকা এবং ছাগলের জন্য ২৫০ টাকা করে রাজস্ব দেওয়া হচ্ছে। এই দুইদিনে ১৩ লাখ ১৩ হাজার টাকা সরকারকে রাজস্ব দেওয়া হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আমদানির পর চট্টগ্রাম-কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার ব্যাপারিরা এসব গরু-মহিষ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন পাইকারি দামে।

টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপ শুল্ক্ক স্টেশনের তথ্যমতে, বৈরী আবহাওয়া ও মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্কের ঘাটতির কারণে বেশ কিছু দিন পশু আমদানি বন্ধ ছিল। তবে কোরবানি ঘিরে সাগরপথে গরু ও মহিষ আসছে।

গত বছরের এই সময়ে মিয়ানমার থেকে মাত্র ৫ হাজার গরু-মহিষ এসেছিল। এবার ইতিমধ্যেই আমদানি হয়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। এ ছাড়া চলতি বছরের সাত মাসে এসব পশু থেকে রাজস্ব এসেছে ২ কোটি ২১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।

টেকনাফ শুল্ক্ক কর্মকর্তা মো. ময়েজ উদ্দীন জানান, বৈধ পথে যারা গরু মহিষ আনছে তাদের আমরা উৎসাহ যোগাচ্ছি। আমাদের দিক থেকে তাদের সহযোগিতা করছি।

জানা গেছে, ঈদের আগে আরো গরু-মহিষ আমদানির চিন্তাভাবনা রয়েছে ব্যবসায়ীদের। এখানকার গবাদিপশু স্থানীয় বাজারের চাহিদা মিটিয়ে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লাসহ সারা দেশে সরবরাহ করছে তারা।

তবে রাজধানীর গরুর হাট ঘুরে জানা যায়, মিয়ানমারের গরু প্রবেশ করায়, দেশের ব্যবসায়ীরা ভাল দাম পাবেন না- এমন হতাশার কথাই শোনা যাচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৫, ২০২২ ১০:১১ অপরাহ্ন
পঞ্চগড়ে অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রি করতে ব্যবসায়ী!
পাঁচমিশালি

পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে অসুস্থ গরু জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগে হাসিবুল ইসলাম (৪০) নামের এক ব্যবসায়ীকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে তাকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

রোববার (৫ জুন) দেবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. গোলাম ফেরদৌস উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়ন পরিষদে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এ আদেশ দেন।

এর আগে শনিবার বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জবাইকৃত গরুর মাংস ও ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়। পরে তাকে পুলিশের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। মাংস ব্যবসায়ী হাসিবুল ইসলাম দেবীগঞ্জ উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়নের বিজয়নগড় এলাকার বাসিন্দা।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় দেবীগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সারাবন তহুরা, চিলাহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ ও দেবীগঞ্জ থানা পুলিশের একটি দল উপস্থিত ছিলেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, ভোরে নিজের বাড়িতে অসুস্থ গরুটি জবাই করে দুপুরে চিলাহটি ইউনিয়নের ভাউলাগঞ্জ বাজারে বিক্রি করছিলেন হাসিবুল। খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় মাংসসহ হসিবুলকে চিলাহাটি ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসেন ইউপি চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ। খবর পেয়ে ইউএনও সেখানে পুলিশ ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাসহ উপস্থিত হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

দেবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জামাল হোসেন বলেন, রোববার তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

দেবীগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সারাবন তহুরা বলেন, গরুটি অসুস্থ ছিল বলে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। এ গরুর মাংস খেলে মানবদেহের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ২, ২০২২ ১১:৩২ পূর্বাহ্ন
৩৯ খামারি ও উদ্যোক্তা পেলেন ডেইরি আইকন পুরস্কার
ডেইরী

ডেইরি খামার, পশুখাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, দুধ ও গোশত প্রক্রিয়াকরণ এবং খামার যান্ত্রিকীকরণ এই চারটি ক্যাটাগরিতে দেশে দুগ্ধ খাতে সফল খামারি ও উদ্যোক্তাদের মধ্য থেকে বাছাইকৃত ৩৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে প্রথমবারের মতো দেয়া হলো ডেইরি আইকন-২০২১ পুরস্কার। প্রতিটি পুরস্কারের আর্থিক মূল্য এক লাখ টাকা।

গতকাল বুধবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস-২০২২ উপলক্ষে তাদের এই সম্মাননা দেয়া হয়।

প্রাণিসম্পদ অধিদফতর আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন।

এতে ডেইরি খামারি ক্যাটাগরিতে সাদিক অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী মো: ইমরান হোসেন ও খামারি আব্দুস সামাদ ফকিরসহ ১৫ জন; পশুখাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্যাটাগরিতে রংপুরের আর আর ট্রেডিংয়ের রাজু আহমেদসহ ৯ জন; দুধ/গোশত প্রক্রিয়াজাতকরণ ক্যাটাগরিতে সিরাজগঞ্জের সাদেক খান দই ঘরের আব্দুল মালেকসহ ৯ জন এবং খামার যান্ত্রিকীকরণ ক্যাটাগরিতে সিরাজগঞ্জের শান্তা ডেইরি ফার্মের রিয়াজ উদ্দিনসহ ছয়জন এই পুরস্কার পান।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম দুধের উৎপাদন বাড়াতে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমরা দুধে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারিনি, কিন্তু মাছ, গোশত ও ডিমে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। অনেক শিক্ষিত মানুষ এখন প্রাণিসম্পদ খাতে বিনিয়োগ করছে। তারা নিজেদের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করছে। বেসরকারি খাত ছাড়া প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়ন সম্ভব হতো না। দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে বেসরকারি খাতকে আরো এগিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, প্রাণিসম্পদ খাতের সমস্যা দূর করার জন্য আমরা অনেক কৌশলগত অবস্থান নিয়েছি। একসময় ভারত ও মিয়ানমার থেকে কোরবানির পশু আসত। এ খাতের খামারি ও উৎপাদকদের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে এখন আমরা বিদেশ থেকে কোনোভাবেই পশু দেশে আসতে দিচ্ছি না। মন্ত্রী বলেন, প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নে সহযোগিতার হাত সরকার সম্প্রসারণ করে রেখেছে। যারা প্রাণিখাদ্য ও মাছের খাদ্য উৎপাদন করতে চান, সরকার তাদের কর রেয়াতসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দিতে চায়। কিছু কৌশলগত সমস্যার কারণে প্রাণিখাদ্য ও অন্যান্য খাদ্যের দাম বাড়ছে। কিছু মজুদদার ও মুনাফালোভী খারাপ লোক আছে, তারা নিজেরা অনেক কিছু গোপন করে, আটকে রেখে বাইরে ছাড়ছেন কম। প্রাণিখাদ্য তৈরিতে বাইরে থেকে যে উপাদান আনতে হয় তা অতিরিক্ত নিয়েও অনেকে সেটা গুদামজাত করে রেখে কৃত্রিম সঙ্কট দেখান।

মেধাবী জাতি বিনির্মাণে দুধের চেয়ে ভালো খাবার হয় না উল্লেখ করে শ ম রেজাউল করিম বলেন, দেশে দুধের উৎপাদন ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। দুধের উৎপাদন বৃদ্ধির ধারা অত্যন্ত চমৎকার। সরকার মানসম্পন্ন দুধ উৎপাদনে গুরুত্ব দিচ্ছে। এ জন্য দুধ উৎপাদনে পশুকে দেয়া খাবারের মান বৈজ্ঞানিক উপায়ে নির্ধারণ করতে হবে। শুধু লিটারের পর লিটার দুধ বাড়লেই আমরা লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে পারব না। গুণগতমানের দুধ না হলে দুধ থেকে উৎপাদিত খাবারের পুষ্টিমান নিয়েও প্রশ্ন থেকে যাবে।
প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা: মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী।

এ ছাড়া অনুষ্ঠানে এফএওর বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি সিম্পসন, বিশ্ব ব্যাংকের সিনিয়র অ্যাগ্রিকালচার স্পেশালিস্ট ক্রিশ্চিয়ান বার্জার, প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক মো: আব্দুর রহিম, প্রকল্পের চিফ টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর ড. মো: গোলাম রব্বানীসহ অনেকে বক্তব্য রাখেন।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৯, ২০২২ ২:৫৮ অপরাহ্ন
১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ
পাঁচমিশালি

আগামী ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনের সব নদ-নদী ও খালে মাছ আহরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। এই তিন মাস মাছের প্রজনন মৌসুম। এ সময় সব ধরনের মাছ আহরণ বন্ধের পাশাপাশি সুন্দরবনে পর্যটক প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বন্ধ রয়েছে প্রবেশের পাস-পারমিটও।

জানা গেছে, মৎস্যসম্পদ রক্ষায় প্রতিবছর ১ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত দুই মাস সুন্দরবনের সব নদী ও খালে মাছ আহরণ বন্ধ রাখে বন বিভাগ। ২০১৯ সাল থেকে এই কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ বছর থেকে তা আরও এক মাস বাড়ানো হলো। সেই সঙ্গে সব ধরনের পর্যটকের প্রবেশও বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

সুন্দরবনের ছয় হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশ অংশে জলভাগের পরিমাণ ১৮শ’ ৭৪ দশমিক ১ বর্গকিলোমিটার। যা সমগ্র সুন্দরবনের আয়তনের ৩১.১৫ ভাগ। সুন্দরবনের জলভাগকে বলা হয় মৎস্যসম্পদের ভান্ডার। এই জলভাগে ২১০ প্রজাতির সাদা মাছ, ২৪ প্রজাতির চিংড়ি, ১৪ প্রজাতির কাঁকড়া, ৪৩ প্রজাতির মালাস্কা ও এক প্রজাতির লবস্টার রয়েছে। জুন থেকে আগস্ট এই তিন মাস মাছের প্রজনন মৌসুমে সুন্দরবনের নদী-খালে থাকা বেশির ভাগ মাছের ডিম থেকে মাছ জন্ম নিয়ে থাকে। এজন্য এ সময় মাছ ধরা বন্ধ থাকলে নদী-খালে যেমন মাছ বৃদ্ধি পাবে, তেমনি অন্যান্য প্রাণী, উদ্ভিদসহ সব জীবের ক্ষেত্রে এটি ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ।

সুন্দরবনে মাছ ধরা ট্রলারপূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মুহাম্মাদ বেলায়েত হোসেন জানান, সুন্দরবনে মৎস্যসম্পদ রক্ষায় ইন্টিগ্রেটেড রিসোর্সেস ম্যানেজমেন্ট প্ল্যানিংয়ের (আইআরএমপি) সুপারিশ অনুযায়ী প্রতি বছর ১ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সব নদী ও খালে মাছ আহরণ বন্ধ থাকে। ২০১৯ সাল থেকে এই কার্যক্রম চালু হয়েছে। এবার মৎস্য বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে এই সময় এক মাস বাড়িয়ে ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত করেছে বন মন্ত্রণালয়। এই তিন মাস সুন্দরবনের সব নদী ও খালে মাছ ধরা বন্ধের পাশাপাশি পর্যটক প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে সুন্দরবনে প্রবেশের সব ধরনের পাস-পারমিট।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৫, ২০২২ ১২:০৫ অপরাহ্ন
দেশের আট বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
পাঁচমিশালি

রাজশাহী, ঢাকা, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়ার সাথে প্রবল বিজলী চমকানোসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

গোপালগঞ্জ, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, পাবনা, রাজশাহী, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসহ খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু জায়গা হতে প্রশমিত হতে পারে।

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে আজ বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ঢাকায় আজ বাতাসের গতিবেগ দক্ষিণ/দক্ষিণপূর্ব দিক থেকে ঘন্টায় (১০-১৫) কিঃমি যা অস্থায়ীভাবে (৩০-৪০) কিমি/ঘন্টা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

আগামী ৭২ ঘন্টায় দেশের আবহাওয়ার অবস্থা সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিহার থেকে পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

মাইজদীকোর্টে সর্বোচ্চ ৫৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড করা হয়।এছাড়া ফেনীতে ৫২, চট্টগ্রামে ৩৩, ফরিদপুরে ১১, হাতিয়া ও পটুয়াখালীতে ১০,ঈশ্বরদীতে ০৯, বরিশালে ০৮, কক্সবাজারে ০৬, সীতাকুণ্ড, টেকনাফ ও বদলগাছীতে ০৫, রাঙ্গামাটি ও সৈয়দপুরে ০৪ মিলিমিটার ও দেশের বিভিন্ন স্থানে সামান্য বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

মঙ্গলবার যশোরে সর্বোচ্চ ৩৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। চট্টগ্রাম ও কুতুবদিয়ায় সর্বানিন্ম তাপমাত্রা ছিল ২৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সকালে ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আদ্রতা ছিল ৭৫ শতাংশ।

ঢাকায় আজ সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৬ টা ৩৯ মিনিট।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২৩, ২০২২ ১২:২৯ অপরাহ্ন
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে
পাঁচমিশালি

সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়ার সাথে প্রবল বিজলী চমকানোসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

রবিবার সন্ধ্যা থেকে আজ সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ঢাকায় আজ বাতাসের গতিবেগ দক্ষিণ/দক্ষিণপূর্ব দিক থেকে ঘন্টায় (১০-১৫) কিঃমি বেগে বয়ে যাবে।

আগামী ৭২ ঘন্টায় দেশের আবহাওয়ার অবস্থা সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিহার থেকে পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিরাজমান রয়েছে।

চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড করা হয়।এছাড়া ময়মনসিংহে ৪০, সীতাকুণ্ডে ৩৩, ফেনীতে ৩২, সন্দ্বীপে ২২, মাইজদীকোর্টে ও নেএকোনায় ২১, টেকনাফে ০৯, কুতুবদিয়ায় ০৪ মিলিমিটার ও দেশের বিভিন্ন স্থানে সামান্য বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

রবিবার চাঁদপুরে সর্বোচ্চ ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

তেঁতুলিয়ায় সর্বানিন্ম তাপমাত্রা ছিল ২১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সকালে ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আদ্রতা ছিল ৯০ শতাংশ।

ঢাকায় আজ সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৬ টা ৩৮ মিনিট।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop