৩:৫১ পূর্বাহ্ন

রবিবার, ১৯ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুন ১৪, ২০২৩ ১০:০৫ অপরাহ্ন
বাকৃবির পশুপালন অনুষদের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পশুপালন অনুষদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করা হয়েছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত গেজেটে নন ক্যাডার বা ক্যাডার বহির্ভূত পদে এনিমেল হাজবেন্ড্রির বিপরীতে কোনো ডিগ্রি না রাখায় এ কর্মসূচি ডেকেছেন শিক্ষার্থীরা। মন্ত্রণালয় প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনটি সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।

সোমবার (১৩ জুন) পশু পালন অনুষদের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে এ ঘোষণা দেন পশুপালন অনুষদ ছাত্র সমিতির ভিপি রেজওয়ান উল আমিন।

তিনি বলেন, ডক্টর অব ভেটেরিনারি সাইন্স (ডিভিএম) ডিগ্রিধারীরা যেমন ভেটেরিনারি কাউন্সিল থেকে রেজিস্ট্রেশন পান ঠিক তেমনি বি.এস.সি ভেট সায়েন্স অ্যান্ড এ.এইচ (কম্বাইন্ড) ডিগ্রিধারীরাও ভেটেরিনারি কাউন্সিল থেকে রেজিস্ট্রেশন পান। সেক্ষেত্রে স্পষ্টত দুইটা ডিগ্রি আলাদা কিছু নয়। এনিমেল হাজবেন্ড্রি (পশু পালন) ডিগ্রির সমতুল্য কোনো ডিগ্রি বাংলাদেশে নেই। অবিলম্বে এনিমেল হাজবেন্ড্রির বিপরীতে রাখা তথাকথিত কম্বাইন্ড ডিগ্রি তুলে দিতে হবে। অন্যথায় কঠিন আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে প্রাণির উৎপাদন বিষয়ক কয়েকটি নন-ক্যাডার পদে পশুপালন গ্রাজুয়েটদের পাশাপাশি ভেটেরিনারি সাইন্স ও এনিমেল হাজবেন্ড্রি তথা কম্বাইন্ড ডিগ্রিধারীদের একই পদে নিয়োগ সংশোধনের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে টানা ৫ দিন ধরে আন্দোলন করেছেন পশু পালন অনুষদের শিক্ষার্থীরা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ১২, ২০২৩ ৪:৩৬ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদের ছাত্র-ছাত্রীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদেও শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে আজ ১২ জুন (সোমবার) দুপুর ০২টায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবিত নতুন প্রজ্ঞাপনের ষষ্ঠ অধ্যায়ের ২০নং অনুচ্ছেদে উল্লেখিত নীতিমালা বাতিল করে ফিশারিজ গ্রাজুয়েটদের ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়নের দাবিতে এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদ ছাত্র-সমিতির সহকারী সাধারণ সম্পাদক তাসফি-উল ইসলাম এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন
মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদের প্রফেসর ড. ফাতেমা হক শিখা, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল হক, প্রফেসর মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. মোঃ ইসমাইল হোসেন, প্রফেসর ড. মোঃ শাহেদ রেজা, প্রফেসর ড. মোঃ নূরুল হায়দার রাসেল, ও প্রফেসর ড. তানভীর রহমানসহ ছাত্র-সমিতির ভিপি জায়েদ বিন রেজাউল আলিফ এবং জিএস নাসির আহমেদ সাগর।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, নতুন এ প্রজ্ঞাপনে মাছের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ভেটেরিনারিয়ানদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, যা মোটেই যৌক্তিক নয়। মাছের চিকিৎসার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ফিশারিজ গ্রাজয়েটদেরই অধিকার থাকবে। এ সময় বক্তারা আরোও বলেন, দুপুর ০২টায় বাকৃবিসহ বাংলাদেশের মোট ১৩ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ১২, ২০২৩ ৩:৩৬ অপরাহ্ন
“বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার-২০২২” অ্যাওয়ার্ড লাভ করলেন শেকৃবির মোঃ নাজমুস সাকিব
ক্যাম্পাস

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, সোনার বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর শিক্ষা ও গবেষণা ভাবনায় পরবর্তী প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের উদ্যোগে দেশের অভ্যন্তরে স্নাতকোত্তর (Post Graduate ) পর্যায়ে কৃষি বিজ্ঞান, চিকিৎসা বিজ্ঞান, তথ্য ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি, কলা ও মানবিক এবং ব্যবসা শিক্ষা সহ মোট ১৬ (ষোল) টি অধিক্ষেত্রে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ২২ (বাইশ) জন অনন্য মেধাবী শিক্ষার্থীকে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার”-২০২২ হিসেবে অ্যাওয়ার্ডের ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও ৩ লক্ষ টাকার চেক হাতে তুলে দেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। ১১ জুন, ২০২৩ রোজ রবিবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নরসিংদীর কৃতি সন্তান মোঃ নাজমুস সাকিব কৃষি বিজ্ঞান অধিক্ষেত্রে শিক্ষা, গবেষণা ও এক্সট্রাকারিকুলার এক্টিভিটিতে বিশেষ অবদান রাখায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাত থেকে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার-২০২২” অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন ।

মোঃ নাজমুস সাকিব, ০৮ জুলাই ১৯৯৯ তারিখে নরসিংদী জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা জনাব মোঃ আব্দুল করিম, দক্ষিণ শিলমান্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও মাতা জনাবা কামরুন্নাহার, বাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে সুনামের সাথে চাকুরি করছেন। মোঃ নাজমুস সাকিব বর্তমানে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিশারিজ বায়োলজি এন্ড জেনেটিক্স বিভাগে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নরত আছেন। স্নাতক পর্যায়ে ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদে সর্বোচ্চ ৩.৯৬ সিজিপিএ অর্জন করে প্রথম স্থান অর্জন করায় তিনি ইউজিসি মেধাবৃত্তি ২০২২ প্রাপ্ত হন। ইতোপূর্বে তিনি এস.এস.সি. ২০১৪, জে.এস.সি. ২০১১ ও প্রাথমিক শিক্ষাবৃত্তি ২০০৮ পরীক্ষায় যথাক্রমে ঢাকা বোর্ডে ১১ তম, নরসিংদী জেলায় ২য় ও নরসিংদী সদর উপজেলায় ৫ম স্থান অর্জন করে ট্যালেন্টপুলে সরকারি শিক্ষাবৃত্তি লাভ করেন। তিনি রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা ও ব্রাহ্মন্দী কামিনী কিশোর মৌলিক সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনার পাশাপাশি একোটিয়াটিক বায়ো রিসোর্স রিসার্চ ল্যাব, শেকৃবি-তে মৎস্য খাতের বিভিন্ন গবেষণা কার্যের সাথে যুক্ত আছেন। উল্লেখ্য যে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের অর্থায়নে পরিচালিত ‘Fish Diversity and Ecosystem Services of Dubla Island of Sundarbans, Bangladesh’ গবেষণা প্রকল্পে তিনি গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। ইতোমধ্যে কয়েকটি গবেষণা নিবন্ধ আন্তর্জাতিক জার্নালে সহ-লেখক হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে এবং আরও কিছু গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠন যেমন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) কম্পিউটার ক্লাবের সদ্য বিদায়ী সভাপতি, International Association of Students in Agricultural and Related Sciences-IAAS Bangladesh SAU-Dhaka এর প্রতিষ্ঠাকালীন Head of Control Board, শেকৃবি অন্ট্রাপ্রিনিয়রশীপ ডেভেলপমেন্ট ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, শেকৃবি ফটোগ্রাফি সোসাইটির ইভেন্ট প্লানিং সেক্রেটারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও গ্রাম বাংলার মৎস্যচাষী এবং খামারীদের মাছ চাষে বিনামূল্যে মৎস্য সেবা প্রদানকারী অলাভজনক সংগঠন ‘বাংলাদেশ মৎস্য হাসপাতাল’ এর আইটি ও যোগাযোগ সচিব হিসেবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তাছাড়া স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে রচনা লিখন, কবিতা আবৃত্তি এবং বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হিসেবে তার বেশ কিছু অর্জন রয়েছে। মোঃ নাজমুস সাকিব কে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার” অ্যাওয়ার্ড ২০২২ পাওয়ায় তার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমার এই অর্জনের জন্য আমি কতজ্ঞ মহান সৃষ্টি কর্তার প্রতি, আমার পিতা মাতা ও পরিবারের প্রতি, স্কুল, কলেজ ওবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের সকল শিক্ষকবৃন্দ, আত্মীয়-সজন ও  শুভাকাঙ্খীদের প্রতি। যাদের স্নেহ, ভালোবাসা ও সহযোগিতায় আমি আজ এই পর্যায়ে এসেছি। শিক্ষা, গবেষণা ও এক্সট্রাকারিকুলার এক্টিভিটির মানদন্ডের ভিত্তিতে আমার এই “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার” অ্যাওয়ার্ড ২০২২ প্রাপ্তি আমাকে এক দিকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সারাজীবনের আদর্শকে বুকে ধারণ করে শিক্ষা ও গবেষণায় আরো মনোনিবেশ করতে উৎসাহ প্রদান করবে এবং অন্য দিকে পড়াশোনার পাশাপাশি বরাবরের মতোই সহশিক্ষা ও এক্সট্রাকারিকুলার এক্টিভিটি গুলো চালিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করবে। সেই সাথে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার” অ্যাওয়ার্ড ২০২২ থেকে প্রাপ্ত অর্থ আমি আমার পরবর্তী শিক্ষা ও গবেষণা কাজে ব্যবহার করবো। সর্বোপরি, আমি নিজেকে একজন আদর্শ, দায়িত্বশীল ও সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়তে চাই। দেশ ও জাতির সেবায় নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলতে উচ্চশিক্ষা লাভ ও পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করতে চাই। সেই সাথে নিয়মিতভাবে গবেষণার পাশাপাশি মৎস্যচাষী ও কৃষকের দ্বারে গবেষণালব্ধ জ্ঞান পৌঁছে দিয়ে তাদের কল্যাণে কাজ করে যেতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ” ।

শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের সহযোগিতায় ও প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের উদ্যোগে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সময়ে উপবৃত্তি, শিক্ষাবৃত্তি, ভর্তি সহায়তা, চিকিৎসা অনুদান, এমফিল ও পিএইচডি ফেলোশিপ প্রদান করে থাকে। সেই সাথে দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে স্বীকৃতি ও উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার” অ্যাওয়র্ড প্রদান করে। 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ১২, ২০২৩ ১২:০৩ পূর্বাহ্ন
বশেমুরকৃবি ভেটেরিনারি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন
ক্যাম্পাস

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কয়েকটি পদের চাকরিতে নিয়োগ বিধিমালা থেকে ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন (ডিভিএম) ডিগ্রি বাদ দেওয়ায় আজ ১১ই জুন বিকাল ৫ টায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি স্টুডেন্ট ফেডারেশন , বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।

গত ৩০ মে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে ক্যাডারবহির্ভূত গেজেটেড কর্মকর্তা ও নন-ক্যাডার কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালায় কয়েকটি পদে ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন(ডিভিএম) ডিগ্রিকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত গেজেট অনুসারে সহকারী ব্যবস্থাপক, সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, পোলট্রি ডেভেলপমেন্ট অফিসার, অ্যানিমেল প্রোডাকশন অফিসার, পশুপালন কর্মকর্তা ও জ্যু অফিসার পদে বিএসসি অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি ও বিএসসি ভেটেরিনারি সায়েন্স অ্যান্ড অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি ডিগ্রিধারীরা আবেদন করতে পারবেন। কিন্তু ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন (ডিভিএম) ডিগ্রিধারীদের এসব পদে আবেদনের সুযোগ রাখা হয়নি। এতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিএসএফ এর নেতৃবৃন্দ ও ভেটেরিনারি অনুষদের সাধারণ শিক্ষার্থীরা উদ্বেগ জানিয়ে প্রকাশিত গেজেটে ভেটেরিনারি ডিগ্রি অন্তর্ভুক্তির পাশাপাশি অভিন্ন ডিগ্রি চালুর দাবি জানায়।

মানবন্ধনের এক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিএসএফ এর সভাপতি তানভীর সাঈদ নোবেল জানায় এই গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন এর শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করা হয়েছে।

বশেমুরকৃবি বিভিএসএফ এর সাধারণ সম্পাদক মো: জাকারিয়া হোসেন জানায় ৩০ মে প্রকাশিত ননক্যাডার নিয়োগ বিধিমালার গেজেট দ্রুত সংশোধন করা উচিত।

বশেমুরকৃবি বিভিএসএফ এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: গোলাম দস্তগীর জানায় এই গেজেট সংশোধন না করা অব্ধি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিভিএম এর শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনে আন্দোলন ও আমরণ অনষণে অংশগ্রহণ করবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ১১, ২০২৩ ৪:২৫ অপরাহ্ন
সিভাসুতে প্রথমবারের মতো ইন্টার্ন শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বিষয়ক কর্মশালা
ক্যাম্পাস

সিভাসুতে বর্তমানে ইন্টার্নরত ভেটেরিনারি শিক্ষার্থীদের জন্যে পেশাগত দক্ষতা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ের উপর গত ২৮ মে থেকে ৮ জুন, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত ১০ দিনব্যাপী একটি কর্মশালা আয়োজন করে। ইউনিভার্সিটি অব্ব্রিস্টল (ইউকে) এবং সেন্ট জর্জেস ইউনিভার্সিটি (গ্রেনাডা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ) এর সমন্বয়ে সিভাসু এই কর্মশালাটি আয়োজন করে। এতে অংশগ্রহণ করে সিভাসুর ইন্টার্নরত ৩০ জন শিক্ষার্থী।

ডিভিএম ডিগ্রী লাভের পর একজন ভেটেরিনারিয়ানের কর্মজীবনের শুরুতে যে যে পেশাগত দক্ষতার অভাবে কর্মক্ষেত্রে নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয় সেই বিষয়গুলো একটি গুণগত গবেষণালব্ধ ফলাফলের মাধ্যমে নির্ণয় করা হয় এবং সেই অনুযায়ী এই কর্মশালাটির আয়োজন করা হয়।১৫ জন করে মোট দুইটি দল গঠন করে ১০দিনের (৫দিন, প্রতি দল) জন্যে এই কর্মশালাটির পরিকল্পনা করা হয়। এই কর্মশালায় প্রাধান্য দেয়া হয়, স্নাতক ডিগ্রী লাভের পর একজন ভেটেরিনারিয়ানের জন্যে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কাজ করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো।কর্মশালার প্রথম দিনে সিভি (জীবন বৃত্তান্ত) প্রস্তুত, কভার লেটার (পরিচিতি পত্র), মোটিভেশনাল লেটার (অনুপ্রেরণা পত্র) প্রস্তুত এবং ইন্টার্নশিপের দীর্ঘসময়টিকে একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি কাঙ্ক্ষিত চাকরির পরীক্ষার জন্যে প্রস্তুতি গ্রহণের ক্ষেত্রে সময়কে সামঞ্জস্য করার বিষয়ে একটি প্রেক্টিক্যাল পর্ব রাখা হয়। দ্বিতীয় দিনে সরকারি চাকরি পরীক্ষার জন্যে কার্যকরী প্রস্তুতি পরিকল্পনা বিষয়ে একটি আলোচনা পর্ব সংযোজন করা হয়।কর্মশালার তৃতীয় দিনে সরকারি ও বেসরকারি কর্মক্ষেত্রে ভেটেরিনারিয়ানের নৈতিক আচরণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়। পরিকল্পনার চতুর্থ দিনে ইভিডেন্স বেইসড ভেটেরিনারি মেডিসিন (প্রমাণ ভিত্তিক ভেটেরিনারি মেডিসিন) গুরুত্ব এবং প্রয়োগ বিষয়ে আলোচনা রাখা হয়। সপ্তাহের শেষ দিনে ভেটেরিনারিয়ান হিসেবে খামারির সাথে কার্যকরী ব্যবহার এবং উদ্যোক্তা হবার বিভিন্ন দিকগুলো আলোচনা করা হয়।

পেশাগত দক্ষতা কার্যক্রম এর সমন্বয়ক অধ্যাপক মোঃ আহসানুল হক এর তত্ত্বাবধানে, প্রকল্পটির গবেষণা সহায়ক ডা. আবদুল্লাহ আল সাত্তার সহ ভেটেরিনারি ইপিডেমিওলজি বিষয়ে মাস্টার্সরতশিক্ষার্থীদের সহায়তায় প্রতি দলের জন্যে এই পর্বগুলো পরিচালনা করা হয়।   কার্যক্রমটির বিভিন্ন বিষয়ে ইউনিভার্সিটি অব ব্রিস্টল থেকে অধ্যাপক সারাহ বেইলি এবং সেন্ট জর্জেস ইউনিভার্সিটি থেকে সহযোগী অধ্যাপক
টালিয়া গুটিন সহযোগীতা করেন।

২-সপ্তাহব্যাপী প্রশিক্ষণের বিভিন্ন পর্বে রিসোর্স পার্সনের দায়িত্বে ছিলেন সিভাসু থেকে অধ্যাপক আব্দুল আহাদ, অধ্যাপক মোহাম্মদ রাশেদুল আলম, অধ্যাপক মোঃ মিজানুর রহমান, অধ্যাপক আমির হোসেন সৈকত, সহযোগী অধ্যাপক মাহবুব আলম, সহযোগী অধ্যাপক আহাদুজ্জামান, সহকারী অধ্যাপক এস. এম. মোকাদ্দেস আহমেদ দিপু, সহকারী অধ্যাপক সাজেদা আক্তার এবং সহকারী অধ্যাপক রিদোয়ান পাশা।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে রিসোর্স পার্সন হিসেবে ছিলেন ডা. ফরহাদ হোসেইন (সাবেক পরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর), ডা. রুমন তালুকদার (উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা), ডা. সেতু ভূষণ দাশ (উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা), ডা. মোঃ ইবরাহিম খলিল (বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা), ডা. অজয় দেবনাথ (ভেটেরিনারি সার্জন) এবং ডা. মোঃ আব্দুল কাদের (ভেটেরিনারি সার্জন)। বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন পর্বে রিসোর্স পার্সন হিসেবে যুক্ত ছিলেন ডা. আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম (সহকারী মহাব্যবস্থাপক, কাজী ফার্ম লিমিটেড), ডা. সজীব দেবনাথ (প্রতিষ্ঠাতা, স্কাইটেক এগ্রোফার্মা), ড. রুবাইয়াত বিনতে হাসান (কনসালটেন্ট, ইউনিসেফ, মিয়ানমার), ডা. সাদ্দাম হোসেন (প্রধান কার্যনিবাহী কর্মকর্তা, বার্ড এন্ড পেট এনিম্যাল ক্লিনিক)এবং ডা.  পার্থ সামন্ত (প্রধান কার্যনিবাহী কর্মকর্তা, এন্টিটি)।

কর্মশালার শেষ দিনে সমাপনী অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট ও পুরষ্কার প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানটিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক এ.এস.এম লুত্ফুল আহসান, উপাচার্য, সিভাসু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক এ.কে.এম. সাইফুদ্দিন, পরিচালক, বহিঃর্বিভাগ, অধ্যাপক গউজ মিঞা, পরিচালক, আইকিউএসি (ইন্টার্নাল কোয়ালিটি এসিউরেন্স সেল) এবং ডা. ফরহাদ হোসেইন, সাবেক পরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।আরোও উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য বিভাগীয় প্রধানবৃন্দ ও সদস্যবৃন্দ, রিসোর্স পার্সন, কোর্সটিতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং এপি-মাস্টার্স ফেলো।অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক মোহাম্মদ লুত্ফর রহমান, ডিন, ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক এ. এস. এম লুত্ফুল আহসান পেশাগত দক্ষতা কার্যক্রমটির জন্যে প্রয়োজনীয় চাহিদা গুলো পূরণের লক্ষ্যে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন এবং তিনি একটা শিক্ষা বিষয়ক গবেষণা প্রস্তাব (অর্থনৈতিক সহায়তা সাপেক্ষে) পাশের প্রতিশ্রুতি দেন।তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “কেবল চাকরি না খুঁজে, চাকরিদাতাও হতেহবে। শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তা হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে হবে।শিক্ষার্থীদের লিডারশিপ গুণাবলি তৈরি করা অতীব জরুরি।”

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে, ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ লুত্ফর রহমান বলেন, “ভেটেরিনারি শিক্ষার্থীদের ব্যস্ত একাডেমিক সময়ের উপযুক্ত বিষয় বা সময় নির্ধারণ করে, এই পেশাগত দক্ষতা ভিত্তিক বিষয়গুলো অন্তর্ভূক্ত করা যেতে পারে, কেননা বর্তমান যুগে চাকরি পাবার ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীকে একাডেমিক দক্ষতার পাশাপাশি পেশাগত দক্ষতা থাকাওজরুরি।”

ইন্টার্ন ভেটেরিনারি শিক্ষার্থীদের মতে, মাঠপর্যায়ে কাজে নামার পূর্বে পেশাগত দক্ষতাভিত্তিক কোর্স বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এধরনের কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে চালু করা হলে, তাদের এবং পরবর্তী ভেটেরিনারি প্রজন্মের জন্যে কর্মক্ষেত্রে আরো সফলতার সাথে কাজ করা সম্ভব হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৮, ২০২৩ ২:৩৯ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে ‘বৃহদাকারের ধানবীজ সংরক্ষণে বায়ুরোধী পদ্ধতি : ভূমিকা এবং ব্যবস্থাপনা শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত।
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগ কর্তৃক বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী ‘বৃহদাকারের ধানবীজ সংরক্ষণে বায়ুরোধী পদ্ধতি : ভূমিকা এবং ব্যবস্থাপনা শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ এর কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
প্রকল্পের প্রধান গবেষক প্রফেসর ড. মো: মঞ্জুরুল আলম এর সভাপতিত্বে এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো: নজরুল ইসলাম । বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএডিসি এর ক্ষুদ্র সেচ বিভাগ এর প্রধান প্রকৌশলী কৃষি প্রকৌশলী ড.শীবেন্দ্র নারায়ন গোপ এবং বিএডিসি গবেষণা সেল এর যুগ্ম পরিচালক ড. মো: নাজমুল ইসলাম ।
প্রকল্পের উপ প্রধান গবেষক প্রফেসর ড, চয়ন কুমার সাহা এর সঞ্চালনায় ‘বেশী পরিমানের বীজধান ও শস্যধান সংরক্ষণ প্রযুক্তি’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর ড. মো: রোস্তম আলী ।
গবেষকগণ বলেন, সাধারণত বিএডিসি এবং কৃষকের রক্ষিত বীজ ধানই বীজ এর প্রধান উৎস, বেশির ভাগ কৃষকই তাদের রক্ষিত বীজ সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে না বিধায় অনেক ক্ষেত্রে বীজের গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়।
তবে সঠিক পদ্ধতিতে, সঠিক পাত্রে ধান সংরক্ষণ করে কৃষকগণ অধিক ফলন পেয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন । এ ক্ষেত্রে গবেষণায় দেখা গেছে, হার্মেটিক (বায়ুরোধী) ব্যাগ ধান ও বীজ সংরক্ষণে খুবই কার্যকর।
গবেষক প্রফেসর ড, চয়ন কুমার সাহা বলেন , বায়ুরোধী ব্যাগ সহজেই ব্যবহার করা যায় এবং পূন:ব্যবহার উপযোগী
এতে সংরক্ষণকালীন অপচয় হয় না বললেই চলে। প্রফেসর ড. মো: রোস্তম আলী বলেন, বায়ুরোধী ব্যাগ ব্যাবহারের ফলে শস্যের রং ও গুনগত মান ঠিক থাকে।
উল্লেখ্য ফিড দি ফিউচার,ইউএসএআইডি ও এডিএমআই,যুক্তরাষ্ট্র এর অর্থায়নে এবং পোস্ট হারভেস্ট লস ইনোভেশন ল্যাব(ফিল)-বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন , ঢাকা বিভাগের ৩০জন উর্ধতন কর্মকর্তাগণ অংশ নেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৮, ২০২৩ ১২:২৭ পূর্বাহ্ন
খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর শুভ উদ্বোধন
ক্যাম্পাস

খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল এর শুভ উদ্বোধন এবং এর কার্যক্রম বিষয়ক কর্মশালা ০৭/০৬/২০২৩ তারিখ, রোজ বুধবার মেট্রোপলিটন কৃষি অফিস, দৌলতপুর, খুলনা এর সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের মাননীয় সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবুল কাসেম চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর সারোয়ার আকরাম আজিজ, মাননীয় ট্রেজারার, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা; প্রফেসর ড. মো: সারওয়ার জাহান, এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও সদস্য, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স কমিটি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা এবং ড. দূর্গা রানী সরকার, পরিচালক, এসপিকিউএ, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন। উক্ত উদ্বোধনী কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন, ড. নৌশিন জাহান, পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত), আইকিউএসি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা।

অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন ড. মো: তসলিম হোসেন, সহকারি অধ্যাপক, এনিম্যাল নিউট্রিশন বিভাগ, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা। গীতা পাঠ করেন জনাব বিদুৎ মাতুব্বর, প্রভাষক, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড পাবলিক হেলথ বিভাগ, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন জনাব বাছির আহমদ, অতিরিক্ত পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত), আইকিউএসি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা। অনুষ্টানে প্রধান অতিথি, প্রধান পৃষ্ঠপোষক এবং বিশেষ অতিথিবৃন্দ আইকিউএসি এর প্রতিষ্ঠা, এর কার্যক্রম সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ও দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান সঞ্চলনা করেন, মো: আরিফ সাদিক পলাশ, অতিরিক্ত পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত), আইকিউএসি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৬, ২০২৩ ১:০২ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে দুর্নীতি বিরোধী র‍্যালী অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়:  বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) নৈতিকতা কমিটির আয়োজনে আজ ৬ জুন (মঙ্গলবার) দুর্নীতি বিরোধী র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত র‌্যালিটি উদ্বোধন করেন নৈতিকতা কমিটির সভাপতি প্রফেসর মোঃ সিদ্দিকুর রহমান। এ সময় তিনি বলেন, দেশ ও জাতি গঠনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তোলার কোন বিকল্প নাই। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তুলতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে, তবেই উন্নত দেশ ও জাতি গঠন সম্ভব হবে।
নৈতিকতা কমিটির সদস্য-সচিব কৃষিবিদ ড. মোঃ জহিরুল আলম এর সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ।
র‌্যালিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগীয় শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং কর্মচারীসহ ছাত্রছাত্রীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।ব্যালী শেষে বিভিন্ন বিভাগের প্রধানসহ বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের মাঝে লিফলেট বিতরণ করা হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ৫, ২০২৩ ৩:৫৯ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে ‘ফাউন্ডেশন ট্রেনিং ফর ইউনির্ভাসিটি টিচার্স’ শীর্ষক প্রশিক্ষণের ২৮তম কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ): বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইন্সটিটিউট কর্তৃক ০৫ জুন সোমবার বেলা ১২ঃ০০ ঘটিকায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যায়ের নবীন শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘ফাউন্ডেশান ট্রেইনিং ফর ইউনির্ভাসিটি টিচার্স’ শীর্ষক প্রশিক্ষণের ২৮তম কোর্সের সমাপনী ও সার্টিফিকেট বিতরণী অনুষ্ঠান জিটিআই শ্রেণিকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে জিটিআই এর পরিচালক প্রফেসর ড. বেনতুল মাওয়া এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রুটিন দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল।
এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ আবুল মনসুর।
গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইন্সটিটিটের প্রফেসর ড. মোঃ মোজাম্মেল হক এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরোও বক্তব্য রাখেন বাকৃবির ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ, বাকৃবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আসলাম আলী, গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইন্সটিটিটের সদ্য সাবেক পরিচালক প্রফেসর ড. এম. নজরুল ইসলাম এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন উক্ত প্রশিক্ষনের কোর্স কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মাছুমা হাবিব।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ২, ২০২৩ ৭:৪৮ অপরাহ্ন
নারী শিক্ষার্থীদের জন্য ২০০ শয্যার ছাত্রী নিবাস করার প্রস্তাব
ক্যাম্পাস

কারিগরি শিক্ষায় নারী শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে বাজেটে। ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে দেশের সব টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ (টিএসসি) ছাত্রীদের জন্য ২০০ শয্যা বিশিষ্ট ছাত্রী নিবাস করা হবে।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য তুলে ধরেন।

অর্থমন্ত্রী বাজেট বক্তৃতায় বলেন, সকল উপজেলায় একটি করে টিএসসি স্থাপন করার কার্যক্রম চলমান আছে। প্রতিটি টিএসসিতে এক হাজার ৮০ জন করে ৩২৯টি টিএসসিতে মোট তিন লাখ ৫৫ হাজার ৩২০ জন শিক্ষার্থীর ভর্তির সুযোগ তৈরি হবে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে ২০০ শয্যা বিশিষ্ট ছাত্রীনিবাস থাকবে। অ্যাসেট প্রকল্পের আওতায় একটি আন্তর্জাতিক মানের মডেল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হবে।

অর্থমন্ত্রী জানান, ১০০টি উপজেলার প্রতিটিতে একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে আছে এবং ৮৫টিতে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এছাড়া, ‘উপজেলা পর্যায়ে ৩২৯টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ (টিএসসি) স্থাপন’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের অবশিষ্ট সকল উপজেলায় একটি করে টিএসসি স্থাপন করার কার্যক্রম চলমান আছে। প্রতিটি টিএসসিতে এক হাজার ৮০ জন করে ৩২৯টি টিএসসিতে মোট তিন লাখ ৫৫ হাজার ৩২০ জন শিক্ষার্থীর ভর্তির সুযোগ তৈরি হবে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে ২০০ শয্যা বিশিষ্ট ছাত্রীনিবাস থাকবে। অ্যাসেট প্রকল্পের আওতায় একটি আন্তর্জাতিক মানের মডেল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হবে। বর্তমানে সিলেট, বরিশাল, রংপুর, ও ময়মনসিংহ জেলায় ৪টি মহিলা পলিটেকনিক স্থাপনের কাজ চলমান আছে। চলছে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা ও রংপুর বিভাগে ৪টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপনের কাজ।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop