৮:২৯ অপরাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : অগাস্ট ৭, ২০২২ ৪:৪০ অপরাহ্ন
জ্বালানির দাম বৃদ্ধিতে দিশেহারা উত্তরের কৃষকরা
কৃষি বিভাগ

জ্বালানির দাম বাড়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের কৃষকরা। মাঝরাতের ডিজেলের দাম বৃদ্ধি পাল্টে দিয়েছে সবার পরিস্থিতি।

কৃষকরা জানান, এবার বৃষ্টি কম হওয়ায় সেচের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে আমন চাষ। এর মাঝে বেড়েছে সারের দাম। এবার অকল্পনীয় দাম বাড়ল ডিজেলের। এক বিঘা জমি চাষে যেখানে খরচ হতো ৯০০ থেকে হাজার টাকা। ডিজেলের দাম বাড়ায় একই জমি চাষে খরচ হচ্ছে ১৫০০ থেকে ১৭০০ টাকা।

এছাড়াও পুরো মৌসুমে সেচতো আছে। সব মিলিয়ে আবাদ নিয়ে দিশেহারা কুড়িগ্রামের কৃষকরা।

শুক্রবার (৫ আগস্ট) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মীর মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দেশে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার (৫ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টার পর থেকে ডিপোর ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে ভোক্তা পর্যায়ে খুচরা মূল্য ডিজেল প্রতি লিটার ১১৪ টাকা, কেরোসিন প্রতি লিটার ১১৪  টাকা, অকটেন প্রতি লিটার ১৩৫ টাকা ও পেট্রল প্রতি লিটার ১৩০ টাকা লিটার হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৭, ২০২২ ৩:০০ অপরাহ্ন
অর্থনীতিকে সহনশীল রাখতেই তেলের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছে সরকার: কৃষিমন্ত্রী
কৃষি বিভাগ

বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে দেশের অর্থনীতিকে সহনশীল ও স্বস্তির মধ্যে রাখতেই তেলের দাম বাড়াতে সরকার বাধ্য হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক। একইসাথে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম আরও কমলে দেশেও তেলের দাম কমানো হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

রবিবার(৭ আগস্ট) সকালে কুমিল্লা শহরের শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে সিলেট, কুমিল্লাসহ পাহাড়ি অঞ্চলে তেল ফসল ও ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি শীর্ষক কর্মশালা শুরুর আগে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) এ কর্মশালার আয়োজন করে।

মন্ত্রী বলেন, দেশে তেলের দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর জন্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ আন্তর্জাতিক সংকট দায়ী। এই সংকটের কারণে সারা পৃথিবীতেই অর্থনীতি অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে। দেশে এ অস্থিরতা মোকাবেলা করার জন্য সরকার তেলের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছে। তেলে এতো ভর্তুকি দিলে আমাদের ফরেন রিজার্ভ অনেক কমে যাবে, তখন সারা জাতি হুমকির মধ্যে পড়বে। তারচেয়ে বর্তমানে সাবধান হওয়া ভাল, সাশ্রয়ী ও কৃচ্ছ্রসাধন করা ভাল। বর্তমানে একটু কষ্ট সাময়িকভাবে মেনে নিয়ে যাতে আমরা সাবধান হই। দেশটাকে তো আমরা ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারি না। সেজন্য, সরকার তেলের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছে যাতে তেলের ব্যবহার কিছুটা হলেও কমে এবং আমরা যাতে শ্রীলঙ্কার মতো বিপর্যয়ে না পড়ে সহনশীল অবস্থায় ও টিকে থাকতে পারি।

তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে কৃষিতে প্রভাব পড়বে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বিদ্যুতের দাম বাড়ে নি, ফলে বিদ্যুৎচালিত সেচযন্ত্রে কোন সমস্যা হবে না। তবে সার্বিকভাবে কৃষিতে কিছুটা প্রভাব পড়বে। কৃষি উৎপাদন কমবে না, তবে কৃষকের লাভ কমে আসবে। বিশ্বপরিস্থিতির কারণে একটু কষ্ট হলেও, আমাদর সবাইকে সম্মিলিতভাবে তা মোকাবেলা করতে হবে।

পরে কর্মশালায় প্রদত্ত বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, সিলেট ও পাহাড়ি অঞ্চলে অনেক জমি পতিত থাকে। দেশে খাদ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে কোনক্রমেই এসব জমি পতিত রাখা যাবে না। পাশাপাশি ধানের উৎপাদন না কমিয়ে বিদ্যমান শস্যবিন্যাসে তেল ফসলকে অন্তর্ভুক্ত করার সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। সেজন্য, কৃষি কর্মকর্তাদের আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে।

কৃষিসচিব মো: সায়েদুল ইসলামের সভাপতিত্বে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরফানুল হক রিফাত, ব্রির মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বেনজীর আলম,  বিএডিসির চেয়ারম্যান এএফএম হায়াতুল্লাহ, বারির মহাপরিচালক দেবাশীষ সরকার, কুমিল্লার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৭, ২০২২ ৯:২০ পূর্বাহ্ন
নতুন জাতের ধান ব্রি-৯৩, বীজ বিক্রি করে লাখপতি তিনি!
কৃষি বিভাগ

ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষক খলিলুর রহমান, পাঁচ একর জমিতে নতুন জাতের ধান আবাদ করে ৫ লাখ টাকার সেই ধানের বীজ বিক্রি করে, এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি করেন। সেই ধানের বীজ থেকে উৎপাদিত ধানের চারা দেখতে রাণীশংকৈলের রাতোর ইউনিয়নে ছুটছে বিভিন্ন এলাকার কৃষক।

খলিলুর রহমান জানান, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান,গম ও পাট বীজ উৎপাদন,সংরক্ষণ এবং বিতরণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ব্রি-৯৩ জাতের ধানের বীজ সগ্রহ করি। কৃষি অধিদপ্তরের সহযোগিতা এবং পরামর্শ নিয়ে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে গত ২১-২২ অর্থবছরে আমন মৌসুমে ৫ একর জমিতে এ ধানের বীজ রোপণ করে তা থেকে ১৫ টনের অধিক ধান উৎপাদন করি। এ ধানের বীজ স্থানীয় কৃষকদের কাছে ৪০ টাকা কেজি দরে ৫ লক্ষ টাকার বীজ বিক্রি করি। বাকি ২-৩ টন ধান খাদ্য হিসেবে সংগ্রহ করেন বলে জানান তিনি।

রাতোর ইউনিয়নের কৃষক শামসুল আলম জানান, আমি এ জাতের ধানের বীজ রোপণ করি এবং ধানের চেহারাও অনেক ভাল। ধান লাগানোর সময় যে খরচ অন্যান্য ধানের চেয়ে এর খরচ কম। আশা করছি আমিও খলিলের মতো বীজ উৎপাদন করব ইনশাল্লাহ, জানান শামসুল আলম।

রাণীশংকৈল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সঞ্জয় দেবনাথ জানান, রাতোর ইউনিয়নের কৃষক খলিলুর রহমান কৃষি অফিস থেকে বিনামূল্যে ৫০ কেজি ব্রি-৯৩ জাতের বীজ নিয়ে ৫ একর জমিতে চাষ করে ১৫ টন ধান উৎপাদন করে সরক্ষণ করেন। এই ধানের বীজ ১২টন বিক্রি করেন। যা ৫ লক্ষ টাকায় বিক্রি করে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৭, ২০২২ ৯:০৯ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লায় পানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
কৃষি বিভাগ

কুমিল্লা জেলার চান্দিনায় এবার পানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তাতে কৃষকের মুখে দেখা দিয়েছে হাসি। ধীরে ধীরে পান চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে এ অঞ্চলের কৃষক। জেলার চান্দিনা উপজেলার, মহিচাইল, কাদুটি, বরকড়ই এইসব এলাকায় দেখা যায় পানের বরজের নজরকাড়া দৃশ্য। পান চাষ একটি দীর্ঘমেয়াদী লাভজনক ফসল।

একবার পানের বরজে কাজ করলে ১০ থেকে ১২ বছর পর্যন্ত বরজে কাজ করতে হয় না। তুলনামূলকভাবে অন্যান্য ফসলের চেয়ে রাসায়নিক সারের ব্যবহারও অনেকটাই কম। দেশীয় পদ্ধতিতে পান চাষে প্রথমে ডাল সংগ্রহ করে জমিতে রোপণ করতে হয়। এর তিন থেকে চার মাস পর ডাল থেকে সবুজ লতা বের হয়ে ছেয়ে যায় পান পাতার লতা। তারপর শুরু হয় চাষিদের পান সংগ্রহ। এক বিঘা জমিতে পান চাষ করে প্রতি বছর দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব বলে জানান পান চাষিরা।

কাদুটি গ্রামের পান চাষি জুয়েল চৌধুরী জানান, এবার পানের ভালো ফলন হয়েছে। বাজার দামও বেশ ভালো। আগের চেয়ে পান চাষ বেশি হচ্ছে, আবার পদ্ধতির অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তার সাফল্যের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, প্রথমে আমি ২৫ শতাংশ জমিতে পানের চাষ শুরু করি। এখন তিন বিঘা জমিতে পানের চাষ হচ্ছে আমার। কৃষি অফিস থেকে অফিসার এসে আমাদের পান চাষের বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করেন।

কুমিল্লা কৃষি সম্প্রসারণের উপ-পরিচালক মিজানুর রহমান জানান, চান্দিনা উপজেলায় এবার ৭০ হেক্টর জমিতে পানের চাষ হয়েছে। প্রতি বছর এ এলাকায় পানের চাষ বাড়ছে। পান চাষে সরকারি কোনও বরাদ্দ না থাকায় তাদের বীজ, সার, প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে পান চাষিদের পানে পচন, নষ্ট হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শের কথা জানান তিনি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৬, ২০২২ ১২:২৭ অপরাহ্ন
পতিত জমিতে যেভাবে ফেলনের চাষ করবেন
কৃষি বিভাগ

ফেলন একটি ডাল জাতীয় ফসল। পর্যাপ্ত সূর্যের আলোযুক্ত পতিত জমিতে এ ডাল জাতীয় ফসল চাষ করতে পারেন।

এটি খুব সহজে সেচ ছাড়াই চাষ করা যায়। বাজারে এটির বেশ চাহিদা রয়েছে।

বেলে দো-আঁশ থেকে এঁটেল দো-আঁশ মাটিতে ফেলন চাষ করা যায়। জমি উঁচু ও মাঝারি উঁচু নিকাশযুক্ত হওয়া আবশ্যক।

জমিতে পানি জমলে ফেলন গাছ মারা যায়। এটি জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না।

প্রথমে ৩ থেকে ৪টি চাষ ও মই দিয়ে জমি ঝুরঝুরা করতে হবে। তেমন ঝুরঝুরা না হলেও সমস্যা নেই। বীজ মাটির মধ্যে প্রবেশ করালেই গাছ গজিয়ে যায়। বীজ প্রধানত ছিটিয়ে বপন করা হয়। সারিতে বপন করলে সারি থেকে সারির দূরত্ব ৩০ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার এবং গাছ থেকে গাছ ১০ সেন্টিমিটার রাখতে হবে।

সাধারণত সারিতে না করলেও সমস্যা নেই। সময় স্বল্পতা থাকলে ছিটিয়ে বীজ রোপণ করা যায়।

অগ্রহায়ণ মাস অর্থাৎ মধ্য-নভেম্বর থেকে মধ্য-ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত এটি বপনের উপযুক্ত সময়। প্রতি হেক্টরে ৪০ থেকে ৫০ কেজি বীজ বপন করতে হবে। ভালো ফলনের জন্য জমিতে সার দিতে হবে। ইউরিয়া সার প্রতি হেক্টরে ২০ থেকে ৩০ কেজি, টিএসপি ৪০ থেকে ৪৫ কেজি প্রতি হেক্টরে, এমপি সার ২০ থেকে ৩০ কেজি প্রতি হেক্টরে, অণুজীব সার ৪ থেকে ৫ কেজি সার প্রয়োগ করতে হবে।

শেষ চাষের সময় সব সার এক সঙ্গে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে। বপনের ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে একবার

আগাছা দমন করা প্রয়োজন। সাধারণত ফেলনের জমিতে সেচের প্রয়োজন হয় না। তবে গাছে ফলন আসার সময় একটি সেচ দিতে পারলে ভালো ফলন হয়। মধ্য-চৈত্র থেকে চৈত্রের শেষ সপ্তাহ এর ফসল সংগ্রহ করা যায়।

সূত্র :জাগো নিউজ

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৫, ২০২২ ৫:৫১ অপরাহ্ন
সারাদেশে ট্যুরিস্ট পুলিশের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কৃষি বিভাগ

সারাদেশে একযোগে ট্যুরিস্ট পুলিশের স্থাপনায় সকল পতিত ও পরিত্যক্ত জমিতে মাসব্যাপী সবজি চাষ এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। 

ট্যুরিস্ট পুলিশ প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি রাজধানীতে তাঁর সরকারি অফিস প্রাঙ্গণ থেকে ভার্চুয়ালি একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রশাসন ও মিডিয়া শাখা এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

উদ্বোধনের পর, অতিরিক্ত আইজিপি অফিসের জন্য বরাদ্দকৃত জমিতে বিভিন্ন সবজির বিজ বপন ও কাঠাল গাছের চারা রোপন করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোঃ ইলিয়াস শরীফ বিপিএম (বার), পিপিএম ডিআইজি ট্যুরিষ্ট পুলিশ সহ অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ সুপার প্রশাসন, পুলিশ সুপার অপ্স, পুলিশ সুপার লিগ্যাল মিডিয়া, পুলিশ সুপার লজিস্টিক, পুলিশ সুপার ট্রেনিং এবং অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সহ সকল স্তরের পুলিশ সদস্যগন উপস্থিত ছিলেন।

এই সময় সারাদেশের ট্যুরিস্ট পুলিশের রিজিয়ন ও জোনের কর্মকর্তা ও সদস্যরা এক সাথে সকাল ১১ টায় অতিরিক্ত আইজিপি এর সাথে পতিত জমিতে বিভিন্ন সবজি চাষ ও বৃক্ষ রোপণে অংশগ্রহণ করে।

অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বাংলাদেশ পুলিশের সকল পতিত ও পরিত্যক্ত জমিতে সবজি চাষ এবং বৃক্ষ রোপণ করছি। এই কর্মসূচী এক মাস যাবৎ চলমান থাকবে। আমি ইতিমধ্যে সারা দেশের সকল রিজিয়ন পুলিশ সুপার ও জোন ইনচার্জদের সকল পতিত ও পরিত্যক্ত জমিতে সবজি চাষ এবং বৃক্ষ রোপণ নির্দেশনা প্রদান করেছি।

তিনি বলেন, জনসচেতনার লক্ষ্যে এই প্রথম আমরাই দেশে একযোগে এই ধরণের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি।

মিডিয়া শাখার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল হালিম বলেন, অতিরিক্ত আইজিপি স্যারের নির্দেশে সকল রিজিয়ন ও জোনের পতিত ও পরিত্যক্ত স্থানে বিভিন্ন ধরণের শাক-সবজি, ফ্লজ বৃক্ষ রোপণ এবং পরিচর্চার বিষয়টি ফলো আপ নেয়া হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৫, ২০২২ ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
খরচ কম আর লাভ বেশি হওয়ায় কচুর মুখি চাষে ঝুঁকছেন চাষিরা
কৃষি বিভাগ

উৎপাদন খরচ কম আর লাভ বেশি হওয়ায় যশোরের চৌগাছায় বাড়ছে কচুর মুখির চাষ। কোনো রকম ঝুঁকি ছাড়াই মুখি চাষ করা যায়। কম খরচে অধিক ফলন করা যায় বলে চাষিরা কচুর মুখি চাষ করে লাভবান হচ্ছেন।

উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের চাষি ফজলুর রহমান বলেন, ১ বিঘা জমিতে লিজ, সার, কীটণাশক সহ ৩০-৪০ হাজার টাকা খরচ হয়। যাতে প্রায় ৫০-৬০ মণ কচুর মুখি উৎপাদন হয়। ৫০-৬০ মণ কচুর মুখির বর্তমান বাজার মূ্ল্য ১ লাখ টাকার বেশি।

চাষিরা জানায়, ধান চাষ করলে বছরে দুটি ফসল হয়। আর ধান চাষে খরচও বেশি। কচুর মুখি চাষ করলে এক জমিতে ৩ বার ফসল উৎপাদন সম্ভব। এতে লাভও বেশি।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের তুলনায় এবছর ৫০ হেক্টর বেশি জমিতে কচুর মুখি চাষ হয়েছে। ন্যায্য দাম পেলে কচুর মুখি চাষ আরো বৃদ্ধি পাবে বলে জানান তারা।

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা চাঁদ আলী বলেন, ধান চাষে লাভ কম কিন্তু ঝুঁকি বেশি। তাই চাষিরা কচুর মুখি চাষে বেশি আগ্রহী। ইরি-বোরো ও আগাম মুখি একই সময়ে চাষ হয়ে থাকে। জানুয়ারিতে কচুর কন্দ জমিতে রোপনের পর মে মাসের শুরুতেই তা বাজারজাত করা যায়। তাই ইরি ধানের চাষ কমিয়ে চাষিদের কচুর মুখি চাষের পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।

চৌগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রইচ উদ্দীন বলেন, কচুর মুখি কোনো রকম রাসায়নিক সার ছাড়া শুধু জৈব সার(গোবর) দিয়েই চাষ করা যায়। এতে কম সময়ে কম ঝুঁকিতে কচুর মুখি উৎপাদন করা সম্ভব। তাই চাষিরা কচুর মুখি চাষে ঝুঁকছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৫, ২০২২ ৮:২৮ পূর্বাহ্ন
কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি হওয়ায় নওগাঁয় রোপা আমন রোপণের উৎসব
কৃষি বিভাগ

কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথে নওগাঁ জেলার অবারিত মাঠ জুড়ে রোপা আমন ধানের চারা রোপণের উৎসব পরিলক্ষিত হচ্ছে। দীর্ঘদিন বৃষ্টি না থাকায় আমন ধান রোপণ নিয়ে কৃষকদের মধ্যে যে হতাশা দেখা দিয়েছিল, তা এখন আশায় পরিণত হয়েছে।

মাঠে মাঠে জমিতে হাল চাষ, সেচ দেয়া, বীজতলা থেকে চারা উত্তোলন আর সে চারা জমিতে রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন এ জেলার কৃষকরা। ক্ষেতের পানিতে কলের লাঙ্গল আর দেশীয় জাতের লাঙ্গলের শব্দ, দূর থেকে ভেসে আসা কৃষকদের নানা হাঁকডাকে মুখরিত এখন দিগন্ত জোড়া মাঠ।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক মঞ্জুরে মওলা জানেিয়ছেন, নওগাঁ জেলায় জমিতে খরিপ-২/ রোপা আমন ধানের চারা রোপণের ভরা মৌসুম হচ্ছে জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত। কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি হওয়ায় এ জেলার কৃষকরা তাদের জমিতে পুরোদমে ধান লাগাতে শুরু করেছেন।

সূত্রমতে এ বছর জেলায় ১ লাখ ৯৭ হাজার ১১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড জাতের ১ হাজার হেক্টর, উন্নত ফলনশীল (উফশী) জাতের ১ লাখ ৭১ হাজার হেক্টর এবং স্থানীয় জাতের ২৫ হাজার ১১০ হেক্টর।

উপজেলা ভিত্তিক ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে নওগাঁ সদর উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ২৫০ হেক্টর, উফশী জাতের ৮ হাজার ৭২০ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ১ হাজার ১৫ হেক্টরসহ মোট ৯ হাজার ৯৮৫ হেক্টর।

রানীনগর উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ৩০ হেক্টর, উফশী জাতের ১৭,৪৪০ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ১২২০ হেক্টরসহ মোট ১৮ হাজার ৬৯০ হেক্টর।

আত্রাই উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ১০০ হেক্টর, উফশী জাতের ৫,৩০০ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ১২৯৫ হেক্টরসহ মোট ৬ হাজার ৬৯৫ হেক্টর।

বদলগাছি উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ৫ হেক্টর, উফশী জাতের ১২,৭৯০ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ১৫৩০ হেক্টরসহ মোট ১৪ হাজার ৩২৫ হেক্টর। মহাদেবপুর উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ৩১০ হেক্টর, উফশী জাতের ১৮,৬২০ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ৯৬৮৫ হেক্টরসহ মোট ২৮ হাজার ৬১০ হেক্টর। পতœীতলা উপজেলায় হাইবিড জাতের ৭০ হেক্টর, উফশী জাতের ২৩,০৭০ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ৪০১০ হেক্টরসহ মোট ২৭ হাজার ১৫০ হেক্টর। ধামইরহাট উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ২১০ হেক্টর, উফশী জাতের ১৯,৬৫৫ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ৫৯০ হেক্টরসহ মোট ২০,৪৫৫ হেক্টর। সাপাহার উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ৫ হেক্টর, উফশী জাতের ৮৫৪৫ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ১২৪০ হেক্টরসহ মোট ৯,৭৯০ হেক্টর। পোরশা উপজেলায় হাইবিড জাতের ৫ হেক্টর, উফশী জাতের ১৪,৪৭৫ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ১১০০ হেক্টরসহ মোট ১৫,৫৮০ হেক্টর, মান্দা উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ১০ হেক্টর, উফশী জাতের ১৫,৬৩০ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ২৮৫ হেক্টরসহ মোট ১৫,৯২৫ হেক্টর এবং নিয়ামতপুর উপজেলায় হাইব্রিড জাতের ৫ হেক্টর, উফশী জাতের ২৬,৭৫৫ হেক্টর ও স্থানীয় জাতের ৩১৪০ হেক্টরসহ মোট ২৯,৯০০ হেক্টর।

চলতি আমন মৌসুমে চাষকৃত জমির ধান থেকে মোট ৬ লক্ষ ২১ হাজার ৪৭৭ মেট্রিকটন চাল উৎপাদিত হবে বলে প্রত্যাশা কৃষি বিভাগের। এর মধ্যে হাইব্রিড ধান থেকে ৪২৯০ মেট্রিকটন, উফশী জাতের ধান থেকে ৫ লক্ষ ৬৭ হাজার ৭২০ মেট্রিক টন এবং স্থানীয় জাতের ধান থেকে ৪৯ হাজার ৪৬৭ মেট্রিক টন চাল।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৪, ২০২২ ৬:৪৬ অপরাহ্ন
সারের দাম নিয়ে কেউ সংকট তৈরি করলে কঠোর ব্যবস্থা: কৃষিমন্ত্রী
কৃষি বিভাগ

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ইউরিয়া সারের দাম বাড়ানোকে কেন্দ্র করে কেউ সংকট তৈরি করলে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) সচিবালয়ে সারের দাম বৃদ্ধি, মজুতসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

সারের দাম বাড়ার পরও কৃষকের উৎপাদন খরচ বাড়বে না বলে দাবি করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ইউরিয়ার দাম বৃদ্ধি ফসল উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাবে পড়বে না।

তিনি বলেন, ইউরিয়া সারের ব্যবহার যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে এবং চলমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে ডিলার পর্যায়ে ইউরিয়া সারের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য প্রতি কেজি ১৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ টাকা এবং কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি ১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২২ টাকা পূর্ননির্ধারণ করেছে সরকার।

বর্তমানে দেশে সব ধরণের সারের পর্যাপ্ত মজুত আছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, সারের দাম বৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে দেশের কোথাও যাতে কেউ কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে- সেই ব্যাপারে আমরা নিবিড়ভাবে মনিটর করছি। কৃত্রিম সংকট তৈরির মাধ্যমে দাম বেশি নিলে সংশ্লিষ্টদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে।

ফসলের জমিতে সুষম সার প্রয়োগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা ইউরিয়া সারের বর্তমান ব্যবহার কমপক্ষে ২০ শতাংশ কমিয়ে ইউরিয়ার ব্যবহার যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে পারি। এতে ফসল উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না, বরং উৎপাদন আরও বৃদ্ধি পাবে। একই সঙ্গে কৃষকের খরচও কমবে। এটি করতে হলে আমাদের কৃষক ভাইসহ সবার সচেতনতা প্রয়োজন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৪, ২০২২ ৬:৩৮ অপরাহ্ন
ঘেরের পানিতে মাছ, পাড়ে সবজি
কৃষি বিভাগ

ঘেরের পানিতে নানা প্রজাতির মাছ, পাড়ে কৃষক বহুস্তর ভিত্তিক সবজির চাষ করেছেন। ফলছে সোনালী ফসল। লাভবান হচ্ছেন কৃষক। এতে তারা অর্থনৈতিকভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

সূত্র জানিয়েছেন, এই প্রযুক্তিতে মাটি ও সার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ঘেরের পাড়ে বিভিন্ন প্রকার সবজি উৎপাদন করে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে ছড়িয়েছে গোপালগঞ্জ, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা ও পিরোজপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প এর জিকেবিএসপি প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ঘেরের পাড়ে বহুস্তর ভিত্তিক সবজি চাষের গবেষণা বাস্তবায়িত হয়েছে।

কৃষক একই সাথে ঘেরের পাড়ে লাউ, বরবটি, চালকুমড়া, মিষ্টি কুমড়া ও মরিচসহ নানা রকমের সবজি চাষ করেছেন। আবাদ ও ফলনও ভালো হচ্ছে। এই বহু মাত্রিক সবজি চাষে কৃষকরা অধিক লাভবান হচ্ছেন।

গোপালগঞ্জ-খুলনা-বাগেরহাট-সাতক্ষীরা-পিরোজপুর এই ৫ জেলায় প্রকল্পের আওতায় ৬৫টি ঘেরের পাড়ে ২৫০বিঘা ঘের রয়েছে। ৬৫জন কৃষক মধ্য মার্চ থেকে চাষ করছেন। প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।

গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় গোপালপুর ও সদর উপজেলার রঘুনাথপুর, বাগেরহাটের যাত্রাপুর এলাকার মোর্শেদপুর, খুলনার ডুমুরিয়ার কুলবাড়িয়া এবং সাতক্ষীরার সদরে ঘেরের পাড়ে চাষ করা হয়েছে এই সবজি। বর্ষাকালে সেচের সংকট নেই।

সম্ভাবনাময় মৎস্য ঘেরের পাড়ে মাচায় ঝুলছে নানা রকম সবজি। উন্নত প্রযুক্তিতে চাষ করলে ফলন ভালো হয়। এ বছর বৃষ্টির অভাবে সবজির ক্ষতি হলেও বর্ষায় ক্ষতি পুষিয়ে নিচ্ছেন কৃষক। নিয়মিত সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়। আগাছা দমন করতে হবে। এই প্রকল্প থেকে কৃষকদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ, বীজ, সার, কীটনাশক এবং শ্রমিকদের শ্রম মজুরি প্রদান করা হয়েছে।

সরকার দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে কৃষি বিপ্লব ঘটানোর জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কৃষক ঘেরের পাড়ে সবজি চাষে উৎসাহিত হচ্ছেন। স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে অধিক দামে সবজি বিক্রি করছেন।

বটিয়াঘাটা উপজেলার বয়ারভাঙ্গা গ্রামের কৃষক দিবাংশু মন্ডল বলেন, বেশ ভালো দামে সবজি বিক্রি করা হচ্ছে। আগের তুলনায় অর্থনৈতিক লাভবান হয়েছি।

ডুমুরিয়া উপজেলার কুলবাড়িয়া গ্রামের অরিন্দম গাইন বলেন, প্রশিক্ষণ, বীজ, সার ও শ্রমিকের মজুরিসহ সব কিছু এই প্রকল্প থেকে বিনামূল্যে দেয়া হয়েছে। তাদের উদ্ভাবিত প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ফলন ভালো হয়েছে। বিক্রিও বেশ ভালো।

গোপালগঞ্জ-খুলনা-বাগেরহাট-সাতক্ষীরা-পিরোজপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প (জিকেবিএসপি প্রকল্প) কর্মকর্তা অমরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, কৃষককে দিয়ে প্রদর্শনী প্লট স্থাপন করা হয়েছে। আবাদ ভালো হয়েছে। নানা প্রকার সবজি চাষে অর্থনৈতিকভাবে কৃষকদের ভাগ্যের চাকা ঘুরছে।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop