৭:৩৬ অপরাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : মে ২২, ২০২২ ১২:০৪ অপরাহ্ন
সিনিল ফার্মা নিয়ে এলো ৬টি নতুন প্রোডাক্ট
প্রাণিসম্পদ

বাংলাদেশের লাইভস্টক ও মৎস্য শিল্পের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান সিনিল ফার্মা নিয়ে এলো ৬টি নতুন প্রোডাক্ট। সোমবার সকাল ১১ টায় দেশের ৩৯টি ভিন্ন ভিন্ন উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালে এই নতুন প্রোডাক্টসমূহের লঞ্চিং প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহের উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, ভেটেরিনারি সার্জন ও প্রানিসম্পদ কর্মকর্তাগণের উপস্থিতিতে কেক কাটার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হবে।

সিনিল ফার্মা’র নতুন প্রোডাক্টস সমূহঃ

১) Shiflu Inj. Vet.
উপাদানঃ ফ্লুনিক্সিন ম্যাগলুমাইন ইউএসপি
ব্যবহারঃ ব্যাথানাশক,প্রদাহবিরোধী ও জ্বরনাশক।
২) Shisel-E solution vet.
উপাদানঃ ভিটামিন ই ও সেলেনিয়াম
ব্যবহারঃ গবাদিপশু ও পোল্ট্রির প্রজনন ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাবৃদ্ধিতে।
৩) SI Liv
ভিটামিন সমৃদ্ধ কেমিক্যাল লিভার টনিক।
লিভার স্টিমুলেটর।
৪) Shizinc plus solution vet.
জিংক ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ।
৫) Vermishin plus Inj.
উপাদানঃ আইভারমেকটিন ও ক্লোরসুলন
ব্যবহারক্ষেত্রঃ বহিঃপরজীবী ও অন্তঃপরজীবী বিরুদ্ধে কার্যকরী চিকিৎসায় ও প্রতিরোধে।
৬) SI Iron
আদর্শ আয়রন টনিক
উপাদানঃ কপার সালফেট, ফেরাস সালফেট,জিংক সালফেট, কোবাল্ট ও ভিটামিন বি১২।
শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২১, ২০২২ ৫:৩০ অপরাহ্ন
বাঙালি জাতিকে পরিত্রাণ দিতে বঙ্গবন্ধু সারাজীবন সাধনা করে গেছেন- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
প্রাণিসম্পদ

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না। এখনো পাকিস্তানের কলোনিতে আমরা থাকতাম। এ অসম্মান থেকে বাঙালি জাতিকে পরিত্রাণ দিতে বঙ্গবন্ধু সারা জীবন আরাধ্য সাধনা করে গেছেন। প্রায় চৌদ্দ বছর কারা অন্তরালে ছিলেন। অপরদিকে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন বঙ্গবন্ধুর সকল কর্মের প্রেরণাদাত্রী। বঙ্গবন্ধুর শক্তি ছিল বাংলাদেশের জনগণ আর প্রেরণাদায়ী ছিলেন বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব।

শনিবার (২১ মে) সকালে পিরোজপুর জেলা স্টেডিয়ামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক (অনূর্ধ্ব-১৭) এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পিরোজপুর সদর উপজেলা প্রশাসন এ অনুষ্ঠান আয়োজন করে।

এ সময় মন্ত্রী আরো বলেন, ক্রীড়াই শক্তি। সুস্থ-সবল জাতি গড়তে ক্রীড়ার বিকল্প নেই। মাদক আর অপসংস্কৃতি থেকে জাতিকে দূরে রাখতে ক্রীড়ার কোন বিকল্প নেই। ক্রীড়া খাতকে যত বেশি বিকশিত করা যাবে তত বেশি আমাদের উন্নয়ন হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্রীড়াবান্ধব সরকারপ্রধান। ক্রীড়াক্ষেত্রে সম্পৃক্তদের জন্য তাঁর অপরিসীম আবেগ ও ভালোবাসা রয়েছে। তাঁর সময়ে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশের ছেলে-মেয়েরা ক্রীড়াক্ষেত্রে সুনাম বয়ে এনেছে। ভবিষ্যতে এ পৃষ্ঠপোষকতা অব্যাহত থাকবে।

পিরোজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বশির আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাঈদুর রহমান, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার যুগ্মপরিচালক আব্দুল কাদের, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি চান মিয়া মাঝি, সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার মাঝি, জেলা ইমাম সমিতির সভাপতি ফারুক আবদুল্লাহ, জেলা আওয়ামী যুবলীগের সিনিয়র সহসভাপতি জাহিদ হোসেন পিরু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল আহসানসহ স্থানীয় অন্যান্য সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২১, ২০২২ ৪:২০ অপরাহ্ন
হাঁসের ভ্যাকসিন শিডিউল
প্রাণিসম্পদ

অল্প পুঁজি ও কম রোগাক্রান্ত হওয়ার কারনে দিন দিন আমাদের দেশে হাঁস পালন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। হাঁসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশ ভাল হলেও বেশ কিছু ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগে হাঁস মারা যেতে পারে। তাই হাঁস পালনের জন্য টিকা প্রদান বা হাঁসের ভ্যাকসিন সিডিউল খুব জরুরী।

হাঁস বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে আমাদের দেশে ডাক প্লেগ ও ডাক কলেরার কারনে হাঁসের মৃত্যুর রেকর্ড সবথেকে বেশী। তাই মূলত এই দুটি রোগের টিকা প্রদানের জন্য সরকারি ভাবে বলা হয়ে থাকে।

হাঁসের টিকা প্রদান কর্মসূচি নিচে দেওয়া হলোঃ

বয়স (দিন) টিকার নাম রোগের নাম টিকার ডোজ টিকা প্রাদানের স্থান
২০-২২ ডাক প্লেগ ডাক প্লেগ ১ মিলি বুকের চামড়ার নীচে
৪০-৪২ ডাক প্লেগ ডাক প্লেগ ১ মিলি বুকের চামড়ার নীচে
৭০ ডাক কলেরা ডাক কলেরা ১ মিলি বুকের চামড়ার নীচে
৯০ ডাক কলেরা ডাক কলেরা ১ মিলি বুকের চামড়ার নীচে
১০০ ডাক প্লেগ ডাক প্লেগ ১ মিলি বুকের বা রানের মাংসে

*এরপর প্রতি চার মাস অন্তর ডাক প্লেগ টিকা এবং ৬ মাস অন্তর ডাক কলেরা টিকা প্রদান করাতে হবে।

*উল্ল্যেখ্য বার্ড ফ্লুর প্রভাব বেশী থাকলে চার মাসে বার্ড ফ্লু টিকা দিতে হবে।

হাঁসের ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম:

ডাক প্লেগ ১০০ ডোজের ভ্যাকসিন ১০০ মিলি পরিস্কার পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ভ্যাকসিন গান অথবা ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে প্রইয়োগ করা হয়। ডাক কলেরার ভ্যাকসিন লাইভ হলে একই নিয়মে দিতে হবে। কিল্ড হলে সরাসরি প্রয়োগ করা যায়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২০, ২০২২ ৫:২৫ অপরাহ্ন
সার্টিফিকেট অর্জন না করে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
প্রাণিসম্পদ

শুধু পুঁথিগত শিক্ষা বা সার্টিফিকেট অর্জন না করে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

শুক্রবার (২০ মে ) পিরোজপুরের নেছারাবাদে শহীদ স্মৃতি কলেজ মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পিরোজপুর চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।

এ সময় তিনি বলেন, শুধু পুঁথিগত শিক্ষা বা সার্টিফিকেট অর্জনই প্রকৃত শিক্ষা নয়। শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও মূল্যবোধ সবচেয়ে বেশি ধারণ করতে হবে। শিক্ষার্থীরা যতো আদর্শ ও নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হবে তাদের জীবন ততো বিকশিত হবে। তারা যতো বেশি মূল্যবোধ ধারণ করবে তাদের ভবিষ্যৎ ততো উজ্জ্বল হবে।

তিনি আরো বলেন, সমাজের অনেক বিএ, এমএ পাশ করা শিক্ষিত ব্যক্তি মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে, চরিত্রহীনতার কর্মকাণ্ড করছে। তারা সমাজের জন্য সম্পদ নয়, বোঝা। এ জন্য শিক্ষার্থীদের আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে তারা দেশের নেতৃত্ব দিতে পারে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের আদর্শ চরিত্রের ও আদর্শ মানসিকতাসম্পন্ন মানুষ হওয়ার এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী হওয়ার শিক্ষা প্রদানের জন্য শিক্ষকদের প্রতি এ সময় আহ্বান জানান মন্ত্রী।

মন্ত্রী আরো যোগ করেন, মেয়েরা যত শিক্ষিত হবে দেশ ততো এগিয়ে যাবে, দেশ ততো উন্নত হবে। এদের মধ্য থেকে অনেক প্রতিভার বিকাশ হতে পারে। বর্তমানে সংসদ নেতা শেখ হাসিনা একজন নারী, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী একজন নারী। দেশের শিক্ষা মন্ত্রী নারী, বিরোধী দলীয় নেতা নারী। শেখ হাসিনা নারীবান্ধব সরকার প্রধান। তিনি নারীর ক্ষমতায়নে অব্যাহতভাবে কাজ করছেন।

শহীদ স্মৃতি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারেফ হোসেন, নেছারাবাদ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. রিয়াজ হোসেন, পিরোজপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি আখতারুজ্জামান ফুলু, নেছারাবাদ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক এস এম ফুয়াদ, শহীদ স্মৃতি কলেজের শিক্ষকবৃন্দ ও পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ এবং আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে নেছারাবাদ উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে মৎস্য অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে উপকরণ সহায়তা হিসেবে গবাদিপশু বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন মন্ত্রী ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২০, ২০২২ ৩:১৭ অপরাহ্ন
কোরবানির গরু সুস্থ ও রোগমুক্ত কিনা তা চেনার উপায়
প্রাণিসম্পদ

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে কোরবানির পশুর হাট জমবে। আর অনেকেই নিশ্চয় গরু কেনা নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরুও করে দিয়েছেন। তবে এতো গরুর মধ্য থেকেও নিজের মনের মতো একটি ভালো গরু কেনা সহজ নয়। কৃত্রিমভাবে নানা ওষুধ খাইয়ে মোটাতাজা গরুর ভিড়ে সত্যিকার স্বাস্থ্যবান ও সুস্থ গরু চেনা একটু কঠিন বটে। তবে কিছু বিষয় খেয়াল করলে ভালো গরু চিনে নেয়া সম্ভব। তাহলে জেনে নিন সুস্থ ও রোগমুক্ত গরু চেনার উপায় সম্পর্কে-

কোরবানির গরু সুস্থ ও রোগমুক্ত কিনা তা চেনার উপায়:

১) স্টেরয়েড দিয়ে মোটাতাজা করা গরু স্বাস্থ্যবান দেখাবে কিন্তু এরা তেমন চটপটে হবে না। খুব বেশি নাড়াচাড়া করতে দেখা যাবে না। গরুর শরীরে আঙ্গুল দিয়ে হালকা চাপ দিলে ঢেবে যাবে। কিন্তু সুস্থ গরুর শরীরে আঙ্গুলের চাপ দিয়ে আঙ্গুল সরিয়ে নিলে তাৎক্ষণিকভাবে পূর্বের অবস্থায় ফেরত আসবে।

২) পশুর চোখ উজ্জ্বল ও তুলনামূলক বড় আকৃতির হবে। অবসরে জাবর কাটবে (পান চিবানোর মতো), কান নাড়াবে, লেজ দিয়ে মাছি তাড়াবে। বিরক্ত করলে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, সহজেই রেগে যাবে।

৩) সুস্থ গরুর নাকের সামনের কালো অংশ ভেজা থাকবে, অসুস্থ গরুর ক্ষেত্রে শুকনো থাকবে। এছাড়া অসুস্থ গরুর শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকে।

৪) সুস্থ গরুর গোবর স্বাভাবিক থাকবে, পাতলা পায়খানার মতো হবে না।

৫) সুস্থ গরুর সামনে খাবার এগিয়ে ধরলে জিহ্বা দিয়ে তাড়াতাড়ি টেনে নিতে চাইবে। অপরদিকে অসুস্থ পশু ভালোমতো খেতে চাইবে না।

৬) অসুস্থ গরু ঝিমায়, নিরব থাকে। খুব বেশি আশেপাশের কোলাহলে সাড়া দেয় না।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৯, ২০২২ ৪:১৮ অপরাহ্ন
সিরাজগঞ্জে পোল্ট্রি শিল্পে ধস, বন্ধ হচ্ছে খামার
পোলট্রি

খাদ্যের দাম বৃদ্ধি, অনিয়ন্ত্রিত বাজার ব্যবস্থা, ওষুধ ও ১ দিনের বাচ্চার দাম প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে। অন্যদিকে উৎপাদিত মুরগি ও ডিমের দাম কম হওয়ায় ধস নেমেছে সিরাজগঞ্জের পোল্ট্রি শিল্পে। এরইমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে জেলার প্রায় ৬০ ভাগ খামার।

মাত্র কয়েক বছর আগেও দেশের পোল্ট্রি শিল্প লাভজনক অবস্থানে ছিল। প্রশিক্ষণ আর স্বল্প পুজি নিয়ে এই শিল্পে উৎসাহী হয়ে উঠেছিল বেকার যুবকেরা, সৃষ্টি হয়েছিল নতুন উদ্যোক্তা। সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন উপজেলায় গড়ে উঠেছিল ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় সাড়ে চার হাজার পোল্ট্রি খামার। কিন্তু করোনা ধাক্কায় পাল্টে যায় সেই চিত্র। সেই ধাক্কা সামলে নতুন উদ্দমে খামারীরা অর্থ বিনিয়োগ করলেও দফায় দফায় পোল্ট্রি পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায়, খামার থেকে লাভ না আসায় এখন অস্তিত্ব সংকটে পড়েছেন তারা।

খামারীদের অভিযোগ করে বলেন, খাদ্যের দাম, ১দিন বয়সী বাচ্চা ও ওষুধের দাম দফায় দফায় বৃদ্ধি পেলেও কিন্তু সে তুলনায় বাড়ছে না উৎপাদিত ডিম ও মুরগির দাম। ফলে লোকসান গুনতে হচ্ছে প্রান্তিক খামারিদের। লোকসানে পড়ে পুঁজি হারানোর ভয়ে অনেক খামারি ইতিমধ্যে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন। এতে বেকার হয়ে পড়েছে এই শিল্পের সাথে জড়িত শত শত শ্রমিক।

সম্ভাবনাময় এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারি ভাবে আর্থিক সহায়তার দাবি জানিয়েছেন খামারীরা।

এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট, রাশেদ ইউসুফ জুয়েল বলেন, খাবারের চড়া দাম এবং অজানা কিছু রোগের কারণে এই শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে । সহজ শর্তে যদি ঋণ প্রদান করা যায় তাহলে তারা আবার ঘুরে দাড়াতে পারবে বলেই আশা করি।

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. গৌরাঙ্গ কুমার তালুকদার জানান, পোল্ট্রি শিল্পের সাথে জড়িত প্রান্তিক খামারিদের বিভিন্ন পরামর্শের পাশাপাশি সরকারি ভাবে প্রণোদনা দেওয়ার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর কে অবহিত করা হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৯, ২০২২ ১:৪৭ অপরাহ্ন
ছাগলের কৃমি দমনে যা করবেন
প্রাণিসম্পদ

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালন বাংলাদেশের খামারীদের ভাগ্যবদলের অন্যতম পাথেয়। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের মাংস যেমন সুস্বাদু, চামড়া তেমনি আন্তর্জাতিকভাবে উন্নতমানের বলে স্বীকৃত। তবে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলেও নিতে হয় আলাদা যত্ন। বিশেষ করে কৃমি দমনে কার্যকরী পদক্ষেপ খামারীদের জন্য বেশ উপকারী।

ছাগলের বাচ্চার কৃমি দমনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ:

কৃমি দমন : কৃমি ছাগলের মারাত্মক সমস্যা। বয়স্ক ছাগল ও বাচ্চার কৃমি দমনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু পর্যাপ্ত খাদ্য সরবরাহ ও উন্নত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই আশানুরূপ উৎপাদন পাওয়া যায় না।

কৃমির জন্য উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। কাজেই কাছের প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল থেকে ছাগলের মল পরীক্ষা করে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ছাগলকে নিয়মিত কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে।

১-৪ মাস পর্যন্ত বাচ্চা দের কৃমি মুক্ত করার পদ্ধতি:

বাচ্চা ছাগল, ভেড়া, গাড়ল:- বিভিন্ন খামারী এরং ছাগল পালন কারীর সাথে আলোচনা করে এবং নিজে অভিজ্ঞতা থেকে একটি সাধারণ বিষয় লক্ষ্যণীয় হল ছাগলের ক্ষেত্রে বাচ্চা জন্মানোর প্রথম ১ মাস বাচ্চা গুলোর দৈহিক বৃদ্ধি ভাল থাকে এবং দেখতে খুব সুন্দর থাকে কৃমি মুক্ত না করা বাচ্চাগুলো দ্বিতীয় মাস থেকেই আস্তে আস্তে দৈহিক বৃদ্ধি এবং সৈন্দর্য কমতে থাকে, দিন দিন শুকিয়ে যায় আর পেটের সাইজ বড় হতে থাকে,খুবই ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হয়, আবার পায়খানার সাথে সাদা সাদা ফিতা কৃমি,হুক কৃমি,চাবুক কৃমি বের হতে থাকে ।

বাচ্চাগুলো খুবই দূর্বল হয়ে ধীরে ধীরে হাড় চামড়ার সাথে ভেসে উঠে কিছু বাচ্চা মারা যায় আবার কিছু বাচ্চা বছর পার হলেও শরির স্বাস্হ্য খারাপ হতেই থাকে । আমারা খামারে সাধারণতঃএই সমস্যার সন্মুখিন হচ্ছি বা হতে পারি। সেজন্য নিচের নিয়মে ছাগল,গাড়লের বাচ্চাদের কৃমি মুক্ত করতে পারলে খামার কে লাভবান করা সম্ভব।

বাচ্চাকে ১ মাস বয়স হলে নিওট্যাক্স,বা এক্সট্রাস মানুষের সিরাপ জেনেরিক নেইম লিভামিসোল প্রতি কেজি দৈহিক ওজনের জন্য ১ এমএল হিসেবে খাওয়াতে হবে । (বিঃদ্রঃ কৃমির প্রভাব দেখা দিলে ১৫দিন বয়স থেকেও দেওয়া যেতে পারে।) দুই মাস বয়স পূর্ন হলে এলটিভেট জেনেরিক নেইম লিভামিসোল + ট্রাইক্লাবেন্ডাজল ৪০ কেজি দৈহিক ওজনের জন্য ১ টি ট্যাবলেট হিসেবে খাওয়াতে হবে ।

তিন মাস বয়স হলে এমেকটিন প্লাস জেনেরিক নেইম আইভারমেকটিন + ক্লোরসুলন ২৫ কেজি হিসেবে ১ এমএল চামড়ার নীচে ইঞ্জেকশন দিতে হবে। চার মাস বয়স হলে প্যারাক্লিয়র ফেনবেন্ডাজল গ্রুপের ট্যাবলেট ১০-২০ কেজির জন্য ১ টি । তার ৭-৮ মাস পূর্ণ হলে বড় ছাগলের রুটিনে কৃমি মুক্ত করতে হবে ।

বাচ্চা গাড়ল, ভেড়া, ছাগলের ক্ষেত্রে যেহেতু ১-২ মাসের অধিক সময় পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করে তাই কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর পর লিভারটনিক না খাওয়াতে পারলে তেমন কোন সমস্যা হবে না আর ৩-৪ মাসে কৃমির ঔষধের দেওয়ার পর লিভারটনিক খাওয়াতে হবে ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৮, ২০২২ ১১:০৩ অপরাহ্ন
পোষা কুকুর দিয়ে ৫টি ছাগল মেরে ফেলার অভিযোগ
প্রাণিসম্পদ

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে পোষা কুকুর দিয়ে ৫টি ছাগল মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (১৭ মে) দুপুরে উপজেলার ৮ নম্বর মাহামুদপুর ইউপির ফতেপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী সাংবাদিক ওসমান আলী নবাবগঞ্জ থানায় উপস্থিত হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ওই ইউনিয়নের পশ্চিম ফতেপুর গ্রামের চামড়া ব্যবসায়ী মো. তাহাজুল ইসলাম বিভিন্ন এলাকা থেকে গরু-ছাগলের চামড়া ক্রয় করে নিজ বাড়িতে এনে প্রক্রিয়াজাত করে দেশের বিভিন্ন আড়তে বিক্রি করেন। চামড়া থেকে ছাড়ানো মাংস ও চর্বি খাওয়ানোর জন্য ৫টি কুকুর পালন করেন তাহাজুল। কুকুরগুলো এর আগে বেশ কয়েকটি ছাগল মেরে ফেলে। এতে গ্রামবাসী কুকুরগুলো অন্য কোথাও রাখার জন্য তাহাজুলকে মৌখিকভাবে জানান। কিন্তু, গ্রামবাসীর কথা আমলে না নিয়ে নিজ সুবিধার্থে তার বাড়িতে কুকুরগুলো লালনপালন করেন তিনি।

এ পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে সাংবাদিক ওসমান আলীর ৫টি ছাগল তাহাজুলের কুকুরগুলো কামড় দিয়ে মেরে ফেলে। এ সময় আরও ৩টি ছাগল নিখোঁজ হয়।

ভুক্তভোগীর ধারণা, ওই ছাগল ৩টিও কুকুর মেরে ফেলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গেছে। এতে প্রায় ৪০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী ওই সাংবাদিক।

এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) তাওহেদুল ইসলাম তৌহিদ বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৮, ২০২২ ১০:৫৫ অপরাহ্ন
গো খাদ্যের দাম বাড়ায় গরুর খাবার কমাতে বাধ্য হচ্ছেন চাষিরা
প্রাণিসম্পদ

‘যেভাবে গো-খাদ্যের দাম বাড়ছে তাতে আর গরু পালন করা সম্ভব হবে না হয়ত। খামারের গরুগুলোকে এক মাস আগে যে খাবার দিয়েছি এখন তার অর্ধেক পরিমাণে দিচ্ছি। এতে গরু কাহিল হলেও আমার আর কিছুই করার নেই।’ কথাগুলো আক্ষেপ করে বলছিলেন পাবনার ফরিদুপর উপজেলার রতনপুর গ্রামের খামারি হযরত আলী।

তিনি বলেন, ১৫ দিন আগে ৩৫ কেজি ওজনের গমের ছালের দাম ছিল এক হাজার ১১শ’ টাকা সে ছালের দাম হয়েছে ১৯শ’ টাকা।

গো-খাদ্যের দাম লাগামহীনভাবে বেড়ে চলায় তার মতো উদ্বিগ্ন বহু খামারি বা ছোট কৃষক পরিবার। গরু-মহিষের খাদ্য চাহিদা মেটাতে পানিতে ভাসমান কচুরিপানার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন অনেকেই। তারা আসন্ন বাজেটে গো-খাদ্যের দাম কম রাখতে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

চাষিরা জানান, ছয়মাস আগে একবস্তা ভালোমানের গমের ছাল বিক্রি হয়েছে ১২০০-১২৫০ টাকায়। যা এক বছর আগে ছিল ৯৫০-১০০০ টাকা। একইভাবে ছয় মাস আগে মাসকলাইয়ের ভুসির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ১৪০০-১৪৫০ টাকায়। এক বছর আগে ছিল ১১০০-১২০০ টাকা। এক বছর আগে এক বস্তা খৈল বিক্রি হয়েছে ২৫০০-২৬০০ টাকায়। এখন দাম বেড়ে হয়েছে ৩৩শ’-৩৪শ’ টাকা। ছয়মাস আগে ডালের ভুসির বস্তা (৩৫ কেজি) ছিল ১২শ’ টাকা, অ্যাংকর ডালের ভুসি ৮শ’ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছে। এরপরও ধীরে ধীরে গো-খাদ্যের দাম বাড়ছিল। কিন্তু গত ১৫ দিনে দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

খামারি হযরত আলী জানান, খামারের পাশাপাশি গো-খাদ্যের ব্যবসা করি। মিল মালিকদের কাছ থেকে যে দরে খাবার কিনে আনি সে দর চাইতেই ভয় বা লজ্জা লাগে।

তিনি জানান, ছোট চাষিরা গো-খাদ্য কিনতেই পারছেন না। অনেক গো-খাদ্য বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। তার মতো অনেকেই গরুকে ঠিকমতো খাবার দিতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে কচুরিপানা অথবা খুদের (ভাঙা চাল) ভাত খাওয়াচ্ছেন।

হযরত আলী জানান, ধানের খড়ের দামও বেশি। ছয়শ টাকা মণ দরে খড় কিনতে হচ্ছে। খড়ের মণ হয় ৩০ কেজিতে। প্রতি শতাংশ জমির জাম্বু ঘাস কিনতে হচ্ছে ৩০০ টাকা দরে, প্রতি শতাংশ জমির নেপিয়ার ঘাস ৪০০শ’ টাকা দরে কিনতে হচ্ছে। গো-খাদ্যের দাম কমানো না হলে কিংবা খামারিদের ভর্তুকি মূল্যে গো-খাদ্য না দিলে খামার রাখা অসম্ভব হয়ে উঠবে বলে জানান।

বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়নের (মিল্কভিটা) সাবেক সভাপতি হাসিব খাঁন তরুণ জানান, বৃহত্তর পাবনা জেলায় সমিতিভুক্ত মোট সদস্যের সংখ্যা ৫০ হাজার। তারা গাভী পালন করেন। গো খাদ্যের দাম বাড়ায় তারাসহ অন্য খামারি ও চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

অনেক খামারি বলছেন, এখন একটু নিচুমানের বা মোটা চালের চেয়ে ভুসি ও খৈলের দাম বেশি। তাই খরচ বাঁচানোর জন্য বাধ্য হয়ে গরুকে ভাত খাওয়াতে হচ্ছে। এরকম গো-খাদ্যের দাম বাড়তে থাকলে বাধ্য হয়ে গরু বিক্রি করে দিতে হবে।

গো-খাদ্যের সংকটের কারণে স্থানীয় খড় ব্যবসায়ীরা বোরো ধানের খড় রাজশাহী, যশোর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহসহ দেশের উঁচু এলাকার জেলাগুলো থেকে কিনে সড়ক ও নৌ পথে এনে খড়ের আড়তদার, কৃষক ও খামারিদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছেন। বর্তমানে এ অঞ্চলে প্রতি মণ বোরো ধানের খড় প্রায় ৬শ’ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অপরদিকে ভাটি এলাকার মহাজনরা এই এলাকা থেকে উচ্চ দামে গো-খাদ্য কিনে ভাটি এলাকায় নিয়ে গিয়ে আরও বেশি দামে বিক্রি করছেন। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন খামার ও গবাদি পশুর মালিকরা।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পাবনা জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. আল- মামুন হোসেন জানান, পাবনায় কাচা ঘাসের প্রাচুর্য রয়েছে। এজন্য সংকট প্রকট আকার ধারণ করবে না। চাষিদের দানাদার খাদ্যের চেয়ে এখন কাঁচা ঘাস খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৫, ২০২২ ৪:৪৪ অপরাহ্ন
গরমে গবাদিপশুর যত্ন নিবেন যেভাবে
প্রাণিসম্পদ

চলছে গরমের মৌসুম। কখনও কখনও বইছে তীব্র দাবদাহ। এই অবস্থায় যখন মানুষেরই হাঁসফাঁস অবস্থা তখন গবাদিপশুর অবস্থাও আপনার বিবেচনায় নিতে হবে। তাদের জন্যও দিতে হবে স্বস্তিকর পরিবেশ, নিতে হবে বাড়তি যত্ন। তার জন্য আপনাকে যা করতে হবে-

১. বেলা ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ছায়াযুক্ত শুকনা স্থানে
রাখুন।

২. পর্যাপ্ত পানি ও ইলেকট্রোলাইটসও দিন।

৩. বিশেষ করে এফ,এম,ডি, হবার ইতিহাস আছে এমন
গরুগুলোর যেন বেশি রৌদ্র না লাগে, তাহলে হিট
স্ট্রোক হয়ে মারা যেতে পারে।

৪. হিট স্ট্রেসে আক্রান্ত গবাদিপশুকে ড্রেকস্ট্রোজ ও
ভিটামিন সি দিন।

৫. প্রয়োজনীয় বিশ্রাম দিন।

৬. এই গরমে পারতপক্ষে প্রাণি পরিবহণ করবেন না।

৭. এত গরমে পারতপক্ষে ক্রিমিনাশক দিবেন না।

৮. সুষম খাবার ও পরিষ্কার পানি সরবরাহ করুন।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop