৩:৩৭ পূর্বাহ্ন

সোমবার, ১৮ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জানুয়ারী ১৬, ২০২৩ ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন
সিংড়ায় কৃষি উপকরণ পেলেন ২০০ কৃষক
কৃষি বিভাগ

নাটোরের সিংড়া উপজেলায় ২০০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়েছে। যাদের অন্তত দেড় শতক জায়গা অনাবাদি পড়ে আছে, সে জায়গায় আবাদ করতে এই উপকরণ দেওয়া হয়।

এ সময় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ রকম বীজ ও ৩৫ কেজি সারসহ কৃষি উপকরণ বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

শনিবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে কৃষক সমাবেশ ও কৃষি উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আল ইমরান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ওহিদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার মেয়র জান্নাতুল ফেরদৌস, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা হক রোজী, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা প্রমুখ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১৪, ২০২৩ ৮:০৬ অপরাহ্ন
মাদারীপুরে ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি চাষে সফল কৃষকরা!
কৃষি বিভাগ

মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার কৃষকরা জলাবদ্ধ পতিত জমিতে ভাসমান ধাপ পদ্ধতিতে ফসলের চারা উৎপাদন ও চাষাবাদ করে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন। কৃষকরা সফলতা পাওয়ায় দিন দিন এই পদ্ধতিতে সবজি চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভাসমান পদ্ধতিতে কৃষকরা রাসায়নিক সার ব্যবহার ছাড়া শুধু জৈব সার ব্যবহার করে চারা উৎপাদন ও সবজি চাষ করছেন। এপদ্ধতিতে অধিক ফলন ও সবজির বাজারদর ভালো থাকায় অল্প খরচেরই কৃষকরা লাভবান হতে পারছেন। তাই এই পদ্ধতিতে সবজি চাষ কৃষককের মাঝে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।

জানা যায়, জলাভূমিতে প্রথমে কচুরিপানা এবং পর্যায়ক্রমে শ্যাওলা, দুলালীলতা, টোপাপানা, কুটিপানা, কলমিলতা, জলজ লতা স্তরে স্তরে সাজিয়ে দুই থেকে তিন ফুট পুরু করে ভাসমান বীজতলা তৈরি করা হয়। তারপর সামান্য ইউরিয়া সার ব্যবহার করা হয়। পাশাপাশি বাঁশ, নারকেলের ছোবড়ার গুঁড়া, তুষ, নৌকা প্রভৃতি প্রয়োজন হয়। প্রায় ১০ দিনের মধ্যেই ধাপ চাষের উপযোগী হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষকরা ভাসমান পদ্ধতিতে লাউ, শসা, করলা, মিষ্টিকুমড়াসহ আরো বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করছেন। তাদের ভাসমান বেডে সারি সারি ভাবে ঝুলছে সবজি। অনেকে আবার বেডের নিচে সাথি ফসল হিসেবে লালশাক চাষ করছেন। চাষিদের সফলতায় দিন দিন এই পদ্ধতিতে চাষ বাড়ছে।

রমজানপুর ইউনিয়নের চরপালরদি গ্রামের কৃষক শাহীন রাড়ী বলেন, আমি এই পদ্ধতিতে গত ৫ বছর যাবত বিভিন্ন সবজি চাষ করছি। উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের সহায়তা নিয়ে ৩৪ শতাংশ জমিতে ৩০টি বেডে এবং ১৭টি মাদা আকারে ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি চাষ করছি। সবজি চাষে ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৫-৬ হাজার টাকার শসা, লাউ, মিষ্টিকুমড়া, করলা, লাল শাক বিক্রি করছি। ইতোমধ্যে ৯০ হাজার টাকার সবজি বিক্রি করেছি। আশা করছি আরো প্রায় ২ লাক টাকার সবজি বিক্রি করতে পারবো।

উপ-সহকারী কৃষি অফিসার তানভীর হাসান জানান, আমরা কৃষককের মাঝে প্রয়োজনীয় উপকরণ বিতরণ করছি। ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি উৎপাদনে কোনো প্রকার রাসায়নিক বিষ ব্যবহার করা হয়না। ভাসমান ধাপ পদ্ধতিতে সবজি চাষ কম খরচে অধিক লাভজনক হওয়ায় এলাকার প্রায় ৪০টি পরিবার এ পদ্ধতিতে সবজি চাষ শুরুর উদ্যোগ নিয়েছে। এই পদ্ধতিতে সবজির উৎপাদন বেশি হয়। আর সবজির বাজারদর ভালো থাকায় কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১৪, ২০২৩ ৮:০১ অপরাহ্ন
গাজর চাষে পাবনার চাষিদের মুখে হাসি
কৃষি বিভাগ

চলতি বছর পাবনায় গাজর চাষে লাভবান চাষিরা। গত কয়েকবছর অন্যান্য ফসলের চেয়ে গাজর ও বিভিন্ন সবজি চাষে লাভের মুখ দেখায় এবছরও চাষিরা ব্যাপকভাবে গাজর চাষ করেছেন। পাবনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতে, লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সবজি আবাদ হলে জেলায় সবজি ব্যবসা ১ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।

জানা যায়, গত কয়েক বছর যাবত পাবনার কৃষকরা গাজর চাষে ঝুঁকছেন। অন্যান্য ফসলের তুলনায় গাজরের উৎপাদন খরচ কম ও বাজারদর ভালো থাকায় কৃষকরা লাভবান হতে পারেন। তাই কৃষকরা অন্যান্য ফসল চাষ না করে গাজর, টামটোসহ বিভিন্ন সবজি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার কৃষক রজব আলি জানান, কয়েকবছর আগেও সরিষা, তিল সহ অন্যান্য ফসলের আবাদ করতাম। এইসব ফসল চাষ করে বেশি লাভ করা যায় না। তাই এখন পুরো জমিতে গাজরের চাষ করছি। গাজর চাষে খরচ কম আর প্রতি বিঘা জমি থেকে প্রায় ২৫-৩০ হাজার টাকা লাভ করতে পারছি।

পাবনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উন্নয়ন শাখার কর্মকর্তা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. ইদ্রিস আলি বলেন, চলতি বছর পাবনায় ২২ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে সবজি আবাদের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও এখন পর্যন্ত ২১ হাজার হেক্টর জমিতে সবজি আবাদ করা হয়েছে। বাকি জমিতেও আবাদ করা হবে। কৃষকরা অধিক লাভের আশায় গাজরের ব্যাপক আবাদ করেছেন। চাষাবাদে আমরা কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা করছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১৩, ২০২৩ ৮:২৩ অপরাহ্ন
টুঙ্গিপাড়ায় ১৫০ বিঘা জমিতে সমলয়ে ধান চাষ শুরু
কৃষি বিভাগ

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যান্ত্রিকীকরণ ও অধুনিক চাষাবাদের মাধ্যমে দেড় শ’ বিঘা জমিতে সমলয়ে বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু হয়েছে। এ পদ্ধতির চাষাবাদে বীজতলা থেকে শুরু করে ধান মাড়াই পর্যন্ত যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে। এ চাষাবাদে কম খরচে কৃষক অধিক ধান উৎপাদন করতে পারবেন।ধানের অধিক ফলন পেয়ে কৃষক লাভবান হবেন। এ চাষাবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশ খাদ্য উৎপাদনে আরো সমৃদ্ধ হবে বলে কৃষি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

শুক্রবার সকালে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলী গ্রামে সমালয়ে চাষাবাদের উদ্বোধন করে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আল মামুন।

টুঙ্গিপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ জামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপজেলা ভাইস চেয়ার অসীম কুমার বিশ^াসসহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।

টুঙ্গিাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ জামাল উদ্দিন বলেন, সমলয়ে চাষাবাদে আমরা রামচন্দ্রপুর গ্রামের ৪৮ জন কৃষককে সম্পৃক্ত করেছি। তাদের জমিতে এ পদ্ধতির চাষাবাদ হচ্ছে। চাষাবাদের শুরুতে আমরা ট্রেতে বীজতলা করেছি। প্রতি বিঘায় প্রচলিত চাষাবাদে হাইব্রিড ধানবীজ ৪ কেজি ও উফশী ধানবীজ ৮কেজি দিয়ে বীজতলা তৈরি করতে হয়। সেখানে সমলয়ে চাষাবাদে বিঘা প্রতি বীজ খরচ অর্ধেক হয়েছে। বীজে কৃষকের খরচ বেঁচেছে। এ চাষাবাদে রাইসট্রান্সপ্লান্টার দিয়ে ধানের চারা রোপণ করা হয়েছে। এতে বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে মাত্র ১ হাজার ২০০ টাকা। শ্রমিক দিয়ে ধান রোপণ করতে গেলে অন্তত ৬ হাজার টাকা খরচ হত। এছাড়া উইডার মেশিন দিয়ে নিড়ানী দেওয়া হবে। এতে মাত্র ২জন শ্রমিক প্রয়োজন হবে। এক্ষেত্রে অন্তত ১০জন শ্রমিকের মজুরী সাশ্রয় হবে। এ ধান পাকার পর কম্বাইন্ড হারভে স্টার দিয়ে কেটে মাড়াই করে দেওয়া হবে। এ মেশিন দিয়ে ১ বিঘা জমির ধান কাটতে মাত্র ১হাজার ৫০০ টাকা ব্যয় হবে। এতে সাশ্রয় হবে অন্তত সাড়ে ৭ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে এ পদ্ধতির চাষাবাদে কৃষকের বিঘা প্রতি অন্তত ১২ হাজার টাকা সাশ্রয় হবে। এছাড়া এ পদ্ধতির চাষাবাদে বিঘা প্রতি হাইাব্রিডে ৩০ মণের স্থলে ৩৫ মণ ধান উৎপাদিত হবে। উফশী জাতে ২৫ মণের স্থলে ৩০ মণ ধান উৎপাদিত হবে। এ পদ্ধতির চাষাবাদে জমিতে কোন আইল থাকে না। এছাড়া ২০ থেকে ২২ দিন বয়সের ধানের চারা রোপণ করতে হয়। তাই ধানের উৎপাদন বেড়ে যায়।

ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় চলতি বোরো মৌসুমে ৮ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হচ্ছে। এরমধ্যে আইল রয়েছে প্রায় ১২৬ হেক্টর। জমির আইল আনাবদি থাকে। সব জমিতে সমলয়ে চাষাবাদ হলে ওই জমি চাষাবাদের আওতায় আসত। এতে আরো ৭৫৬ মেট্রিক মেট্রিক টন ধান বেশি উৎপাদন হত।

এ চাষাবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশ খাদ্য উৎপাদনে আরো সমৃদ্ধ হবে বলে ওই কৃষি কর্মকর্তা মন্তব্য করেন।

গোপালগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণের উপ-পরিচালক ড. অরবিন্দ কুমার রায় বলেন, সরকার কৃষিকে যান্ত্রীকী করণ করতে চাইছে। এ পদ্ধতিতে চাষাবাদে শ্রমিক কম লাগে। এছাড়া ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় সমলয়ে চাষবাদ কার্যক্রমের আওতায় ১৫০ বিঘা জমিতে চাষাবাদ শুরু হয়েছে। এ পদ্ধতির চাষাবাদে একই জাতের ফসল আবাদ করতে হয়। ধানের অধিক ফলন পেয়ে কৃষক লাভবান হন। এ পদ্ধতির চাষাবাদ সম্প্রসারিত হলে দেশের খাদ্য উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১২, ২০২৩ ৬:৩৩ অপরাহ্ন
বগুড়ায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ জামিতে ভুট্টা চাষ
কৃষি বিভাগ

জেলার কৃষকরা ভুট্টা চাষে বিপ্লব ঘটিয়েছে। কৃষি সম্প্র্্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ জামিতে ভুট্টা চাষ হয়েছে। ভুটা চাষ লাভ জনক হওযায় বগুড়ার কৃষকরা ভুট্টা উৎপাদনে ঝুঁকে পড়েছে।

কৃুষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচলক এনামুল হক জানান,আলুর চেয়ে ভুট্টা চাষ লাভ জনক , পরিশ্রম কম ও উৎপাদন খরচও কম তাই বগুড়ার কৃষকরা কম খরচে বেশী লাভবান হওয়ায় ভুট্টাকে বেছে নিয়েছে। তিনি আরো জানান,গত বছর প্রতিমণ ভুট্টা বিক্রি হয়েছে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা মণ। বিঘাতে ৪০ মণ পর্যন্ত ভুট্টা উৎপাদন হয়ে থাকে। সারিয়াকান্দি উপজেলা কর্নিবাড়ি চরের কৃষক সঈদ জানান চরের জমিতে আলুর চেয়ে ভুটাার ফলন বেশী হয়ে থাকে। তাই তারা ভুট্টা চাষকরেছে। ভুট্টাতে পরিশ্রম কম ও লাভ জনক তাই তারা এ ফসলকে বেছে নিয়েছে।

জেলা কৃষি সম্প্র্্রসারণ অধিদপ্তর জানায় ,গত বছর জেলায় ৭ হাজার ৭১০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ হয়েছিল । এ বছর জেলায় ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮ হাজার ৭১০ হেক্টর জমিতে। এ হিসেবে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮৯ হাজার ৬৮৮ মেট্রিকটন। কিন্তু এ বছর এখন পর্যন্ত ভুট্টা চাষ হয়েছে ১২হাজার ৬ হেক্টর জমিতে। কৃষি কর্মকর্তার আশা করছে এবার ১ লাখ ২২ হাজার ৫২৩ মেট্রিকটন ভুট্ট উৎপাদন হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১২, ২০২৩ ৬:২৬ অপরাহ্ন
দাউদকান্দিতে শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষকরা
কৃষি বিভাগ

শীতকালীন শাক-সবজি চাষে ব্যস্ত কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার কৃষকেরা। ইতিমধ্যে জেলার বাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি। তবে বাজারে শাক-সবজির দাম ভালো পাওয়ায় খুশি কৃষকেরা। ফলে চড়া দামে চারা কিনতে হলেও বেশি দাম পাওয়ার আশায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন তাঁরা।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি রবি মৌসুমে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৬৫০ হেক্টর জমিতে টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মুলা, পালংশাক, বেগুন, শিম, বরবটিসহ বিভিন্ন শাক-সবজির আবাদ হয়েছে।

উপজেলার মালিগাঁও, নুরপুর, বুরবুড়িয়া, চাঁপাতলি, খোববাড়িয়া, কলাকোপা ও টামটা গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকেরা শীতের সবজি ক্ষেতে কেউ আগাছা পরিষ্কার করছেন, কেউ কীটনাশক দিচ্ছেন। বেড়ে উঠছে শাক-সবজির চারা। অনেকেই ইতিমধ্যে মুলা, মুলা শাক, লাউ ও লালশাক বিক্রি শুরু করেছেন।

চাঁপাতলী গ্রামের বাসিন্দা কৃষক রমজান আলী জানান, গত বছর ৪ হাজার ফুলকপির চারা কিনেছি ১ হাজার ৪০০ টাকায়। এ বছর এক হাজার চারার দাম ২ হাজার টাকা। ৪ হাজার চারা কিনেছি ৮ হাজার টাকা দিয়ে। রমজান আলী আরও বলেন, প্রতিবছর তিন-চার কানি জমিতে সবজি চাষ করতাম। এ বছর সার ও বীজের দাম কিছুটা বেশি হওয়ায় ৩১ শতক জমিতে ফুলকপি চাষ করেছি। তবে বাজারে এ বছর সবজির দামও অনেক ভালো। আশা করি চাষাবাদের খরচ উঠবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন জানান, এ বছর শীতের শাকসবজি আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে টমেটো ১২০ হেক্টর, লাউ ৭০ হেক্টর, লালশাক ৫০ হেক্টর, মুলা ৩৫ হেক্টর, বেগুন ১৫ হেক্টর ও শিম ৭০ হেক্টর। এ ছাড়া ১৪ হাজার ৭ শত ৬০ হেক্টর জমিতে অন্যান্য শাকসবজিসহ বিভিন্ন ফসলাদী আবাদ করা হয়েছে। আমরা মাঠ পর্যায়ে শাক-সবজি চাষের ওপর কৃষকদের পরামর্শসহ বিভিন্ন সহযোগিতা করে আসছি। যাঁরা বসতবাড়িতে শাক-সবজি চাষ করেন, তাঁদের আমরা সার, বীজসহ আনুষঙ্গিক সহযোগিতা দিচ্ছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১০, ২০২৩ ২:০২ অপরাহ্ন
১০ লাখ টাকার কমলা বিক্রির আশা চাষি খয়বর আলীর!
এগ্রিবিজনেস

নওগাঁয় কমলা চাষে সফলতা পান আলহাজ্ব খয়বর আলী মন্ডল। কমলা দেখতে সুন্দর ও খেতে সুস্বাদু বলে তিনি শখের বশে তার পতিত জমিতে রোপন করেন। তারপর বাণিজ্যিকভাবে ১ একর জমিতে ৬ প্রজাতির কমলা গাছ রোপন করে সফলতা পান। এবছর ৮-১০ লাখ টাকার কমলা বিক্রির আশা করছেন খয়বর আলী মন্ডল।

জানা যায়, আলহাজ্ব খয়বর আলী মন্ডল নওগাঁর মান্দা উপজেলার ৭ নম্বর প্রসাদপুর ইউনিয়নের গাড়িক্ষেত্র গ্রামের বাসিন্দা। দেড় বছর আগে শখের বশে কমলা চাষ শুরু করার পর এখন বাণিজ্যিকভাবে ১ একর জায়গায় কমলা চাষ করছেন। বর্তমানে তার ১ একর কমলা বাগানে ৬ প্রজাতির ৪০০ টি কমলা গাছ রয়েছে। তিনি এবছর লাভবান হলে আগামীতে আরো বেশি জমিতে কমলার চাষ করবেন।

চাষি খয়বর আলী বলেন, আমি প্রায় দেড় বছর আগে শখের বশে কমলার বাগান করার চিন্তা করি। তারপর বিভিন্ন স্থান থেকে চারা সংগ্রহ করে রোপন করি। এবছর আমার বাগানের অধিকাংশ গাছে ফুল ও ফল এসেছে। ইতোমধ্যে একেকটি গাছ থেকে ৩-১৫ কেজি পর্যন্ত কমলা উত্তোলন করে বিক্রি করেছি।

কমলা ছাড়াও তার বাগানে পাকিস্তানি বারি-১ ও ভিয়েতনাম মাল্টা সহ তিনফল, আলুবোখরা, কিসফল, কাজুবাদাম, করমচা, আঙ্গুর, রামবুটান, পার্সিমূল, পানমসলা, কাশ্মীরি আপেলকুল, বলোসুন্দরীকুল ফলের গাছ রয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১০, ২০২৩ ৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
নাটোরের চলনবিলে বোরো চাষাবাদের কার্যক্রম শুরু
কৃষি বিভাগ

জেলার চলনবিল বিলে রাইস ট্রান্সপ্লান্টার মেশিনে বোরো ধানের আগাম চারা রোপণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে আজ থেকে। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।

সিংড়া উপজেলার বালুভরা এলাকায় ১৫০ জন কৃষকের ১৫০ বিঘা জমিতে গড়ে তোলা হয়েছে সমলয় চাষাবাদ স্কীম। এজন্যে কৃষকদের চারা উৎপাদনে চার হাজার ৫০০টি ট্রে, ৩০০ কেজি হাইব্রীড বীজ, সাড়ে চার টন ইউরিয়া, তিন টন ডিএপি এবং আড়াই টন এমওপি সার বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়া রাইস ট্রান্সপ্লান্টারে চারা রোপণ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে এবং কম্বাইন্ড হারভেস্টরে ধান কাটার সুবিধা প্রদান করবে কৃষি বিভাগ। উদ্দেশ্য কৃষকদের সংগঠিত করে নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে কৃষকদের মেলবন্ধন তৈরি করা।

ট্রে তে পলিথিন মোড়ানো হাউজে পরম যতেœ তৈরি করা বীজতলা মাত্র ২২ দিনে চারা রোপণের উপযোগী হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ চারাগুলো রোপণ করা হচ্ছে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারে। রোপণের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে লাইন লোগো পদ্ধতি-যাতে করে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসে বেড়ে ওঠে ধানের চারা, সুবিধা হয় পরিচর্যার। পরবর্তীতে পোকা মাকড়ের প্রকোপ থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করা হবে পার্চিং, খরচ কমাতে ব্যবহার করা হবে আধুনিক সেচের এডাব্লুডি (পর্যায়ক্রমিক শুষ্ক ও ভেজা) পদ্ধতি, সার ব্যবহার যথাযথ ও সীমিত করতে ব্যবহার করা হবে সুষম সার, অনায়াসে আগাছা নিধনে থাকবে উইডার মেশিন আর সর্বোপরি যুগপৎভাবে ধান কর্তন, মাড়াই এবং প্যাকিং কাজে ব্যবহার করা হবে কম্বাইন্ড হারভেস্টার।

সুবিধাভোগী কৃষক শহীদুল ইসলাম বলেন, আমরা বীজতলা থেকে মাত্র ২২ দিনে চারা রোপণ করতে পারছি। সতেজ চারাগুলো মেশিনে রোপণের ফলে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই বলে খুব সহজেই জমিতে মানিয়ে যাবে। জীবনচক্রের বেশী সময় জমিতে থাকায় পূর্ণ পুষ্টি পেয়ে ধানের কুশির সংখ্যা বাড়বে, ধানের পরিমাণ হবে বেশী।

অপর কৃষক রাজু আহমেদ জানান, প্রতিবছর এলাকাতে বন্যা দেখা দেয়। ফলে ধান ডুবে যাওয়ার আশঙ্কাসহ ঐ সময় ধান কাটা শ্রমিকের অভাব এবং উচ্চ মূল্য প্রদান সমস্যার মুখোমুখী হতে হয় আমাদের। যান্ত্রিকীকরণের ফলে ঐসব সমস্যা থেকে আমরা রক্ষা পাবো বলে আশা করছি।

নাটোর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ জানান, সমবায়ের মডেল অনুসরণ করে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ এবং সকল প্রযুক্তির সাথে কৃষকের মেলবন্ধন তৈরিীত কাজ করছে কৃষি বিভাগ। আশাকরি এ স্কীম সফলতা লাভ করবে। ভবিষ্যতে জেলার অন্যান্য উপজেলাতে এ কর্মসূচি ছড়িয়ে পড়বে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১০, ২০২৩ ৮:২৪ পূর্বাহ্ন
ভুট্টার বাম্পার ফলনের আশা নওগাঁর চাষিদের
কৃষি বিভাগ

আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় নওগাঁর মাঠে মাঠে এখন সবুজ পাতার সমারোহ। ভুট্টার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা এবং ভালো দাম পাওয়ার আশা করছেন চাষিরা। পরিশ্রম, খরচ কম এবং লাভজনক হওয়ায় আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এ বছর ভুট্টার আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬,৭৮০ হেক্টর। এ পর্যন্ত জেলায় ৪,৩০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা রোপণ করা হয়েছে। প্রণোদনা হিসেবে ৪,৫০০ জন কৃষককে ২ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ২০ কেজি এমওপি সার দেওয়া হয়েছে।

উপজেলাভিত্তিক ভুট্টার চাষাবাদের পরিমাণ- সদর উপজেলায় ১৪০ হেক্টর, রানীনগরে ৫৩৫ হেক্টর, আত্রাইয়ে ২,৯৫০ হেক্টর, মান্দায় ৩০০ হেক্টর, মহাদেবপুরে ১৪৫ হেক্টর, বদলগাছীতে ৬৫ হেক্টর, নিয়ামতপুরে ২০ হেক্টর, পত্নীতলায় ৬০ হেক্টর, ধামইরহাটে ৩৫ হেক্টর, সাপাহারে ৪০ হেক্টর এবং পোরশায় ১০ হেক্টর। গতবছর ৬,৬০০ হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছিল।

চলতি বছর জেলায় চাষিরা উন্নত জাতের তাজমেরি এইচ-৫৫, এনকে-৪০, সানসাইন, সুপারসাইন-২৭৬৯, ২৭৪০ ও ৯৬ এবং মুকুট ভুট্টার আবাদ করেছেন। জেলার নিচু উপজেলা রানীনগর ও আত্রাই। আবাদি জমি নিচু হওয়ায় সেখানে আগেই বন্যায় ডুবে যায় এবং আগেই পানি নেমে যায়।

আত্রাই উপজেলার বড় কালিকাপুর গ্রামের কৃষক কৌশিক আহমেদ বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে ভুট্টার আবাদ করেছি। এ এলাকায় বন্যায় ডুবে যায়। আগে পানি এসে আগেই নেমে যায়। এরপর অন্য কোনো আবাদ হয় না। ওই জমিতে বছরে একটি মাত্র ফসল ভুট্টা। প্রতি বিঘায় ৪০-৪৫ মণ ফলন পাওয়া যায়।’

রানীনগর উপজেলার মিরাট গ্রামের কৃষক আতাউর রহমান বলেন, ‘১ বিঘায় আবাদ করতে ১ মণ ডিএপি, ১ মণ ইউরিয়া, কীটনাশক, চাষাবাদ ও পানিসহ প্রায় ১০-১১ হাজার টাকা খরচ হয়। খরচ বাদ দিয়ে ২৫-২৬ হাজার টাকা লাভ থাকে।’

রানীনগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম জানান, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ উপজেলায় অন্য আবাদের পাশাপাশি ভুট্টার চাষ করেছেন কৃষকরা। বিশেষ করে ভুট্টা আবাদে প্রণোদনা পাওয়ায় কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে। উপজেলায় ৪০০ জন কৃষককে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। গতবছর কৃষকরা ভালো দাম পেয়েছিল। উপজেলায় উচ্চ ফলনশীল নতুন জাতের ভুট্টার আবাদ করা হচ্ছে। কৃষকদের সার্বিক পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ৯, ২০২৩ ৯:৩০ পূর্বাহ্ন
জয়পুরহাটে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বেগুনি ফুলকপি
কৃষি বিভাগ

অধিক খাদ্য গুণাগুণ সমৃদ্ধ বেগুনি ফুলকপি বাণিজ্যিকভাবে এখন চাষ হচ্ছে, সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম এলাকায়।

বেগুনি ফুলকপি চাষ প্রদর্শনী উপলক্ষে শনিবার মাঠ দিবসের আয়োজন করা হয়। ভাদসা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম এলাকার কৃষক আমেদ আলীর জমিতে আয়োজিত মাঠ দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বেগুনি ফুলকপির খাদ্য গুণাগুণ ও বাণিজ্যক ভাবে লাভবান হওয়ার বিষয় তুলে ধরে বক্তব্য রাখের সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো: কায়সার ইকবাল। ভাদসার গুচ্ছগ্রাম এলাকার কৃষক আমেদ আলী ১৫ শতাংশ জমিতে এবার বেগুনি ফুলকপি চাষ করেছেন।

এ বেগুনি ফুলকপি চাষে কারিগরি ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করছে স্থানীয় বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থা জাকস ফাউন্ডেশন। বেগুনি ফুলকপি দেখতে সাধারণ ফুলকপির মতো তবে ফুল ফলের রং শুধু বেগুনি। চাষ পদ্ধতি বাধা বা সাধারণ ফুলকপির মতো। ইতোমধ্যে বাজারে ১৫ হাজার টাকার বেগুনি ফুলকপি বিক্রি করেছেন আমেদ আলী। জমিতে থাকা বেগুনি ফুলকপি এখনও ৪০ হাজার টাকা বিক্রি হবে বলে আশা প্রকাশ করেন আমেদ আলী। বিশেষ করে চাইনিজ রেস্টুরেন্টে এর প্রচলন ও চাহিদা বেশি। তুলনামূলক বাজারে সাধারণ ফুলকপি বা বাধাকপির চেয়ে বেগুনি ফুলকপির চাহিদা ও দাম দুটোই বেশি । ফলে বেগুনি ফুলকপি চাষ লাভজনক হওয়ায় কৃষকদের মাঝে আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানান, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কায়সার ইকবাল। বেগুনি ফুলকপি চাষি আমেদ আলী জানান, ১৫ শতাংশ জমিতে তিন হাজার বেগুনি ফুলকপির চারা রোপণ করেছেন। চারা রোপণ থেকে ৬৫ দিন মেয়াদী এ বেগুনি ফুলকপি চাষে এখন পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ৮ হাজার টাকা।

প্রথমদিকে প্রতিটি বেগুনি ফুলকপি ৫০ টাকা পিস বিক্রি হয়েছে। বর্তমান বাজারে একেকটি ৩০ টাকা পিস বিক্রি হচ্ছে বলে জানান কৃষক আমেদ আলী। পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় স্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা জাকস ফাউন্ডেশনের সমন্বিত কৃষি ইউনিটের সার্বিক তত্বাবধানে বিষমুক্ত ভাবে এ বেগুনি ফুলকপি চাষ করা হচ্ছে। পোকা মাকড় দমনের জন্য কীটনাশক ব্যবহারের পরিবর্তে ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করা হয়েছে। অধিক খাদ্য গুণাগুণ সমৃদ্ধ বেগুনি ফুলকপি চাষ লাভজনক হওয়ায় এলাকার অনেক কৃষক আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে জানান জাকস ফাউন্ডেশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন শাহিন। বেলে দো’আশ মাটিতে বেগুনি ফুলকপির ফলন ভালো হয় বলেও জানান তিনি। পল্লীকর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের সমন্বিত কৃষি ইউনিটের অধীন উচ্চ ফলনশীল জাতের বিভিন্ন ফসল চাষে কৃষকদের কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে বলে জানান, জাকস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মো: নূরুল আমিন।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop