২:৩৫ অপরাহ্ন

শনিবার, ১৬ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : নভেম্বর ৪, ২০২১ ১২:৩৪ অপরাহ্ন
যশোরে কৃষকের জমির শিম গাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা
পাঁচমিশালি

যশোরের চৌগাছা উপজেলায় তরিকুল ইসলাম নামের এক কৃষকের দেড় বিঘা জমির শিম গাছ কেটে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে আড়াই লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই কৃষক।

এ ঘটনায় কৃষক তরিকুল ইসলাম চৌগাছা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে  জানিয়েছেন চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ।

তরিকুল ইসলাম বলেন, উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের হাজরাখানা মাঠে চৌগাছা-মহেশপুর সড়কের পাশে দেড় বিঘা জমিতে শিম চাষ করেছিলেন তিনি। প্রতিদিনের মতো আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি, তার স্ত্রী ও মাঠ পরিচর্যাকারী খেত পরিচর্যার জন্য গিয়ে দেখতে পান, সব গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। দুর্বৃত্তরা খেতের ২০-২৫টি বেডের মধ্যে ৩-৪টি বেড ছাড়া সব শিমগাছ কেটে দিয়েছে। ইতোমধ্যে গাছগুলো শুকাতে শুরু করেছে।

গতকাল বুধবার রাতের কোনো এক সময় এ ঘটনা ঘটে বলে ধারণা করছেন তারা।

তরিকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘খেতে এখন পর্যন্ত সার বাবদ ৫০ হাজার টাকার মত খরচ হয়েছে। হাটে দেড় মণ শিম বিক্রির জন্য আড়তে কথাও হয়েছিল। আগামী সোমবার থেকেই ৫-৬ মণ করে শিম তুলতে পারতাম। সংঘবদ্ধ কোনো চক্র রাতে এ গাছ কেটেছে।’

‘আমার কোনো শত্রু নেই। কারও সঙ্গেই আমার দ্বন্দ্ব নেই। কে, কেন এ ক্ষতি করল বুঝতে পারছি না। আমি সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই।’

স্থানীয় ইউপি সদস্য মনিরুজ্জামান বলেন, ‘তরিকুল রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন। কারো সঙ্গে ঝগড়া-বিবাদের কথাও শুনিনি কখনো। মাঠই তার ধ্যান-জ্ঞান। যে-ই এ ঘটনা ঘটাক, তার শাস্তি হওয়া দরকার।’

চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘তরিকুল ইসলাম থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৩, ২০২১ ১১:২৩ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলের সখীপুরের কৃষকদের জন্য পাঠাগার উদ্বোধন
পাঁচমিশালি

টাঙ্গাইলের সখীপুরের হাতীবান্ধা ইউনিয়নের তামিল ঘরে (গ্রীন হ্যাভেন) খোকা মিয়া কৃষি সমাচার ও পাঠাগার উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) এই উদ্বোধন উপলক্ষে লাল মাটিতে ফসলের বাগান সফলতার শীর্ষক একটি বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ক্যাম্পস এর সভাপতি খোকা মিয়া কৃষি সমাচার ও পাঠাগার এর প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার এম এ সামাদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার চিত্রা শিকারী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাড. জোয়াহেরুল ইসলাম ।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারি সচিব মোহাম্মদ আমিন শরীফ। মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ মেহেদী মাসুদ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেনবাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রক আউলাদ হোসেন সুমন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল, সখীপুর পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফ আজাদ, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা একে সাইদুল হক ভূঁইয়া, বাসাইল পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম মিয়া, সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ শওকত শিকদার, উপজেলা কৃষি অফিসার নিয়ন্তা বর্মন, খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রাক্তন পরিচালক মোঃ আব্দুল আউয়াল, ক্যাম্পস এর প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি নাসরিন বেগম, সখীপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল গফুর, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাত লতিফসহ প্রমুখ।

ডাক্তার এম এ সামাদ বলেন এ পাহাড়ি লাল মাটিতে বিভিন্ন জাতের ফলের বাগান করার উপযুক্ত। ফলের বাগান ব্যক্তিগত ভাবে করতে গিয়ে তিনি বুঝতে পারলেন যে, আধুনিক উপায়ে ফলের গাছ ও অন্যান্য গাছ লাগানোর বিষয়ে কৃষকেরা অনভিজ্ঞ। তাই তিনি চিন্তা করেন আধুনিক উপায়ে ও বাস্তবসম্মত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জ্ঞান দান করা উচিত। যত রকমের ফলের গাছ আছে তা দিয়ে তিনি বড় আকারের একটি ফলের বাগান করার পরিকল্পনা করেন। কৃষকরা যাতে বাস্তব ধারণা নিতে পারে তাই তিনি কৃষি সমাচার নামে একটি পাঠাগার তৈরি করেছেন। ফুলের বাগান করা , বিভিন্ন জাতের গাছ লাগানো , হাঁস মুরগি পালনের জন্য যত ধরনের বই আছে ( প্রায় পাঁচ শতাধিক) সংগ্রহ করে কৃষকদের পড়ার জন্য পাঠাগারে রেখেছেন। সেই সাথে হাতে-কলমে শিক্ষা লাভের জন্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে কৃষকরা জ্ঞান অর্জন করতে পারে সে ব্যবস্থা তিনি করেছেন।

তিনি আশা ব্যক্ত করেন, কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ কৃষি সমাচার কেন্দ্রে বসে কৃষকদের আধুনিক প্রশিক্ষণ দিতে পারবে। ডাক্তার এম এ সামাদ বলেন ,লালমাটি পাহাড়ি এলাকায় আধুনিক ও উন্নত মানের ফলের বাগান করা সম্ভব। কৃষি সমাচার কেন্দ্র থেকে কৃষকরা অনেক উপকৃত হবে ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২, ২০২১ ৯:২১ অপরাহ্ন
সুদের ব্যবসায়ীর মারপিটে আহত পেয়ারা চাষি
পাঁচমিশালি

দাদনের টাকা পরিশোধ না করায় নাটোর শহরের বনবেলঘড়িয়া বাইপাস এলাকায় দাদন ব্যবসায়ীর মারপিটে আহত হয়েছেন আবু তাহের (৫৫) নামে এক পেয়ারা চাষি।

সোমবার (১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টায় শহরের বনবেলঘড়িয়া বাইপাস সংলগ্ন কেয়ার হাসপাতালের পাশে এ ঘটনা ঘটে। আহত চাষি আবু তাহেরকে এলাকাবাসী উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নাটোর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পরে রাত ১টার দিকে নাটোরের পুলিশ সুপার লিটন সাহার নির্দেশে সুদ ব্যবসায়ী খোরশেদ আলমকে আটক করে পুলিশ। আটক খোরশেদ আলম সদর উপজেলার চন্দ্রকোলা গ্রামের আব্দুল মণ্ডলের ছেলে।

এদিকে, পেয়ারা চাষিকে মারপিট ও টেনে হিঁচড়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টার আংশিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

জানা গেছে, নাটোর শহরের বনবেলঘড়িয়া বাইপাস এলাকার দাদন ব্যবসায়ী খোরশেদ আলম দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় উচ্চ সুদে দাদন ব্যবসা করে আসছে। একই এলাকার পেয়ারা চাষি আবু তাহের বছর দুই আগে ডেফোডিল ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া ছেলের সেমিস্টার ফ্রি এবং পারিবারিক প্রয়োজনে মাসিক ৬ হাজার টাকা হারে সুদে দাদন ব্যবসায়ী খোরশেদ আলমের কাছে সাদা স্টপে স্বাক্ষর করা চেক রেখে ১ লাখ টাকা দাদন নেয়।

এর মধ্যে দুই বছরে লাভ দিয়েছেন দেড় লাখ টাকা। এছাড়া তিনমাস আগে সুদসহ ২৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। বাকি টাকা দিতে দেরি হওয়ায় দাদন ব্যবসায়ী তার ওপর ক্ষুব্ধ হন।

সোমবার রাতে সুদ ব্যবসায়ী পেয়ারা আড়ৎ এ গিয়ে আরও দেড় লক্ষ টাকা দাবি করেন। দিতে না পারায় তারা পেয়ারা চাষিকে বেদম মারপিট করে টেনে হিঁচড়ে বাইকে তোলার চেষ্টা করে। এ সময় এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়।

নির্যাতনের শিকার আবু তাহের জানান, আমি দীর্ঘ ২০ বছর যাবত অন্যের জমি বর্গা নিয়ে পেয়ারা চাষ করে আসছি। আমার দুই ছেলেই অনেক মেধাবী। বড় ছেলে ডেফোডিল ইউনিভার্সিটি তখন পড়াশোনা করত।

ছেলের ভবিষ্যৎ এর কথা ভেবে সেমিস্টার ফি এবং পারিবারিক প্রয়োজনে টাকাটা নিয়েছিলাম। টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য এক মাস সময় চেয়েছিলাম। কিন্তু তারা সময় না দিয়ে আমাকে মারপিট করেছে। এ ব্যাপারে তিনি নাটোর সদর থানায় অভিযোগ দাখিল করেছেন বলে জানান।

দাদন ব্যবসায়ী খোরশেদ আলম মারপিটের কথা অস্বীকার করে বলেন, আমি দাদন ব্যবসা করিনা। ব্যবসার জন্য তার স্বাক্ষরিত সাদা স্টপে ও চেক রেখে ১০ লাখ টাকা ধার দিয়েছিলাম । সে আমাকে হিসাব না দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। সিসি টিভি ফুটেজের কথা বলতেই তিনি ফোন কেটে দেন।

অপরদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে খবরটি শোনামাত্র নাটোরের পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহার নির্দেশে সুদ ব্যবসায়ী খোরশেদ আলমকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

সদর থানার ওসি মনসুর রহমান জানান, পেয়ারা চাষি আবু তাহেরকে মারপিটের অভিযোগ পেয়ে খোরশেদ আলম কে আটক করা হয়েছে। অভিযোগ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২, ২০২১ ৯:২১ পূর্বাহ্ন
গরু ব্যবসায়ীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা
পাঁচমিশালি

বগুড়ার সোনাতলা উপজেলায় হাসেন আলী আকন্দ (৪৫) নামের এক গরু ব্যবসায়ীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মুঠোফোনে তাঁকে বাড়ি থেকে ডেকে নেওয়া হয়। সোমবার ভোরে উপজেলার যমুনা নদীর দুর্গম সরলিয়া চরের একটি ডুমুরের গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর লাশ পাওয়া যায়।

নিহত হাসেন আলী সারিয়াকান্দি উপজেলার চালুয়াবাড়ি ইউনিয়নের শিমুলতাইড় আশ্রয়ণে বসবাস করতেন। তাঁর বাড়ি শিমুলতাইড় ইউনিয়নের যমুনায় বিলীন হওয়া নোয়ারপাড়া চরে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নোয়ারপাড়া চর যমুনা গর্ভে বিলীন হওয়ায় গত বর্ষায় হাসেন আলী শিমুলতাইড় আশ্রয়ণ প্রকল্পে এসে ঠাঁই নেন। তিনি গরুর ব্যবসা করতেন।

নিহত হাসেন আলীর স্ত্রী আঙ্গুর বেগম জানান, তাঁর স্বামী গতকাল রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পড়েন। রাত সাড়ে ৯টার দিকে অজ্ঞাত মোবাইল নম্বর থেকে তাঁর স্বামীকে ফোন করা হয়। এরপর তিনি অজ্ঞাতনামা ওই ব্যক্তির সঙ্গে বাড়ির বাইরে দেখা করতে যান। এরপর রাতে আর বাড়িতে ফেরেননি তিনি। আজ সকালে তাঁর লাশ পাওয়া গেল। তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এর বিচার চান।

শিমুলতাইড় গ্রামের বাসিন্দা ও চালুয়াবাড়ি ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জাহিদুল ইসলাম বলেন, শিমুলতাইড় আশ্রয়ণ প্রকল্পের পাশেই সোনাতলা উপজেলার সরলিয়া চর। ভোরে চরের জমিতে কাজ করতে যাওয়া কৃষকেরা সেখানকার ডুমুর গাছে হাসেন আলীর ঝুলন্ত লাশ দেখতে পেয়ে তাঁর পরিবারকে খবর দেন। পরিবারের লোকজন এসে লাশ শনাক্ত করেন। লাশের শরীরে আঘাতের চিহ্ন আছে। গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হলেও পা মাটিতে লেগে ছিল।

চালুয়াবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান শওকত আলী জানান, শিমুলতাইড় চরের বাসিন্দারা গরু ব্যবসায়ী হাসেন আলীর লাশ পাওয়ার বিষয়টি জানালে সোনাতলা থানা-পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। তবে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত পুলিশ চরে এসে পৌঁছায়নি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ১, ২০২১ ৯:২৪ পূর্বাহ্ন
সুপারী উৎপাদনে উপযোগী লক্ষ্মীপুর
কৃষি বিভাগ

সুপারী উৎপাদনের উপযোগী ভূমি উপকূলীয় জেলা লক্ষ্মীপুর। জেলার প্রতিটি গৃহস্থ বাড়িতে বিস্তৃত ভূমি জুড়ে রয়েছে সুপারী বাগান।

প্রতি মৌসুমে সুপারী বিক্রীর আয়ে এখানকার এক একটি পরিবার ব্যাপক লাভবান হয়ে থাকে। পরিবারের বাৎসরিক খরচের উল্লেখযোগ্য অংশের যোগান আসে সুপারী বিক্রীর টাকায়। তিন রকমভাবে এখানে সুপারী বেচা-বিক্রী হয়ে থাকে।

মৌসুমের শুরুতে গাছের লাল সুপারী প্রথমবার রাঙিয়ে তোলে গৃহস্থের মন। রঙিন সুপারীতে একরকম দাম পাওয়া যায়। এরপর জাগ দিয়ে ভেজানো সুপারী মৌসুম শেষে আরেকটু চড়া দামে বিক্রী করা যায়।

এছাড়া সুপারী শুকিয়ে মজুদ রেখে কয়েকমাস পরে ছোবড়া ছিলেও বিক্রী করা হয়। বলতে গেলে এক মৌসুমের সুপারী ধাপে ধাপে বিভিন্ন পদ্ধতিতে সারাবছরই সুযোগমতো বিক্রী করে বাগান মালিকরা বাড়তি উপার্জন করে থাকে।

এ জেলার মানুষ পান এর সাথে সুপারী খেয়ে থাকে। পান ছাড়া আর কোন ভাবে সুপারীর ব্যবহার হয়না এখানে। পরিবারগুলোতে বছরজুড়ে পানের রসদ হিসেবে সুপারী আন্দাজমত মজুদ রেখে উৎপাদিত আর সব সুপারী বিক্রী করে নগদ টাকা আয় করে থাকে। সুপারীতে ভাল আয় থাকায় বাগানের উপযুক্ত পরিচর্যাও করে থাকে বাগান মালিকরা।

স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের হিসেব অনুযায়ী জেলার পাঁচটি উপজেলায় প্রায় ৭ হাজার হেক্টর জমিতে চাষের বিপরীতে চলতি বছর সুপারি উৎপাদন হবে ১৭ হাজার মেট্রিকটন। যার বাজার মূল্য প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ কোটি টাকা।

এখানকার উৎপাদিত সুপারি স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে সারাদেশে যাবার পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশেও যাচ্ছে। করোনার এই ক্রান্তিকালে সুপারির বাম্পার ফলনের পাশাপাশি ভালো দাম পেয়ে হাসি ফুটেছে সুপারির বাগান মালিকদের মুখে।

সুপারীর উন্নয়নে সুষ্ঠু পরিকল্পনা নেয়া গেলে আগামীতে ফলন আরো বাড়ানো সম্ভব বলে মনে করেন মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৩০, ২০২১ ১:০৯ অপরাহ্ন
অচেনা প্রাণীর আক্রমণ আতঙ্কে এলাকাবাসী
পাঁচমিশালি

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর হরিনাথপুর ও তালুক কেঁওয়াবাড়িসহ কয়েকটি গ্রামের মানুষ এখন আতঙ্কে দিন পার করছেন। রাতের বেলা বাধ্য হয়ে চলাফেরা করছেন লাঠি নিয়ে, এমনকি দিনেও স্কুলে যেতে ভয় পাচ্ছে ছেলেমেয়েরা। আর এর মূলে রয়েছে এক অচেনা প্রাণী।

গত ২৯ সেপ্টেম্বর দুপুরে বাড়ির পাশে ঘাস কাটতে গিয়ে অচেনা প্রাণীটির হাতে প্রথম হামলার শিকার হন ফেরদৌস সরকার রুকু (৫৫) নামে স্থানীয় মসজিদের এক ইমাম। এরপর হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার ১৮ দিন পর নিজ বাড়িতে মারা যান তিনি। এরপর নানাভাবে পার্শ্ববর্তী বেশ কিছু গ্রাম মিলিয়ে অন্তত ১০জন মানুষ আহত হয়েছেন এ প্রাণীর হামলায়। এছাড়া প্রাণীটির আক্রমণের শিকার হয়ে দুটি কুকুরের মৃত্যুও হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, অচেনা এই প্রাণীটি দেখতে শেয়ালের মতো। লাল, সাদা ও ধূসর রংয়ের প্রাণীটির শরীরে রয়েছে ডোরাকাটা দাগ। সামনের পা দুটি ছোট হলেও মুখটা লম্বা এবং লেজটা আকারে বেশ বড়।ধানক্ষেত কিংবা জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা প্রাণীটি দিনে কিংবা রাতে মানুষ দেখলে হঠাৎ আক্রমণ করে বসে।

স্থানীয়রা বলেন, একমাস ধরে এমন ভীতিকর পরিস্থিতি চললেও প্রশাসনের দিক থেকে কোনো ব্যবস্থা নেই।

জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মাফুজার রহমান সরকার বলেন, জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত শেয়াল কিংবা কুকুরজাতীয় এই প্রাণীটি লোকালয়ে ঢুকে মানুষ ও প্রাণীর ওপর আক্রমণ করছে। প্রাণীটিকে শনাক্ত করাসহ সেটিকে আটকের চেষ্টা করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২৪, ২০২১ ১:৪২ অপরাহ্ন
মৃত গরু জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগ
পাঁচমিশালি

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার কলেজবাজারে রমজান নামের স্থানীয় এক কসাইয়ের বিরুদ্ধে মৃত গরু জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগ উঠেছে।

অবশেষে আক্কেলপুর পৌরসভার মেয়র ও থানা পুলিশের নির্দেশে তার বিক্রির জন্য বাজারে আনা ওই গরুর মাংস নদীতে ফেলে দিয়েছেন অভিযুক্ত ওই কসাই।

আক্কেলপুর পৌরসভার মেয়র শহীদুল আলম চৌধুরী ও পুলিশ জানান, শুক্রবার ভোরের দিকে অভিযোগে জানতে পারেন যে, কলেজ বাজারে একটি অসুস্থ মৃতপ্রায় গরু নির্ধারিত জবাইদার ছাড়াই (পৌরসভার কর্মচারী) গরুটি জবাই করেন।

ওই সময় ওই গরুর শরীর থেকে নাকি কোনো রক্ত বের হয়নি। এ খবর জানার পর পৌর মেয়র শহীদুল আলম চৌধুরী ও আক্কেলপুর থানার এসআই শাহ আলম ঘটনাস্থলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে কসাই রমজান আলী বিষয়টি স্বীকার করেন।

ভবিষ্যতে এমন অপরাধ আর করবেন না বলে অঙ্গীকার করেন। পরে স্থানীয়দের উপস্থিতিতে তার ওই গরুর মাংসগুলো পাশের তুলশীগঙ্গা নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। এ ঘটনার শাস্তি স্বরূপ আগামী সাত দিন কসাই রমজান কোনো হাটবাজারে গরুর মাংস বিক্রি করতে পারবে না বলে নির্দেশ দিয়েছেন পৌর মেয়র।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২২, ২০২১ ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন
কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম
কৃষি বিভাগ

খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৮০ টাকার বেশি বিক্রি হয়েছে কয়েকদিন আগেও। এখন তা মিলছে মানভেদে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। অর্থাৎ উর্ধ্বমুখী পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে।

গতকাল রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারত থেকে প্রচুর পেঁয়াজ আসায় বাজারে দাম কমেছে। সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলে আগামীতে আর পেঁয়াজের বাজার অস্থিতিশীল হওয়ার আশঙ্কা নেই।

খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে। এতে দেশি পেঁয়াজের দামও কমে ৬০ টাকায় মিলছে। কিছু দোকানে বাছাই করা ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫-৭০ টাকায়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১৮, ২০২১ ৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
রাসেল ভাইপারের কামড়ে পদ্মার চরে জেলের মৃত্যু
পাঁচমিশালি

রাজশাহীর বাঘায় পদ্মার চরে রাসেল ভাইপারের কামড়ে সুবহান উদ্দিন শেখ (৩৫) নামের এক জেলের মৃত্যু হয়েছে। সুবহান উদ্দিন শেখ পদ্মার চকরাজাপুর ইউনিয়নের দাদপুর চরের তৌলিফ উদ্দিন শেখের ছেলে।

রোববার রাত ৮টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।

সূত্র জানায়, সুবহান শেখ গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কালিদাসখালী পাকা রাস্তার পাশে পদ্মা নদীতে ছ্যাকনা জাল দিয়ে মাছ ধরতে যান। মাছ ধরার একপর্যায়ে হঠাৎ বিষধর রাসেল ভাইপার তাকে কামড় দেয়। ঘটনার পর তিনি চিৎকার দিলে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে। তাকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চারদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর রোববার রাত ৮টার দিকে তিনি মারা যান।

ঘটনা নিশ্চিত করে চকরাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিজুল আযম বলেন, সাপ কামড় দেওয়ার পর সুবহান চিৎকার করছিল। এ সময় এলাকার লোকজন এগিয়ে এসে তার পাশে থাকা সাপটিকে ধরে মেডিকেলে নিয়ে যায়। সাপটি দেখে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিয়েও তাকে বাঁচাতে পারেননি।

বিষাক্ত রাসেল ভাইপার এ বছর বন্যার পানিতে ভেসে এসে পদ্মার বিভিন্ন চরে আশ্রয় নিয়েছে। বর্তমানে চরের মানুষ আতঙ্কে রয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১৬, ২০২১ ১০:১২ পূর্বাহ্ন
আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস
পাঁচমিশালি

আজ শনিবার (১৬ অক্টোবর) বিশ্ব খাদ্য দিবস। কৃষি মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) যৌথ উদ্যোগে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হবে ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২১’। দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য হলো- ‘আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষ্যৎ- ভালো উৎপাদনে ভালো পুষ্টি, আর ভালো পরিবেশেই উন্নত জীবন’। সরদিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ পৃথক বাণী দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তাঁর বাণীতে বলেন, জাতির পিতার পথ ধরেই গ্রামীণ ও কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত, সুখী ও সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন কৃষি অন্তপ্রাণ। সদ্যস্বাধীন দেশ পুনর্গঠনে জাতির পিতা কৃষি বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেনবাংলা। তিনি কৃষির উন্নয়নে কৃষকদের মাঝে খাস জমি বিতরণ, ভর্তুকি মূল্যে সার, কীটনাশক, উন্নত বীজ, সেচ ও অন্যান্য কৃষি উপকরণ সরবরাহ নিশ্চিত করেন। জাতির পিতা গ্রামীণ ও কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে যে উন্নত, সুখী ও সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন, সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, সরকারের যুগোপযোগী নীতি ও পদক্ষেপে দেশ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। ফল, সবজির উৎপাদন অনেক গুণ বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ জলাশয়ে উৎপাদিত মাছ এবং মাংস উৎপাদনে দেশের চাহিদা পূরণে সক্ষমতা অর্জিত হয়েছে। বাংলাদেশের কৃষিপণ্যে রফতানি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষিকে লাভজনক করতে কৃষি যান্ত্রিকীকরণে উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সরকারের এ সব উদ্যোগ দেশের কৃষি উৎপাদনকে আরো বেগবান করার পাশাপাশি নতুন কর্মসংস্থান ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে সহায়ক হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, সরকার মানুষের পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, “আমাদের সরকার গৃহীত কৃষিবান্ধব নীতি ও কার্যক্রমে দানাদার খাদ্য, মাছ, মাংস ও ডিম উৎপাদনে বাংলাদেশ আজ স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং দুধ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দ্বারপ্রান্তে।”

বাণীতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বর্তমান বিশ্বে পাট ও কাঁঠাল উৎপাদনে দ্বিতীয়, ধান ও সবজি উৎপাদনে তৃতীয়, আম ও আলু উৎপাদনে সপ্তম, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম, অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদনে তৃতীয় এবং বদ্ধ জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদনে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। বর্তমানে আমাদের মোট খাদ্যশস্য উৎপাদন বেড়ে ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৪৩ হাজার মেট্রিক টন হয়েছে।

তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিকল্পনা ও কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার গত সাড়ে ১২ বছরে কৃষি উন্নয়নে কৃষিবান্ধব ও বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর আমরা কৃষির উন্নয়ন ও কৃষকের কল্যাণকে সর্বোচ্চ বিবেচনায় নিয়ে রূপকল্প-২০৪১ এর আলোকে জাতীয় কৃষিনীতি-২০১৮, নিরাপদ খাদ্য আইন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ সহ উল্লেখযোগ্য কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। কৃষির উন্নয়নে আমরা কৃষকদের জন্য সার, ডিজেল, বিদ্যুৎ ও কৃষিযান্ত্রিকীকরণে আর্থিক সহায়তা প্রদান এবং কৃষি প্রণোদনা/কৃষি পুনর্বাসন, কৃষিঋণ, কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ড বিতরণ, ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, ই-কৃষির প্রবর্তন, জলবায়ু ও ঝুঁকি সহনশীল ফসলের জাত/প্রযুক্তি উদ্ভাবন ইত্যাদির ব্যবস্থা করেছি। কৃষি শিক্ষা-গবেষণা খাতে আরো বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছি। যার ধারাবাহিকতায় খোরপোশের কৃষি আজ বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরিত হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২১’ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।

এদিকে বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০২১ উদযাপন উপলক্ষে শুক্রবার ঢাকার ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) মিলনায়তনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক খাদ্য দিবসের বিস্তারিত তুলে ধরেন।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop